Logo
আজঃ শনিবার ১০ জুন ২০২৩
শিরোনাম

মির্জা ফখরুল-আব্বাসের জামিন আপিলেও বহাল, মুক্তিতে বাধা নেই

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১৮৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: পুলিশের ওপর হামলার পরিকল্পনা ও উসকানি দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানার মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে বিএনপি নেতাদের পক্ষে শুনানি করেন- জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন- জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট সগীর হোসেন লিওন।

রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন- অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সঙ্গে ছিলেন- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর, শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ, মেহেদী হাছান চৌধুরী ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

এর আগে গত বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান। আর এই সময় পর্যন্ত তারা মুক্তির জন্য জামিননামা দাখিল করতে পারবেন না বলে আদেশ দেন।

তার আগে গত মঙ্গলবার বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তাদের ৬ মাসের জামিন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে তাদের স্থায়ী জামিন কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। পরে ওই জামিন স্থগিত চেয়ে বুধবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

এর আগে মোট চারবার ফখরুল ও আব্বাসের জামিন আবেদন নাকচ করেন নিম্ন আদালতের বিচারকরা। পরে হাইকোর্টে আবেদন করেন তারা।

প্রসঙ্গত, গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত হন এবং পুলিশসহ অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের পর পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালায়।

ঘটনার পরদিন পল্টন, মতিঝিল, রমনা ও শাহজাহানপুর থানায় পৃথক চারটি মামলা করে পুলিশ। এতে ২ হাজার ৯৭৫ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়। তাদের মধ্যে নাম উল্লেখ করা হয়েছে ৭২৫ জনের। তবে সেখানে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের নাম ছিল না।

পরে ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে নিজ নিজ বাসা থেকে ফখরুল ও আব্বাসকে তুলে আনে ডিবি পুলিশ (ডিবি)। দুজনকে প্রথমে নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে। পরদিন তাদের পল্টন থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।


আরও খবর



আ স ম রবকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলমান আন্দোলনকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও মানুষের মুক্তির আন্দোলন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রবের চিকিৎসার খোঁজখবর নেওয়ার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

হাসপাতালে কিছু সময় আ স ম আব্দুর রবের পাশে অবস্থান করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন ও সদস্য শায়রুল কবির খান। 

পরে সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল বলেন, ‌‌‘আ স ম আব্দুর রবকে দেখতে এসেছিলাম। তিনি দেশের রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য একজন ব্যক্তিত্ব। এদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আসম আব্দুর রব গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। স্বাধীনতা সংগ্রামকে সংগঠিত করতে কাজ করেছিলেন। তিনি এখনো এই বয়সে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করছেন, কাজ করে যাচ্ছেন। 

তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা জানেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম সদস্য তার দল। আমরা তাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করছি। সেই আন্দোলনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে আমরা লড়াই করছি, সংগ্রাম করছি।’

ফখরুল বলেন, ‘আশা করি, দ্রুত তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন, তার যে নেতৃত্ব তা দিয়ে আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন। মানুষকে মুক্ত হতে সহায়তা করবেন।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আ স ম আব্দুর রব অসুস্থ হলেও আন্দোলনে কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না। ওনার দল রয়েছে, তাদের সঙ্গে উনি কথা বলছেন, সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।

‘আমরা এই আন্দোলনকে মনে করছি মুক্তির আন্দোলন। আমরা আশাবাদী ১৯৭১ সালে যেভাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ঠিক একইভাবে গণতন্ত্রের সংগ্রামে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিতে পারবেন’, যোগ করেন মির্জা ফখরুল।


আরও খবর



নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে এক যুবককে আটক করে জোর পূর্বর হত্যা মামলায় আসামী করার চেষ্টা পিবিআই'র

