Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মেট্রোরেলে ৪ দিনে আয় সাড়ে ৩৬ লাখ টাকা

প্রকাশিত:সোমবার ০২ জানুয়ারী 2০২3 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: মেট্রোরেল বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়ার প্রথম চারদিনে সাড়ে ৩৬ লাখ টাকার বেশি আয় হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত এ আয় হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএমটিসিএল সূত্রে জানা গেছে, গত চারদিনে মেট্রোরেলের ২৫ হাজার ১৭৪টি সিঙ্গেল জার্নি টিকিট (এসজেটি) ও তিন হাজার ৭৪১টি ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পাস বিক্রি হয়েছে। এসব থেকে আয় হয়েছে ৩৬ লাখ ৬৫ হাজার ৮৯০ টাকা।  

চতুর্থ দিন গতকাল রোববার ৯ লাখ ১৬ হাজার ৩৪০ টাকার টিকিট বিক্রি করেছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ৩১ ডিসেম্বর টিকিট বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১০ টাকার।

গত শুক্রবার ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৮০ টাকার এবং প্রথম দিন অর্থাৎ গত বৃহস্পতিবার ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৫২০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে।

এদিকে আজ (সোমবার) মেট্রোরেল চালুর পঞ্চম দিন। আজ রাত ৯টা পর্যন্ত মেট্রোরেলের টিকিট বিক্রি হচ্ছে বলে এখনো পঞ্চম দিনের সঠিক তথ্য হাতে পাওয়া যায়নি। আগামীকাল মঙ্গলবার মেট্রোরেলের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন।

এর আগে গত বুধবার মেট্রোরেলের এমআরটি লাইন-৬-এর প্রথম অংশ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরের দিন বৃহস্পতিবার থেকে যাত্রী নিয়ে উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) স্টেশন থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করছে মেট্রোরেল। প্রাথমিকভাবে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মোট ৪ ঘণ্টা চালানো হচ্ছে এ যানবাহন।


আরও খবর



কোটি টাকার আশায় ছুটছে পুঠিয়া-চারঘাটের মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

পুঠিয়া(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃরাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় তকক্ষ ও হুতুম পেঁচার খোজে মানুষ ছুটছে। জঙ্গল ও হাওরে যেখানে জঙ্গল সেখানে মানুষ দল বেধে আবার কেউ একা একা দিন রাত খুজে বেড়াচ্ছেন তকক্ষ বা কক্ক ও হুতুম পেঁচা। একটি সুত্রে জানাগেছে, পুঠিয়া ও চারঘাট উপজেলায় জঙ্গলে জঙ্গলে মরিয়অ হয়ে খুচ্ছেন একটি তকক্ষ বা কক্কের জন্য। একটি কক্ক(গিরগিটি) কোটি টাকা আর ৩ কেজি ওজনের একটি হুতুমপেচা ২০/২৫ লাখ কেনা বেচা হচ্ছে এই গুজব এলাকায় ছড়িয়ে পড়ায় পুঠিয়া, চারঘাট উপজেলার মানুষ এই প্রাণীর খোজে ছুটে চলেছে এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে, এক জেলা থেকে অন্য জেলায়। কোটিপ্রতি হবার আশায় এরা ছুটে যাচ্ছে রাঙ্গামাটি,খাগড়াছড়ি,বান্দরবন,খুলনা সুন্দরবনসহ দেশের বনজঙ্গল পাহাড় থেকে পাহাড়ে। কাঠাখালির সুজন আহম্মেদ বলেন, প্রায় এক মাস ধরে রাত জেগে একটি তকক্ষ বা কক্ক ধরেছিলাম । ধরার পরে সে খাবার ছেড়ে দেয়। ঢাকার এক পাটি ৩৫ লাখ দাম বলে আর আমার দাবি ছিল ৮০ লাখ টাকা দাম হাকায়। সেই রাতেই প্রাণী মারা যায়। চারঘাট উপজেলার শুনীল কুমার জানান, প্রায় ছয় মাস রাত গেছে দুটি হুতুম পোঁচা ধরে ছিলাম। একটি ১ কেটি ৩ শত গ্রাম আর একটি দেড় কেজি হওয়ায় কোন পাটি তেমন দাম বলেননী। তারা দুটা মিলে ২৫ হাজার টাকা দাম বলে চলে যায়। পড়ে আর ফিরে আসেনী। পুঠিয়ার মাজিদ বলেণ আমি একটি হুতুম পোচা ধরৈ দুই বছর পোশার পড়ে হঠাৎ করেই মারা যায়। এতে করে হুমকির মুখে প্রাণী জগত দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে হুতুম পেচা তক্ত তাই এসব প্রাণি গুলিকে রক্ষা করার জন্য প্রশাসনের পদক্ষেপ অতি জরুরী বলে মনে করেন সচেতন মহল।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ওরা নারী পাঁচারকারী গড ফাঁদার এদের নিয়ন্ত্রনে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৯৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

