Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের উদ্যোগে শরবত বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুরঃতীব্র তাপদাহে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করছে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্টের মেহেরপুর জেলা ইউনিট।

রবিবার (০৫ মে) দুপুরের দিকে মেহেরপুর জেলা পরিষদের সামনের সড়কে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরণ করা হয়। এসময় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট মেহেরপুর জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট খন্দকার একরামূল হীরা শরবত বিতরণের উদ্বোধন করেন। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট মেহেরপুর জেলা সদস্য খন্দকার শামসুজ্জোহা সোহাগসহ যুব রেড ক্রিসেন্ট এর সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট মেহেরপুর জেলা ইউনিটের সদস্যরা জানান, সারা দেশের মতো মেহেরপুরেও এখন প্রচণ্ড তাপদাহের মধ্যে অবস্থান করছেন। এমন সময় বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট মেহেরপুর জেলা ইউনিট থেকে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তীব্র গরমে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষদেরকে ভুলে গেলে চলবে না। তাই তাদের উদ্দেশ্যে মূলত এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



কামরাঙ্গীর চরে মামার চুড়িকাঘাতে ভাগ্নে নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

শফিক আহমেদ চৌধুরীঃরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের নূরবাগ এলাকায় মাদকাসক্ত মামার ছুরিকাঘাতে তানিন হোসেন (২৩) নামে ভাগ্নে নিহত হয়েছেন।

এ ঘটনায় তানিনের বড় ভাই তামিম হোসেন (২৫) গুরুতর আহত হয়েছেন।  মামা রাকিব মাদকাসক্ত।

তাকে মাদকের টাকা না দেওয়ায় দুই ভাগ্নেকে ছুরিকাঘাত করেছে।রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় দুই ভাইকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ  হাসপাতালের  নিয়ে আসলে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি (ওসেক) সার্ভিসের চিকিৎসক ডা . মোহাম্মদ রাসেল।নিহতের বাবা জামিল হোসেন জানান, আমার দুই ছেলেই ইলেকট্রিকের কাজ করে।

বিকেলের দিকে ওদের মামা রাকিব বাসায় এসে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুই ছেলেকে ছুরিকাঘাত করেন। তাৎক্ষণিকভাবে গুরুতর আহতাবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন।তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায়। আমার তিন ছেলে এক মেয়ে।ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ভাই গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



যে তিন ফিচারের জন্য অনন্য ইনফিনিক্স নোট ৪০ প্রো

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা, ২৮ এপ্রিল ২০২৪: সম্প্রতি নোট ৪০ প্রো স্মার্টফোন বাজারে এনে সাড়া ফেলেছে তরুণদের প্রিয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স। ফোনটিতে যুক্ত করা হয়েছে বেশ কিছু উদ্ভাবনী প্রযুক্তি। এই ফিচারগুলোই বাজেটের মধ্যে সেরা স্মার্টফোন বেছে নিতে তরুণদের আকৃষ্ট  করছে। 

নোট ৪০ প্রো-র আলোচিত ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেটিক চার্জিং, থ্রিডি কার্ভড ডিসপ্লে এবং ১০৮ মেগাপিক্সেলের ওআইএস ক্যামেরা। এই ফিচারগুলো নিয়ে মিড-বাজেটের স্মার্টফোন বাজারে অনন্য অবস্থানে আছে ফোনটি।

ইনফিনিক্সের এই ফোনটিতে রয়েছে ‘অল-রাউন্ড ফাস্টচার্জ ২.০’। এই চার্জিং প্রযুক্তি পরিচালিত হয় ইনিফিক্সের তৈরি পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট চিপ ‘চিতা এক্সওয়ান’ দিয়ে। অল-রাউন্ড ফাস্টচার্জ এর নতুন এই সংস্করণের মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে প্রথমবারের মতো  ম্যাগনেটিক চার্জিং সিস্টেম ‘ম্যাগচার্জ’ যুক্ত করেছে ইনফিনিক্স। এতে আছে ২০ ওয়াট ওয়্যারলেস ম্যাগনেটিক চার্জিং সুবিধা।