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

 নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

নারায়নগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি হত্যা মামলাকে কেন্দ্র করে সুজন নামে এক যুবককে ঐ হত্যা মামলায় জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায় করতে আটক করছে নারায়নগঞ্জ পিবিআই । এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্ত্রী পূর্ণিমা শেখ পুলিশের আইজিপি সেল ও সিনিয়র সচিব জন নিরাপত্তা বিভাগ স্বরারাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে একটি লিখিত অভিযোগ করেন।অভিযুক্ত কর্মকর্তার নাম নজরুল ইসলাম (এস আই) তিনি পুলিশ  ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) নারায়ণগঞ্জে কর্মরত রয়েছেন।


অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১২ মে শুক্রবার পূর্ণিমা জানতে পারে তার স্বামী মো সুজন শেখকে নারায়নগঞ্জ জেলার পিবিআইর সাব-ইন্সপেক্টর নজরুল ইসলাম আটক করেন। খবর পেয়ে তিনি পিবিআই নারায়নগঞ্জের সাইনর্বোড গিয়ে  , দেখে তার স্বামী খুবই অসুস্থ। তার সমস্ত শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। স্বামীর সাথে কথা বলে জানতে পারে পিবিআই কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম শারীরিক ভাবে নির্যাতন করেছে। এসময় তার স্বামীকে কেন ধরে এনেছে জানতে চাইলে এস আই নজরুল জানান, সুজনকে একটি হত্যা কান্ডের মামলায় সন্দেহজনক ভাবে আটক করছে।


এ কথা বলতে বলতে তিনি আমার সামনে আমার স্বামীকে অকর্থ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। পরে একটি লাঠি দিয়ে বেধড়ক পিটায়। আমি বাধা দেওয়ায় আমাকে ধাক্কা দিলে আমি পড়ে যাই ও আহত হই। মারতে মারতে নজরুল বলেন, তুই স্বীকার কর যে ঐ হত্যা কান্ডে তুই (সুজন) জড়িত।  তা না হলে গাড়ী চাপা দিয়ে তোকে মেরে ফেলব। তারপর সড়ক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দিব। যার রেকর্ড পূর্ণিমার মোবাইলে রয়েছে।  সুজনের ভাই মজিবর জানান,গত ১ বছর আগে রূপগঞ্জে বরপা এলাকায় এক রাখাল খুন হয়।


এই ঘটনায় এস আই নজরুল গত এক মাস ধরে আমাদের এলাকায় গিয়ে আমার ভাইকে ডেকে এই খুনের হত্যাকারীদের ধরতে সোর্স হিসাবে কাজ করতে চাপ প্রয়োগ করে। কিন্তু আমার ভাই সুজন এই বিষয় কাজ করতে অস্বীকার করলে তাকে এই হত্যা মামলায় আসামী করবে বলে হুমকি প্রয়োগ করে আসছিল। পিবিআই এর কর্মকর্তার ভয়ে আমার ভাই ফরিদপুর গেলে সেখান থেকে গত শুক্রবার আটক করে নিয়ে আসে।পুলিশ সুপার নারায়নগঞ্জ গোলাম রাসেল মোস্তফা গণমাধ্যমকে জানান, এই বিষয়টি আমি অবগত নাই।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পরীমণিকে নিয়ে যা বললেন রাজ

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক ;চিত্রনায়িকা পরীমণি ও অভিনেতা শরিফুল রাজের সংসার ভেঙে যাচ্ছে-এমন খবর কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়ে আসছে। এরই মাঝে আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যের লাইভে আসেন অভিনেতা শরিফুল রাজ।

রাজ লাইভে এসে তার সংসারে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া ব্যক্তি জীবনের অনেক কিছু খোলামেলা আলোচনা করেন। লাইভের শুরুতে রাজকে প্রশ্ন করা হয় আপনার আইডি থেকে যেসব ছবি ও ভিডিও আপলোড করা হয়ছে সেগুলো কে করেছে? প্রশ্নের জবাবে রাজ বলেন আমি জানি না। তবে আমার আমার আইডি হ্যাক হয়নি।