খবরের পাতায় মাঝে মধ্যেই শিরোনামে দেখা যায় নারী ধর্ষণ, পাঁচার,গুম, হত্যা, আটক রেখে পতিতা ব্যবসা ঐ সকল ঘটনার মাঝে মধ্যে কূল কিনারা মিল্লেও অনেক ক্ষেত্রে  ঘটনার রহস্যই থেকে যায়। উন্মোচন হয় না কোন কুল কিনারা। আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা তদন্ত করতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে হাঁপিয়ে ওঠেন অনেক ক্ষেত্রে। তবে বেশিরভাগ জট বাঁধে হোটেলে রহস্য জনক মৃত্যু। আবার অনেক সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় নানা ফন্দি ফিকিরের পর লোম হর্ষক নরপিচাশ সন্ত্রাসী খুনিরা নানা স্বার্থ হাসিলের জন্য নারী পুরুষ শিশুকে হত্যা করে নদী নালা ডোবায়, পুকুরে লাশ ফেলে দিয়ে সটকে পরে হত্যাকারীরা। বেশিরভাগ আবাসিক হোটেলে হত্যার রহস্যে জট বাঁধে ২০১০ইং ২৮শে রমজান মাসে নারী পাঁচারকারীদের খপ্পরে পরে গুলশান থানাধীন লর্ডস ইন আবাসিক হোটেলে সিমা নামে এক নারীকে পাঁচারকারীরা কৌশলে এনে আটক করে উপযপুরি দল বেঁধে গণ ধর্ষক করে। এর পর মেয়েটিকে সেখানে পতিতা বানানোর নানা চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে হোটেল দালালরা মেয়েটিকে শ^াসরুদ্ধ করে হত্যা করে লাশটিকে ও মিথ্যা স্বামী পরিচয় দিয়ে লাভলু নামে এক ব্যক্তি সিমার লাশটিকে নিয়ে গায়েব হয়ে যান। এর মধ্যে হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন নামক একটি মানবাধিকার সংস্থা তদন্ত কমিটি গঠন করেন যাহা তৎকালীন মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার ও সাড়া মিলে। এক পর্যায়ে নারী পাঁচারকারী দালালরা সংগঠনের তৎপরতা দেখে ২ দিন পর গায়েব হওয়া সিমার লাশ স্বামী পরিচয় দানকারী লাভলুগংরা গুলশান থানায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে সংস্থার লোকজন লাশটিকে উদ্ধার করে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম গেন্ডারিয়া কবরস্থানে মেয়েটিকে মাটি দেওয়া হয়। আজও সিমার পরিবারের পরিচয় পাওয়া যায় নি। 


২০১১ সালে এক গার্মেন্টস কর্মী সুমি-১৪ কে মালিবাগ মিরাজ আবাসিক হোটেলে এনে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করতে ব্যর্থ হওয়ায় নারী পাঁচারকারী দালালরা হোটেলের ভবন হতে ফেলে দিয়ে পাশের বাড়ির গেইটের উপরে থাকা ধাঁরালো ৪টি শুল সুমির বুকের ভিতর দিয়ে এ ফোর ও ফোর হয়ে মেয়েটি কাটা মুরগির মতো ছটফট করে রাস্তায় শত শত পথচারীদের চোখের সামনে ছটফট করে মারা যায়। এ নিয়ে তৎকালীন রামপুরা থানার ওসি দেলোয়ার সহ বেশ কিছু পাঁচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন নামক সংস্থা জনস্বার্থে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। 


