Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

মির্জা ফখরুলকে ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২০৪জন দেখেছেন

Image

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে করা ৯ মামলার জামিন শুনানির জন্য বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে। আইনজীবীদের আবেদন এবং শুনানি অনুযায়ী বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ওই মামলাগুলোতে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন এই তারিখ ধার্য করেন। রায় শোনানোর আগে তাকে আদালতে হাজির করা হয়।

গত ৩১ ডিসেম্বর জামিন আবেদন করার পর প্রত্যেক মামলায় জামিন শুনানির জন্য ৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়। এদিন মির্জা ফখরুল ইসলাম ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে এসব মামলায় নিজেকে গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য (শোন অ্যারেস্ট) আবেদন করেন। এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাকে এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখান।

রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা ৬ মামলা ও রমনা থানায় দায়ের করা ৩ মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিনের আবেদন করা হয়। এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখাননি। তারপরও তার পক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন।

এই মামলাগুলোতে দেখা যায়, প্রত্যেকটি মামলায় মির্জা ফখরুলের নাম রয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়।

পুলিশ কনস্টেবল পারভেজ হত্যা মামলা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ওয়ালটন রমনা এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৫৯ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

পরদিন ২৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুলকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ। দিনভর ডিবি কার্যালয়ে রাখার পর রাতে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহে উইম্যান ওর্য়াল্ডের শরবত বিতরণ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা শহরে তীব্র তাপদাহ থেকে কিছুটা স্বস্থির জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মাগুরা শহরে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে শরবত পান করাচ্ছে। বুধবার দুপুরে উইম্যান ওর্য়াডের কর্মকর্তা সোনিয়া পারভীনের নেতৃত্বে নারী সদস্যরা শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে শ্রমজীবী ও পথচারিদের মধ্যে শরবত পান করান। মাগুরা জেলা পুলিশ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কলিমুল্লাহ এর নেতৃত্বে শহরে শ্রমজীবা মানুষ ও পথচারিদের  স্যালাইন,  পানি ও শরবত পান করান হয়। এছাড়া মাগুরা পৌরসভা প্রতিদিন শহরের প্রধান সড়কে পানি ছিটিয়ে পরিবেশ শীতল করার কাজ করছে। উল্লেখ্য মঙ্গলবার দুপুরে মাগুরায় সর্বোচ্চ ৪২.০৬ ডিগ্রী তাপমাত্রা ছিল। বুধবার দুপুর দেড়টায় ৪১.২৯ ডিগী তাপমাত্রা বিরাজ করে। তীব্র তাপদাহ থেকে জনজীবনের বিপর্যয়ে কিছুটা স্বস্থি দিতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান।


আরও খবর

পাঁকা আমের কাঁচা আটি

শনিবার ০৪ মে ২০২৪




ডিএমপির নতুন পরিকল্পনা ঈদে ঢাকায় অপরাধ দমনে

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকায় ঈদের ছুটিতে অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঈদে ফাঁকা ঢাকায় বাসাবাড়িসহ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে চুরি-ডাকাতি রোধে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ সময় সোনার দোকান ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনা বেশি ঘটে। তবে, এবার অপরাধীরা সেই সুযোগ পাবে না। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক ও নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে। এসব অপরাধের সঙ্গে কোনো নিরাপত্তাকর্মীর সংশ্লিষ্টতা থাকার সম্ভবনা আছে কিনা সেটাও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।

রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ডিএমপি সদরদপ্তরের উপকমিশনার (ক্রাইম) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন বলেন, ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশে চুরি ও ছিনতাইসহ ঈদ কেন্দ্রিক সব ধরণের অপরাধ দমনে ৩৩টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ডিএমপির প্রতিটি বিভাগকে এ নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে।

ঈদ ও ঈদ পরবর্তী মহানগরীর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় করণীয় নির্দেশা হলো–

১. নিরাপত্তা পরিকল্পনায় মোতায়েন সব অফিসার ও ফোর্স সন্দেহজনক ব্যক্তির দেহ ও অন্যান্য বস্তু সৌজন্যতার সঙ্গে তল্লাশি করবেন।

২. ঈদগাহ প্রাঙ্গণ ও আশপাশ এলাকায় যেন কোনো ভিক্ষুক ও হকার প্রবেশ করতে না পারে তা নিশ্চিত করবেন।

৩. সন্দেহজনক বা জরুরি কোনো বিষয় অবগত হলে তা অতি দ্রুত সময়ে হাইকোর্ট অভ্যন্তরে সাব-কন্ট্রোলরুম বা পুলিশ কন্ট্রোলরুমে জানাতে হবে।

৪. ঈদের ছুটির সময় দৃশ্যমান পুলিশিং নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিদিনই এলাকা ও স্থান পরিবর্তন করে কার্যকর চেকপোস্ট পরিচালনা করতে হবে। এসব চেকপোষ্টে তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।

