Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৬০জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: বয়সভিত্তিক নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে দুইবারের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। দুই বছর আগে অনূর্ধ্ব-১৯ ফরম্যাটে ভারতকে হারিয়ে দ্বিতীয় শিরোপা জিতেছিল লাল সবুজেরা। আজ বৃহস্পতিবার নেপালকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখল বাংলাদেশ।

তৃতীয় শিরোপার খোঁজে ফাইনালে নেমে নেপালের বিপক্ষে ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে বাংলাদেশ। ম্যাচের শেষ দিকে আরেকটি গোল করে তারা।

নেপালের রক্ষণ চিড়ে গোলের দেখা পেতে অনেক সময় লেগেছে বাংলাদেশকে। ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে হাজার হাজার দর্শকের সামনে প্রথমার্ধে চার মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল করেছে স্বাগতিকরা।

সতীর্থের বাড়ানো পাসে আকলিমা খাতুন বল নিয়ে ঢুকতে পারেননি। ছোট ডি বক্সের সামনে প্রতিপক্ষের বাধায় পড়ে যান। নেপালের ফুটবলার তা বিপদমুক্ত করতে গেলে রিপার পায়ে বল পড়ে এবং বক্সের বাইরে থেকে বল উড়িয়ে জালে জড়ান বাংলাদেশের ১০ নম্বর জার্সিধারী। ৪২তম মিনিটের গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর দুর্দান্ত বাংলাদেশ।

যোগ করা সময়ের শুরুতে নেপালি খেলোয়াড় লাফানো বল আটকাতে ব্যর্থ হলে পেয়ে যান আকলিমা খাতুন, আলতো টোকায় তিনি বল বাড়ান শামসুন্নাহার জুনিয়রের দিকে। তারপর বল টেনে নিয়ে গোলরক্ষককে একা পেয়ে নিচু শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন অধিনায়ক।

ম্যাচ শেষ হওয়ার চার মিনিট আগে রিপার ফ্রি কিক থেকে দূরের পোস্টে দাঁড়ানো উন্নতি খাতুন তৃতীয় গোল করেন। শামসুন্নাহার প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়ের ফাউলে বক্সের বাইরে পড়ে যান। সেই ফ্রি কিক কাজে লাগিয়ে ব্যবধান আরও বাড়ায় বাংলাদেশ।


আরও খবর



বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না, বলেছেন মিয়ানমার ইস্যুতে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

সেনাপ্রধান বলেছেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এটির মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে আমাদের তাই ভাবনা আসে, কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, অনেক বিষয় আছে, যেটি আমরা শুরু করেছিলাম কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ, পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে, সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি, একটি সংস্থা দরকার, যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে, সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না–ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র “সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়” এবং সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্র নীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনো ভুলি না। আমরা সব সময় এর জন্য তৈরি।


আরও খবর



বাকেরগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত রানাসহ ৩ জন গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image
বাকেরগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি:বরিশালের বাকেরগঞ্জে ওসি আফজালের তৎপরতায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত রানাসহ ৩ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন মোঃ রানা খান (২৬), মোঃ সোহেল খান (২৮) ও মোঃ সাব্বির খান (২২)।

সোমবার দিবাগত রাত ১.১৫ টার সময় উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে সেখান থেকে তাদের আটক করা হয়।

বাকেরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আফজাল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১.১৫ টার দিকে রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিয়ে থাকা ডাকাতরা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ৩ ডাকাতে আটক করে। পুলিশের অভিযান টের পেয়ে পেশাদার ডাকাত কবির চৌকিদারসহ কয়েকজন পালিয়ে যায়। 

আটককৃত ডাকাতরা হলেন উপজেলার কবাই ইউনিয়নের বাসিন্দা নুর ইসালম খানের পুত্র সোহেল খান (২৮), একই উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের দাওকাঠী গ্রামের আঃ রাজ্জাক খানের পুত্র রানা খান (২৬) ও মামুন খানের পুত্র সাব্বির খান (২২)।

তাদের কাছ থেকে একটি ছেনা, দুইটি স্কুড্রাইভার, একটি কাটার, একটি ছুরিসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ও দুইটি মোবাইল উদ্ধার করে জব্দ করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ডাকাতি, গরু চুরি, হত্যা ও মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানায় পুলিশ।

আরও খবর



জলঢাকায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এক সংবাদকর্মী লাঞ্ছিতের শিকার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২৩জন দেখেছেন