এছাড়া ২০২৩ সালে যাত্রাবাড়ি থানা এলাকায় শাহিন আবাসিক হোটেলে এক নারী হত্যার শিকার হয়। এমন হত্যা দেশের আবাসিক হোটেল গুলোতে দেখা যাচ্ছে। স্থানীয় পর্যায় অসাধু আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর তৎপরতা ঢিলে ঢালা থাকায় সহজেই নারী পাঁচারকারী গড ফাঁদাররা রাজধীন সহ দেশের বিভিন্ন থানা এলাকায় মোটা অংকের সালামি দিয়ে  ভবন ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আবাসিক হোটেল প্রতিষ্ঠা করছে। স্থানীয় থানার কিছু অসাধু কর্মকর্তারা সহজেই ম্যানেজ হয়ে যাওয়ায় হোটেল গুলোকে নারী পাঁচারকারী গড ফাঁদাররা আন্ডারগ্রাউন্ডে থেকে 


শত শত দালালদের মাধ্যমে প্রেম, বিয়ে, চাকুরী দেওয়া সহ নানা ফন্দি ফিকির করে দেশের আনাচে-কানাচ হতে মেয়েদের নানা ফাঁদে ফেলে গড ফাঁদারদের নির্ধারিত আবাসিক হোটেলগুলোতে এনে প্রথমে নিজেরা ধর্ষণ করে পরবর্তীতে অর্থ কামানোর লালসায় পতিতা ব্যবসায় নানা ফন্দিতে সংগ্রহ করা মেয়েদের নামানো হয়। যদি কেউ বিভিন্ন পুরুষের সাথে অবৈধ মেলামেশা করতে না চায় তাহলে নিউ পপুলার ও নিউ বলাকা আবাসিক হোটেলে টর্চার সেলের রুমগুলোতে আটক করে বিব¯্র করে রেখে রুমের বাহির হতে গেটে তালা বদ্ধ করে রাখা হয়। খদ্দের এলে তালা খুলে নানা শারীরিক নির্যাতন পূর্বক পুরুষদের সাথে মিলামেশা করানো হয় তবে বেশিরভাগ নির্যাতনের শিকার হয় ১১ হতে ১৫ বছরের শিশুরা। আবার কাউকে দেশের বিভিন্ন পতিতালয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়। আর যারা এক সময় পাঁচারকারী দালালদের বশে আসে তাদের দালালরা এক হোটেল হতে অন্য হোটেলে বিভিন্ন পতিতালয়ে অর্থ কামানোর জন্য পাঠানো হয়। নাম গোপন রাখা শর্তে যাত্রাবাড়ি এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন রাজধানী ওয়ারী বিভাগের প্রায় ৫ হতে ৬ শতাধিক নারী পাঁচারকারীরা গড়ে তোলেছে ফাইভ স্টার গ্রুপ। এদের নেতৃত¦ দিচ্ছেন গড ফাদার হিসেবে সদরঘাটের ত্রাশ জাভেল হোসেন পাপন (মোবাইলঃ ০১৯৩৯-৩১৯১৪১), জামাল (মোবাইলঃ ০১৭১১-৪৪৬২৮৭), সাইদুল (মোবাইলঃ ০১৯৩৩-৫৭৮৮৫৯), সাজ্জাদ (মোবাইলঃ ০১৬১৫-২৯৮৮৬১), বাট্টু সেলিম (মোবাইলঃ ০১৭৪২-৬৮০৫৬৬), জাবেদ হোসেন মিঠু (মোবাইলঃ ০১৮২৭-১৬৫৬৩৬), এদের মূল আস্তানা হিসেবে রয়েছে যাত্রাবাড়ি থানাধীন ৮২/এ, ইউনুস সুপার মার্কেটের ৪র্থ তলায় নিউ পপুলার আবাসিক হোটেল তার উল্টো পাশেই সামিউল্লাহ প্লাজার ৫ম তলায় নিউ বলাকা আবাসিক হোটেল। সায়েদাবাদে রয়েছে নাহিদ, যাত্রাবাড়িতে শাহিন আবাসিক হোটেল, মেঘনা আবাসিক হোটেল, বাবুবাজারে রয়েছে বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেল, এছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, দিনাজপুর, খুলনা, ময়মনসিংহ, যশোর, পটুয়াখালী, রংপুর, পাবনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর সহ বিভিন্ন জেলায় রয়েছে এই সিন্ডিকেটের আবাসিক হোটেল, ফ্ল্যাট বাসা 


তবে মূল ঘাঁটি হচ্ছে ডিএমপির যাত্রাবাড়ি নিউ পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেল। সেখানে ফাঁদে পরা মেয়েরা একবার আসলে আর সুশীল সমাজে ভালো ভাবে ফিরে যেতে পারে না। সেখানে বর্তমানে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর স্থানীয় পর্যায়ে রয়েছে ব্যাপক গোপন নিরাপত্তা, যাত্রাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বি, এম ফরমান আলী উক্ত হোটেলের গড ফাঁদারদের গোপন শোভাকাঙ্খি হওয়ায় গোপনে নিরাপত্ত দিচ্ছে। ঐ হোটেলের বিরুদ্ধে কেউ কোন অভিযোগ করলে তার আর কোন হয়রানির শেষ থাকে না। অনেকেই একাধিক বার আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করার পরেও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হোটেল দুটিতে চলা নারী ঘটিত অপকর্ম বন্ধ হয়নি। যারা ঐ হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে বা কথা বলেছে তারাই বারবার হয়রানির শিকার হয়েছে। দালালদের খপ্পরে পরে যে সকল নারীরা সেখানে আসে ঐ টর্চার সেল হতে দুই একদিন পর বাছাই পূর্বক দেশ বিদেশের আবাসিক হোটেল, ফ্ল্যাট বাসা পতিতালয়ে পাঠানো হয়। ভুক্তভোগী এক নারী নাম গোপন রাখা স্বত্ত্বে বলেন, নিউ বলাকা, নিউ পপুলার, আবাসিক হোটেলে নিয়মিত অবস্থান করে হোটেলে খদ্দের ও মেয়ে সংগ্রহ পূর্বক রিসিভ করে রাত দিন অপকর্ম করে সে সকল কিছু পাঁচারকারী দালালদের নাম ও নাম্বার প্রকাশ করা হইলঃ নারী পাচারকারী ও খদ্দের সংগ্রহকারী দালাল ১। ইমরান, মোবাইলঃ ০১৭২৬-২৬৩০২৬ ২। সুলতান, মোবাইলঃ ০১৬০৯-৩০৯২১৬ ৩। রসিদ, মোবাইল ঃ ০১৭২৭-০৮১৬৯০ ৪। সুলতান-২, মোবাইলঃ ০১৭৩৮-১৮৭৬২৮৫। ইমরান-২ মোবাইলঃ ০১৩১৯-০৭০৩৩৩৬। ইমরান-৩, মোবাইল ঃ ০১৩২৭-২৭০০৭২৭। মাহিম, মোবাইলঃ ০১৯৯৮-৩৫৩৬২৭৮। সুলতান-৩, মোবাইলঃ ০১৯৩২-৫৫৮৭২৫৯। রাকিব, মোবাইলঃ ০১৭৩৮-৭২১৮০৭১০। রাকিব, মোবাইল ঃ ০১৯৯২-৪৭১১৬৩১১। ফাইম, মোবাইলঃ ০১৩৩১-৪০১৪২৫,১২। মিহিন, মোবাইলঃ ০১৭১৮-২৬৪৪৫০ ১৩। হুমাউন, মোবাইলঃ ০১৮৩৪-৯৮৬৯৬৯১৪। নিরব, মোবাইল ঃ ০১৭১৭-৩৪২৫৮৮১৫। মহিদুল, মোবাইলঃ ০১৮২৬-৪৫১৬৩১১৬। আপন, মোবাইল ঃ ০১৯১১-৯৩০১৩০১৭। সুমন, মোবাইল ঃ ০১৭২০২৪৩২৩৪১৮। আবজাল, মোবাইল ঃ ০১৭৯০-৬৪০৯৯৪১৯। তোফাজেল, মোবাইলঃ ০১৭১১-৬৭৪৮৯৮২০। তারেক, মোবাইলঃ ০১৯২০-৪০১৫৬৬২১। আনোয়ার, মোবাইলঃ ০১৭৩৩-৭৬৮০৮৭ ২২। আরিফ, মোবাইলঃ ০১৭১২-৬৭৪৪১৩, ২৩। অভি ভাই, মোবাইলঃ ০১৯২৪-২৬৪২৩৫, ২৪। নাসির মোবাইলঃ ০১৮১৮-৮৭৬৫৯২০, ২৫। নাসির-২ মোবাইলঃ ০১৭২৫-৭২৯২২৭, ২৬। নাসির-৩ মোবাইলঃ ০১৮১৭-২৭১৪৪৫, ২৭। মানিক, মোবাইলঃ ০১৮৪৬-৮১৩১২৯, ২৮। ইউসুফ, মোবাইলঃ ০১৭২১-৬১৭৯৩৯, ২৯। সুমন, মোবাইলঃ ০১৭২০২-৪৩২৩৪ ৩০। সুমন-২ মোবাইলঃ ০১৮১৮-৫৫৮১৮২, ৩১। মনির, মোবাইলঃ ০১৭০৪৬০৫২১৪, ৩২। তারেক (০১৬০২-৮৮২৫৩৩), ৩৩। রিপন, ৩৪। তেল মনির, ২৭৩, 


