Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

নবীনগর নাটঘর গ্রামের ৪০০ বছরের পুরোনো নটরাজ মন্দিরের সংস্কার

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৭৮জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ ,নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়ার) প্রতিনিধিঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলার নাটঘর গ্রামের ৪০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী নটরাজ মন্দিরটির সংস্কার করে কষ্টিপাথরের নটরাজ বিগ্রহটির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।:


এই নাটঘর গ্রামটি বর্তমানে নবীনগর উপজেলার একটি সমৃদ্ধ ইউনিয়ন। সম্প্রতি মন্দিরটি সংস্কার করে একটি নান্দনিক রূপ দেওয়া হয়েছে।


নটরাজ মন্দিরটি সংস্কারের প্রথম উদ্যোগ নেন স্থানীয় বাসিন্দা নয়ন কর। তিনি জানান, বহু বছরের পুরনো মন্দিরটি জরাজীর্ণ হয়ে এর বিভিন্ন অংশ একেবারে ভেঙে যায়। ঝড়বৃষ্টির সময় মন্দিরের ভেতর জল উঠে যেত। তাই, আমি নটরাজ মন্দিরটি সংস্কারের প্রথম উদ্যোগ নেই।স্থানীয় প্রভাবশালীদের বাঁধা স্বত্বেও আমি ও ধর্মপ্রাণ বেশ কয়েকজন ধন্যাঢ্য ব্যক্তির সহায়তায় এবং ভগবান নটরাজের কৃপায় মন্দিরটি সংস্কার করতে সক্ষম হই।


উল্লেখ্য: প্রায় ৪০০ বছর পূর্বে ঐ এলাকার জমিদারের উদ্যোগে তারাপুকুর নামে একটি পুকুর খননের সময় মাটির নিচ থেকে ভগবান শিবের নটরাজ রূপের কষ্টিপাথরের একটি বিগ্রহ প্রকট হয়ে ছিলো এবং পুকুরটি খননের সময় কর্মরত শ্রমিকের আঘাতে শ্রীবিগ্রহটির বাম হাতে কনিষ্ঠা আঙুল থেকে রক্ত ও প্রবাহিত হয়েছিলো। এর কিছুদিনের মধ্যেই স্থানীয় এক ব্রাহ্মণকে ভগবান শিব নটরাজ মন্দির স্থাপনের জন্য স্বপ্নে আদেশ করেছিলেন।তখন ঐ ব্রাহ্মণ জমিদার ও গ্রামবাসীর সহায়তায় নটরাজ মন্দিরটি স্থাপন করেছিলেন। এই মন্দিরের অলৌকিক ঘটনা চার দিকে ছড়িয়ে পড়লে দূরদূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসতে শুরু করে। তখন জমিদার ভগবান নটরাজের নাম অনুসারে ঐ গ্রামের ‘নাটঘর’ নামকরণ করেন।


খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



বিএম ইউসুফ-মোস্তফা হেলাল কবিরের ভয়াবহ প্রতারণা ধ্বংসের পথে পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সে

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার :ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম ইউসুফ আলী ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং কোম্পানি সচিব মোস্তফা হেলাল কবির সিন্ডিকেটের নজিরবিহীন অনিয়ম, দুর্নীতি আর প্রতারণায় ডুবতে বসেছে বেসরকারিখাতের জীবন বিমা কোম্পানি পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এমডির অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার কবলে পড়ে এক সময়ের জনপ্রিয় এবং ব্যবসা সফল এই বিমা কোম্পানিটি এখন ধুকছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিএম ইউসুফ আলী ও কোম্পানি সচিব মাস্তফা হেলাল কবিরের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা রকম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ। ২০২১ সালের শুরুর দিকে তৎকালীন চেয়ারম্যান ও পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স এর উদ্যোক্তা পরিচালক হাসান আহমেদকে অবৈধভাবে সরিয়ে দেয়ার অভিযোগ রয়েছে বিএম ইউসুফ আলীর বিরুদ্ধে।

