Logo
আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

মির্জা ফখরুল নাস্তা খেয়ে গিয়ে অনশন করছে : ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ২৩৬জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নিষেধাজ্ঞা আর আসে না। এখন কর্মীদের কী বলবেন? এত দিন বলছেন, আমেরিকা আসতেছে। কই নিষেধাজ্ঞা? এখন তাদের (বিএনপি) আর কোনো উপায় নেই। উপায় একটা, আমেরিকা যদি নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আসে কখনও। দুই সেলফিতে কাজ হইয়া গেছে। তাদের এখন ঘুম হারাম হয়ে গেছে।

শনিবার (১৪ অক্টোবর) রাজধানীর কাওলায় সিভিল এভিয়েশন মাঠে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নয়াদিল্লির সেলফি, নিউইয়র্কের সেলফি; দুই সেলফিতে ওদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। ফখরুল কয় রাত নাকি ঘুমায় নাই। কী হলো? শেখ হাসিনা নাকি আমেরিকার বিরুদ্ধে! আমেরিকার প্রেসিডেন্ট শেখ হাসিনা, শেখ হাসিনার মেয়েকে দিল্লিতে একবার, নিউইয়র্কে একবার সেলফি তোলে কেন? এরপরও এদের লজ্জা-শরম নেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, মির্জা ফখরুল নাকি শেখ হাসিনাকে আর সময় দেবেন না। সময় দেওয়ার তুমি কে? সময় দেওয়ার মালিক আল্লাহ তায়ালা ও এই দেশের জনগণ আর কেউ নন। ইদানীং আবার পিটার হাসের সঙ্গে কথাবার্তা বলে বাইরে এসে আজরাইলের সঙ্গেও কথা কয়। আজরাইল নাকি আমাদের মাথার চারপাশে ঘুরতেছে।

বিএনপির অনশন নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, ‘খবর জানেন? বিএনপির অনশনের খবর জানেন? মির্জা ফখরুল মিডিয়াকে বলেছে, অনশন; আর তিনি সকালবেলা নাশতা করে আসছেন। সকালে সোনারগাঁও থেকে খাবার এনে নাশতা করেছেন। আর এখন করছেন অনশন। বাসায় গিয়ে আবার কখন রাজখাবার খাবেন, সেই অপেক্ষায় আছেন।

ক্ষমতার জন্য শেখ হাসিনা ঘোরাঘুরি করছেন, মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে কাদের বলেন, শেখ হাসিনা বিদেশে কারও কাছে ক্ষমতার জন্য ঘোরাঘুরি করতে যান না। তিনি বিদেশে যান বাংলাদেশের জন্য। বাংলাদেশের জনগণের জন্য, অর্থনীতিকে বাঁচাতে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রধান প্রধানমন্ত্রীকে দাওয়াত দিয়েছেন বলেও জানান কাদের।

সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে বিএনপির অন্তর্জালা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা উন্নয়ন করে ওদের জ্বালা বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্তর্জালায় এরা মরে। শেখ হাসিনা থাকলে এই দেশের আরও উন্নয়ন হবে। জনগণ বিশ্বাস করে আজকের এই সংকট, বিশ্ব সংকট শেখ হাসিনা সামলাচ্ছে।


আরও খবর



মিরসরাইয়ে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ে পানিতে ডুবে জাকারিয়া (৭) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ১১ নং মঘাদিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শরিয়তপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মাদ্রাসা ছাত্রী ওই এলাকার রহিম উল্ল্যাহ হাজী বাড়ির কৃষক শিপনের ছেলে। সে স্থানীয় শরিয়তপাড়া ফজলুল উলুম তালিমুল কোরআন মাদরাসার দ্বিতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থী।

নিহতের চাচা কামরুল ইসলাম জানান, জাকারিয়া মাদ্রাসার বিরতির সময় বাড়িতে এসে পুকুরে গোসল করতে নামার একপর্যায়ে সে ডুব দিলে পুকুরে তলিয়ে যায়। পরে ৮-১০ জন মিলে পুকুরে খুঁজে তার সন্ধান পেলে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

শরিয়তপাড়া ফজলুল উলুল তালিমুল কোরআন মাদরাসার সুপার মাওলানা আতাউর রহমান বলেন, জাকারিয়া মাদ্রাসার টিফিনের বিরতির সময় হওয়ায় বাড়িতে যায়। দুপুরে খাবার খেয়ে আবার মাদ্রাসায় ফেরার কথা। এর মাঝে পরিবারের অগোচরে গোসল করতে পুকুরে নামে। পরে খবর পাই সে আর নেই!