ধোলাইপাড় ও নারী সদস্য ৩৫। মলিনা আক্তার জুুঁই ৩৬। সাথী, ৩৭। লিজা ৩৮।আনোয়ারা ৩৯। আঙ্গুরী ৪০। বেবী, ৪১। রানী সহ অজ্ঞাতনামা আরো অনেকে। তবে গড ফাঁদারদের নামে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ডিএমপির শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ি, শাহজাহানপুর, সবুজবাগ থানাসহ তাদের নামে বে-নামে বিভিন্ন থানায় মানব পাঁচার সহ তাদের নানা ধরনের অপকর্মের দায়ে একাধিক বিভিন্ন মামলা রয়েছে।


রহস্যজনক কারণে দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। যাত্রাবাড়ি হোটেল গুলোর টর্চার সেলে রয়েছে একাধিক সিসি ক্যামেরা। রুমগুলোতে রয়েছে গোপন ক্যামেরা। গোপন ক্যামেরায় ধারণকৃত ছবি ব্যবসার খদ্দের চাহিদা বাড়াতে দেশ ব্যাপী ইন্টারনেটের মতো জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হয়ে থাকে। গুগলে ইউটিউবে, ফেইসবুকে মতো সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় নারীদের  ছবি ও পাঁচারকারীরা খদ্দের যোগান দাতা দালালদের মোবাইল নাম্বারও ঐ সকল ছবির পাশে দেওয়া থাকে। তবে ইন্টারনেটে যাত্রাবাড়ি আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা বলে সার্চ দিলেই চলে আসে নিউ পপুলার, নিউ বলাকা আবাসিক হোটেলে খদ্দের যোগানদাতা দালালদের মোবাইল নাম্বার পথচারীদের মাঝে ছড়াতে দেশ ব্যাপী রাস্তার অলি গলি মেইন রোড কলকারখানা ও অফিস পাড়ার মতো জায়গায় দেখা যায় হোটেলের ভিজিটিং কার্ড বিলি করছে কিছু যুবক এ রকম হাজার হাজার হোটেল ভিজিটিং কার্ড রাস্তাঘাটে চোখ পড়তেই দেখা যায় ঐ সকল ভিজিটিং কার্ডে শুধু নারী ব্যবসায়ী দালাল ব্যক্তির ছদ্দনাম ও মোবাইল নাম্বার দেওয়া থাকে। ফোন করলেই লোকজন এসে নিয়ে যায় হোটেল নামে পতিতালয়ে। ঐ সকল পতিতালয়ে গিয়ে অনেক বিত্তবান ব্যক্তিবর্গ খদ্দের সেখানকার ছিনতাইকারী দালালদের খপ্পরে পরে আটক হয়ে অনেকে সর্বশান্ত হয়েছেন। তবে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সৎ ইচ্ছা থাকলে যে কোন সময় আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু রহস্য জনক কারণে অনেক ক্ষেত্রে স্থানীয় পর্যায় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা দেখে ও না দেখার ভান করে থাকে। 


এলাকার গণ্যমান্য অনেকেই নিজেদের নাম গোপন রাখা স্বত্ত্বে বলেন, নিউ পপুলার, নিউ বলাকা, আল-শাহিন, মেঘনাসহ অন্যান্য হোটেলের বিরুদ্ধে এলাকাবাসী কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না। কেনানা স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর সিটি কর্পোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর দেখভাল করার ইন্সপেক্টর জেলা প্রশাসক, আবাসিক হোটেল রেজিষ্ট্রেশন শাখা কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় পরিবেশ কর্মকর্তা ঢাকা-৫ আসানের এমপি সহ স্থানীয় থানা পুলিশ র‌্যাব-১০ ও র‌্যাব-৩ এর দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা কেউ কিছু না বলার কারণে উক্ত হোটেল গুলোতে নারী ব্যবসা, মাদক ব্যবসা, নারী পাঁচার সহ নানাবিধ অপকর্ম দিন দিন বেড়েই চলেছে। এছাড়া এলাকার সচেতন যুবক, ভদ্র মানুষগুলো ও যাত্রাবাড়ি এলাকার মসজিদ, মাদরাসার সচেতন মানুষগুলো প্রতিবাদ মুখী হয়ে দাড়ালে যাত্রাবাড়ি সহ দেশের আনাচে কানাচে সরকারি অনুমতি বিহীন আবাসিক হোটেল ফ্ল্যাট বাসায় নারী পাঁচার ও অবৈধ অসামাজিক কার্যকলাপ অনেকটাই কমে যেত।