পরিচালনা পর্ষদ সভায় ষড়যন্ত্র করে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে একটানা ১৩ বছর চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা হাসান আহমেদকে সরিয়ে দেয় বিএম ইউসুফ আলী সিন্ডিকেট। এমডির অবৈধ কর্মকান্ডের প্রতিকার চেয়ে শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) অভিযোগও দিয়েছিলেন হাসান আহমেদ। বিএসইসিতে অভিযোগ দেওয়ার পাশাপাশি আদালতেরও দ্বারস্থ হয়ে কোনও কাজ হয়নি। উল্টো বিএম ইউসুফ আলী ও মোস্তফা হেলাল কবির নানা ধরনের মামলা-হামলা, হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাতে শুরু করেন হাসান আহমেদ ও তার পরিবারকে । বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে হাসান আহমেদের অর্থ সম্পদ লুটপাট করে। অসুস্থতা ও কোম্পানি কর্মকর্তাদের বিশ্বাস ঘাতকতার মানষিক নির্যাতনের ধকল সইতে না পেরে হাসান আহমেদ মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর আগে ভিডিও বার্তায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে নিজের, পরিবারের ও কষ্টের প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা চেয়েছিলেন হাসান আহমেদ। দুর্ভাগ্য তাদের  বিচার দেখে যেতে পারেননি। 
 
হাসান আহমেদের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী-সন্তানকে বঞ্চিত করার নতুন খেলায় মেতে উঠেছেন বিএম ইউসুফ আলী ও মোস্তফা হেলাল কবির সিনডিকেট হাসান আহমেদের বাক প্রতিবন্ধী ভাই কবির আহমেদকে ফুঁসলিয়ে বিএম ইউসুফের ভাই বিএম শওকতসহ অন্যান্যরা মিলে হাসান পরিবারের সমস্ত সম্পত্তি আত্মাসাতের চক্রান্ত করছে। তার অংশ হিসেবে হাসান আহমেদের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। আবার হাসান আহমেদের স্বাক্ষর জাল করে প্রায় ২৬ কোটি টাকা আত্মাসাৎ করেছেন বিএম ইউসুফ আলী ও মোস্তফা হেলাল কবির সিন্ডিকেট। এ বিষয়ে পপুলাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির সাবেক চেয়ারম্যান হাসান আহমেদের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস চিফ মেট্রো পলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে একটি মামলাও করেছেন। যার নং ৩১৮/২০২১। মামলাটি এখন বিচারাধীন। এছাড়াও হাসান আহমেদের মৃত্যুর পর পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সের শেয়ার ধেকে জান্নাতুল ফেরদৌসকে বঞ্চিত করার পাশপাশি নানাভাবে হয়রানি করছেন বিএম ইউসুফ। ফলে স্বামীর মৃত্যুর পর তিন সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি। পপুলার লাইফে নিজের অধিকার ফিরে পাওয়ার পাশাপাশি বিএম ইউসুফ গংদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন জাজান্নাতুল ফেরদৌস।
এদিকে বিএম ইউসুফ আলীর সংশ্লিষ্টতার পর থেকেই বিতর্ক তালিকায় বারবার নাম ওঠে এসেছে পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্সের। বিমাখাতে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ ও অপসারণ বিধিমালায় কোনো ইন্সুরেন্স কোম্পানির সিইও বা অন্য নির্বাহী কর্মকর্তারা একইসঙ্গে অন্য কোন কোম্পানির পরিচালনা বা ব্যবস্থাপনায় থাকতে পারবেন না। এমন বিধান থাকলেও তা মানেনি পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সিইও এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের (বিআইএফ) প্রেসিডেন্ট বিএম ইউসুফ আলী এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কোম্পানি সচিব মোস্তফা হেলাল কবির। তারা উভয়েই এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্সুরেন্সের পর্ষদে রয়েছেন। বিষয়টি জানার পরও এ নিয়ে দৃশ্যত কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। 

এর আগে ২০১৬ সালে দুদকের তদন্তে ওঠে আসে পপুলার লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এম ইউসুফ আলী ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শওকত আলীসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা ব্যবস্থাপনা খরচ দেখিয়ে ২৯৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা নিজেরা ভাগ করে নিয়েছেন। তবে রহস্যজনক কারনে সেই অনুসন্ধান বিষয়ে পরবর্তীতে আর কিছু জানা যায়নি।

