Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম

অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে গাইবান্ধা উপনির্বাচনে : ইসি আনিছুর

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৩৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, গাইবান্ধা উপনির্বাচনে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। অপরাধের ধরন অনুযায়ী শাস্তির সুপারিশ করা হবে।

এর আগে গত ৫ নভেম্বর গাইবান্ধা উপনির্বাচনে বন্ধ হওয়া ৯৪ কেন্দ্রের বিষয়ে আবারও তদন্তের নির্দেশ দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্তের প্রতিবেদন জমা দিতে বলেন তিনি।এরপর প্রতিবেদন অনুযায়ী চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেxয়া হবে বলেও জানান সিইসি।

গত ১২ অক্টোবর দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ভোটে অনিয়মের অভিযোগে নির্বাচন কমিশন সংসদীয় আসনের পুরো ভোট বন্ধ ঘোষণা করেন। এরপরই আলোচনায় আসে ইসি।

গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন বন্ধ করার পর এর পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয় নানা মহলে। আবার প্রশ্নও ওঠে। তবে নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটের জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ ছিল না বলে বন্ধ হয়েছিল ভোটগ্রহণ। আরপিওর ক্ষমতাবলে ইসি ভোট বন্ধ করেছে।

এরপর ইসি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভোটগ্রহণে ব্যাপক অনিয়ম ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার জন্য গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনের সব কেন্দ্রে বন্ধ করা হয় ভোটগ্রহণ। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্যও বলা হয়।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image
সহিদুল আলম বাবুল, কুড়িগ্রাম ব্যুরো চিফ :ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থল বন্ধর হয়ে নিজ দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।আজ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ দুপুর ২ টার দিকে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দরে বিশেষ ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে ভারত হয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন ভুটানের রাজা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন, স্ত্রী রানি জেৎসুন পেমাসহ রাজ পরিবার ও মন্ত্রীসভার সদস্যরা এবং রাজার সফর সঙ্গী ভুটানের সরকারি অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ।

এর আগে ভুটানের রাজা দুপুর ১২টার দিকে সফর সঙ্গীদের নিয়ে আকাশপথে সৈয়দপুর বিমানবন্দর পৌঁছান। সেখান থেকে সড়ক পথে কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে আসেন ভুটানের রাজা ও তার সফর সঙ্গীরা। দুপুর দেড়টার দিকে তিনি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত জায়গা পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রীয় এ অতিথিরা।

সেখানে অল্প সময় অবস্থানের পর সড়ক পথেই  সোনাহাট স্থলবন্দর হয়ে নিজ দেশের উদ্দেশ্যে ভারতে প্রবেশ করে রাষ্ট্রীয় এ অতিথিরা।গত সোমবার সকালে চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে  ঢাকায় পৌঁছান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক ও তার স্ত্রী রানি জেৎসুন পেমা।
 শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ওই সময় ভুটানের রাজাকে দেওয়া হয় লাল গালিচা সংবর্ধনা। 

আরও খবর



আওয়ামী লীগ হারানো গৌবর ফিরিয়ে এনেছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যে উদ্দেশ্যে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, সেই উদ্দেশ্য ও হারানো গৌবর ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ বলেছেন,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু রাষ্ট্রটি দেননি, বাংলাদেশ কীভাবে চলবে সেই পথরেখাও তিনি দেখিয়েছেন। আবার বঙ্গবন্ধুর কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়ে বসেনি ভারত। ১৯৭৫ পরবর্তী মুক্তিযোদ্ধারা নিজেদের পরিচয় দিতে ভয় পেতেন, বিজয়ী জাতি তাদের পূর্বের কথা বলতে পারত না। যে উদ্দেশ্যে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, সেই উদ্দেশ্য ও হারানো গৌবর ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ।

তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দাম বেড়েছে, দেশের মানুষের যাতে কষ্ট না হয়, তাই ইফতার পার্টি না করে তা বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছি আমরা। আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে, ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলে, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠনে আমার এগিয়ে যাব। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়, এটাই আমাদের নীতি। তারপরও দেশে কিছু মানুষ আছে যারা আগুন সন্ত্রাস করে, অগ্নিসন্ত্রাস না করে, তাদের সুমতি হোক সেটাই চাই আমরা।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর কারণে স্বাধীন বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়ে বসেনি ভারত। যে উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে সেই উদ্দেশ্য ও হারানো গৌবর ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ। ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। কারণ, গণহত্যা স্মরণ করে পাকিস্তানিদের প্রতি ঘৃণা জানানোর জন্য। এর আগে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে সম্মাননা তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০২৪ সালে ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এবার ‘স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ’ ক্ষেত্রে তিনজন, ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ ক্ষেত্রে একজন, চিকিৎসাবিদ্যায় একজন পুরস্কার পান। এছাড়া সংস্কৃতিতে একজন, ক্রীড়ায় একজন এবং সমাজসেবায় তিনজন রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ এ পদকে ভূষিত করা হয়। তারা হলেন- ‘স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ’ ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর)। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ ক্যাটাগরিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ‌। সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান এবং ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন। ‘সমাজসেবা/জনসেবা’ ক্ষেত্রে অরন্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী এবং এস এম আব্রাহাম লিংকন। এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার।


আরও খবর



শার্শার মাদক সম্রাট মহি'র যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:মাদক মামলায় শার্শার টেংরালি গ্রামের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন বাবু ওরফে মহি'কে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছে যশোরের আদালত। রোববার অতিরিক্ত দায়রা জজ শিমুল কুমার বিশ্বাস এ আদেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এপিপি শ্যামল কুমার বিশ্বাস।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর শার্শার কাশিপুর বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা বেলতা প্রাইমারি স্কুলের সামনে অবস্থান নিয়ে সন্দেহজনকভাবে মহি'কে আটক করেন। এসময় তার হাতে থাকা প্লাস্টিকের বস্তার ভেতর থেকে ৯৮ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়।

এঘটনায় বিজিবি'র ডিএডি শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে আটক মহি'কে আসামী করে শার্শা থানার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। এ মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই খান মাসুদ রানা আসামী মহি'কে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশীট জমা দেন। দীর্ঘ সাক্ষী গ্রহণ শেষে আসামী মহি'র বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রামানিত হওয়ায় বিচারক তাকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করেন । অনাদায়ে আরও তিন মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত মহি'র কারাগারে আটক আছে।

আদালত সূত্র আরও জানায়, মহি'র বিরুদ্ধে মাদক আইনে যশোর, নাড়াইল ঝিনইদহ জেলায় ১১টি মামলা রয়েছে। এছাড়া তিনি একটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে আটক রয়েছেন।


আরও খবর



নিরাপদ সড়কের দাবীতে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী'র অবস্থান কর্মসূচি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২৫জন দেখেছেন

Image
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:নওগাঁ শহরের ব্রিজ মোড়ে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে প্লেকার্ড হাতে সড়ক নিরাপদ চাই বাঁচার মত বাঁচতে চাই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রবিবার সকাল দশটায় সড়কে অবস্থান কর্মসূচি করেন। 

এ সময় ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া বলেন, আমরা যখন যানবাহনে চড়ি আমাদের নিরাপত্তা নাই, বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর জন্য সড়কে ঘটে দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ যায় সাধারণ যাত্রীদের। তাই সড়কে আইন শৃঙ্খলার পাশাপাশি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আজকে আমি রাস্তায়, আমি বিস্বাস করি সঠিক ট্রাফিক আইন প্রয়োগ ও সবাই সচেতন হলে নিরাপদ সড়ক পাবো। দুর্ঘটনায় কারো প্রাণ আর ঝরে যাবে না। 

আরও খবর



বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না, বলেছেন মিয়ানমার ইস্যুতে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

সেনাপ্রধান বলেছেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এটির মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে আমাদের তাই ভাবনা আসে, কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, অনেক বিষয় আছে, যেটি আমরা শুরু করেছিলাম কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ, পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে, সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি, একটি সংস্থা দরকার, যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে, সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না–ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র “সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়” এবং সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্র নীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনো ভুলি না। আমরা সব সময় এর জন্য তৈরি।


আরও খবর