Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নাসিরনগরের দুর্নীতিবাজ দলিল লেখক ছালাউদ্দিনের বিরোদ্ধে চলছে দুদকের অনুসন্ধান

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৭৫জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার,নাসিরনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের দলিল লেখক মোঃ ছালাউদ্দিন সরকার সনদ নং ৫১ ও অন্যান্যদের বিরোদ্ধে জমি ক্রয়,ফ্ল্যাট নির্মান সহ নামে বেনামে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে  জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের বিষয়ে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদকের) অনুসন্ধান চলছে।


দুদকের কুমিল্লা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক রাফী মোঃ নাজমুস সা'দাৎ ২৯ ডিসেম্ভর ২০২২ তারিখে  সহকারী কমিশনার (ভূমি)নাসিরনগর বরাবরে প্রেরিত এক পত্রে উক্ত দলিল লেখক ছালাউদ্দিনের  বিরোদ্ধে অভিযোগকৃত সকল সম্পত্তির যাবতীয় কাগজ পত্রাদি  ৫ জানুয়ারী ২০২৩ তারিখ এর মাঝে সংগ্রহ করার অনুরোধ করা হয়েছে।সহকারী  কমিশনার (ভুমি) নাসিরনগর বরাবরে  বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদকের)প্রেরিত পত্রে দেথা দেখা গেছে,তারা দলিল লেখক ছালাউদ্দিনের ২০২০/২১ সালের করা নামজারি মোকদ্দমা নং১৬৫ ও একই সালের করা  নামজারি মোকদ্দমা নং১৬৬ এর  জমির পরিমান ও জমির মালিকানার তথ্য জানতে চেয়েছেন।


তাছাড়াও দলিল লেখক সালাউদ্দিনের বিরোদ্ধে আরো বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।সালাউদ্দিনের দুর্নীতির কারনে সাবরেজিষ্টার মোঃ মিজাহারুল ইসলাম তার লাইসেন্স বাতিল করে দিয়েছিল।পরে আবার জেলা রেজিষ্টারের  ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের সহায়তা লাইসেন্স ফেরৎ পায়।সালাউদ্দিন সহ তার পরিবারের ৫ জনলোক উপজেলা সাবরেজিষ্ট্রি অফিসে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে।সালাউদ্দিন,তার বাবা হাজী নুর মিয়াও ভাই মোাসলেহ উদ্দিন একই পরুবারের ৩ জন দলিল লেখক।বড় ভাই কুতুব উদ্দিন একজন ভেন্ডার।বড় বোন জাহানারা নকল নবীশ।তাদের নিয়ন্ত্রনেই চলছে সাব রেজিষ্ট্রি অফিস।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




গার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্সের মতবিনিময় কুষ্টিয়ায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃগার্ডিয়ান লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেড কুষ্টিয়া এরিয়া অফিস প্রধান শিল্পীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন ,মোঃ আব্দুল আলিম সহকারী সহ-সভাপতি এবং আরবিডিএম যশোহর রিজিওনাল অফিস। আলোচনায় উপস্হিত ছিলেন , ব্রান্চ ম্যানেজার , ইউনিট ম্যানেজার ও অফিস স্টাফ ।২৩ মার্চ ২০২৪ইং শনিবার ১১ ঘটিকায় পাচ রাস্তার মোড়ে গার্ডিয়ান অফিসে এই জরুরী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




সংবাদ প্রকাশের পর মান্দার বেপরোয়া বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