আরও খবর



প্রথম আন্তর্জাতিক ব্যাংক হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক মেটলাইফের সাথে চালু করলো ব্যাঙ্কাসুরেন্স

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৩৬জন দেখেছেন

Image

 মুশফিকুর রহমানঃ 

স্ট্যার্ন্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যাঙ্কাসুরেন্স পরিসেবা চালুর ঘোষণা দিয়েছে। মূল্যবান গ্রাহকদের সর্বাত্মক আর্থিক সমাধান দিতেই এই কৌশলগত উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই অংশীদারিত্ব স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিস্তৃত শাখা ও ডিজিটাল চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে বিস্তৃত বীমা পণ্য ও পরিসেবাসমূহ পেতে সুযোগ করে দেবে।


ব্যাংকিং ও ইন্সুরেন্সের মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে ব্যাঙ্কাসুরেন্স দক্ষ ও যতœ সহকারে তৈরি করা আর্থিক পণ্য ও পরিসেবাসমূহের জন্য গ্রাহকদের জন্য ওয়ান স্টপ সল্যুশন নিয়ে এসেছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের গ্রাহকেরা যারা ব্যাঙ্কাসুরেন্স সুবিধা পাবেন তারা কাস্টমাইজড বীমা পরিকল্পনা উপভোগ করবেন, দাবি প্রক্রিয়া সহজ ও তরান্বিত করা, ব্যাংকের ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ফি দেওয়ার সুযোগ ও এককভাবে রিলেশনশিপ ম্যানেজারদের সেবা পাবেন। বৈশ্বিক শীর্ষস্থানীয় দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও মেটলাইফ বাংলাদেশে গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হলো দেশের প্রাচীনতম ব্যাংক, যাদের ১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে উপস্থিতি রয়েছে, আর মেটলাইফ বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় জীবন বীমাকারী প্রতিষ্ঠান। গ্রাহকদের সহজে জীবনবীমা পন্য পেতে এবং তাদের সম্পদের সুরক্ষা দিতে সক্ষম এই যৌথ উদ্ভাবনী এবং গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাঙ্কাসুরেন্স সেবা।


স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন,বাংলাদেশে সিইও হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমি ব্যাঙ্কাসুরেন্সের পক্ষে কাজ করছি – কারণ স্থানীয়ভাবে ইন্সুরেন্স মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ০.৪১ শতাংশ, যা কিনা ইন্সুরেন্স সেক্ট্রেরর ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে। ব্যাঙ্কাসুরেন্সের মাধ্যমে আমাদের প্রশিক্ষিত ও সার্টিফাইড সহকর্মীরা আমাদের বিশ^স্ত ক্লায়েন্ট ও গ্রাহকদের জন্য ওয়ান-স্টপ আর্থিক সেবা দেবে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, আর্থিক সুরক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনাসহ ব্যাঙ্কাসুরেন্স বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু হিসেবে কাজ করবে। অধিকহারে ব্যাঙ্কাসুরেন্স গ্রহনের ফলে ঝুঁকি বহুমুখীকরণ, কম প্রিমিয়াম, পুঁজি বাজারের উন্নয়ন এবং সামগ্রিক জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশে ব্যাঙ্কাসুরেন্স বাস্তবায়নে মেটলাইফের সাথে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত, কারণ আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বীমা খাতের আকার হবে দ্বিগুন। “


মেটলাইফ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, “ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সাথে আমাদের ব্যাংকাস্যুরেন্স কার্যক্রম বাংলাদেশে গ্রাহকের ক্রমবর্ধমান চাহিদা দায়িত্বের সাথে পূরণ ও বীমার ব্যাপারে আস্থা দৃঢ় করার জন্য আমাদের দীর্ঘমেয়াদী প্রয়াসের প্রতিফলন। আমি বিশ্বাস করি যে ব্যাংকাস্যুরেন্স আর্থিক নিরাপত্তার একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসাবে আবির্ভূত হবে কারণ এটি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য মেটলাইফের বিশ্বস্ত বীমার সুরক্ষা নিয়ে জীবনের নানা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা আরো সহজ করবে। “


সহনশীলতা ও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির অসাধারণ যাত্রায় একটি অবিচল অংশীদার হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ১১৯ বছর ধরে বিস্তৃত অঙ্গীকারের উত্তরাধিকারকে সমর্থন করে। এই নতুন অফারটি বাংলাদেশের খুচরা ব্যাংকিং শিল্পকে রূপান্তরিত করতে ব্যাংকের উত্তরাধিকারে আরেকটি ‘প্রথম’ যোগ করেছে। স্টান্ডার্ড চার্টার্ড এদেশে শুধু প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালুই নয়, সেই সাথে প্রথম এটিএম, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সমাধান এবং বাংলাদেশে একটি স্বয়ংক্রিয় ২৪ ঘন্টা কল সেন্টারও প্রথম চালু করেছিল। ২০২৩ সালে মে মাসে ব্যাংক মেটলাইফ এবং মাস্টারকার্ডের সাথে অংশীদারিত্বে দেশের প্রথম বীমা ট্যাগযুক্ত ক্রেডিট কার্ড ও অ্যাসিউরেন্স কার্ড চালুর পথ প্রদর্শক।


মেটলাইফ, দেশের শীর্ষস্থানীয় বীমা কোম্পানি, যারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সঞ্চয় ও বিনিয়োগ এবং অবসরগ্রহনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনের জন্য বিস্তৃত পরিসরে বীমা সমাধান অফার করে। মেটলাইফের গ্রাহকের দাবি নিষ্পত্তির অসামান্য ট্রাক রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে মেটলাইফ ২,৯৮১ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তি করে। বিগত ৬ বছরে নিষ্পত্তি করা দাবির সংখ্যা ১০,৫০০ কোটি টাকার বেশি।


আরও খবর



মধুপুরের সেতু এনজিও এর মহিলা মাঠকর্মী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের ধনবাড়ি উপজেলার ভাইঘাট বাজারের পাশে মটরসাইকেল ও কাভার্ড ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক মহিলা এনজিও কর্মী নিহত অপর আরেক জন আহত হয়েছে।নিহতের নাম তাসলিমা খাতুন(২৭)। তিনি সরিষাবাড়ি উপজেলার বয়রা ডিক্রি বন্দ গ্রামের বাসিন্দা।বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সন্ধ্যায় সাপ্তাহিক ছুটির কাটাতে তাসলিমা তার সহকর্মী একই এলাকার বাসিন্দা শরিফের সাথে মোটরসাইকেল করে বাড়ি যাচ্ছিলেন।

পথেমধ্যে ভাইঘাট বাজারে পৌঁছানোর আগেই পিছন দিক থেকে একটি ঘাতক ট্রাক তাদের মোটর সাইকেলকে ধাক্কা দিলে পিছন থেকে তাসলিমা ছিটকে পড়ে যায় এবং ঘাতক ট্রাক তাসলিমার বুকের উপর দিয়ে চলে যায়। ঘটনা স্থলেই তার মৃত্যু হয়। মোটরসাইকেল চালক শরিফ সামান্য আহত হয়েছে।নিহত তাসলিমা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সেতু নামক এনজিও এর মধুপুর শাখার মহিলা মাঠকর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি দুই সন্তানের জননী। এক সন্তানের বয়স পাঁচ বছর এবং অন্যটির বয়স তিন বছর।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




বিশ্বজুড়ে উধাও ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্রাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিশ্বজুড়েই হুট করেই উধাও হয়ে গেছে প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটার ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্রাম। তিনটি অ্যাপেই ঢুকতে পারছে না ব্যবহারকারীরা।

যদিও মেটার হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা লেনদেন করা যাচ্ছে। কি জন্য এমনটি হয়েছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ধারণা করা হচ্ছে, মেটার নিজেদের পলিসি পরিবর্তনের কারণে এমনটা হতে পারে। তবে, বিষয়টি নিয়ে এখনও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি ফেসবুকের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে।

বিস্তারিত আসছে....


আরও খবর