আরও খবর



মাগুরার শ্রীপুর থানায় আইনশৃঙখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুয়া সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:র‍্যাব ফোর্সেস  মাতৃভূমির  অগ্রযাত্রাকে তরান্বিত করত এবং  নাগরিকদের  টেকসই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে।এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার বিকেলে র‍্যাব  ৬, সিপিসি- ২, ঝিনাইদহ ক্যাম্পের এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য প্রাপ্ত হয় যে, মাগুরার শ্রীপুর থানার কালিনগর গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে আইনশৃঙখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুয়া উধর্বতন কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারনাসহ অবৈধ মাদকদ্রব্য ক্রয়বিক্রয় করে আসছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্দেশ্যে উক্ত আভিযানিক দলটি মঙ্গলবার বিকেলে জেলার শ্রীপুর থানার কালিনগর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভুয়া উধর্বতন কর্মকতা পরিচয়ে প্রতারনাসহ স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী আসামী-  মোঃ সাইফুল ইসলাম(৩২), পিতা- মৃত আরব আলী, সাং- কালিনগর, থানা- শ্রীপুর, জেলা- মাগুরাকে গ্রেফতার করে। এ সময় উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে গ্রেফতারকৃত আসামীদের হেফাজত হতে ২০০ পিস ইয়াবা,০১ টি ভুয়া র‍্যাব আইডি কার্ড, ০১ টি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আইডি কার্ড,০১ টি বাংলাদেশ পুলিশের আইডি কার্ড,০২ টি ভুয়া জাতীয় পরিচয় পত্র, ০১ সেট র‍্যাবের ইউনিফর্ম, ১ সেট সেনাবাহিনীর ইউনিফর্মসহ উদ্ধার করে।
জব্দকৃত আলামত ও গ্রেফতারকৃত আসামীকে  শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করে আসামীর বিরুদ্ধে মামলা করে।

আরও খবর



রাজাকার নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস;সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

আনোয়ার হোসেন রনি,ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জের সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। সে বর্তমানে দৈনিক সুনামকণ্ঠে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।জানা গেছে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) পীর জুবায়ের তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে রাজাকার নিয়ে একটি পোস্ট করেন। তার সেই পোস্টে জেলার ছাতক উপজেলার কালারুকা ইউনিয়নের হাসনাবাদ গ্রামের আজাদ মাওলানার ভাতিজা আব্দুল খালিকের ছেলে মামুন আহমদসহ আরও বেশ কয়েকজন কমেন্ট বক্সে এবং আলাদা ফেসবুক আইডি থেকে তাকে এবং তার পরিবার নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন ভাষায় মন্তব্য করেন। যেগুলোর ছবি সংরক্ষণ রয়েছে। পাশাপাশি প্রাণ নাশের হুমকিও প্রদান করেন তারা।

এ বিষয়ে সাংবাদিক পীর জুবায়ের জানান, “আমি আমার পোস্টে কারও নাম উল্লেখ করিনি। তাছাড়া আজাদ মাওলানার নাম জেলার অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম বজলুল মজিদ খসরু ‘রক্তাক্ত ৭১ সুনামগঞ্জ’ প্রকাশিত বইয়ে রাজাকারের নামগুলোর মধ্যে রয়েছে। এ বইয়ের ২০৪ পৃষ্ঠার ৩৮ নম্বর সিরিয়ালে আজাদ মিয়া, পিতা আনফর আলি রাজাকার হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। বইয়ের রাজাকারদের নামের তালিকা অনুযায়ী তিনি রাজাকারে পরিচয় থেকে বাঁচতে আওয়ামী লীগের বেশে দাপটের সাথে চলাফেরা করেছেন। তিনি আরও বলেন, “সরকার রাজাকারদের তালিকা তৈরি করলেও রাজনৈতিক বিভিন্ন মহলের সুযোগ সুবিদায় সে বারবার সেই তালিকা থেকে বাদ পড়ে যান। ফলে এলাকায় তিনি একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। সেজন্য তার নাম নিয়ে পোস্ট করতে সাহস হয়নি। তবুও তার দলবলের হুমকি থেকে রেহাই পাইনি সে। প্রাণ নাশের হুমকি পেয়ে সে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি পীর মাহবুব ও সাধারণ সম্পাদক ইমরানুল হক চৌধুরী বলেন, “আমরা প্রথমে পীর জুবায়েরের কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্ক জেনেছি। তিনি ফোনে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

পাশাপাশি তদন্ত সাপেক্ষ দোষীদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয় সেই দাবী জানাই। তারা আরও বলেন, আমরা এই বিষয়ে নিয়ে কাজ করবো। এবিষয়ে ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ধসঢ়; আলম জানান, আমরা এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


আরও খবর



হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক পর্বে তৃতীয় রুয়েট

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক (এপিএসি) পর্বে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ছাত্রদের একটি দল তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত এপিএসি অ্যাওয়ার্ড সিরিমনিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