এম এম  হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ :বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর নওগাঁর মান্দায় বেপরোয়া বালুদস্যুদের বিরুদ্ধে অবশেষে অভিযান শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। রোববার (৩রা মার্চ) দুপুরে উপজেলার এলেঙ্গা স্লুইসগেট পয়েন্টে অভিযান চালিয়ে আত্রাই নদ থেকে অবৈধভাবে উত্তোলন করা বালুসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকির মুন্সী। এ সময় মান্দা থানার সহকারী উপপপরিদর্শক সোহেল রানা, উপজেলা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার এমদাদুল হক, ইউপি সদস্য আহসান হাবীব উপস্থিত ছিলেন। এদিকে প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্ত বালু ব্যবসায়ী আবদুল মান্নান শাহ ও তাঁর লোকজন ওই পয়েন্ট থেকে সটকে পড়েন।অভিযুক্ত আবদুল মান্নান শাহ এলেঙ্গা শাহপাড়া গ্রামের আবদুর রশিদ শাহের ছেলে।এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকির মুন্সী বলেন, বালুমহালের ক্যালেণ্ডারে আত্রাই নদের নুরুল্লাবাদ মৌজার নাম নেই। অথচ ওই মৌজার এলেঙ্গা স্লুইসগেট পয়েন্ট থেকে আবদুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি নদে ড্রেজার বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিলেন। এমন সংবাদে সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।তিনি  আরো জানান, অভিযানে ঘটনাস্থল থেকে বালু উত্তোলনের মেশিন, পাইপসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ও ৫০০ থেকে ৭০০ ট্রাক্টর বালু জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত মালামাল নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের সদস্য আহসান হাবীবের জিম্মায় রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে জব্দকৃত মালামাল নিলামে বিক্রি করা হবে।উল্লেখ্য, নওগাঁর মান্দা উপজেলার আত্রাই নদের ভাটি অংশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় এরই মধ্যে নদের গর্ভে বিলীন হয়েছে বিভিন্ন এলাকার কৃষকের অন্তত ৫০ বিঘা উর্বর ফসলি জমি। বর্ষা মওসুমে চরম ঝুঁকিতে পড়বে আত্রাই নদের বামতীরের বেঁড়িবাঁধসহ কয়েকশ পরিবার। 


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না বলেই স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়।বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের,  বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, দেশের প্রত্যেক মানুষ এখন স্বাধীনতার সুফল পাচ্ছে। অগণতান্ত্রিক ও উগ্র-সাম্প্রদায়িক অপশক্তির প্রতিভূ বিএনপির ফ্যাসিবাদী দর্শনে জনগণ কখনো সাড়া দেয়নি; দেবেও না। তাই বিএনপি সর্বদা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, পাকিস্তানি ভাবাদর্শকে পুঁজি করে রাজনীতি করা বিএনপির একান্ত কাম্যই হলো— যে কোনও উপায়ে ক্ষমতা দখল, জনকল্যাণ নয়। তারা ক্ষমতায় গিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েছিল। বাংলার জনগণ তাদের দ্বারা প্রতারণার শিকার হয়েছিল। জনগণ এই প্রতারক গোষ্ঠীকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।

তিনি বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর খুনি জিয়া-মোশতাক চক্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধূলিস্যাৎ করে। সামরিক স্বৈরশাসক জিয়াউর রহমান নিজের অবৈধ ও অসাংবিধানিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে ধর্মের কার্ড ব্যবহার করে; ধর্মভিত্তিক রাজনীতি প্রচলন করে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, স্বৈরাচার জিয়া রাষ্ট্র ও সমাজের সকল স্তরে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষের বীজ বপন এবং উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করে। তখন থেকে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়। বিরোধী দল বিশেষ করে আওয়ামী লীগকে নির্মূল করার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় অত্যাচার-নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়।

বিএনপির নেতাকর্মীদের ঘরবাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলের অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তিনি (ফখরুল) সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য-প্রমাণ না দিয়ে ঢালাওভাবে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বক্তব্য দিয়েছেন। বরং আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপির নেতাকর্মীরা বহাল তবিয়তে ব্যবসা-বাণিজ্য করছে। কোথাও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন না।

তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়ে লাখ লাখ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে ঘর-বাড়ি ছাড়তে হয়েছিল, নৌকায় ভোট দেওয়ার অপরাধে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের নির্মম অত্যাচার নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল। বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারবাহিনী দ্বারা হাজার হাজার নারী ধর্ষিত হয়েছিল। সারা দেশে আওয়ামী লীগের ২১ হাজার নেতা কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী আমাল হত্যার ঘটনায় ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

মোঃআবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ(নারায়ণগঞ্জ)সংবাদদাতাঃ-

