Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নবীনগরে দেবরের পেট্রলের আগুনে ভাবীর অবস্থা আশংকাজনক ও একটি শিশু অগ্নিদগ্ধ।

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ ,নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিব্রাহ্মণবাড়িয়া'র নবীনগর পৌর এলাকার ভোলাচং ঋষি পাড়ায় মায়ের কোলে থাকা ৬ মাসের শিশুটি বেখেয়ালে ছিঁটকে চুলায় থাকা গরম ডালের ডেগে পড়ে ঝলসে যায়। তাৎক্ষণিক শিশুকে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে আশংকাজনক হওয়ায় সাথে সাথে তাকে ঢাকায় রেফার করা হয়।  অপরদিকে একই উপজেলার রছুল্লাবাদ ইউনিয়নের উওর দারেরা গ্রামে দেবরের দেয়া পেট্রোলে ঝলসে গেছে ভাবির শরীর।

মাদকাসক্ত দেবরের ক্ষোভের আগুনে মৃত্যু যন্ত্রণায় হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন ভাবী লতিফা বেগম (৪২)। পেট্রল ঢেলে গায়ে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে দেবরের বিরুদ্ধে।গতকাল রোববার (১৯ মার্চ) উপজেলার রসুলুল্লাহবাদ ইউনিয়নের উত্তর দাররা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। লতিফা বেগম ওই এলাকার মো. জাকারিয়ার স্ত্রী। তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।লতিফা বেগমের স্বামী মো. জাকারিয়া জানান, কয়েকদিন আগে আমার ছোট ভাই জালাল মিয়ার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়েছিল।

এ নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল জালাল। দুপুরে আমি বাড়িতে ছিলাম না। লতিফা পিঠা তৈরি করছিল। এই সুযোগে জালাল পেছন থেকে লতিফার গায়ে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে আগুনে তার সারা শরীর ঝলসে যায়।এ বিষয়ে নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, অভিযুক্ত দেবর জালাল একজন মাদকাসক্ত। পারিবারিক বিবাদ নিয়ে সে এই কাজটি করেছে। অগ্নিদগ্ধ লতিফা বেগম ঢাকায় চিকিৎসাধীন। অভিযুক্ত দেবর পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ না পাওয়া গেলেও  ব্যাবস্থা নেয়া হচ্ছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




অপরাধী যত প্রভাবশালীই হোক, ছাড় দেওয়া হবে না: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে অপরাধ করা ব্যক্তি যতই প্রভাবশালী হোক কেন কোনো ছাড় দেওয়া হবে না,বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমন্ডলীর সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ওবায়দুল কাদের বলেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্বাচন যথাযথভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন দু-একটা ঘটনা ঘটেছে। সরকার যেহেতু অপরাধের দায়ে কাউকে ছাড় দিচ্ছে না, সেহেতু বুঝতে হবে সরকার নির্বাচনে যেকোনো অনিয়মের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর।

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তারেক যতদিন বিএনপির নেতৃত্বে থাকবে ততদিন দলটি আরও জনবিচ্ছিন্ন ও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবে।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, সাম্প্রতিক স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রমাণ করে যে, দেশে গণতন্ত্র আরও মজবুত হয়েছে। নির্বাচনে মানুষ আগ্রহ হারিয়েছে বলে যারা প্রচার করে তাদের কথার কোনো ভিত্তি নেই।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা মহাপরিচালকের কড়া হুঁশিয়ারি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আবারও অস্থির হয়ে উঠছে দেশের পেঁয়াজের বাজার। তবে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বৃদ্ধির এ প্রবণতা থেকে ব্যবসায়ীরা না বের হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেছেন,জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

সোমবার (২৫ মার্চ) কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবন চত্বরে ভোক্তা অধিকারের পৃষ্ঠপোশকতায় বাংলাদেশ এসএমই ফোরামের উদ্যোগে ন্যায্য মূল্যে তরমুজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ভরা মৌসুমে পেঁয়াজের বাজার অস্থির হওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই। শিগগিরই ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ দেশে আসছে। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজ ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে বিক্রি হবে। ডিজি বলেন, কৃষক তরমুজ ১০০ টাকা বিক্রি করে। সেই তরমুজ ঢাকায় কিনতে হয় ৮০০ টাকায়। যেটি যুক্তিসঙ্গত নয়। যারা এখন বেশি দামে বিক্রি করছে ট্রাক সেলের কার্যক্রম দেখে তারাও শিগগিরই কম দামে বিক্রি করবে। উৎপাদক ও ভোক্তার মাঝে কোনো রকম গ্যাপ থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, পথে চাঁদাবাজিসহ নানাবিধ সমস্যার কারণে তরমুজ আনতে ট্রাক ভাড়া ২০ হাজার টাকা বেড়ে যায়। যে চক্র এসব কাজের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




