Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মহান স্বাধীনতা দিবস আজ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছে, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও ‘ইহাই হয়তো আমাদের শেষবার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে নৃশংস অভিযান চালায় পাকিস্তানি বাহিনী। অতর্কিত হামলায় নির্বিচারে গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ করে হানাদার বাহিনী। ওই পরিস্থিতিতে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার এই ঘোষণা দেন।

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলার সর্বস্তরের জনগণ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। বিশ্বমানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের।

আজ সেই দুঃসাহসী ঘটনার ৫৩তম দিবস; আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়লাভ করা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর কাছে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে পাকিস্তানি সেনারা বাঙালি বেসামরিক লোকের ওপর গণহত্যা শুরু করে। তাদের এ অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল আওয়ামী লীগসহ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের প্রগতিশীল সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং সকল সচেতন নাগরিককে নির্বিচারে হত্যা করা। ওই ঘোষণা বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচার হয়।

বঙ্গবন্ধুকে তার ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেপ্তারের আগে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পাশাপাশি যে কোনো মূল্যে শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। মুহূর্তের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর এ ঘোষণা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সময় বাস্তবতা ও নিরাপত্তাজনিত কারণে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার এই ঘোষণার নথি সংরক্ষণ করা সম্ভব ছিল না। পরবর্তী সময়ে সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণাটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

তৎকালীন ইপিআরের ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে ঘোষণা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। পরে চট্টগ্রামের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ ও ২৭ মার্চ বেশ কয়েকজন শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এদিন ঢাকাসহ সারাদেশে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।

এ উপলক্ষে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা এবং ঢাকা শহরে সহজে দৃশ্যমান ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহে থাকবে আলোকসজ্জা।

এদিন সরকারি ছুটির দিন। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী দিয়েছেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র, নিবন্ধ ও সাহিত্য সাময়িকী প্রকাশ করে। এ উপলক্ষে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দুদিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

২৬ মার্চ সূর্যোদয়ের ক্ষণে বঙ্গবন্ধু ভবন, কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং সারাদেশে সংগঠনের সব কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করবে আওয়ামী লীগ। ভোরে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এরপর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হবে। এ ছাড়া মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গির্জাসহ সব ধর্মীয় উপসানালয়ে দোয়া ও প্রার্থনা হবে। এ ছাড়া সকাল ১১টায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করবেন। এ ছাড়া ২৭ মার্চ সকাল ১১টায় আলোচনাসভা হবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর



তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৫২জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে সরকারি রাস্তা দখল ও গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার সকালের দিকে  উপজেলার পাঁচন্দর ইউনিয়ন (ইউপির)  ইলামদহী গ্রামে ঘটেছে ঘটনাটি। এঘটনায় সোমবার সকালের দিকে পাচন্দর ইউপি এলাকার দুবইল গ্রামের আশরাফুল আলী বাদী হয়ে দখল দার ইলামদহী গ্রামের ইয়ামিন ও রোসদুলকে বিবাদী করে উপজেলা নির্বাহীর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভূমি দপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মান কাজ বন্ধ করে দেন। তবে নির্মাণ কাজ বন্ধ হলেও রাতের আধারে বাড়ি নির্মাণ হবে বলে আশংকা অভিযোগ কারীর। এঘটনায় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

অভিযোগে উল্লেখ, ইলামদহী মৌজার অন্তর্ভুক্ত এক নম্বর খাস খতিয়ানের নকশা মোতাবেক সরকারি রাস্তা রয়েছে। রাস্তার পিছনে অভিযোগ কারীর ধানী জমি রয়েছে। জমির সামনেই রাস্তা দখল ও একটি গাছ কেটে বাড়ি নির্মানের জন্য জায়গাটি দখলে নেন ইয়ামিন ও রোসদুল।
সরেজমিনে দেখা যায়, ইলামদহী থেকে নোনা পুকুর যাওয়ার জন্য রয়েছে মাটির রাস্তা। সরকারি নকশায় জায়গাটি রাস্তা হলেও তার দক্ষিণে মাটির রাস্তা ব্যবহার করা হয়। বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য পাঁচটি গর্ত খনন করা হয়েছে। কাজ বন্ধ হলেও মিস্ত্রিরা রোডের কাজ করছিলেন। জায়গাটির পশ্চিমে জলাশয় রয়েছে, সেটিও ভরাট হয়ে পড়েছে। 

সেখানেই ছিলেন, অভিযোগ কারী আশরাফুল জানান, নকশায় রাস্তা এটি।পিছনে আমার ব্যক্তিগত জমি। জায়গাটি দীর্ঘ দিন ধরে ফাকা পড়ে ছিল। হঠাৎ করে সোমবার সকালের দিকে বাড়ি নির্মানের পিলার তোলার জন্য খনন করে। আমি নিষেধ করলে তারা সাব জানিয়ে দেয় সরকারি লোক জন নিষেধ করলে কাজ করব না। তাছাড়া কাজ চলবেই। শুধু জায়গা দখল না একটি ইউকালেকটর গাছ কেটেছেন। তারা এর আগেও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটেছে।তবে দখলদার ইয়ামিন ও রোসদুল বলেন, জায়গাটি রাস্তা হলেও ব্যবহার হয়না। জায়গাটি আমরা দীর্ঘ দিন ধরে পরিচর্যা সহ আমাদের দখলে রয়েছে। যিনি অভিযোগ করেছেন তার জমি রয়েছে পিছনে। এজায়গা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আমাদের কে হয়রানির করার জন্য অভিযোগ করেছে। 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে লোক পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও খবর



বেনাপোলে চেকপোষ্টে কাস্টমস সুপারের হাতে সাংবাদিক লাঞ্ছিত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৩জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমানের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন শার্শায় কর্মরত দৈনিক যায়যায়দিন ও বাংলাদেশ টুডের সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম।

শনিবার সকালে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের পর চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনে ব্যাগেজ তল্লাশীর সময় সাংবাদিক আশরাফুল ইসলামের সাথে কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমান বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করেন।

এক পর্যায়ে সাংবাদিক আশরাফুল ইসলামের পাসপোর্ট ও মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে কয়েক দফা ধাক্কা দিয়ে শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত করেন এবং অপ্রিতীকর ভাষা ব্যবহার করেন কাস্টমসের ওই কর্মকর্তা।

এসময় কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমানের কাছে সাংবাদিক পরিচয় দিলে কোন সাংবাদিককে পরোয়া করেননা বলে বিভিন্ন বাজে মন্তব্য করেন তিনি।

সাংবাদিক আশরাফুল ভারতে টুরিষ্ট ভিসা'য় বেড়াতে যান গত ২দিন আগে। আজ ফেরার সময় ৫ বোন ও মায়ের জন্য ১২টি শাড়ি আনছিল। এ অপরাধে তাকে ঐ কাষ্টমস কর্মকর্তা সাংবাদিকের শাড়িগুলাে ছিনিয়ে নেন। এ ঘটনায় ঐ কর্মকর্তার সাথে বাগবিতন্ডা হওয়ার এক পর্যায়ে সাংবাদিককে তিনি শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করেন।

এ ঘটনার পর সাংবাদিক আশরাফুল ইসলাম বেনাপোলে কর্মরত সিনিয়র সাংবাদিকদের সাথে ঘটনাটি জানালে কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমানের সাথে বিষয়টি নিয়ে সমাধান করেন তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পাসপোর্ট যাত্রী জানান, ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের পর কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমান ব্যাগেজ তল্লাশির নামে সাধারণ যাত্রীদেরকে নানা রকম ভাবে হয়রানি করেন। কেউ কোন কথা বললে তার পাসপোর্ট ও মালামাল কেড়ে নিয়ে শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত করেন।

সাধারণ পাসপোর্ট যাত্রীরা বলেন, যদি সাংবাদিককে এভাবে লাঞ্ছিত ও হয়রানি করা হয় তাহলে অন্যান্যদের অবস্থা কতটুকু ভয়ানক হতে পারে। সাধারণ মানুষের কথা ভেবে এবং সকলের জীবন ও মালের নিরাপত্তার জন্য অনতি বিলম্বে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস সুপার মোখলেছুর রহমানকে এখান থেকে বদলি করা হোক।

এ বিষয়ে বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার শাফায়েত হোসেনের কাছে আনিত বিষয় নিয়ে জানতে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।


আরও খবর



ফরিদপুরে নিহতদের পরিবার পাচ্ছে ৫ লাখ টাকা, আহতরা ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাস ও পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ফরিদপুরে নিহতদের স্বজনদের পাঁচ লাখ করে টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসক। এছাড়া দুর্ঘটনায় আহতদের তিন লাখ এবং মরদেহ দাফনের জন্য আরও ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে এ তথ্য জানান জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার।

তিনি বলেন, সকাল পৌনে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের শহরতলীর কানাইপুরের দিপনগর এলাকায় বাস ও পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত এবং দুজন আহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনা নিহতদের স্বজনদের ৫ লাখ, আহতদের ৩ লাখ এবং মরদেহ দাফনের জন্য আরও ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে।

এর আগে সকালে ঢাকা থেকে যাত্রী নিয়ে উত্তরা ইউনিক পরিবহনের একটি বাস মাগুরা যাচ্ছিল। পথে ফরিদপুরের কানাইপুরের দিপনগর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীতদিক থেকে আসা পিকআপভ্যানের সঙ্গে ওই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুমড়ে-মুচড়ে যায় পিকআপভ্যানটি। এতে ঘটনাস্থলে পিকআপভ্যানের চালকসহ ১৩ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন দুজন। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হাইওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহিনুল আলম।

তিনি বলেন, পিকআপভ্যানটি ভাড়া করে আলফাডাঙ্গা থেকে ফরিদপুর শহরে যাচ্ছিলেন যাত্রীরা। পথে মাগুরাগামী বাসের সঙ্গে ওই পিকআপভ্যানের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে ১৩ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর



পোরশায় ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ,পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় উপজেলার নোচনাহার বাজারে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রায় ৩লক্ষাধীক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানাগেছে। জানা গেছে, ঘটনার সময় হঠাৎ করে দোকান ঘরে আগুন দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভায়। এ ঘটনায় বাজারের একটি কাপড়ের দোকান, একটি সুতার দোকান, একটি আতরের দোকান, একটি তেলের দোকান ও একটি পাটর্স এর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের টিম লিডার মাসুদ রানা জানান, তারা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভায়। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হতে পারে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



"জিম্মি নাবিকদের অল্প কিছুদিনের মধ্যে আনা হবে"

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জিম্মি বাংলাদেশি নাবিকদের সোমালিয়ার জলদস্যুদের থেকে অল্প কিছুদিনের মধ্যে ফিরিয়ে আনার আশা প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলদস্যুদের হাতে জিম্মি ২৩ নাবিককে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনতে কার্যক্রম চলছে। যদিও কবে উদ্ধার হবে সেটা সুনির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব না। তবে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই তাদের আনা হবে। খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাই চলতি মাসেই একটা সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করছি’, যোগ করেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।


আরও খবর