ইনফিনিক্স ম্যাগকিটের সঙ্গে ব্যবহারকারীরা পাচ্ছেন একটি ম্যাগকেস এবং একটি ম্যাগপাওয়ার। ম্যাগপাওয়ার নামের এই বহনযোগ্য পাওয়ার ব্যাংকটি ফোনের কেসের সঙ্গে লাগিয়ে যেকোনো সময় ফোন চার্জ করা যায়। ফলে, ব্যবহারকারীদের আর তারযুক্ত চার্জার বহনের ঝক্কি পোহাতে হয় না। একই সঙ্গে চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া নিয়েও পড়তে হয় না দুশ্চিন্তায়। নোট ৪০ প্রো-এর সঙ্গে আরও আছে ৭০ ওয়াটের মাল্টি-স্পিড ফাস্টচার্জার। এই চার্জার দিয়ে ফোনটির ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারিকে মাত্র ২০ মিনিটে ৫০% চার্জ করা যায়।

নোট ৪০ প্রো ফোনটি দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়। এর ৬.৭৮ ইঞ্চির থ্রিডি কার্ভড অ্যামোলেড ডিসপ্লে এমনভাবে তৈরি যে দেখলে মনে হয় পুরোটাই স্ক্রিন। ফুল এইচডি+ এই ডিসপ্লের বেজেল বেশ সরু বা আল্ট্রা-ন্যারো। স্বচ্ছন্দ্যে স্ক্রলিং এবং দুর্দান্ত ভিজ্যুয়ালের জন্য এতে দেয়া হয়েছে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট এবং ১০৮০ পিক্সেল রেজ্যুলেশন।

ডিসপ্লে প্রোটেকশনের জন্য আছে কর্নিং গোরিলা গ্লাস। ফলে, ফোনের দাগ পড়া এবং কোমরসমান উচ্চতা থেকে পড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা সহজেই সামাল দেওয়া যায়। এর উন্নত ডিসপ্লেতে ঘরে ও বাইরে উভয় জায়গাতেই উজ্জ্বল রং ও পরিষ্কার কন্টেন্ট উপভোগ করা যায়।

ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরের মাধ্যমে ডিজাইনের ক্ষেত্রে কোনো আপোস না করেই এতে যুক্ত হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। স্ক্রিনের নিচের দিকে স্থাপন করা ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ডিভাইসে দ্রুত ও নিরাপদ অ্যাক্সেস সুবিধা দেয়।

ফটোগ্রাফিপ্রেমীদের জন্য নোট ৪০ প্রো-তে আছে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনযুক্ত (ওআইএস) ১০৮ মেগাপিক্সেলের হাই-রেজ্যুলেশনের প্রধান ক্যামেরা। ফলে প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও ছবির মান থাকে অক্ষুণ্ন। ৩x (থ্রিএক্স) লসলেস জুমের ফলে ছবির মান বজায় রেখেই ব্যবহারকারীরা সাবজেক্টের ক্লোজ শট নিতে পারেন।

ইনফিনিক্স নোট ৪০ প্রো ভিন্টেজ গ্রিন ও টাইটান গোল্ড দুটি স্টাইলিশ রঙে পাওয়া যাচ্ছে। ডিভাইসটির ৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতা এবং ১২ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার দুটি সংস্করণের বাজারমূল্য যথাক্রমে ৩০,৯৯৯ টাকা এবং ৩৪,৯৯৯ টাকা।


আরও খবর



শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ (শুক্রবার)। ১৭ মে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে শেখ হাসিনা বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে বিপথগামী একদল সেনা কর্মকর্তা নির্মম বুলেটের আঘাতে ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এসময় বিদেশে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতকগোষ্ঠী।

বাঙালি জাতির জীবনে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে ঘোর অন্ধকার। ঠিক তেমনি এক ক্রান্তিলগ্নে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব অর্পণ করা হয় জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যার হাতে। বঙ্গবন্ধু কন্যার হাতে যেন নেতৃত্ব না যায়, সেজন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সামরিক শাসকগোষ্ঠী।