মেহেরপুরে প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজে চাষীদের সর্বনাশ

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুরঃমেহেরপুরে সরকারি প্রণোদনার পেঁয়াজ আবাদ করে বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছেন চাষিরা।পেঁয়াজ চাষের যাবতীয় খরচ করে পেঁয়াজের গুটির বদলে মিলছে শুধুই শেকড়। পেঁয়াজের ঘাটতির বছরে যা দেশের জন্য বড় ধরনের দুঃসংবাদ। অমৌসূমের বীজ জেনেও অদৃশ্য কারণে চাষীদেরকে দিয়ে আবাদ করানো হলো সে প্রশ্নের জবাব মেলেনি। যার খেশারত দিতে দিচ্ছে ৫২০ জন চাষীকে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকারি প্রণোদনার আওতায় পেঁয়াজ আবাদ বৃদ্ধির জন্য চলতি মৌসূমে মেহেরপুরের তিনটি উপজেলায় প্রান্তিক চাষীকে বীজ ও সার সহায়তা দেয় কৃষি অফিস। প্রত্যেক চাষী এক বিঘা করে জমি পেঁয়াজ আবাদ করেন। সরকারি বীজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএডিসি ভারত থেকে আমদানি করে নাসিক রেড এন ৫৩ জাতের পেঁয়াজ বীজ। যা প্রণোদন হিসেবে বিনামূল্যে এইসব প্রান্তিক চাষীর মাঝে বিতরণ করে কৃষি অফিস।

চাষীরা জানান, সরকারি এ বীজে ভরসা করে চাষীরা কেউ বীজ বপণ করেন আবার কেউ চারা তৈরী করে পেঁয়াজ চারা রোপণ করেছিলেন। নভেম্বর মাসে ক্ষেতে পেঁয়াজ চারা রোপণ করলেও আজ পর্যন্ত মিলছে না পেঁয়াজের গুটি। ক্ষেতগুলোতে পুষ্ট পেঁয়াজ গাছ থাকলেও তার গোড়ায় কোন পেঁয়াজ পাচ্ছেন না চাষীরা। গুটি বাঁধবে এ আশায় চাষীরা দিনের পর দিন অপেক্ষা করে প্রয়োজনীয় সার কীটনাশকে ব্যয় করে যাচ্ছেন। কিন্তু গাছ তুললে গোড়াতে শুধু শেকড় ছাড়া কোন গুটির দেখা মিলছে না। কৃষি অফিসের কাছ থেকে কোন সদুত্তোর না পেয়ে পেঁয়াজের আশা ছেড়ে দিয়েছেন অনেক কৃষক।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কৃষি কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানা গেছে, ভারতীয় নাসিক রেড এন ৫৩ পেঁয়াজ বীজ দিয়ে মূলত গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ আবাদ করা হয়।

গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বেশ ভাল ফলন ও দাম পেয়েছেন চাষীরা। গ্রীষ্মকালীন এ জাতটি শীতকালে আবাদ করলে পেঁয়াজের গুটি হবে না এটা জানতেন কৃষি কর্মকর্তারা। কিন্তু উপর মহলের চাপে তারা শীতকালে এ বীজ বিতরণ করেছেন। কোন অদৃশ্য কারণে বড় কর্তারা এ জাতের বীজ আবাদে কৃষকদের বাধ্য করেছেন সে প্রশ্নের উত্তর মেলেনি কারও কাছ থেকে। ক্ষতিগ্রস্থ চাষী সাহারবাটি গ্রামের তোহিদুল ইসলাম জানান, এক বিঘা পেঁয়াজ আবাদের তার এ পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৩০/৩৫ হাজার টাকার উপরে। পেঁয়াজ তোলার সময় পেরিয়ে গেলেও পেঁয়াজের গুটি বাঁধেনি। এখন ক্ষেত পরিস্কার করতে আরও ‍কিছু টাকা খরচ হবে। কৃষি অফিসে বারবার যোগাযোগ করেও কোন নির্দেশনা পাচ্ছেন না ভুক্তভোগী চাষীরা। চাষি জুরাইস ইসলামসহ কয়েকজন পেঁয়াজ চাষী, সরকারি বীজ তাই ভাল ফলনের আশায় পেঁয়াজ আবাদ করেছিলেন তারা। কিন্তু তাদের জানা ছিল না গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ শীতকালে আবাদ করলে তাতে গুটি হবে না। ফলে পুরো আবাদের লোকসানে পড়ে অসহায় হয়ে পড়েছন এসব চাষীরা।

