Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নবীনগরে পৃথক অভিযানে ১টি ড্রেজার মেশিন জব্দ সহ ৮টি মামলায় ও অর্থদন্ড

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২২২জন দেখেছেন

Image

নবীনগর উপজেলা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধিঃ- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে দিনভর পৃথক তিনটি স্থানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে একটি ড্রেজার মেশিন জব্দ সহ  ১৭৫০০ টাকা অর্থদন্ড করে।

২ মার্চ বৃহস্পতিবার তিতাস নদীতে লাইফ জ্যাকেটবিহীন  স্পীডবোট চলায় ও অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাই করে নৌযান চলাচল করায় অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ অনুযায়ী ০৮ টি মামলায় এ অর্থদন্ড করেন নবীনগর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদা জাহান। এছাড়াও নবীনগর পশ্চিম মধ্যপাড়ায় অবৈধ ভাবে ড্রেজার চালানোর দায়ে ঘটনাস্থলে কাউকে না পেয়ে ঐ ড্রেজার মেশিনটি জব্দ করে।

এবিষয়ে নবীনগর সহকারী কমিশনার(ভূমি) মাহমুদা জাহান জানান,জনস্বার্থে এধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




১০ বিশিষ্টজনের হাতে স্বাধীনতা পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দশ বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৪’ তুলে দিয়েছেন। জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪’ অনুষ্ঠানে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ, সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজ বা জনসেবায় অরন্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী ও এসএম আব্রাহাম লিংকন।

গত ১৫ মার্চ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রত্যেককে পাঁচ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৫০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে পৌরশহরের প্রবেশপথ রাস্তার দু'ধারে ময়লা আবর্জনার স্তুপ,ভোগান্তিতে পৌরবাসী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম,রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার পৌরশহরের প্রবেশপথ  বন্দর কুলিক নদীর বড় ব্রীজের সামনে, মূল সড়কের দুই ধারে ময়লা আবর্জনার বিশাল লম্বা স্তূপ। ময়লা পানিতে ভাসছে পলিথিনসহ নানা ধরনের বর্জ্য। এতে চারদিক ছড়িয়ে দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পৌর বাজারের ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা। 

বর্ষাকাল এলে আরো ভয়াবহ আকার ধারন করে এ দুর্গন্ধ ও পরিস্থিতি। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে। যদিও এই স্থানটি ময়লা ফেলানোর নির্ধারিত কোন জায়গা নয়, তবুও এখানেই পৌরশহরের সব ময়লা আবর্জনা নিয়মিত ফেলা হচ্ছে। বলার বা বাঁধা দেওয়ার কেউ নেই? আবার মাঝে-মধ্যেই ওইসব আবর্জানাতে দেওয়া হয় আগুন। সে আগুনের ধোঁয়া পাশের মার্কেট ও বাসা বাড়িগুলোতে চলে যায়। 

যার ফলে আরো ভোগান্তিতে পড়তে হয় ব্যবসায়ী, পথচারীসহ আশে-পাশের মানুষদের। শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের পাশে ময়লা আবর্জনা অপরিকল্পিতভাবে রাখা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় নাকাল অবস্থায় বসবাস করছে পৌরবাসীর। গত দু'বছর ধরে এ সমস্যার কোন সমাধান হচ্ছেনা বলে অভিযোগ পৌরবাসীরসহ সমগ্র উপজেলার মানুষের। অপরিকল্পিত ও উন্মুক্তভাবে ময়লা আবর্জনা ফেলায় এ রাস্তা দিয়ে চলাচল ও বসবাস করা দুরূহ হয়ে পড়ছে বলে জানান পথচারী ও স্থানীয়রা। 

ওই রাস্তার ধারের রড সিমেন্টের ব্যবসায়ী মো.আব্দুল হাকিম, মোটরসাইকেল পার্সের দোকানদার মো. সোহেল রানা,মোটরসাইকেল মেকার মো. মারুফ হোসেন, লেপ-তোসক তৈরির কারিগর আসিরুল ইসলাম, নরসুন্দর দোকানদার মানিক চন্দ্র শীল, কামাড়ের দোকান অমর রায়,টিন দোকান এনামুল,ট্রাক্টর ও টেংলোড়ি'র সভাপতি মোকসেদ আলী অভিযোগ করে বলেন,পৌরসভার এসব ময়লা আবর্জনা এখানে ফেলাতে আমাদের প্রচন্ড অসুবিধা হচ্ছে। দুর্গন্ধে ঠিকমতো কাস্টমার দোকানে আসতে চায়না। এবং কুকুরের উৎপাত ও আগুন জ্বালিয়ে ধোঁয়ায় প্রায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে। ময়লার ভাগাড় পঁচে-সরে  দুর্গন্ধে দোকানে বসে ব্যবসা-বাণিজ্য করাই কঠিন হয়ে পড়েছে। মনে হয় দোকান ছেড়ে অন্য কোথাও চলে যাই। ময়লার গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে এভাবেই দুর্ভোগ আর কষ্টের কথা বলেন ব্যবসায়ীরা।

