Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

নির্বাচনের ব্যালট জেলায় জেলায় কখন যাবে, জানাল ইসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানো হবে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পর। আর নির্বাচনের তিন থেকে চারদিন আগে জেলায় জেলায় ব্যালট পেপার পৌঁছে দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) আগারগাঁওয়ে কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম এসব তথ্য জানান।

এর আগে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান জানিয়েছিলেন, দুর্গম ও দ্বীপাঞ্চল ছাড়া যেসব জায়গায় যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো সেখানে ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যদিকে সংসদ নির্বাচনে ভোটের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। কাগজের ব্যালটের নির্বাচনে যাতে কোনো রকম অপব্যবহার না হয়, সেজন্য ইসি এই কৌশল অবলম্বন করতে পারে বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ইসি সচিব বলেন, ভোটের মাঠে ব্যালট পেপার কখন যাবে এই বিষয়টি নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।

তফসিল ঘোষণার পর থেকে নিয়োগ বদলি ও রাজনৈতিক চাপ অনুভব করছেন কিনা, এ প্রশ্নের জবাবে জাহাংগীর আলম বলেন, আরপিওতে সুস্পষ্ট বলা আছে নির্বাচনকালীন সরকারের কোন কোন বিষয়গুলো পূর্ব অনুমোদন করতে হবে। সেখানে বলা আছে জেলা প্রশাসক, ডিএমপি কমিশনার ও তাদের অধস্তন কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষেত্রে ইসির পূর্ব অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে।


আরও খবর



তফসিল বাতিলসহ ৩ দাবি জানাল ইসলামী আন্দোলন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :- সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে তিনটি প্রস্তাব দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে এক ‘জাতীয় সংলাপ’ উদ্বোধনী বক্তব্যে এ প্রস্তাব দেন দলটির আমির ও চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা তিনটি প্রস্তাব আপনাদের বিবেচনার জন্য পেশ করছি।

১. বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত একতরফা তফশিল বাতিল করে গ্রেপ্তারকৃত বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. বর্তমান বিতর্কিত পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। জাতীয় সরকারের গুরুত্ব, বাস্তবতা ও রূপরেখা জাতীয়ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

৩. কার্যকরী সংসদ, রাজনৈতিক সংহতি এবং শতভাগ জনমতের প্রতিফলনের জন্য পিআর (চজ) বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির অধিকতর উত্তম পদ্ধতি, যা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে তা প্রবর্তন করতে হবে।

সৈয়দ রেজাউল করিম বলেন, দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে পরস্পর বিনাশী হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে সরকারী দল বিরোধী শক্তিকে ধ্বংস করতে চায়। আওয়ামী সরকার রাষ্ট্রের সব শক্তির ব্যবহার করে বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক মাঠ এতোটাই সংকুচিত করেছে যে, ক্ষমতার পালাবদলে দেশীয় কোনো শক্তি আর কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। ফলে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ করার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সার্বিকভাবে এটা এখন স্পষ্ট যে, দেশে ক্ষমতার পালাবদলের এখতিয়ার আর জনগণের হাতে নেই।


আরও খবর



বাগেরহাটে বাসি মাংস বিক্রির অপরাধে ব্যবসায়ীকে জরিমানা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

বাগেরহাট প্রতিনিধি:বাগেরহাটের রামপালে বাসী মাংস বিক্রির অপরাধে হারুণ অর রশীদ নামের এক ব্যবসায়ীকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (০৭ নভেম্বর) দুপুরে রামপাল উপজেলার ভাগা বাজারের ওই ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ডাদেশ দেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর, বাগেরহাটের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান। এসময় ওই দোকানে থাকা ১৫ কেজি  বাসী মাংস ধ্বংস করা হয়।

এছাড়া একই বাজারে নোংরা পরিবেশে খাবার দ্রব্য তৈরি, ফিজিসিয়ান স্যাম্পল বিক্রয়,  মূল্য তালিকা না থাকার অপরাধে আরও ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাগেরহাটের সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান বলেন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৩৮, ৪৩ ও ৪৫ ধারায় ৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া বাজারের ব্যবসায়ীদের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে।


