Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

মেহেরপুরে মালটা চাষে ৫ চাষির সাফলতা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

গাংনী(মেহেরপুর)প্রতিনিধিঃসুস্বাদু আর রোগিদের জন্য বেশ উপকারী ফল মালটা চাষে বেশ সাফলতা পেয়েছেন মেহেরপুর আমঝুপির পাঁচ চাষি। ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে মালটা চাষ। স্থানীয়ভাবে বাজার সৃষ্টি হওয়ায় তাদের দেখা দেখি অনেকেই মালটা চাষ শুরু করেছেন। মালটা চাষে আগ্রহী করে তুলতে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান কৃষি ব্ধিসঢ়;ভাগ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে ঝুলছে সবুজ মালটা। বাতাসে দোল খাচ্ছে। সেই সাথে দোল খাচ্ছে বাগান মালিকদের স্বপ্ন। মালটা পাহাড়ি ফল হিসেবে পরিচিত হলেও সমতল ভূমিতেও রয়েছে এ ফলের ব্যাপক সম্ভাবনা। এখানকার মাটি ও আবহাওয়া মালটা চাষের জন্য খুবই উপযোগী। অন্যান্য ফল চাষে কম-বেশি ঝুঁকি থাকলেও, মালটা চাষে কোন ঝুকি ঝামেলা না থাকায় বছর চারেক আগে মালটা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেন আমঝুপি গ্রামের পাঁচ বন্ধু মাজেদুল হক, সুমন, লিটন মোতালেব ও হাফিজুর।

যুবক মাজেদুল হক জানান, তারা প্রথমে ১০ বিঘা জমিতে শুরু করেন মালটা বাগান। স্থানীয় বাজারসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে দেশে উৎপাদিত মালটার চাহিদা ও দাম পাওয়ায় পরে আরো ২৩ বিঘা জমিতে বাগান করেন। প্রতি বিঘা মালটা বাগানে খরচ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। গেল বছর ২০ লাখ টাকার মালটা বিক্রি করেন তারা। জেলায় বর্তমানে মালটা বাগানের পরিধি বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯০ হেক্টর। এছাড়াও এবছর নতুন বাগান তৈরীতে জমি বাড়িয়েছে অনেক চাষী। একই কথা জানিয়েছেন সুমন, লিটন মোতালেব ও হাফিজুর। তিনি আরো জানান, কৃষি অফিস যদি চাষিদের খুব কাছাকাছি থেকে পরামর্শ দেন তাহলে অনেকেই এই লাভজনক মালটা বাগান করতে আগ্রহী হতো। আমঝুপি গ্রামের কলেজ ছাত্র ইলিয়াস ও আলীম জানান, মালটা বাগানে কাজ করে অনেক শিক্ষিত বেকার ও শিক্ষার্থীরা তাদের পড়ালেখার খরচ চালাচ্ছেন। ভবিষ্যতে তারাও মালটা বাগান করবেন বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তারা।

মালটার পাইকারী ব্যবসায়ি সুমন জানান, মালটার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা তাদের জমি থেকে মালটা কিনে নিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে চাষীরা ৮০-৯০ টাকা কেজি দরে পাইকারদের কাছে মালটা বিক্রি করছে। স্থানীয় ব্যবসায়ি ছাড়াও ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানের ফল ব্যবসায়িরা আসছেন মালটা কিনতে। স্থানীয়ভাবে বাজার সৃষ্টি হওয়ায় মালটা নিয়ে কোন দুশ্চিন্তা নেই।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসেন জানান, মালটা চাষ লাভজনক হওয়ায় ইতোমধ্যে আগ্রহী চাষিদেরকে প্রশিক্ষণসহ নানা ধরণের সহায়তা দেয়া হচ্ছে। আগামীতে জেলায় মালটা বাগানের পরিধি আরো বাড়বে।


আরও খবর



মহিপুরে কারিতাসের উদ্যোগে গভীর সমুদ্রে জেলেদের আত্মরক্ষায় লাইফ বয়া বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি:মহিপুর সমুদ্রগামি জেলেদের আত্মরক্ষার জন্য লাইফ বয়া বিতরণ করা হয়েছে। ২৫ নভেম্বর শনিবার দূপুরে কারিতাস বরিশাল অঞ্চলের উদ্যোগে মহিপুর কারিতাস অফিসে দুই হাজার জেলেদের মধ্যে এসব লাইফ বয়া বিতরণ করা হয়। কারিতাস বরিশাল অঞ্চলের জুনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মি. সঞ্জীব চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঘূর্ণীঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচী (সিপিপি) কলাপাড়ার সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান খাঁন, উপকূলীয় মানব উন্নয়ন সংস্থা (সিকোডা)র নির্বাহী পরিচালক ও কুয়াকাটা প্রেসক্লাব সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান, মহিপুর প্রেসক্লাব সভাপতি মো. নাসির উদ্দিন, সাবেক সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম, মহিপুর ইউনিয়ন পরিষদ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জাহিদুল ইসলাম সেলিম, লতাচাপলী ইউনিয়ন প্যানেল চেয়ারম্যান মো. দুলাল হাওলাদার প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন কারিতাস প্রয়াস প্রকল্পের, কলাপাড়ার মাঠ কর্মকর্তা মো. জামাল হোসেন।

সভায় অতিথিরা বলেন, সাগর কোলঘেঁষা মানুষেরা জীবিকার তাগিদে গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে যান। অনেক সময় ওই সকল জেলে সমুদ্রে গিয়ে দুর্যোগপূর্ন আবহাওয়ায় বিপদে পড়েন। তখন সমুদ্রের ঢেউয়ের তান্ডবে ট্রলার ডুবির ঘটনাও ঘটে থাকে। এ বিপদাপন্ন অবস্থায় জেলেদের আত্মরক্ষাকারী লাইফ বয়া না থাকার কারণে তাদের জীবন হারাতে হচ্ছে। তাই এ সকল জেলেদের জীবন রক্ষায় যে উপকরণ লাইফ বয়া দেয়া হয়েছে এটা জেলেদের আত্মরক্ষার জন্য অনেক সহায়ক হবে।


আরও খবর



স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :- দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বোতাম টিপে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই ফল প্রকাশ করেন।

এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ডিজিটাল লটারির ভর্তির ফলাফল ওয়েবসাইট এবং টেলিটক মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে। এসএসএসের মাধ্যমে জানার জন্য মোবাইলে GSAলিখে স্পেস দিয়ে Result লিখে স্পেস দিয়ে User ID লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।

চলতি বছর মাধ্যমিকে ভর্তির জন্য আবেদন শুরু হয় ২৪ অক্টোবর। প্রথমে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত সময় থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৮ নভেম্বর করা হয়।

এবার কেন্দ্রীয় লটারির অধীনে আসা সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৩ হাজার ৮৪৬টি। এসব বিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ১১ লাখ ২২ হাজার ৯৪টি। তবে আবেদন পড়েছে ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি। এর মধ্যে ৬৫৮টি সরকারি বিদ্যালয়ে আছে ১ লাখ ১৮ হাজার ১০১ আসন। আবেদন পড়েছে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১৩টি।

অন্যদিকে ৩ হাজার ১৮৮টি বেসরকারি বিদ্যালয়ের ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৩ লাখ ১০ হাজার ৭৭৯ টি। অর্থাৎ বেসরকারি বিদ্যালয়ে আবেদনকারী সবাই ভর্তি হলেও প্রায় সাত লাখ আসন খালি থাকবে।


আরও খবর



সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া পর্যাপ্ত সংখ্যক বিজিবি প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে এই তথ্য জানান বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম।

তিনি জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ৩২ প্লাটুন এবং সারাদেশে ১৯৭ প্লাটুনসহ মোট ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তাব্যবস্থা ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি ও আনসারের সমন্বয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। বুধবার তফসিল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তবে বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দল এ তফসিলকে প্রতিহত করেছেন।


আরও খবর



গাংনী; সদ্যজাত সন্তান ও তার পাগলী মাকে নিয়ে দিশেহারা একটি পরিবার

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ মেহেরপুর প্রতিনিধিঃসন্তান ও সংসার কি তা বোঝে না ভবঘুরে পাগলী জোসনা (ছদ্ম নাম)। নিজের সম্পর্কেই যার কোন ধারণা নেই। অথচ মাস খানেক আগেই পাগলীটি মা হয়েছে। ফুটফুটে কণ্যাটির নাম রাখা হয়েছে ফাতেমা। সন্তান প্রসবের পরই দূর দূরান্ত থেকে আগত লোকজন কেউ জানাতে পারেনি তার পরিচয়। সেই সদ্যজাত সন্তান ও তার পাগলী মাকে নিয়ে দিশেহারা হয়ে পেড়েছে আশ্রয় দাতা কৃষক মহাসিন আলী ও তার পরিবার। একদিকে সদ্যজাত শিশুটির খাবারে অপ্রতুলতা, অন্যদিকে পাগলীর অত্যাচার। সবমিলিয়ে গোটা পরিবার এক অথৈ সমুদ্রে পড়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর গ্রামে।

তবে উপজেলা সমাজ সেবা অফিস বলছে, পাগলী ও তার সন্তানকে আদালতের মাধ্যমে ভবঘুরে পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গৃহকর্তা মহসিন আলী জানান, মাসখানেক আগে রাস্তায় ঘুরছিলো পাগলিটি। ছেলেমেয়রা উত্যক্ত করছিলো তাকে। বিষয়টি দেখে পাগলীকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে তার পরিবারের লোকজন। শারিরিক গঠন দেখে সন্তান সম্ভবা বুঝতে পেরে স্থানীয় ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পরিক্ষা নিরিক্ষা করার পর অন্তঃস্বত্মার ‍বিষয়টি নিশ্চিত হয়। গত (১২ অক্টেবর) ওই পাগলী ফুটফেটে সন্তান জন্ম দেয়। সে সময় অনেকেই যতসামান্য টাকা পয়সা দিয়ে যাই অসহায় পরিবারটিকে। আবারও অনেকেই আগ্রহী হয় সন্তানটিকে দত্ত্বক নেওয়ার। কিন্তু সে সময় দেয়া হয়নি। অপেক্ষা করা হয়েছিল পাগলীর পরিবারের সন্তানের। কিন্তু গেল এক মাসেও পাগলীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায় নি। এদিকে পাগলী ও তার সন্তানের খাবারের ব্যবস্থা করার দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, আগে পাগলীটি শান্ত ছিল কিন্তু এখন তার অত্যাচার বেড়েছে। বাড়ির লোকজনকে মারধর ছাড়াও সন্তানটিকে গলাটিপে ধরে মেরে ফেলতে চাই। বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানো হয়। ইতোমধ্যেই সমাজ সেবা অফিসার ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেন

ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার আরশাদ আলী জানান, বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থান পরিদর্শন করা হয় এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রসাশক মোহদয়কে জানানো হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পাগলীগে আদালতের মাধ্যমে ভবঘুরে পুনর্বাসন কেন্দ্রে প্রেরণ করা হবে।


আরও খবর



রৌমারী মডেল মসজিদ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি:সারাদেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক মোট ৫৬৪ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মধ্যে ৬ষ্ট ধাপে ৫০ টি মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ৫০ টি মসজিদের মধ্যে কুড়িগ্রামের রৌমারী ও পাবনা জেলার সাথিয়া উপজেলা এ দু’টির উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে একযোগে ৫০টি নির্মিত মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের শুভ উদ্বোধন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার ৩০ অক্টোবর সকাল ১১ টায় ইসলামী ফাউন্ডেশনের উদ্দ্যোগে আয়োজিত রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খানের বাস্তবায়নে মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন, আলহাজ জাকির হোসেন এমপি প্রতিমন্ত্রী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রনালয়, আলহাজ্ব জাফর আলী সাবেক এমপি ও সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কুড়িগ্রাম জেলা শাখা, আসলাম হোসেন সওদাগর এমপি কুড়িগ্রাম-১, পনির উদ্দিন আহমেদ এমপি কুড়িগ্রাম-২, এমএ মতিন এমপি কুড়িগ্রাম-৩, হাবিবুর রহমান বিভাগীয় কমিশনার রংপুর বিভাগ, আব্দুল বাতেন বিপিএম পিপিএম ডিআইপি রংপুর রেঞ্জ, বাংলাদেশ পুলিশ, রংপুর, মনিরুজ্জামান বিপিএম (বার) পিপিএম (বার) পুলিশ কমিশনার, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ, মিছবাহ উদ্দিন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রংপুর গণপুর্ত জোন, রংপুর, শেখ মিজানুর রহমান তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, রংপুর গণপুর্ত সার্কেল রংপুর, সাইদুল আরিফ জেলা প্রশাসক কুড়িগ্রাম, আল আসাদ মাহফুজুল ইসলাম পুলিশ সুপার কুড়িগ্রাম, আমান উদ্দিন আহমেদ সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কুড়িগ্রাম জেলা শাখা ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কুড়িগ্রাম, ইমান আলী উপজেলা পরিষদ রৌমারী, ফেরদৌস-উজ-জামান উপ-প্রকল্প পরিচালক (নির্বাহী প্রকৌশলী), আল

মামুন হক নির্বাহী প্রকৌশলী গণপুর্ত বিভাগ কুড়িগ্রাম, প্রধান শিক্ষক আবু হোরায়রা সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ উপজেলা শাখা রৌমারীসহ স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন, স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিটি দপ্তরের প্রধান, সাংবাদিক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। উক্ত মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি নির্মানের ফলে অত্র উপজেলায় ইসলামিক সাংস্কৃতিক চর্চা, প্রচার ও জ্ঞানার্জনে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করবে বলে মনে করছেন সুধিজন ও এলাকার ইসলাম প্রীয় মানুষজনরা।


আরও খবর