পৌরশহরের সাবেক কাউন্সিল মো.শেফা ও অমর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ময়লার দুর্গন্ধ ও কুকুরদের অত্যাচারে স্কুলে ঠিকমতো বাচ্চারা আসতে চায় না। 
 ব্রীজের পূর্বপাশে রয়েছে উপজেলার সবচেয়ে বড় আবাদ তাকিয়া কামিল মাদ্রাসা,রাণীশংকৈল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল এবস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় দু-তিন  হাজার শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে। আর এর সিংহভাগ শিক্ষার্থীকে এই ময়লা আবর্জনার উপর দিয়ে যেতে হয় তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। তাছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে পৌরসভায় আরো কয়েক হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে স্কুল, প্রাইভেট ও কোচিং এর জন্য এ পথ দিয়ে সকাল বিকাল যাতায়াত করতে হয়। এসময় এসব শিক্ষার্থীদের চরম দুর্ভোগ পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়। সবমিলিয়ে প্রতিদিন পৌরশহরসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা প্রায় পঞ্চাশ হাজার পথচারীদের এ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

সরেজমিনে কয়েকজন শিক্ষার্থী চরম অভিযোগ করে বলেন, রাস্তা পার হতে আমাদের নাকে-মুখে হাত অথবা কাপড় দিয়ে পাড় হতে হয়, তাছাড়া এসব পতিত ময়লার খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশ খেতে অনেক বেওয়ারিশ কুকুর সবসময় ঘুরাফেরা করে, যা দেখে আমরা রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। আবার যেদিন ওইসব ময়লায় আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয় সেদিন অন্ধকারে রাস্তায় কিছুই দেখা যায় না। তখন রাস্তা দিয়ে যেতে অনেক সমস্যা হয়। এখন  পৌরবাসীর এটি সময়ের দাবী যে, কবে এ সমস্যা থেকে তারা রেহায় পাবে। 

এ ব্যাপারে রাণীশংকৈল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচএ ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুস সামাদ চৌধুরী বলেন, আগুনের ধোঁয়া ও আবর্জানার গন্ধ থেকে হতে পারে শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগ। তাই এই ধরনের রোগের হাত থেকে মানুষকে বাঁচাতে এই স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলা বন্ধ করার আহ্বান জানান তিনি। 

পৌরমেয়র মোস্তাফিজুর রহমান জানান, আমি ২০২১ সাল থেকে মেয়েরের দায়িত্ব পেয়েছি, রাণীশংকৈল পৌরসভার নিজস্ব কোন জমি না থাকায় ব্রীজের সামনে দু'পাশে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় থেকে পৌরসভার জন্য প্রজেক্ট অনুমোদন হয়েছে। ভূমি মন্ত্রনালয় থকে এ জমি অধিগ্রহণ হচ্ছে না। অধিগ্রহণের অনুমতি পেলেই পৌরসভার সকল ময়লা আবর্জনা ওই ডাম্পিং স্টেশনে স্থানান্তরিত করা হবে। এতে পৌরবাসীকে দীর্ঘদিনের এ সমস্যা থেকে উত্তরণ করা সম্ভব হবে।

রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী অফিসার রকিবুল হাসান বলেন,পৌরশহরের শেষপ্রান্তে বন্দর ব্রীজের সামনে রাস্তার পাশে পৌরশহরের ব্যবহৃত ময়লা আবর্জনা ফেলার কারণে দুর্গন্ধ ছড়ায়ে পরিবেশ বিঘ্নিত হচ্ছে, আমি মেয়র মহোদয়ের সাথে কথা বলে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করবো। 

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




কোটি টাকা আয় হলেও উন্নয়নের ছোয়া লাগে নাই পুঠিয়া পৌরসভায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

