Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নুসরাত ফারিয়া বিচ্ছেদের পর নাচলেন ও গাইলেন

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৭৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক: জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া মার্চ শুরুর লগ্নে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন  । অথচ তার ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীরা অপেক্ষায় ছিলেন বিয়ের খবরটির শোনার। কিন্তু বাগদানের দ্বিতীয় বার্ষিকীতে ফারিয়া জানান, প্রেমিক রনি রিয়াদ রশিদের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টানলেন তিনি।

বর্তমানে ফারিয়া আছেন কলকাতায়। সেখানে রাজ চক্রবর্তী ওয়েব সিরিজ ‘আবার প্রলয়’তে অভিনয় করছেন তিনি। যা নির্মিত হচ্ছে জনপ্রিয় সিনেমা ‘প্রলয়’র সিক্যুয়েল। আর নতুন এই সিরিজের একটি আইটেম গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ফারিয়া। দেখা যাবে পর্দাতেও।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, ইতিমধ্যেই নুসরাত ফারিয়া আইটেম গানের শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন। এর কোরিওগ্রাফার হিসেবে ছিলেন বাবা যাদব।

কেন বিয়ে হলো না ফারিয়ার?

এদিকে, সম্প্রতি কলকাতার একটি অনুষ্ঠানে দেখা মেলে ফারিয়ার। সেখানে হাজারো দর্শকদের অনুরোধে তিনি গেয়ে শোনান, ‘হাওয়া’ সিনেমার জনপ্রিয় ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি। পাশাপাশি ভক্ত-দর্শকদের সঙ্গে বেশ কিছু সময় কাটান তিনি।

রাজ চক্রবর্তী ‘আবার প্রলয়’র মূল চরিত্রে দেখা যাবে শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়কে। তার চরিত্রের নাম অনিমেষ দত্ত। এটির গল্প সুন্দরবনের নারী পাচার চক্র নিয়ে। ওয়েব সিরিজটি মুক্তি পাবে ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি-ফাইভে।


আরও খবর



মধুপুরে ইয়াকুব আলীর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ-

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে টাঙ্গাইলের মধুপুর   উপজেলার মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে এডভোকেট ইয়াকুব আলী এর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে  মির্জাবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু হানিফ এর  সভাপতিত্বে মির্জাবাড়ী ইউপি পরিষদ প্রাঙ্গনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এডভোকেট ইয়াকুব আলী।


উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজী মোতালেব হোসেন, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মো. সিদ্দিক হোসেন খান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শরীফ আহমেদ নাসির, কুড়ালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান , আলোকদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সাইদ খান সিদ্দিক প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, মির্জাবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান সাদিকুল ইসলাম সাদিক। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ সহ মির্জাবাড়ী  ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আগত আওয়ামীলীগ, যুবলীগ,ছাত্রলীগ সহ কয়েক হাজার সর্বস্তরের জনগণ। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




পোরশায় দাখিল ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষায় ৬ পরীক্ষার্থী বহিস্কার

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:চলতি এসএসসি সমমানের পরীক্ষায় নওগাঁর পোরশা নিতপুর দারুচ্ছুন্না সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্র থেকে ৬ জন দাখিল পরীক্ষার্থীকে বহিস্কার করা হয়েছে।মঙ্গলবার ইংরেজি ২য় পত্র পরীক্ষা চলাকালিন সময় অসৎউপায় অবলম্বনের দায়ে সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মনিরুজ্জামান তাদের বহিস্কার করেন। এসময় তাদের কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। বহিস্কৃত পরীক্ষার্থীরা কাতকইল দাখিল মাদ্রাসার-১জন, ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসার-১জন, গাঙ্গুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার-১জন, কালুকান্দর দাখিল মাদ্রাসার-২জন ও বাদকহেন্দা দাখিল মাদ্রাসার- ১ জন ছাত্র বলে জানাগেছে। 

নিতপুর দারুচ্ছুন্না সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার কেন্দ্র সচিব আব্দুল বাসির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরও খবর