দীর্ঘদিন ধরে পপুলার লাইফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে পদ আগলে রাখা বিএম ইউসুফ আলী এক সময় ছিলেন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর সক্রিয় কর্মী। ২০১৩ সালের ২৩ আগস্ট পরিস্থিতি বুঝে সুযোগসন্ধানী বিএম ইউসুফ ঢাকঢোল পিটিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। এর পেছনে মূল উদ্দেশ্য ছিল তার জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পত্তিকে বৈধতা প্রদান ও পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি দখলের নীল নকশা বাস্তবায়ন করা। পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স বিএম ইউসুফ আলীকে যে হাসান আহমেদ চাকরী দিয়েছিলেন, সেই হাসান আহমেদকেই প্রতিষ্ঠান থেকে সরিয়ে দিয়েছেন ইউসুফ আলী। গড়ে তুলেছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। হাসান আহমেদ মৃত্যুর আগে তার ভিডিও বার্তায় অভিযোগ করে গিয়েছিলেন ইউসুফ আলী পপুলার লাইফের গ্রাহকের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। দেশে বিদেশে নামে বেনামে গড়ে তুলেছেন অজস্র সম্পদ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পপুলার লাইফের একটি সূত্র জানায় দরিদ্র পরিবারের সন্তান ইউসুফ আলী গত দুই দশকে অভিজাত বনে গেছেন। চাকরীর টাকায় এমন উত্থান একেবারেই অসম্ভব। সবই এসেছে পপুলার লাইফে করা দুর্নীতি থেকে। সূত্র মতে বিএম ইউসুফ আলীর সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে বাড়ি নং ৬, রোড নং -৪, সেকশন ১১, মিরপুর, পল্লবী ঢাকার বাড়ি, রোড নং -১০/এ , বাড়ি নং ৫১/এ ধানমন্ডির বাড়ি, নারায়ণগঞ্জ গাউছিয়ায় নূর ম্যানশনে নিজের নামে বাড়ি, আমেরিকার বাফেলোতে দুটি বাড়ি ও দুটি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত এলাকায় প্রায় ৩০ টির বেশি ফ্ল্যাট। একইভাবে বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি সচিব মোস্তফা হেলাল কবির। পরিজাত ভিলা, কে এম দাস লেন রোড, ১৩/ক/১/৬, টিকাটুলী ওয়ারী ঢাকার ১০ তলা বাড়ি, বেনামে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার, বাফেলোতো বিএম ইউসুফের সঙ্গে অংশীদারিত্বে বাড়ি ও ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। ইতিমধ্যে বিএম ইউসুফ আলী ও মোস্তফা হেলাল কবিরের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশ ফিনানশিয়াল ইনটিলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে গতকাল বিএম ইউসুফ আলী ও মোস্তফা হেলাল কবিরকে বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও কোন রেসপন্স পাওয়া জায়নী।

আরও খবর



স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভার স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোর ৫টা ৫৬ মিনিটে দিনের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান।

স্মৃতিসৌধে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতির পরপরই জাতির সূর্য সন্তানদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সেখানে এক মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায় এবং বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। এসময় তাদের সঙ্গে শ্রদ্ধা জানান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। স্বস্ত্রীক তিনি স্মৃতিসৌধে উপস্থিত থেকে প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

পরে দলীয় প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। এসময় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ প্রথম সারির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় সংসদের স্পিকার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান ও ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা এ সময় স্মৃতিসৌধে উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধ সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।


আরও খবর



মাগুরায় মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির ১০ নেতাকর্মী জেল হাজতে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:নাশকতার মামলায় মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মৈমুর আলী মৃধা সহ ১০ নেতাকর্মী আদলতে আত্মসমর্পন করায় সোমবার তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১লা সেপ্টেম্বর মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের সময় পুলিশের উপর অতর্কিত হামলা ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মহম্মদপুর থানায় সুনির্দিষ্ট ১শ ১ জন সহ ১ হাজার ৩শ জনের নামের নামে মামলা দায়ের হয়।