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার গুতিয়াবো এলাকার কৃষক আমাল হোসেন(৩৫) হত্যার ঘটনায় ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। গত ২৪মার্চ রবিবার নারায়ণগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক উম্মে সরাবন তহুরা এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ছয় মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছেন আদালত। রায় ঘোষণার সময়ে আদালতে চার আসামী উপস্থিত ছিলো এবং বাকি দুই আসামী পলাতক রয়েছে।


দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- রূপগঞ্জের গুতিয়াবো এলাকার মো. মনরুদ্দিনের ছেলে মো. মাহবুব রহমান (৫৫), খোরশেদ আলমের ছেলে মো. সবুজ মিয়া (৪২), মো. শরীফ মিয়া (৩০), মো. জুলহাস ওরফে দেলার ছেলে মো. পারভেজ (৩৬), শহীদুল্লাহর মো. আসাদুল্লাহ (৩৩) ও হালিমের ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন (৩৬)। তাদের মধ্যে মো. শরীফ মিয়া ও মো. সাদ্দাম হোসেন ছাড়া বাকীরা আদালতে উপস্থিত ছিলো।আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর এডভোকেট মো. আব্দুর রহিম বলেন।


নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের গুতিয়াবো নামাপাড়া এলাকার মৃত ওয়াজ উদ্দিনের বড় ছেলে আমাল হোসেন জমির ব্যবসা করতো। সেই সাথে জমি বিক্রয়ের শর্তে দন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে মাহবুব রহমানের কাছ থেকে ৬০ হাজার টাকা বায়না গ্রহণ করেন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মাহবুব জমির টাকা দিতে না পারায় আমাল হোসেন বায়নার টাকা ফেরত দিবেন বলে আশ্বস্ত করেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলে।


তখন আমাল হোসেনের বাড়িতে গিয়ে মারধর করে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় আমাল হোসেনের মা ছমিরন বেগম রূপগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। আদালত ৭ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্যগ্রহণের ভিত্তিতে বিচার কার্যক্রম শেষে এই রায় ঘোষণা করেন।নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান বলেন, ২০১৪ সালের ২৪ জুন রূপগঞ্জ থানায় দায়ের করা মামলায় ছয় জনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




আগাম জামিন অনির্দিষ্টকালের জন্য দেওয়া উচিত নয়: আপিল বিভাগ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:অনির্দিষ্টকালের জন্য কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে আগাম জামিনে থাকতে দেওয়া উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন আপিল বিভাগ। রমনা থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির দুই নেতার জামিন প্রশ্নে এক আদেশে এমন অভিমত দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

গত ৬ মার্চ প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আপিল বেঞ্চের ওই আদেশ শনিবার (২৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

আদেশে বলা হয়, এই সব রায়ের নীতি অনুসারে ব্যক্তি/ব্যক্তিদের অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিনে থাকতে দেওয়া উচিত নয়। পুলিশ রিপোর্ট পর্যন্ত বিবাদীদের আগাম জামিন দিয়ে হাইকোর্ট বিভাগ আপিল বিভাগের রায়ের নীতি বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ মাঝেমধ্যে যথাযথ তদন্তের স্বার্থে কোনো মামলার প্রতিবেদন দিতে বেশি সময় নিতে পারে তদন্তকারী সংস্থা। এই পরিস্থিতিতে, অভিযুক্ত পুলিশ রিপোর্ট দাখিল না করা পর্যন্ত আগাম জামিনের সুবিধা উপভোগ করার অধিকারী নয়।

আপিল বিভাগের আগের দেওয়া কয়েকটি রায়ের রেফারেন্স দিয়ে এসব কথা বলেন আদালত। ‘রাষ্ট্র বনাম মো. কবির বিশ্বাস’, ‘রাষ্ট্র বনাম অধ্যাপক ড. মোরশেদ হাসান খান এবং অন্যান্য, ‘রাষ্ট্র বনাম আবদুল ওয়াহাদ শাহ চৌধুরী’ মামলার রায় এ আদেশে উদ্বৃত করা হয়।


আরও খবর