কিছুক্ষণ একই প্রশ্নের জবারের সূত্র ধরে রাজ বলেন, আমার আইডি হ্যাক হয়ে থাকলেও যারা হ্যাক করেছে তারা এগুলো আপলোড করে আবার আইডি ফেরত দিয়েছে।

শরিফুল রাজের এই জবাবের রেশ টেনে তাকে পুনার প্রশ্ন করা হয়, তাহলে কী আপনার পাসওয়ার্ড কেউ জানে? জবাবে রাজ বলেন, আমার পাসওয়ার্ডের অ্যাকসেস নেওয়ার মতো মানুষ আছে। তবে কার কাছে আমার এই পাসওয়ার্ড আছে তার নাম বলতে চাই না।

রাজের অ্যাকাউন্ট থেকে ফাঁস হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এগুলো আসলে আমার পাঁচ ছয়-বছর আগের করা ভিডিও। এগুলো ফাঁস করে কে অথবা কারা কী বুঝাতে চেয়েছে সে সম্পর্কে আমি কিছু জানি বুঝতে পারছি না। ভিডিওগুলো আমার কাছেই ছিল। হয়তো কোনো হোয়াসআপ গ্রুপ অথবা ম্যাসেঞ্জার গ্রুপ থেকে এগুলো থাকে পারে। ৫ বছর আগের আগে এ ভিডিওগুলো করা, তাই এ সম্পর্কে আমার পরিষ্কার ধারণা নেই। তবে ভিডিওগুলো কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে করা হয়নি। জাস্ট আমরা বন্ধুরা ফান করার জন্য করেছি।

প্রায় ৩৭ মিনিটের লাইভে আরও বলেন, আমাদের একটি সন্তান আছে। সুতরাং এই সন্তানের কথা চিন্তা করে হলেও আমাদের সব সমস্যা মিটিয়ে ফেলা উচিত। রাজকে আরও প্রশ্ন করা হয়- কয়েকদিন আগে পরীমণি বলেছিল রাজ ২০ দিন ধরে বাসায় নেই। এ সময় আমি কোথায় ছিলেন? জবাবে রাজ বলেন, পরী সত্যি বলেছে। এসময় আমি আমার গ্রামের বাড়িতে বাবা-মায়ের সঙ্গে ছিলাম।

লাইভে অপর এক প্রশ্নের জবাবে রাজ বলেন, ‘আমি ও পরী সেপারেশনে (আলাদা) আছি। আর আমি এই বিষয় নিয়ে দ্বিতীয়বার ভাবতে চাই না।’

এর আগে রাজ আরও বলেন, আমরা আলাদা হলেও আমাদের বেবির টেককেয়ার আমরা দুইজনই করবো।

এরপর রাজকে প্রশ্ন করা হয় আপনি কী ডিভোর্সের দিকে আগাতে চান? জাবাবে রাজ বলেন এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আমার আরও অনেক সময় লাগবে।


আরও খবর



ঘূর্ণিঝড় মোখা, ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে দেশের সমুদ্রবন্দর ও উপকূলীয় এলাকায় ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত : আবহাওয়া অধিদপ্তর


আরও খবর



বাংলাদেশের প্রথম বাজেট কত, কে পেশ করেন?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশ, দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে । স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে প্রথম জাতীয় বাজেট উপস্থাপিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা যায়, দেশের প্রথম বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। স্বাধীনতার ৫১ বছর শেষে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি বজায় রাখার লক্ষ্যে সম্ভাব্য বাজেটের আকার হবে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।

তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ ছাড়া তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, এই নিয়ে পঞ্চমবার বাজেট উপস্থাপন করছেন।

তাজউদ্দীন আহমদ অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৭২-৭৩, ১৯৭৩-৭৪ ও ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরের মোট তিনটি বাজেট পেশ করেন। সেসব বছরে বাজেটে বরাদ্দ ছিল যথাক্রমে ৭৮৬ কোটি টাকা, ৯৯৫ কোটি টাকা এবং ১ হাজার ৮৪ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা।


আরও খবর