গাংনীর পা হারানো আকলিমার জীবন সংগ্রাম

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃসড়ক দুর্ঘটনায় দুই পা হারানোর যন্ত্রনা ও মনো কষ্টে আল্লাহর কাছে মৃত্যুও কামনা করেছেন কলেজ ছাত্রি আকলিমা। একেতো নারী তার উপর আবার পঙ্গুত্ব। হাসপাতালের বিছানায় এক বছর অসহায় জিবন যাপন করেছেন তিনি। মৃত্যু কামনার পরও তার মৃত্যু হয়নি, বরং সাফলতা অর্জনের সাহসটুকু তিনি পেয়েছেন। গর্ভধারিনী মমতাময়ী মায়ের পরামর্শে আকলিমা পড়া লেখা চালিয়ে গেছেন। এখন তিনি একজন সুনামধন্য স্কুল শিক্ষক। সে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার রাইপুর গ্রামের হাজী জোয়াদ আলীর মেয়ে।

জানা গেছে, ২০০৬ সালের ৬ মার্চ মেহেরপুর সরকারি কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে আকলিমা খাতুন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার দুটি পা। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে এক বছর তার চিকিৎসা করানো হলেও করিয়েও পা দুটি আর সচল করা যায়নি। কোমর থেকে নিচের অংশটি সম্পুর্ণভাবে অকেজো হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবে চলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে সে। কিন্তু হাসপাতালে গিয়ে তারমতো অসংখ্য মানুষকে দেখে আতœবিশ্বাস ফিরে পায়। আবার লেখাপড়া শুরু করে।

পঙ্গুত্ব বরন করার পর আকলিমা কিংকর্তব্য বিমুঢ় হয়ে পড়ে। জিবনের সব আশা ভরসা শেষ এই ভেবে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে নিজের মৃত্যু কামনা করতেন আর অঝোরে কাঁদতেন। সেসময় তার পাশে কাউকে না পেলেও মমতাময়ী মা তাকে ছেড়ে যান নি। সব সময় আশা যুগিয়েছেন। মায়ের পরামর্শে আকলিমা আবারো পড়ালেখা শুরু করেন। অদম্য এই মেধাবী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা দেন এবং কৃতকার্য হন। বর্তমানে তিনি গাংনী উপজেলার রায়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত। পায়ে হেটে আসার সামর্থ হারালেও এখন সব ধরনের চলাচল তার হুইল চেয়ারে।

আকলিমা জানান, তার জীবনের এই গল্পটা এতটা সহজ ছিলনা। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আসতে হয়েছে এতদূর। জীবনের সেই দুঃসময়ে একমাত্র মা ছাড়া পরিবারের কেউ তেমন সহোযোগিতা করেনি। ভাইয়েরা বলেছিল অযথাই ওর পড়াশোনার পিছনে টাকা খরচ করে কি লাভ? প্রতিবন্ধীরা যে সমাজের বোঝা নয়, তাদেরকে একটু সুযোগ করে দিলে সমাজে তারাও যে ভালো ভূমিকা রাখবে সেটা পরিবারের লোকজনকে বিশ^াস করানোটা ছিল এক রকম চ্যালেঞ্জ। এখন পাশে অনেকেই আছেন এবং পরিবারের লোকজনও তার পাশে রয়েছে বলেও জানান আকলিমা।

আকলিমার মা মমতাজ খাতুন জানান, আকলিমা মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছে। দ’ুটি পা অচল হলেও লেখা পড়া বন্ধ করতে দেয়া হয়নি। ছোট বেলা থেকেই সে মেধাবী। তার উপর ভরসা ছিল তাই নানা ধরনের বাঁধা বিপত্তি উপেক্ষা করেও তার পড়ালেখা চালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছি। এখন সে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি করছে। সে তার সংসারের নিজের সব কাজ নিজেই করে, যেটি পারেনা তখন তাকে সাহায্য করা হয়। প্রতিটি বাবা-মার উচিত তার প্রতিবন্ধী, অক্ষম সন্তানকে বোঝা মনে না করে ভালো কিছু করার সুযোগ করে দেওয়া।

ওই বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, আকলিমা অন্যান্য শিক্ষকদের মতো শিক্ষা দেন। ভাল ভাবে পাঠদান করান। সময়মতো স্কুলে আসেন। তিনি খুব আন্তরিক মানুষ। কেউ স্কুলে না আসলে হুইল চেয়ারে করে তার বাড়িতে গিয়ে খোঁজ খবর নেন। কখনও কারো সাথে অসদাচরণ করেন না।