Image
জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃনীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার  ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নে স্বপ্ন প্রকল্পের মাটিকাটা কাজের লটারিকে কেন্দ্র করে ইউপি সদস্যকে মারপিটের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এক সংবাদকর্মী লাঞ্ছিতের শিকার হয়েছে।এ ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের নেকবক্ত দ্বি-মূখি উচ্চ বিদ্যালয়ে।

জানা গেছে, ঘটনারদিন দুপুরে ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদে সুবিধাভোগী মহিলাদের কর্ম নিয়োগে যাচাই-বাছাইয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। তা না করে এই প্রক্রিয়াটি বাজার সংলগ্ন হাইস্কুলের গেট বন্ধ করে (তালা লাগিয়ে) লটারী করতে গেলে নির্ধারণ ইউনিয়ন পরিষদে লটারি না করায় ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম মুকুলকে বাধা দেন একই পরিষদের ৬নং ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম। 

এতে ক্ষিপ্ত হন চেয়ারম্যান। চৌকিদারদের পিটুনীতে আহত হন ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর। 
এখবর মুহুর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে উভয়পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। 
খবর পেয়ে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা ছুটে গেলে সেখানে ২ঘণ্টা বন্ধ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় সংবাদ কর্মীদের।দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পর বন্ধ গেট খুলতে বলায় দৈনিক মুক্ত বাংলার জলঢাকা প্রতিনিধি আল আমিন নামে এক সংবাদকর্মীকে লাঞ্ছিত করেন চেয়ারম্যান সমর্থকরা। এ ঘটনায় ওই সংবাদ কর্মী আহত হলে প্রাথমিকভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নেন।

এ ঘটনায় প্রদীপ বানিয়াকে ১নং বিবাদী করে অজ্ঞাত ১৫ জনের নামে জলঢাকা থানায় অভিযোগ করা হয়।এ ঘটনায় লাঞ্ছিত ও আহত সংবাদকর্মী ঘটনার সত্যতা শিকার করে জানায়, 
সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে চেয়ারম্যান সমর্থকরা আমার উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। 
এ বিষয়ে ওসি মুক্তারুল আলম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরও খবর



কদমতলীতে আদালতের রায় নিয়ে নালিশি সম্পত্তিতে প্রবেশ, সাইনবোর্ড স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগরে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তিতে স্থানীয় ভূমি দস্যু ও কিছু প্রভাবশালীর কারণে নিজস্ব জমিতে যেতে পারছিলেন না আব্দুল কাদের ও তার পরিবারের সদস্যরা।বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়, আব্দুল কাদের গং ওই জমির বৈধ মালিক। অবশেষে জমিতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন তারা। গত কিছুদিন পূর্বে ঢাকার বিজ্ঞ অতিরিক্ত সহকারী জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক ২২০/১৬ নং মোকাদ্দমায় আব্দুল কাদের গং দের পক্ষে রায় দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী আব্দুল কাদের গং সকল ওয়ারিশদের সাথে নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে।

এদিন মূল মালিকদের সকল ওয়ারিশগণ  অত্র এলাকার স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত এবং সৎ ব্যক্তি শাহীন আহমেদ এর সহধর্মিণী চামেলী আক্তারের নিকট বায়না সূত্রে আবদ্ধ হয়ে সকল ওয়ারিশগণের কাছ থেকে বায়না পত্রদলিল হস্তান্তর করেন। এবং চামেলী আক্তার বায়না সূত্রে সকল ওয়ারিশদের নিকট হতে জমির দখল ও কাগজপত্র বুঝে নেন।এ সময় চামেলি আক্তারের বায়না সূত্রে মালিকানার প্রমাণস্বরূপ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। এ সময় চামেলী আখতার সহ জমির পূর্বের ওয়ারিশ সূত্রে সকল মালিকগণ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কদমতলী থানা এলাকার মুজাহিদনগরে অবস্থিত ২৯ শতাংশ জমির তফসিল হচ্ছে জেলা ঢাকা, থানা ডেমরা,মাতুয়াইল মৌজার খতিয়ান নম্বর সিএস ১৮৪৭, এস এ ২১৮৩, আর এস ৯৭, সিটি ২৩১এবং  সি এস ও এস এ দাগ ৩৬৮০, আরএস দাগ ৩৬৬৪, সিটি ৩৯৫৮০ দাগে ৪২ শতাংশের কাতে ২৯ শতাংশ জমি।



আরও খবর



স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বর্ণের দাম দশ দিনের ব্যবধানে ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা; যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি হবে।

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।

এর আগে, গত ৮ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৭৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস।

আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮০ হাজার ১৯০ টাকা। যা ৯ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছিল।


আরও খবর