গত বছর শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারেরও বেশি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এই প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক ট্র্যাক, ক্লাউড ট্র্যাক, কম্পিউটিং ট্র্যাক ও ইনোভেশন ট্র্যাক এই চারটি গ্রুপে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল। প্রতিটি ট্র্যাক থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

পরবর্তীতে তাঁদের মধ্য থেকে শীর্ষ বারোজন চারটি দলে ভাগ হয়ে এপিএসি পর্বে যোগ দেয়। রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি একটি দল যোগ দেয় নেটওয়ার্ক ট্র্যাকে, আরেকটি দল যোগ দেয় কম্পিউটিং ট্র্যাকে। এই ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা করে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) আরও একটি দল। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল যোগ দেয় ক্লাউড ট্র্যাকে। এই চার দলের মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাক গ্রুপে অংশগ্রহণকারী রুয়েটের তিনজনের দলটি এপিএসি পর্বের ১৪টি দেশের ৬৪০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শীর্ষ তিনে জায়গা করে নিয়েছে।

বিজয়ী দলে রয়েছে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভাম আগারওয়ালা, রাকেশ কার এবং মো. মাজহারুল ইসলাম। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় তাঁদের হাতে পুরষ্কার ও সনদপত্র তুলে দেয়া হয়। আগামী মাসে দলটি চীনের শেনজেনে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নেবে।

রুয়েটের বিজয়ী দলের সদস্য শুভাম আগারওয়ালা বলেন, “এই প্রতিযোগিতা আমাদের আইসিটি এবং নেটওয়ার্ক সেক্টর সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার অনেক সুযোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও আসতে পেরেছি। ষ্টেজে সবার সামনে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে দাঁড়ান আমাদের জন্য দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো। এমন অভাবনীয় সুযোগ তৈরি করার জন্য আমরা হুয়াওয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ। আমরা গ্লোবাল রাউন্ডে আরও ভালো কিছু অর্জনের চেষ্টা আমাদের থাকবে।“

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড সদস্য লিজংশেং (জেসন) বলেন, ”হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে, তরুণরা যেকোনো দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশে যে বিশাল সংখ্যক তরুণ রয়েছে তাঁদের সম্ভাবনা অসীম। আর সেই বিশ্বাস নিয়েই হুয়াওয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আইসিটির জ্ঞান বৃদ্ধি করতে নানা ধরনের উদ্যোগের নিয়ে আসছে। বিজয়ী দলকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা বাংলাদেশে প্রতিভা বিকাশের জন্য একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ চালিয়ে যাবো।”

রুয়েটের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আজমাইন ইয়াক্কীন সৃজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জাকার্তার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আমার ছাত্ররা এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শুধু বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বই করছে না, তারা সকলের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছে। এতে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। আমি লক্ষ্য করেছি যে, এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার ফলে তাদের জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমন আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। তাদেরকে এমন একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”

গ্লোবাল রাউন্ডে প্রায় ৪০টি দেশের ৫০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি ১৭০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করবে। শুরুর পর এটি হুয়াওয়ে আইসিটি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় অফলাইন গ্লোবাল ফাইনালে পরিণত হতে যাচ্ছে। “কানেকশন, গ্লোরি, অ্যান্ড ফিউচার” থিমের এই ইভেন্টে দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করেছে।


আরও খবর



পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:সারাদেশে তীব্র দাবদাহ চলছে। স্বস্তি ফেরাতে পরিবহনের চালক,যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে রাজধানীর কাফরুলে বিভিন্ন এলাকায় খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছে কাফরুল  থানা পুলিশ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে কাফরুলের বিভিন্ন  এলাকায় তৃষ্ণার্ত পথচারী ও দিনমজুর মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

কাফরুল  থানা পুলিশের এ আয়োজনে প্রায় ১৫০০  মানুষের মধ্যে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

পুলিশের এমন উদ্যোগে অনেকেই প্রশংসা করছেন। পথচারীরা বলছেন,প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রাস্তায় চলাচলে মানুষ খাবার পানি ও স্যালাইন পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন।

পুলিশের মানবিক উদ্যোগে সবাই খুশি। প্রতিটি দুর্যোগে পুলিশ জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার পরিচয় দেয়। রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা থামিয়ে পুলিশকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করতে দেখা যায়।

কাফরুল  থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফারুকুল আলম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে অনেকে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সেই দিক খেয়াল করেই আমাদের ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশে এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চাই পথচারীরা যেন তীব্র এই রোদের মধ্যে কোনো রকম কষ্ট না হয়। সেজন্য আমরা ক্ষুদ্র এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করে যাবো সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াতে।

আরও খবর