Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামল ৮০২ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ২৪৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা নিশ্চিতে ৮০২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে মাঠে নামিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) থেকে এসব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে নেমেছেন। ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

আতিয়ার রহমান জানান, প্রতি উপজেলায় একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তবে ১৫টির বেশি ইউনিয়ন (পৌরসভাসহ) হলে উপজেলায় দুইজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। জেলা সদরের ‘এ’ ক্যাটাগরির পৌরসভায় একজন, তবে ৯ ওয়ার্ডের বেশি হলে দুইজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৫ জন, চট্টগ্রাম সিটিতে ১০ জন, খুলনা সিটিতে ছয়জন, গাজীপুর সিটিতে চারজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এ ছাড়া অন্যান্য সিটি করপোরেশনে তিনজন করে ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন।

এর আগে, গত ২৩ নভেম্বর ইসির পক্ষ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে ২৮ নভেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৯ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মাঠে থাকতে বলা হয়। আচরণবিধি লঙ্ঘন বা পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন। ১৫টি পর্যন্ত ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত উপজেলায় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েনের কথা বলা হয়েছে।

ইসির চিঠিতে কমবেশি ৮০২ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। এতে প্রতিটি উপজেলায় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। যেসব উপজেলায় ১৫টির বেশি ইউনিয়ন রয়েছে সেখানে দুজন ম্যাজিস্ট্রেট দিতে বলা হয়েছে।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্থানীয় বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার নিরিখে বিভাগীয় কমিশনারের পরামর্শক্রমে জেলা প্রশাসকরা (ডিসি) উল্লিখিত ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যার কমবেশি করতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। আর ভোট হবে আগামী ৭ জানুয়ারি।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন কাতারের আমির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। বাংলাদেশ ও কাতারের দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠকের পর দেশ দুটির মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) সই হবে।

এর আগে, সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির। এ সময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

আমিরের সফরে কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে ছয়টি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হওয়ার কথা রয়েছে। চুক্তিগুলো হলো- দ্বৈতকর পরিহার, আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা, সাগরপথে পরিবহন, বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বদলি ও যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন।

সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে- শ্রমশক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, বন্দর পরিচালনা, উচ্চ শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া সহযোগিতা এবং কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ সহযোগিতা।

বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে কাতারের আমির সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তারপর সন্ধ্যায় বিশেষ বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি।

ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হবে। এ ব্যাপারে গত ২১ এপ্রিল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, মিরপুরের কালশী এলাকার বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়ালসড়ক পর্যন্ত সড়কটি কাতারের আমিরের নামে নামকরণ করা হবে।

২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম ঢাকায় সফরে এলেন কাতারের কোনো আমির।


আরও খবর



দেশের উন্নয়ন ও শান্তির জন্য সকলকেঐক্যবদ্ধ হতে হবে: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, দেশের শান্তি ও উন্নয়নের জন্য, মানুষের কল্যাণের জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি বলেন, আমরা পুরাতন বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরের জন্য আমাদের শপথ হবে বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে ও দেশের উন্নয়নে যেন আমরা প্রত্যেকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি ও উন্নয়নের জন্য আলাদা বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গি থাকার কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামে এরকম অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাঙ্গামাটি মারি স্টেডিয়াম মাঠে মারমা সংস্কৃতি সংস্থা (মাসস) আয়োজিত মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসবের জলকেলি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

জলকেলি উৎসব অনুষ্ঠানের উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গামাটি সংসদ সদস্য এবং বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি। এ অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ সরকারের অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াশিকা আয়েশা খান এমপি।

সাংগ্রাই উৎসবের শুরুতেই প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা মারমা যুবক যুবতিদের গায়ে পানি ছিটিয়ে জলকেলির শুভ সুচনা করেন। জলকেলির পর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মারমা শিল্পিদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও মারমা সংস্কৃতি সংস্থা (মাসস) সভাপতি অংসুইপ্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে এসময় সংরক্ষিত মহিলা সাংসদ জ্বরতী তঞ্চঙ্গ্যা, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী’র সহধর্মিনী প্রধান শিক্ষক মিজ মল্লিকা ত্রিপুরা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ, রাঙ্গামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার সোহেল আহমেদ, বিজিবি রাঙ্গামাটি সদর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোঃ আনোয়ার লতিফ খান, রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, বিপিএম (বার), রাঙ্গামাটি সদর পৌর মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী, দুদক রাঙ্গামাটির উপ-পরিচালক জাহিদ কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য দিতে গিয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াশিকা আয়েশা খান এমপি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহি উৎসব সাংগ্রাইয়ের সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যবোধ ও স্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে পাহাড়ে সবাই যেন ভালো থাকে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি  বলেন, বৈসাবি একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান। তিনি বলেন, বৈসাবী উৎসব পার্বত্য চট্টগ্রামে নতুন না। যুগ যুগ ধরে চলে আসছে এই উৎসব। এটা শুধু সাংস্কৃতিক উৎসবই নয়। এটাতে ধর্মীয় অনুভুতিও জড়িত। এদিন মুরব্বীদের কাছ থেকে আশির্বাদ চাওয়া হয়। তাই এটি সামাজিক সাংস্কৃতিক উৎসবের পাশাপাশি ধর্মীয় উৎসবও। তিনি আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল সকল ভাষাভাষী ও সকল ধর্মের লোক সম্প্রীতির ঐক্যের বন্ধনে একই ছাতার নিচে বসবাস করবেন। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরন্তর কাজ করে চলেছেন- লক্ষ্য একটাই- বাংলাদেশের জাতি, সকল ভাষাভাষি গোষ্ঠী, ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মধ্যে যেন ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি হয়। আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হচ্ছে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, রাঙ্গামাটিতে আজকের এই জল উৎসব অনুষ্ঠান প্রমান করে আমরা শান্তি চাই সম্প্রীতি চাই ঐক্য চাই। তাই দেশের কল্যাণে যা যা করার প্রয়োজন সবাই স্ব স্ব অবস্থান থেকে কাজ করার আহবান জানান তিনি। পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সামিল করার ক্ষেত্রে সকলকে অনন্য ভূমিকা রাখার প্রতিও আহ্বান জানান পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।