পেঁয়াজ আবাদের সর্বনিম্ন আর্থিক ক্ষতি হিসেবে করলে দেখা যায়, প্রতি বিঘায় যদি ৩০/৩৫ হাজার টাকা খরচ হলে ৫২০ জন চাষীর খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় পৌনে দুই কোটি টাকা। চলতি মৌসূমে পেঁয়াজের বড় সংকটের বছরে একদিকে যেমনি পেঁয়াজ উৎপাদন কমে গেছে অন্যদিকে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন চাষীরা। যে ক্ষতি পুষিয়ে দিতে কৃষি অফিসে ভুক্তভোগী চাষীরা বার বার ধর্ণা দিলেও মিলছে কোন কোন আশ্বাস কিংবা প্রতিকার।

কেন অমৌসূমের বীজ জেনেও চাষীদের মাঝে তা বিতরণ করা হল? এমন প্রশ্ন রাখা হয় মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদারের কাছে। তবে তিনি সদুত্তোর না দিয়ে জানান, এ জাতের পেঁয়াজ বীজ দিয়ে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের ভাল ফলন হয়েছে।


আরও খবর



উত্তরায় বিভিন্নস্থানে অবৈধ স্থাপনা ও ফুটপাত উচ্ছেদ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীর উত্তরার বিভিন্নস্থানে অবৈধ স্থাপনা এবং ফুটপাত অপসারণের লক্ষ্যে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। এসময় উত্তরার রাজলক্ষ্মী থেকে আজমপুর পর্যন্ত অবৈধ স্থাপনা এবং ফুটপাত দখলমুক্ত করা হয়।

সোমবার (৪ মার্চ) সকালে ডিএনসিসি পরিচালিত বিশেষ অভিযান পরিচালনার সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. খসরু চৌধুরী এমপি।

এ সময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) কর্মকর্তাবৃন্দ ও উত্তরার বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

যানজট নিরসনে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বিশেষ অভিযান পরিচালনা করায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন স্থানীয় জনগণ। যানজট নিরসনকল্পে এ অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসির কর্মকর্তারা।


আরও খবর



জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিস

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট  প্রতিনিধিঃজয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত ১টা ১০ মিনিটের দিকে হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে তার কক্ষের সব আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে যায়। আগুনের খবর পেয়ে হাসপাতালের দ্বিতীয় তলায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে আতঙ্কে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। আগুন লাগার খবরে এবং ধোয়ায় হাসপাতাল আচ্ছন্ন হয়ে পড়লে এ সময় আতংকে হাসপাতাল ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসে রোগী ও স্বজনরা। খবর পেয়ে জয়পুরহাট ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ১ ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেনে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক  ডাঃ রাশেদ মোবারক জুয়েল ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলম।জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্টি জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ রাশেদ মোকবারক জুয়েল জানান, আগুন নিয়ন্ত্রনে আসায় আতংকের কিছু নেই এবং রোগীদের চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যহত হবেনা। 

জয়পুরহাট ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারি পরিচালক শরিফুল ইসলাম জানান, রাত ১টা ১৪ মিনিটে আমরা খবর পাই। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে দেখি দ্বিতীয় তলায় আগুন জ্বলছে। শুধুমাত্র তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে আগুন ছিল। আমরা দুটি ইউনিট কাজ করেছি। দ্রুত ঘটনামস্থলে আসার কারনে আগুন অন্যান্য কক্ষে ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আগুনের সুত্রপাত বৈদ্যুতিক সর্ট সাকিট থেকে হতে পারে। 

জয়পুরহাটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নূরে আলম জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও বিদ্যুৎ অফিসকে জানানো হয়। পাশাপাশি ডিবি ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। সবাই একসাথে কাজ করার কারণে অল্প সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের কক্ষের ভেতরে শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে।

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