আরও খবর



পত্নীতলায় জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন

Image

দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:পত্নীতলায় ৫২তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা সমবায় কার্যালয় ও সমবায়ীবৃন্দের আয়োজনে শনিবার উপজেলা চত্বর এলাকায় এক বর্ণাঢ্য রেলি শেষে উপজেলা সভা কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে অতিথিবৃন্দ উপজেলা চত্বরে সমবায় দিবসের পতাকা উত্তোলন করেন।

"সমবায়ে গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে  বাংলাদেশ" এ প্রতিপাদ্য কে সামনে নিয়ে  উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা প্রোল্লাদ কুমার কুন্ডুর সঞ্চালনায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছাঃ রুমানা আফরোজ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও নওগাঁ - ২এর সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শহিদুজ্জামান সরকার।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল গাফ্ফার। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন উপজেলা সমবায় অফিসার সামসুল হক। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নজিপুর পৌর মেয়র আলহাজ্ব রেজাউল কবির চৌধুরী বাবু, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ রাহাত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজাতুল কোবরা মুক্তা, পত্নীতলা থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দেব, উপজেলা কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম, সমাজ সেবা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সহিদুল ইসলাম, পত্নীতলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল খালেক চৌধুরী, সহ- সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ, সমবায়ীবৃন্দ, সূধীজন প্রমুখ।

আরও খবর



জাতীয় পার্টির ২৮৯ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। এসময় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৯টির প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন তিনি। বাকি ১১টি আসনে প্রার্থীর নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানান চুন্নু।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।

চুন্নু বলেন, আমরা নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় আছি। আমরা একটা পরিবেশ আশা করেছিলাম যে, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে সেই আস্থা এখনও পুরোপুরি আসে নাই।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশন একটা শিডিউল ঘোষণা করেছে। জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। আমরা আশা করেছি, একটা আনন্দমুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে। দেশের মানুষ সে নির্বাচনে স্বতঃস্ফূর্ত ভোট দিতে পারবে। সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনের প্রক্রিয়া আরম্ভ করেছি, কিন্তু এটাই আমাদের নির্বাচনে যাওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়। নির্বাচনে যাওয়ার জন্য যা করতে হয় তা আমরা করছি। খুব শিগগিরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাব। মহাজোটে নয়, এবার এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে জাতীয় পার্টি।

নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে সংলাপে বসার আহ্বানও জানান তিনি। বলেন, সরকারি দল ও বিএনপি কেউ আগ্রহী নয় সংলাপে, তবে এখনও সময় আছে আলোচনায় বসার।


আরও খবর



নির্বাচনের সময় মেয়র-চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ নির্দেশনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য ১০ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। যা মানতে ব্যর্থ হলে বিধি অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম স্বাক্ষরিত এ আদেশ সিটি মেয়র, পৌর মেয়র, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর আচরণবিধি ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে ইসির নির্দেশনার পর এ উদ্যোগ নিলো স্থানীয় সরকার বিভাগ।

মেয়র ও চেয়ারম্যানদের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনাগুলো হলো:

১. স্ব-স্ব এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা।

২. নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সময়ে সময়ে যেসব আদেশ/নির্দেশ দেবে তা প্রতিপালন।

৩. নির্বাচনি মিছিল, সভা ও প্রচারণা যাতে অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও বিধি অনুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়।

৪. কোনো নির্বাচনি অফিস বা প্রতীক বা পোস্টার নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টা রোধে সামাজিক প্রতিরোধ গঠনে সহায়তা করা।

৫. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদে এমন কোনো উন্নয়ন স্কিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবে না, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তিতে বা প্রচারণার পক্ষে ব্যবহৃত হতে পারে।

৬. সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ কিংবা ইউনিয়ন পরিষদের কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান বা অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবে না, যা কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তি বা প্রচারণার কাজে প্রভাব বিস্তার করবে।

৭. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কোনো অফিস, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি প্রার্থীর নির্বাচন বা প্রচারণার কাজে কোনোভাবেই ব্যবহার করা যাবে না।

৮. মাশুল পরিশোধ করেও ব্যক্তিগত কাজে কোনো যানবাহন ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া যাবে না।

৯. স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে বা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

১০. ভোটকেন্দ্র নির্মাণসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সব কাজে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তার প্রয়োজন হলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তা প্রদান করবে এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ তাদের পদমর্যাদা, সরকারি সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।


আরও খবর