বিদ্যালয়ের প্রধান ফৌজিয়ারা খাতুন জানান, আকলিমা শারীরিক ভাবে অসুস্থ হলেও আর পাঁচজনের মতোই তার কাজ নিজে করেন এবং প্রত্যাশার চেয়ে ভালো করেন। তিনি কোনদিন দেরি করে স্কুলে আসেন না। শিক্ষার্থীদেরকে নিজের সন্তান মনে করে পড়ালেখা করান।

গাংনী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ নাসির উদ্দিন জানান, আকলিমা দৈহিকভাবে বাধাগ্রস্ত হলেও মানসিকভাবে অবিচল। সাধারণ মানুষের মতই সব কিছু করেন। শিক্ষাদান বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া সঠিক সময়ে পাঠ দানে তার যথেষ্ঠ সুনাম রয়েছে। তাকে দেখে সমাজের আরও যারা এরকম সমস্যায় রয়েছে তারা ঘুরে দাঁড়াবে বলে তিনি মনে করেন।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




১১তম হুয়াওয়ে ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার বাংলাদেশ’-এর নিবন্ধন শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৪৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৪ বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতার নিবন্ধন শুরু হয়েছে। দেশের স্নাতক তৃতীয় বর্ষ বা এর উপরের পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা তাদের  সিভি পাঠিয়ে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।  দেশের শিক্ষার্থীদের আইসিটি জ্ঞান/দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি মজবুত আইসিটি অবকাঠামো গড়ে তুলতে প্রতি বছর এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে হুয়াওয়ে।

হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে শনিবার আয়োজিত একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৪ বাংলাদেশ-এর উদ্বোধনের ঘোষণা দেওয়া হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত এইচ.ই. ইয়াও ওয়েন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদও অন্যান্য অতিথিরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট এবং হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেংয়ের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুরু হয়।

এই বছর পুরস্কার হিসেবে বাংলাদেশ রাউন্ডের চ্যাম্পিয়ন পাবে হুয়াওয়ে মেটবুক, প্রথম রানার আপ পাবে হুয়াওয়ে প্যাড এবং দ্বিতীয় রানার আপ পাবে হুয়াওয়ে স্মার্ট ওয়াচ। এর পাশাপাশি, এশিয়া প্যাসিফিক রাউন্ডের শীর্ষ দুইটি প্রজেক্ট টিমের সদস্যরা পাবে চীন ভ্রমণের সুযোগ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, “চীন ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে যেতে সহায়তা করে আসছে।“এই প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করার তিনি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানান, এবং এই প্রতিযোগিতা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানের সর্বোচ্চ  ব্যবহার করার আহ্বান জানান। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, আজকের তরুণ এই ধরণের সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগাতে পারলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ জাতি হিসেবে এগিয়ে যাবে।  

বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত এইচ.ই. ইয়াও ওয়েন বলেন, “"সিডস ফর দ্য ফিউচার হুয়াওয়ের একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম। এর লক্ষ্য হল সামাজিক দায়বদ্ধতাকে আরও ভালভাবে পূরণ করার পাশাপাশি বাংলাদেশের আইসিটি সেক্টরে তরুণদেরকে প্রশিক্ষিত করা। এই প্রোগ্রামটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশের চাহিদাকে বিস্তৃতভাবে পূরণ করতে পারবে।"

তিনি আরও বলেন, “তরুণরাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্মাতা। সেইসাথে বাংলাদেশ ও চীনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কেরও ভবিষ্যৎ। আমি আন্তরিকভাবে আশা করি, এই প্রোগ্রামের শিক্ষার্থীরা হুয়াওয়ের এই জ্ঞানভিত্তিক প্ল্যাটফর্মকে সম্পূর্ণভাবে ব্যবহার করবে, অনেকের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে জ্ঞান বিনিময় করবে ও দেশকে সেবার জন্য দক্ষতা বাড়িয়ে তুলবে।"”

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর কমিশনার প্রকৌশলী শেখ রিয়াজ আহমেদ বলেন, “প্রায় ছয় বিলিয়ন মার্কিন ডলারের যে বিশ্বব্যাপী আইসিটি খাত তাতে বাংলাদেশেও অংশগ্রহণ করবে আমরা এমনটা প্রত্যাশা করি। আমরা জানি এই আইসিটি খাত হুয়াওয়ের উপর অনেকটাই  নির্ভরশীল।  আমাদের দেশের আইসিটি ক্ষেত্রের তরুণ প্রতিভাদের অন্যান্য দেশের তরুণদের সাথে যুক্ত করে একটি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে যেভাবে এগিয়ে যেতে হুয়াওয়ে সাহায্য করছে তা প্রশংসার দাবীদার। । আমি এই আয়োজনের  সফলতা কামনা করি ”