আরও খবর



যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হামাস: গাজাবাসীর উচ্ছ্বাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে রাজি হয়েছে। তবে, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে, যুদ্ধবিরতিতে হামাস রাজি হওয়ার খবরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন গাজার বাসিন্দারা।

কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, চুক্তিতে রাজি হওয়ার বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে হামাস।

হামাস নেতা খলিল আল–হায়া বলেছেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ব্যক্তিগতভাবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন মধ্যস্থতাকারীরা।

মূলত কাতার ও মিশর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করছে। গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাইডেন প্রশাসনের অগ্রাধিকার তালিকার শীর্ষে রয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।

হামাসের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, হামাস যুদ্ধবিরতির চুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে, কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানিকে ফোন করে জানিয়েছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। মিসরের গোয়েন্দাবিষয়ক মন্ত্রী আব্বাস কামালকেও একই কথা জানিয়েছেন তিনি।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে এই যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করছে কাতার ও মিসর। যুদ্ধবিরতির বিষয়ে হামাসের বিবৃতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় প্রতিনিয়ত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩৫ হাজার ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।


আরও খবর



৬শ পিস ইয়াবা সহ ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া:১১মে ২০২৪ রোজ শনিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মণ বাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানার এসআই (নিরস্ত্র)/ মোঃ আবু ইসহাক সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ থানা এলাকায় ডিউটি চলাকালীন সময়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  বুড়িশ্বর ইউনিয়নের ভোলাউক দক্ষিণপাড়া  অভিযান পরিচালনা করে মোঃ মোর্শেদ মিয়ার ছেলে মো: জসীম উদ্দিনকে ৬০০ পিস ইয়াবা সহ তার বাড়ির সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে গ্রেপ্তার করে। 

নাসিরনগর থানার এস আই মোঃ আবু ইছহাক জানান,তার বিরোদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

  -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক বিকন লাইট এবং হুটার এর বিরুদ্ধে অভিযান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২৭৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক যানবাহনে ব্যবহৃত অবৈধ বিকন (beacon/flicker) লাইট, হুটার(hooter), হাইড্রোলিক হর্ন এবং স্টিকার এর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

বুধবার ৮ মে সন্ধ্যা ০৭ ঘটিকা হতে রাত ৯:৩০ ঘটিকা পর্যন্ত  ডিসি (ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগ) মোহাম্মদ আশরাফ ইমামের নেতৃত্বে, এডিসি (ট্রাফিক-ওয়ারী) সুলতানা ইশরাত জাহানের তত্ত্বাবধানে এসি (ট্রাফিক-ডেমরা) জোন মোস্তাইন বিল্লাহ ফেরদৌসের টিম  চট্টগ্রাম রোডের মাতুয়াইল ইউলুপে এই অভিযানটি পরিচালনা করেন। অভিযানে ছয়টি গাড়ির বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইনের ব্যবস্থা নেয়া হয়। দুটি গাড়ির বিরুদ্ধে অবৈধ স্টিকার, তিনটি গাড়ির বিরুদ্ধে অবৈধ বিকন বা ফ্লিকার লাইট এবং একটি গাড়ির বিরুদ্ধে অবৈধ হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহারের কারণে ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।

অভিযানের রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, সাবেক এক উপজেলা চেয়ারম্যানের নামের উপর এক ব্যক্তি গাড়িতে বিকন লাইট ব্যবহার করছেন, একটি কাভার্ড ভ্যান বিকন লাইট ব্যবহার করছে এবং কোম্পানির গাড়িতে জেলা পরিষদের একজন সদস্য বিকন লাইট ব্যবহার করছেন। তাছাড়া কোম্পানির নামে একটি গাড়ি সংসদ সদস্যের নাম ভাঙিয়ে একজন  হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার করছেন। অভিযানে পুলিশের একটি স্টিকারের বিরুদ্ধে এবং একটি গার্মেন্টসের বিজিএমইএর স্টিকার ব্যবহারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সড়কে যানবাহনের শৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার এর পক্ষ থেকে এই অভিযান অব্যাহত থাকবেন মর্মে ডিসি ট্রাফিক ওয়ারী জানান।


আরও খবর