পুঠিয়া(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃবছরে কোটি টাকা আয় হলেও উন্নয়নের তেমন ছোয়া লাগে নাই রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভায়। পৌরসভা জুড়েই নানা অনিয়ম। সারা বছরই রয়েছে মশার উপদ্রব,রাস্তাগুলো যেন মরণফাঁদ,এরপরেও রহস্যজনক ভাবে দিন দিন বেড়েই চলেছে দেনার বোঝা।নানা করনে বন্ধ থাকে পৌরসভার কর্মকতা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা। প্রায় ২ যুগ পার হলেও স্থায়ী ভাবে হয় পৌরসভার কার্যালয়। ২০০২ সালে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ৭৫লক্ষ টাকা দিয়েছিল পৌরসভার ভবন নির্মানের জন্য তাও আজ পযর্ন্ত ভবন নির্মানত দুরের কথা ভবন নির্মানের স্থাননির্ধারণ করাই সম্ভব হয়নি।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর সভার একাধিক কাউন্সিলর জানান, এই পৌরসভায় প্রতিবছর বিভিন্ন খাৎ কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব আদায় হয়ে থাকে। তার পরেও আমাদেও বেতন ভাতা বাঁকি থাকে। এই টাকা যায় কোথায় আমরা জানিনা। এ জন্য তারা পৌর সভার সহকারী প্রকৌশলী এবং মেয়রকে দায়ী করেন। তারা বলেন,মেয়র আর প্রকৌশলী মিলে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি করে ভুয়া ভাউচার তৈরী করে অর্থ আতœসাৎ করে আসছেন। এ বিষয়ে পুঠিয়া পৌরসভার প্রকৌশলী ও ভারপ্রাপ্ত সচিব শহিদুল ইসলাম বলেন,অর্থ আতœসাতের কথা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়ার্ড । অর্থ সংকটের করনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও বেতন ভাতা দেওয়া যাচ্ছে না। কোথায় কি ভাবে অর্থ ব্যায় হচ্ছে তার সঠিক হিসেব আমার কাছে আছে। ২০০১ সালে পুঠিয়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকে১৫ বছর চালিয়েছেন প্রশাসক। এর পর ২০১৬প্রথম মেয়র হন রবিউল ইসলাম রবি, ২০২০ সালে বর্তমান মেয়র আল মামুন ৯৪ লক্ষ দেনা নিয়ে দায়িত্ব গ্রহন করেন। বর্তমানে পুঠিয়া পৌরসভার দেনা প্রায় দেড় কোটি। অথচ এই তিন বছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ কোটিও বেশি। পৌরসভার বাসিন্দা রুহুল হাওলাদার বলেন,জন্ম,মৃত্যু,নাগরিকত্বসহ যে কোন সনদ নিতে গেলে তাদেও বেধে দেওয়া ফির এর চেয়েও বেশি টাকা দিতে হয়।এই পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এলাকার কোন উন্নয়ন হয়নি।

এবিষয়ে পৌর মেয়র আল মামুন বলেন,আমি পৌরসভার দায়িত্ব নেবার পর থেকে এখানে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আমার জানা মতে এখানে কোন অনয়িম হয়নি।ভবন নির্মানের জন্য ব্যাংকের রাখা অর্থ গায়েবের বেপাওে তিনি বলেন,এই টাকা আমার আগের মেয়র বলতে পারবে এব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




আম্বানিদের পার্টিতে এসে দোষ কাটালেন প্রিয়াঙ্কা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:অনন্ত-রাধিকার প্রাকবিবাহ অনুষ্ঠানে না আসায় প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে কম কথা হয়নি। তবে এবার ইশা আম্বানি আয়োজিত রোমান হোলি পার্টিতে এসে সেই দোষ কাটালেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।

মুম্বাইয়ে আম্বানির বাসভবনে গত শুক্রবার আম্বানি কন্যা আয়োজন করেছিলেন রোমান হোলি থিমের পার্টি। তবে যৌথ উদ্যোক্তা অবশ্য আরেক জুয়েলারি সংস্থাও।

সেই পার্টিতেই যোগ দিয়েছিলেন ইশা আম্বানির ভালো বন্ধু প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। ডিনার টেবিলে দুই বান্ধবীকে আড্ডায় মশগুল দেখা গেছে। উপস্থিত ছিলেন আয়ুষ্মান খুরানা, শিল্পা শেট্টি-সহ আরও অনেকে।

আম্বানিদের দুই বউমা শ্লোক মেহেতা ও রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গেও পোজ দিয়ে ছবি তুলতে দেখা গেছে প্রিয়াঙ্কাকে।

এদিকে রোমান হোলিতে আয়োজনও ছিল দারুণ। রকমারি কারি, ফ্লেভারড রাইস, পাও, রুটি, ডেজার্টের মতো পদ শোভা পেয়েছে দৈত্যাকার থালিতে। তবে আম্বানিদের হোলি পার্টিতে প্রিয়াঙ্কার সাজগোজ দেখে থ হয়ে গেছেন বর নিক জোনাস।

গোলাপি ওয়ান শোল্ডার ড্রেসে আর হিরে-পান্নার গয়নায় বউকে দেখে মুগ্ধ নিক ইনস্টা স্টোরিতে ছবি শেয়ার করে লিখলেন-তুমি কি মজা করছো আমার সঙ্গে?