লোকমান হোসেন মিয়া উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এটি খুবই ভালো সময়। বাংলাদেশে দক্ষিণ এশিয়া সদর দপ্তর স্থাপনের জন্য তিনি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানান।

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট এবং হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “প্রতিবছরের মত এবারও 'সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৪ বাংলাদেশ' শুরু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। তরুণদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে এটি হুয়াওয়ের একটি অনন্য কর্মসূচি, যা বাংলাদেশের  জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতা করার প্রতি আমাদের দৃঢ় প্রত্যয়কে তুলে ধরে। এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের সুবিধা প্রদানে সফল হয়েছি। আমি আত্মবিশ্বাসী যে, এই বছর আমরা আরও প্রতিভাবান তরুণকে এই প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে দেখবো, যারা আগামীতে দক্ষ আইসিটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে  নেতৃত্ব দেবে।”

বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনের সচিব মো. নুরুল হাফিজ বলেন, “হুয়াওয়ে বাংলাদেশের আইসিটি ক্ষেত্রে অবদান রাখার পাশাপাশি অনেক ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নিয়েও কাজ করছে। হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম হিসেবে সিডস ফর দ্য ফিউচার শুধু কর্পোরেট দায়িত্বের উদাহরণই নয়। এতে বিশ্বব্যাপী প্রতিভাবান তরুণদেরকে দিকনির্দেশনা প্রদানের প্রত্যয়ও প্রতিফলিত হয়। ডিজিটাল যুগের পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃত্ব সৃষ্টির জন্য চালু করা প্রোগ্রামটি শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি আন্তর্জাতিক নাগরিকতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও উদ্যোগ গ্রহণের মনোভাবকে উৎসাহিত করে।"

ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৩০ প্রাপ্ত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদেরকে ২০শে মার্চ ২০২৪-এর মধ্যে [email protected] -এ সিভি ইমেল করতে হবে।

২০১৪ সালে বাংলাদেশে শুরু হওয়ার পর থেকে 'সিডস ফর দ্য ফিউচার' দেশের তরুণদেরকে বিশেষ সুযোগ দিয়ে আসছে। এর মাধ্যমে তারা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা ও বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে দিক নির্দেশনা পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী ১৫,০০০-এরও বেশি শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে এই প্রোগ্রাম থেকে উপকৃত হয়েছে।


আরও খবর



আইটেল এবং সিয়াম আহমেদের নতুন পথচলা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গ্লোবাল স্মার্টলাইফ ব্রান্ড এবং বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড, আইটেল, জনপ্রিয় টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা সিয়াম আহমেদকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ঘোষণা করেছে।

সম্প্রতি রাজধানীতে একটি ইভেন্টের মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে, পাশাপাশি এই ইভেন্টে আইটেল আরও জানিয়েছে নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের সাথে তারা লেটেস্ট আইটেল P55+ এর উন্মোচন করতে প্রস্তুত।

সাশ্রয়ী মূল্যে অত্যাধূনিক ডিভাইসের জন্য আইটেল বরাবরের মতই সকলের প্রিয় ব্র্যান্ড। সিয়াম আহমেদের সাথে এই নতুন যাত্রার মাধ্যমে আইটেল গ্রাহকদের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় করতে বিশ্বাসী, বিশেষকরে তরুন প্রজন্মের সাথে।

অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়, অভিনেতা সিয়াম আহমেদ বলেন, ‘ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে আইটেল পরিবারের নতুন অংশ হয়ে আমি আনন্দিত। আইটেলের মূল চিন্তাধারা হলো গ্রাহকদের চাহিদানূযায়ী বাজারে সেরা মানের ডিভাইস আনা—যা আমার কাছে খুব ভালো লাগে ।

‘আই স্মার্ট ইউ’ বাংলাদেশের সিইও রেজওয়ানুল হক বলেন, সিয়ামকে ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত করতে পেরে আইটেলে পরিবার অনেক উচ্ছ্বাসিত ‘সিয়ামের সাথে আইটেলের এই নতুন যাত্রার পাশাপাশি আমাদের নতুন সিরিজ নিয়ে পরবর্তী লেভেলে যেতে আমরা প্রস্তুত।‘


আরও খবর