৫. মোটরসাইকেল বিরোধী অভিযান এ সময় জোরদার করতে হবে। ট্রাফিক ও অপরাধ বিভাগ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করবেন। তিনজন আরোহী কোনক্রমেই চলাচল করতে পারবে না।

৬. ঈদের ছুটিতে রাজধানী খালি হয়ে যায়। যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে। এ সুযোগে কিছু যুবক উচ্চ গতিতে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকার চালিয়ে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। এ প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। ট্রাফিক বিভাগ কর্তৃক চেকপোষ্ট, তল্লাশি ও গাড়ি চেকিং কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।

৭. ছুটিকালীন সময়ে ব্যাংক, স্বর্ণের দোকানের ছাদ ছিদ্র করে, সিধ কেটে চুরি, ডাকাতির আশংকা থাকে বিধায় ব্যাংক, স্বর্ণের দোকানের ওপরে ও আশপাশের এলাকায় যারা বসবাস করে তাদের প্রতি বিশেষ নজরদারি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৮. ছুটিকালীন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকের বুথে সংঘবদ্ধ চক্র দ্বারা অনাকাঙ্ক্ষিত চুরি-ডাকাতি, হত্যার ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে বিধায় অনাকাঙ্ক্ষিত চুরি-ডাকাতি, হত্যার ঘটনা প্রতিরোধে সিকিউরিটি গার্ডদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদানসহ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।

৯. বাসাবাড়ি, অফিস-আদালত, মার্কেট, ব্যাংক, স্বর্ণের দোকান ও বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নিজস্ব প্রাইভেট সিকিউরিটি দ্বারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এছাড়া তাদের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করতে হবে।

১০. প্রতিটি থানা এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেকপোস্টসহ দৃশ্যমান পুলিশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। রাতে থানার মোবাইল প্যাট্রোলসমূহ হুটার বাজিয়ে টহল দিবে। ছুটিকালীন সময়ে বাসা পরিবর্তনের নামে বাসাবাড়ির মালামাল যাতে চুরি না হয় তার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১১. চেকপোস্ট চলাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষকে হয়রানি না করার পাশাপাশি সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ছুটিকালীন সময়ে বেপরোয়া যানবাহন চালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১২. প্রতিটি থানা থেকে প্রতিদিন তিনটি মোটরসাইকেল মোবাইল টিম টহল ডিউটি করবে। প্রতিটি টিমে এক সঙ্গে তিনটি মোটরসাইকেল থাকবে। প্রতিটি মটরসাইকেলে একজন এসআই, একজন এএসআই অস্ত্রসহ ও একজন কনস্টেবল শর্টগানসহ মোতায়েন করতে হবে।

১৩. ঢাকা মহানগরীর প্রবেশ ও বাহির পথসমূহে ২৪ ঘণ্টা চেকপোস্টের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ঈদ পরবর্তী সময়ে সকল থানা এলাকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় চেকপোস্ট কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে।

১৪. নিরাপত্তা ডিউটিতে নিয়োজিত যেকোন ফোর্স মোতায়েন হওয়ার পূর্বে ইনচার্জ অফিসার তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে যথাযথ ব্রিফিং প্রদান করবেন।

১৫. ঈদের দিন থেকে সব বাণিজ্যিক বিপনীবিতান ও স্বর্ণের মার্কেটে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার। মার্কেট মালিক সমিতির মাধ্যমে তাদের নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও মালিক সমিতি কর্তৃক তদারকি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।

১৬. সব ব্যাংক এবং এটিএম বুথের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা। এ সংক্রান্তে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে সভা করে তাদেরকে নিরাপত্তা টিপস প্রদান করতে হবে।

১৭. আবাসিক এলাকায় পুলিশের মোবাইল প্যাট্রল গমনা-গমন নিশ্চিত করাসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ফুট প্যাট্রলের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। অতিরিক্ত গাড়ি প্রয়োজন হলে উপকমিশনার (পরিবহন) সরবরাহের ব্যবস্থা করবেন।


আরও খবর



প্রশাসন ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় রৌমারীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ভেকু চালক আটক

