মোঃ আব্দুল হান্নানঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার,নাসিরনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের দলিল লেখক মোঃ ছালাউদ্দিন সরকার সনদ নং ৫১ ও অন্যান্যদের বিরোদ্ধে জমি ক্রয়,ফ্ল্যাট নির্মান সহ নামে বেনামে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের বিষয়ে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদকের) অনুসন্ধান চলছে।
দুদকের কুমিল্লা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক রাফী মোঃ নাজমুস সা'দাৎ ২৯ ডিসেম্ভর ২০২২ তারিখে সহকারী কমিশনার (ভূমি)নাসিরনগর বরাবরে প্রেরিত এক পত্রে উক্ত দলিল লেখক ছালাউদ্দিনের বিরোদ্ধে অভিযোগকৃত সকল সম্পত্তির যাবতীয় কাগজ পত্রাদি ৫ জানুয়ারী ২০২৩ তারিখ এর মাঝে সংগ্রহ করার অনুরোধ করা হয়েছে।সহকারী কমিশনার (ভুমি) নাসিরনগর বরাবরে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদকের)প্রেরিত পত্রে দেথা দেখা গেছে,তারা দলিল লেখক ছালাউদ্দিনের ২০২০/২১ সালের করা নামজারি মোকদ্দমা নং১৬৫ ও একই সালের করা নামজারি মোকদ্দমা নং১৬৬ এর জমির পরিমান ও জমির মালিকানার তথ্য জানতে চেয়েছেন।
তাছাড়াও দলিল লেখক সালাউদ্দিনের বিরোদ্ধে আরো বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।সালাউদ্দিনের দুর্নীতির কারনে সাবরেজিষ্টার মোঃ মিজাহারুল ইসলাম তার লাইসেন্স বাতিল করে দিয়েছিল।পরে আবার জেলা রেজিষ্টারের ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের সহায়তা লাইসেন্স ফেরৎ পায়।সালাউদ্দিন সহ তার পরিবারের ৫ জনলোক উপজেলা সাবরেজিষ্ট্রি অফিসে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে।সালাউদ্দিন,তার বাবা হাজী নুর মিয়াও ভাই মোাসলেহ উদ্দিন একই পরুবারের ৩ জন দলিল লেখক।বড় ভাই কুতুব উদ্দিন একজন ভেন্ডার।বড় বোন জাহানারা নকল নবীশ।তাদের নিয়ন্ত্রনেই চলছে সাব রেজিষ্ট্রি অফিস।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব