Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

মেয়েদের ওয়েস্টার্ন পোশাক পরা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন জয়া বচ্চন

প্রকাশিত:রবিবার ২০ নভেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৩৬২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: ভারতের মেয়েরা ওয়েস্টার্ন পোশাক বেশি পড়ছে? কারণ কি? এবার এই নিয়েও প্রশ্ন করে বসলেন অভিনেত্রী ও বলিউডের শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চনের স্ত্রী জয়া বচ্চন । নিজের মেয়ে এবং নাতনির কাছেই জবাব চাইলেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, অমিতাভ-জয়ার মেয়ের ঘরের নাতনি নব্যা একটি পডকাস্ট শো করেন যেটির নাম ‘হোয়াট দ্য হেল নব্যা’। সেই শোতে জয়া এর আগেও যুক্ত হয়েছিলেন বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলতে। ‘ওয়ান ক্রাউন, মেনি শুজ’ শিরোনামে এবারের পর্বের আলোচনার বিষয় ছিল পোশাক। সেই শো-তে মেয়ে শ্বেতা বচ্চন আর নাতনি নব্যাকে এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন জয়া।

নব্যা প্রশ্ন শুনে অবাক হয়ে চুপ হয়ে থাকলেও মেয়ে শ্বেতা খুব সুন্দর করে মাকে বুঝিয়ে বলেন, ‘আসলে সুবিধে হয় চলাফেরা করতে। এখন তো মেয়েরা আর ঘরে বসে থাকেন না, তাদের বেরুতে হয়। চাকরি করতে হয়। শাড়ি জড়ানোর চাইতে চট করে প্যান্ট-শার্ট গলিয়ে নেওয়া কি সহজ নয়?’

জয়া বচ্চন অবশ্য ব্যাপারটিকে অন্যভাবে দেখছেন। তিনি মনে করছেন, পুরুষের সমান প্রমাণ করতেই পুরুষের পোশাককে বেছে নিচ্ছেন নারীরা। তার কথায়, আমার মনে হয় ওয়েস্টার্ন পোশাক একজন নারীকে ম্যানপাওয়ার দেয়। কিন্তু আমি চাই একজন নারী নারীশক্তিতেই সমৃদ্ধ হোক। আমি বলছি না যে সবসময় শাড়িই পরা উচিত। তবে জেনে রাখা ভালো, বিদেশেও কিন্তু একসময় নারীরা প্যান্ট-শার্ট না পরে ড্রেস পরত।

শ্বেতা যোগ করেন, শিল্প বিল্পবের সময় যখন সব পুরুষ যুদ্ধে গিয়েছিল, তখন নারীরা কল কারখানায় কাজ শুরু করেন। সেই কারণে তারা প্যান্ট পরতে বাধ্য হন। কারণ অন্য কোনো পোশাক পরে তো আর ওই মেশিনগুলো সরানো যাবে না।

একের পর এক নানান গল্প নিয়ে নাতনির পডকাস্ট অনুষ্ঠানে হাজির হচ্ছেন জয়া। কখনও জীবনের পাতা উল্টে নানান তথ্য দিচ্ছেন আবার কখনও বিতর্ক মন্তব্যও শোনা যাচ্ছে। 

এদিকে, দীর্ঘদিন পরে সিনেমায় দেখা যেতে চলেছে তাকে। ‘রকি আউর রনি কী প্রেম কাহানিতে’ তাকে দেখা যাবে। কিছুদিন আগেই অমিতাভের জন্মদিন উপলক্ষে এসেছিলেন কেবিসির মঞ্চে। এখন বিরাট ব্যস্ত বলিউড শাহেনশাহর ঘরণী অভিনেত্রী জয়া বচ্চন।


আরও খবর

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




ঈদ জামাতের নিরাপত্তায় প্রস্তুত র‍্যাবের স্পেশাল কমান্ডো টিম

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঈদুল ফিতরের জামাত উপলক্ষ্যে র‍্যাবের পক্ষ থেকে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে,বলেছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি এম খুরশীদ হোসেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি এলাকায় পর্যাপ্ত র‍্যাব সদস্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এছাড়া রয়েছে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ, ফুট ও মোবাইল পেট্রল, চেকপোস্ট, সিসিটিভি মনিটরিং করা হচ্ছে। চেকপোস্ট এমনভাবে করা হবে যাতে ঘরমুখো মানুষদের হয়রানির মুখে পড়তে না হয়।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) জাতীয় ঈদগাহ ময়দান পরিদর্শন শেষে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, জাতীয় ঈদগাহসহ অন্যান্য ঈদগাহে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদের নামাজে ডগ স্কোয়াড ও বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে। যে কোনো হামলা ও নাশকতা মোকাবিলার র‍্যাবের স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডো টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য ও সাইবার মনিটরিংসহ অন্যান্য তথ্য বিশ্লেষণ করে এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কোনো জঙ্গী হামলার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। তবুও আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি ও তৎপরতা সার্বক্ষণিক সময়ের জন্য বজায় থাকবে।

র‍্যাব ডিজি আরও বলেন, ইতোমধ্যে ট্রেনে কালোবাজারি রোধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে, লঞ্চপথে হয়রানি রোধে র‍্যাবের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বাসচালকদের লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস চেক করাসহ বাড়তি ভাড়া আদায়ের কোনো অভিযোগ থাকলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



দুইবার অসন্তোষ আখ্যা পেলেও তৃতীয় মূল্যায়নে সফল মারুফ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

মিঠুন দাস মিঠু, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, নিটার:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাভারের জাতীয় বস্ত্র প্রকৌশল ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (নিটার) এর দশম ব্যাচের  ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং  ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী মো: রবিউল আলম মারুফ আইসিটি ক্ষেত্রে উদ্ভাবনী প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ হতে বিশেষ অনুদান প্রাপ্তির জন্য মনোনীত হন।
"ডেভেলপমেন্ট অব এন্টিগ্র্যাভেটি ডিভাইস ইউজিং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স" শীর্ষক গবেষণাটি হলো পাখা ছাড়া উড়ন্ত যন্ত্র উদ্ভাবনের প্রচেষ্টা; এটি বানানোর ক্ষেত্রে এন্টিগ্র্যাভেটি ডিভাইসের জন্য প্লাজমা জেনারেটর ব্যবহার করা হয়েছে এবং ডিভাইসটি প্রাথমিকভাবে সফলভাবে উড়তে সক্ষম হয়েছে। এই উদ্ভাবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলে এটি শব্দহীন গতিবেগ সৃষ্টি করতে সক্ষম। দীর্ঘ দুই-বৎসরের গবেষণালব্ধ, এ নতুনত্বপূর্ন প্রযুক্তিটি অদূর ভবিষ্যতে "স্টার ওয়ার্স" চলচ্চিত্রে দেখানো স্টারশিপ বিমান ডিজাইনের অনুকরণ হতে পারে।

গবেষণা কাজটি পরিচালনার জন্য  বরাদ্দকৃত অর্থের প্রথম ধাপের প্রাপ্ত কিস্তির পর অবশিষ্ট দ্বিতীয় কিস্তির অনুদান লাভের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন, যা একটি মঞ্জুরিপত্রের মাধ্যমে মন্ত্রণালয় হতে অবগত করা হয়েছে। তবে এই গবেষণা কাজ চলমান অবস্থায়  পূর্বে ৩১ জানুয়ারী, ২০২২ ও ১১ এপ্রিল, ২০২৩ সালে দুইবার রিপোর্ট প্রেরণ করা হলেও সেগুলোর সন্তোষজনক অগ্রগতি হয়নি বলে মূল্যায়িত করা হয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ হতে। এমতাবস্থায় অনেক জ্ঞানী ও অভিজ্ঞ  ব্যক্তি প্রজেক্টটি অসমাপ্ত রেখেই ইতি টানার পরামর্শ দিলেও মারুফ তার প্রবল ইচ্ছেশক্তি দিয়ে গবেষণা কাজ চালিয়ে যায়।

৩১ জানুয়ারি,২০২২ খ্রিষ্টাব্দে অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকারী মো: রবিউল আলম মারুফের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় এবং প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে ভার্চুয়ালি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন গ্রহণ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী মো: রবিউল আলম মারুফ জানান বর্তমানে তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক জনাব কামরুল আলম খান এর তত্ত্বাবধানে গবেষণা কাজ চলমান রেখেছেন এবং উক্ত গবেষণার বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি পেপার পাবলিশ করেছেন; কিন্তু হাই-ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই এর অভাবে মূল কাজটি এখনো সম্পন্ন করতে পারেননি। তবে, দেশের বাহির হতে এটি সরবরাহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যেটি শীঘ্রই পাওয়া যাবে বলে আশাবাদী। ভার্চুয়াল প্রেজেন্টেশন শেষে সার্বিক পর্যালোচনায় প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক হয়নি বলে বিবেচিত হয় এবং প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়। প্রকল্পটির মূল্যায়নে সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হলেই কেবল পরবর্তী কিস্তির অর্থ প্রদানের পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এছাড়া, প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর জনাব  ড. এমডি শাহেদুল আলম কে উক্ত প্রকল্পের মেন্টর হিসেবে মনোনয়নের সুপারিশ করা হয়।

পুনরায় ১১ এপ্রিল,২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের সভায় মূল্যায়ন কমিটির সিদ্ধান্তে প্রকল্প বাস্তবায়নকারীর পুনরায় সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয় এবং  প্রকল্প বাস্তবায়নকারী মারুফ মূল্যায়ন কমিটিকে জানান যে, তিনি দেশের বাহির হতে হাই-ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ে আসলেও কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ল্যাব-সুবিধা পাচ্ছেন না। এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আইসিটি বিভাগের মাধ্যমে বুয়েট কর্তৃপক্ষকে তাদের ল্যাব ব্যবহারের সুবিধা প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হলেও বুয়েট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনোপ্রকার অনুমতি প্রদানে অস্বীকৃতি জানায় এবং সার্বিক পর্যালোচনায় এবারেও প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক হয়নি বলে বিবেচিত হয়। এমতাবস্থায়, কিছু শর্তে প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখ্যযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়। প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক জনাব ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান এর সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য জানানো হয়।

সর্বশেষ তৃতীয় ধাপে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী মো: রবিউল আলম মারুফের কাজ মূল্যায়ন কমিটির দৃষ্টিভঙ্গিতে সন্তোষজনক অগ্রগতি লাভ করেছে বলে বিবেচিত হয় এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দে অবশিষ্ট দ্বিতীয় কিস্তি অনুদান লাভের মঞ্জুরিপত্র পায়।

শত বাঁধা উপেক্ষা করে প্রকল্পটির সাথে লেগে থাকজ জনাব মো: রবিউল আলম মারুফ তার ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান, "আলহামদুলিল্লাহ প্রায় আড়াই বছরেরও অধিক সময় পরে সন্তোষজনক মূল্যায়নটি পেয়েছি, এরমধ্যে আমার সাথে যাহারা ফান্ড পেয়েছিল তাদের অনেকের ই কাজ শেষ করে প্রজেক্ট জমা দেওয়া হয়ে গেছে। খুব আফসোস আর অসহায় লাগত কিন্তু ধৈর্য ধরে ছিলাম দিনটির জন্য। ২০২২ এবং ২০২৩ এর প্রথম  দু'বারের মূল্যায়নে অসন্তোষজনক আখ্যা পেলেও আমি গবেষণাতে কাঙ্ক্ষিত সাফল্যই পাচ্ছিলাম না। অবশেষে, টানা দশ মাসের ৭০ এর ও অধিক পরিক্ষা নিরীক্ষার পর উড়েছে পাখা ছাড়া যন্ত্র।" মারুফ ব্যক্তিগত গবেষণা কাজ ছাড়াও দ্যা হাউজ অব ইল জিনিয়া নামে একটি রিসার্চ কমিউনিটি পরিচালনা করেন যারা সার্বক্ষণিক বিভিন্ন নতুন গবেষণা প্রচেষ্টায় মগ্ন থাকেন এবং দেশব্যাপী আয়োজিত বিভিন্ন বিজ্ঞানভিওিক কনফারেন্স ও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকে। এই কমিউনিটির সদস্যদের জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন, গবেষণায় সরকারি অনুদান লাভসহ বিভিন্ন গবেষণা কনফারেন্সে কাজের উল্লেখযোগ্য উৎসাহমূলক প্রসংশা পেয়ে আসার সুনাম রয়েছে।


আরও খবর



মধুপুরের ইদিলপুরে ঈদ পুনর্মিলনী ও গ্র্যান্ড মিট- আপ-২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলাধীন ইদিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উদীয়মান ইদিলপুর এর আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী ও গ্র্যান্ড মিট-আপ-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দিনব্যাপি এই আয়োজনে, উদীয়মান ইদিলপুর এর আহবায়ক আসলাম হোসেনের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আউশনারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. গোলাম মোস্তফা।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অত্র ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. লিটন ফকির,মো.শহিদুল ইসলাম, মোছাঃ লাকী বেগম, নুরুল আমিন, উদীয়মান ইদিলপুর এর সদস্য সচিব আনিছুর রহমান খান সহ অত্র সংগঠনের সকল সদস্যগন।উল্লেখ্য, অত্র ইউনিয়নকে মাদক মুক্ত করার লক্ষ্যে উদীয়মান তরুণদের নিয়ে ২০১৭ সালে এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের মুল উদ্দেশ্য ছিলো মাদক মুক্ত এলাকা গড়া। নতুন প্রজন্মের তরুণরা যাতে মাদকে আসক্ত না হয় সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে তাদেরকে বিভিন্ন  খেলাধূলায় অনুপ্রাণিত করা।

এছাড়াও এই সংগঠনটি বিভিন্ন সময়ে হতদরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন এবং প্রতিটি ঈদ উৎসবে হতদরিদ্রদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে ব্যাপক আলোচনায় এসেছে এই অরাজনৈতিক সংগঠনটি।দিনব্যাপি এই আয়োজন জুড়ে ছিলো ফুটবলে হাততালি খেলা, ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট ও লাকি কুপন ড্র।অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন উক্ত সংগঠনের আহবায়ক মো. আসলাম হোসেন। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ঈদে ঘরে বসে বাসের টিকিট কাটুন উপায়ে

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সম্প্রতি, মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান উপায় ঘরে বসেই অগ্রিম বাসের টিকিট বুক করার সুবিধার্থে ‘ঈদ যাত্রা’ শীর্ষক একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে।

ঈদের সময় মানুষ নিজ শহর বা গ্রামে ছুটে যায়। এই মৌসুমে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেনার সময় বিভিন্ন রকম হেনস্তার শিকার হয় সাধারণ মানুষ। মানুষের এই ভোগান্তির সমাধান এবং ঈদ যাত্রাকে আরও আনন্দময় করে তুলতে উপায় নিয়ে এসেছে অ্যাপের মাধ্যমে ঝামেলাহীনভাবে বাসের টিকিট কেনার সুযোগ। সাথে থাকছে বিশেষ ছাড়।

এই ক্যাম্পেইনটি চলবে আগামী ৩ এপ্রিল পর্যন্ত। আগ্রহীরা নির্বাচিত কিছু রুটের (ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম/খুলনা/রংপুর/রাজশাহী/বরিশাল) জন্য শ্যামলী এনআর ট্রাভেলসের (নন এ/সি) টিকিট কিনতে পারবেন সরাসরি উপায় অ্যাপের মাধ্যমে। টিকিট নিশ্চিত হওয়ার পর যাত্রীদের সাথে উপায় থেকে যোগাযোগ করে তাদের ভ্রমনের সময় ও বাস ছাড়ার স্থান (লোকেশন) সম্পর্কে অবহিত করা হবে।

টিকিট বুক করার এই অভিজ্ঞতাকে আরও আনন্দদায়ক করতে ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে উপায়। আর নয় অপেক্ষা, এক্ষুনি কিনে ফেলুন অগ্রিম টিকিট। এই ঈদে আপনার বাড়ি যাওয়ার অভিজ্ঞতা হবে আরও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক এবং নিরাপদ।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ১১৪জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব এ্যাড. আ. ক. ম মোজাম্মেল হক এমপি বলেছেন, মানবিক নেত্রী দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের কথা শুনে তাৎক্ষনিক প্রশাসন ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়কে কালিয়াকৈরের ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নির্দেশে আজকে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কিছু সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ফুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের খলিশাজানি ও বোয়ালী ইউনিয়নের গাছবাড়ি এলাকায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারের মধ্যে কেউ বাদ পড়তে পারেন বা বেশি ক্ষতি হতে পারে। সে জন্য হতাশা হওয়ার কিছু নেই। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, শিক্ষক, আওয়ামীলীগের সভাপতি- সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একজন ট্যাগ অফিসার দিয়ে তালিকা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা আগামী সাত দিনের মধ্যে সুষ্ঠ তালিকা প্রনয়ন করবেন। সে অনুযায়ী কম বা বেশি ক্ষতি বিবেচনা করে প্রয়োজন হলে সেসব ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে আরো সহায়তার আশ্বাস দেন মন্ত্রী।

উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের আয়োজনে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর জেলা প্রশাসক আবু ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন- কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রজত বিশ্বাস, কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ এফ এম নাসিম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুরাদ কবির, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সারোয়ার আলমসহ উপজেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাকর্মী,সাংবাদিক, শিক্ষক ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যসহ সর্বস্তরের জনসাধারণ।

পরে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে দুটি ইউনিয়নে ৭৫৫টি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে সহায়তা হিসেবে ৭৫৫ বান ঢেউটিন ও ২২ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, উপজেলা পরিষদ কর্তৃক প্রতি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের হাতে ১ বান্ডিল ঢেউটিন ও নগদ ৩ হাজার টাকা করে বিতরণ করা হয়।


আরও খবর