আরও খবর



দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আকিজ পাইপস এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেন:ঢাকা, বাংলাদেশ - ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪: গুণমান ও উদ্ভাবনের প্রতি তার অটল প্রতিশ্রুতির জন্য স্বীকৃত আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রপ্তানি সম্প্রসারণে গর্বিত। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিগুলোর অন্যতম বাজারে এই অবস্থান প্রতিষ্ঠানটির জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক।

উৎপাদনে শ্রেষ্ঠত্বের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে খুব স্বল্প সময়ের মাঝে আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস এখন অনুসরনীয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে, আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস বাংলাদেশ ও বিশ্ব বাজারে প্রিমিয়াম পাইপ ও ফিটিংসের বিশ্বস্ত নাম হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

বিশ্ব বাজারে আকিজ পাইপস-এর পণ্য রপ্তানির যাত্রা নিয়ে, আকিজ গ্রুপের সিইও শেখ আজরাফ উদ্দিন বলেন, "মার্কিন বাজারে আমাদের এই রপ্তানি শুধু একটি ব্যবসায়িক সমৃদ্ধি নয়; এই বৃদ্ধি আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানোর স্বপ্ন বাস্তবায়নে আকিজ পাইপস ও ফিটিংসের প্রতিশ্রুতির একটি মাইলফলক। তাই আমাদের আকাঙ্ক্ষা কেবল নির্ভেজাল ও মানসম্পন্ন পণ্য প্রস্তুতকারক হওয়া নয়; আকাঙ্ক্ষা নির্মাণ শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য একটি অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠার, উদ্ভাবন ও কর্মদক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে পৃথিবী জুড়ে, পাইপ ও ফিটিং ব্যবহারের যুগান্তকারী সমাধান সরবরাহ করা এবং নতুন দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করা।”

আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস-এর হেড অব বিজনেস জনাব পরিতোষ চন্দ্র মিত্র, প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক লক্ষ্যগুলির উপর জোর দিয়ে বলেন, "মার্কিন বাজারে প্রবেশের লক্ষ্য শুধুমাত্র বিশ্বের দরবারে নিজেদের পরিচিত করা নয় বরং প্লাম্বিংয় ও নির্মাণ প্রয়োজনে আকিজ পাইপস এবং ফিটিংসকে একটি নির্ভরযোগ্য নাম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করা। আমাদের লক্ষ্য সবথেকে সেরা পণ্য ও আন্তরিক সেবা প্রদান করা।

জনাব মোহাম্মদ কে আলম, এক্সপোর্ট পার্টনার, আকিজ পাইপস অ্যামেরিকা, সম্প্রতি বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত কারখানা পরিদর্শন করেন এবং উৎপাদনে নিয়োজিত অত্যাধুনিক জার্মান যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি দেখে গভীরভাবে মুগ্ধ হয়ে জনাব আলম বলেন, "আকিজ পাইপসে জার্মান প্রযুক্তি এবং বাংলাদেশী কারুশিল্পের মধ্যে সমন্বয় সত্যিই অসাধারণ। উদ্ভাবন এবং গুণমানের প্রতি তাদের এই অটল প্রতিশ্রুতিই তাদেরকে মার্কেট লিডার করে তুলেছে। আমি আকিজ পাইপ্সের সাথে দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্ব বজায় রাখাতে উন্মুখ।”

আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস যে গুণগত মানে সেরা ও নির্ভরযোগ্যতার নাম হিসেবে সুপরিচিত, মার্কিন বাজারে প্রবেশ করার সাথে সাথে গ্রাহকরা সেই একই গুণগত মান ও নির্ভরযোগ্যতা ভোগ করবেন। ভোক্তাদের বিভিন্ন চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি একটি বিস্তৃত পণ্য পরিসরের সাথে, কোম্পানিটি প্লাম্বিং ও নির্মাণ খাতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে প্রস্তুত।

মার্কিন বাজারে এই পরিকল্পিত সম্প্রসারণ উন্নয়ন ও উদ্ভাবনের প্রতি আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংসের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে। গুণগত মানের সাথে শিল্পমানের এক অসাধারণ কম্বিনেশনে আকিজ পাইপস অ্যান্ড ফিটিংস মার্কেট লিডার হিসেবে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করবে।


আরও খবর