অন্যদিকে ১ নভেম্বর উপজেলার ধোয়াইল আদর্শ নুরানী হাফেজি মাদ্রাসা ও এতিমখানার সামনে রাত ১২ টার দিকে পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমা বিস্ফোরণ এবং নাশকতার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৭জনকে আটক করা হয়। এ ঘটনার পরদিন বিএনপির সুনির্দিষ্ট ৯৯ জন সহ ১শ ৫০ জনকে আসামী করে মামলা হয়।

আসামী পক্ষের আইনজীবী রোকনুজ্জামান খান জানান, উভয় মামলার ১০ আসামী সোমবার মাগুরা জেলা জজ আদালতে আত্মসমর্পন করলে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুমনা পাল তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

আসামীরা মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বলে তিনি জানান।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সম্প্রীতির বন্ধনে আগলে রেখেছেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, বাংলাদেশ ছোট হলেও এখানে বহু মানুষের বসবাস। বহু গোত্র ও বহু সম্প্রদায়ের দেশ বাংলাদেশ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে র্নির্দ্বিধায় ধর্মের বাণী, ধর্মের কথা, জীবের কল্যাণে তথা মানুষের কল্যাণে সকল প্রকার ধর্মীয় আচার-আচরণ, পুজা পার্বন পালন করার হুকুম দিয়ে গিয়েছেন। তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সৌহার্দ্র ও সম্প্রীতির বন্ধনে আগলে রেখেছেন। 

রাতে খাগড়াছড়ি জেলা সদরের কৃষ্ণনগর এলাকায় শ্রী শ্রী শংকর মঠ পার্থ সারথী আশ্রমে আয়োজিত বিশ্বশান্তি মঙ্গলাত্বে শ্রী শ্রী গীতাযজ্ঞ ও মহতি ধর্ম সভা-২০২৪ এর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালের ০২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তি চুক্তির মাধ্যমে পাহাড়িদের মধ্যে দু’যুগেরও বেশি সময়ের ভ্রাতৃঘাতি সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তির নীড় রচনা করেছিলেন। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, পাহাড়িদের মধ্যে সৌহার্দ্র ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে ওঠায় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মহা উন্নয়নের ছোঁয়ায় পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দযের্য্যর লীলাভূমির ক্ষেত্র হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি পেয়েছে। আর এর সব কিছুরই দাবীদার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। এজন্য আমরা পার্বত্যবাসী গর্বিত এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ।

শ্রী শ্রী শংকর মঠ পার্থ সারথী আশ্রম পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিব শংকর দেব-এর সভাপতিত্বে আশীর্বাদক হিসেবে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড শংকর মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজ, খাগড়াছড়ি সদর পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, আশীষ ভট্টাচার্য্য, চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ভাগবতীয় বক্তা অধ্যাপক স্বদেশ চক্রবর্তী আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আলোচনা সভার আগে মৈত্রীয় বন্ধনে সৃজিত এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। এসময় হাজারো ভক্ত গুরুভাইয়েরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট ২৪ মার্চ থেকে পাওয়া যাবে

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী ২৪ মার্চ থেকে ৭ দিনের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির । ১০ এপ্রিল পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের দিন ধরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে রেল ভবনের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান রেলওয়ের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সরদার সাহাদাত আলী।

তিনি বলেন, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৩ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৪ মার্চ; ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৫ মার্চ; ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৬ মার্চ; ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৭ মার্চ; ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৮ মার্চ; ৮ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ২৯ মার্চ এবং ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ। এছাড়া যাত্রী সাধারণের অনুরোধে ২৫ শতাংশ টিকিট যাত্রা শুরুর আগে প্রারম্ভিক স্টেশন থেকে পাওয়া যাবে।

মহাপরিচালক বলেন, গতবারের মতো এবারও ট্রেনের শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে। তবে দুটি শিফটে এই টিকিট বিক্রি করা হবে। সকাল ৮টায় বিক্রি হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট এবং দুপুর ২টায় বিক্রি শুরু হবে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর টিকিট। এবার ঈদে ঢাকা থেকে বহির্গামী আন্তঃনগর ট্রেনে মোট আসন সংখ্যা হবে ৩৩ হাজার ৫০০টি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম, সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর প্রমুখ।


আরও খবর