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বন্দবেড়, যাদুরচর ও চর শৌলমারী উইনিয়নে দির্ঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহলিয়া ও সোনাভরি নদীতে প্রশাসনের যোগসাজসে ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে মহাউৎবে মেতে উঠেছে। এ অভিযোগের অপরাধে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজবের নেতৃত্বের এক অভিযানে ভেকু গাড়ি চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক করা হয়। অন্যদিকে দুটি ভেকু গাড়ির চাবি জব্দ করা হয়েছে। ২০ এপ্রিল শনিবার বিকাল ৫ টায় বন্দবেড় ইউনিয়নের রৌমারী টু চিলমারী কুড়িগ্রাম জেলা সদর যাতায়াতের নৌকা ঘাটের দক্ষিণ পাশে ও পশ্চিম খন্ধসঢ়;জনমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, দীঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহিলয়া, সোনাভরি নদী ও জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রী প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় ড্রেজার ও ভেকু গাড়ি দ্বারা অবৈধভাবে উন্নয়নের নামে বালু উত্তোলন করে (ট্রাক্টর) কাকড়া গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন মানুষের বাড়ি, পুকুর, ডোবা ভরাট ও ইট ভাটার নামে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। নষ্ট করা হচ্ছে বিভিন্ন উর্বর শক্তি জমির মাটিও। ক্ষতি করা হচ্ছে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের বাড়িঘর, গাছপাড়া ও জমিজেরাত। বন্যা আসলেই তীরবর্তী মানুষকে নদীপার থেকে দ্রুত সরে যেতে হয়। শুধু লাভবান হচ্ছে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রি মহল।তাদেরকে নিশেধ করার শাহসটুকু নাই তীরবর্তী মানুষের।

নদীতীরবর্তী এলাকার ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার বিকাল ৫ টায় ব্রম্মপুত্র নদের ফলুয়ারচর নৌকা ঘাটে সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ছয়লাভের এমন চিত্র দেখা যায়। এমন অবস্থায় সাংবাদিকগণ কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সাইদুল আরিফকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়টি জানালে সাঙ্গে সঙ্গে

তিনি বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনা স্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন। তার কথা মতো সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ছয়লাবের চিত্র দেখতে পেলে কুটিরচর গ্রামের আমির খাঁনের ভেকু চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক এবং ভেকুর চাবি জব্দ করে। পরে পশ্চিম খঞ্জনমারা গ্রামে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে সাজেদুলের ভেকু গাড়ির চাবিও জব্দ করা হয়।

এবিষয়ে বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার বলেন, গাড়ি চালককে আটক করেছে শুনেছি। দেখিনি। তবে ভেকু গাড়ির চাবি ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর কাছে রয়েছে।

ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলী বলেন, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ঘটনাটি সত্যতা পাওয়া যায়। পরে ভেকু গাড়িরর মালিককে না পেয়ে, ভেকু চালককে আটক করে আনা হয়েছিল। প্র¯্রাবের কথা বলে পালিয়েছিল পরে খুজে এনে তাদের ঠিকানা লিখে নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। জব্দ করা গাড়ির চাবি আমার কাছে রয়েছে। ইউএনও স্যার এলে তার মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর

পাঁকা আমের কাঁচা আটি

শনিবার ০৪ মে ২০২৪




ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর স্থগিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকায় আসার কথা ছিল আগামী শনিবার (২০ এপ্রিল)। তবে তার সফরটি স্থগিত করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) কূটনৈতিক একটি সূত্র জানিয়েছিল, বিনয় মোহন কোয়াত্রা একদিনের জন্য ঢাকা সফরে আসতে পারেন। সফরকালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাঠানো আমন্ত্রণপত্র তুলে দেবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গেও তার বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।

এর আগে, ৪ এপ্রিল পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‌প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর অবশ্যই হবে। তবে ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর। সেটি কখন হবে, তা নিয়ে কোনো আলোচনা এখনো অফিশিয়াল লেভেলে হয়নি।

কূটনৈতিক সূত্র অনুযায়ী, ভারতের লোকসভা নির্বাচন শেষ হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুনের শেষ সপ্তাহ কিংবা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফর করতে পারেন।

প্রসঙ্গত, গত মার্চে পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে বিনয় মোহন কোয়াত্রার কার্যকালের মেয়াদ ছয় মাস বাড়িয়েছে ভারত সরকার। ১৯৮৮ সালে ভারতীয় পররাষ্ট্র পরিষেবায় যোগ দেওয়া কোয়াত্রা ২০২২ সালের ১মে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পান।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের জামাত হবে ৫টি

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রতি বছরের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (৭ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বায়তুল মোকাররমে ঈদ জামাতের এ তথ্য জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

এতে বলা হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বুধবার বা বৃহস্পতিবার (১০ বা ১১ এপ্রিল) দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহ ও বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিরা দুই রাকাত ঈদের ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন। ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সভায় বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঈদের প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। এতে ইমাম থাকবেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির থাকবেন মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল ৮টায়। মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. এহসানুল হক এ জামাতে ইমাম থাকবেন। মুকাব্বির থাকবেন অবসরপ্রাপ্ত মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম তৃতীয় জামাতে ইমাম থাকবেন। সকাল ৯টায় এ জামাত হবে। এতে মুকাব্বিরের দায়িত্বে থাকবেন মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত হবে সকাল ১০টায়। এ জামাতের ইমাম ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী এবং মুকাব্বির থাকবেন খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে। আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন এ জামাতে ইমামতি করবেন। তার সঙ্গে মুকাব্বির হবেন মসজিদের খাদের মো. রুহুল আমিন।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ পাঁচটি জামাতে কোনো ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।


আরও খবর