পরে ১৯৮১ সালের ১৭ মে বিকেল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে শেখ হাসিনা ভারতের রাজধানী দিল্লী থেকে কোলকাতা হয়ে তৎকালীন ঢাকা কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেদিন রাজধানী ঢাকা মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা শহর মিছিল আর স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আর প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিও সেদিন লাখ লাখ মানুষের মিছিলকে গতিরোধ করতে পারেনি। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শেরেবাংলা নগর পরিণত হয় জনসমুদ্রে।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে এক নজর দেখতে সেদিন সারাদেশের মানুষের গন্তব্য ছিল রাজধানী ঢাকা। স্বাধীনতার অমর স্লোগান, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয় বাংলার আকাশ-বাতাস। জনতার কণ্ঠে বজ্রনিনাদে ঘোষিত হয়েছিল ‘হাসিনা তোমায় কথা দিলাম পিতৃ হত্যার বদলা নেব’, ‘ঝড়-বৃষ্টি আঁধার রাতে আমরা আছি তোমার সাথে’, ‘শেখ হাসিনার আগমন, শুভেচ্ছায় স্বাগতম’ ইত্যাদি স্লোগান।

দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার, স্বৈরতন্ত্রের চির অবসান ঘটিয়ে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সার্বভৌম সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ও সরকার প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।

১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দ অশ্রুতে অবগাহন করে শেরেবাংলা নগরে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই।

তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেলসহ সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদেরকে ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ ১৭ মে সকাল ৯টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের নেতাদের শুভেচ্ছা বিনিময়, বিকেল সাড়ে ৩টায় তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় জাতীয় নেতা ও বরেণ্য বুদ্ধিজীবীরা বক্তব্য রাখবেন। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

এছাড়া সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বিশেষ প্রার্থনাসহ দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে।


আরও খবর



হোমনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৯ জনের মনোনয়পত্র দাখিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কুমিল্লার হোমনা উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ৯ জন প্রার্থী গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তাদের মধ্যে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেহানা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একেএম সিদ্দিকুর রহমান আবুল ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. শহিদ উল্লাহ। ভাইস চেয়ারম্যান পদে- উপজেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মিনরুজ্জামান টিপু, সদ্য সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য মো. মকবুল পাঠান ও মো. নাছির পাঠান। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে- অ্যাড. খন্দকার হালিমা বেগম, নাজমা হক ও সোমা আক্তার আলো।



আরও খবর



কালিয়াকৈরে মন্ত্রীর ভাতিজার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা, হতাশায় সমর্থক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর স্বজন (ভাতিজা) ও চেয়ারম্যান প্রার্থী (কাপ পিরিচ) মুরাদ কবীর। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর যেন ক্ষুন্ন না হয় ও দলের প্রতি সম্মান দেখিয়ে তার এমন ঘোষণা। তিনি শুক্রবার সকালে উপজেলার সফিপুর এলাকায় তার ব্যক্তিগত অফিসে সংবাদ সম্মেলন ডেকে এ ঘোষণা দেন। তবে প্রতীক বরাদ্ধের পর তার এমন ঘোষণায় হতাশায় পড়েছেন তার নেতাকর্মী ও সমর্থকরা। 

সংবাদ সম্মেলন ও কর্মী-সমর্থক সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২১মে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ লক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্ধ দিয়েছে নির্বাচন অফিস। সে হিসেবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ দলের তিনজন। এরা হলেন, কালিয়াকৈর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুরাদ কবীর (কাপ পিরিচ)। তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ¦ এ্যাড. আ. ক. ম মোজাম্মেল হক এমপি’র স্বজন (ভাতিজা)। অপর দুই প্রার্থী হলেন- উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি, গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার (আনারস) এবং গাজীপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও সেলিম আজাদ (মোটরসাইকেল)। আর প্রতীক বরাদ্ধের পর নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মুহুর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তাদের পছন্দের প্রার্থীর পোস্টার ছড়িয়ে দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন এলাকায় নিজের পছন্দের প্রার্থীদের প্রতীক সম্বলিত পোস্টার টাঙিয়ে দেয়। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর ভাতিজা চেয়ারম্যান প্রার্থী মুরাদ কবীর (কাপ পিরিচ) নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন। শুক্রবার সকালে ওই চেয়ারম্যান প্রার্থী (কাপ পিরিচ) উপজেলার সফিপুর এলাকায় তার ব্যক্তিগত অফিসে সংবাদ সম্মেলনের করে এ সিদ্ধান্ত জানান। কিন্তু মুহুর্তের মধ্যে তার এমন ঘোষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। আর প্রতীক বরাদ্ধের পর তার এমন সিদ্ধান্তে যেন নেতাকর্মী ও সমর্থকদের মাথায় বাজ ভেঙ্গে পড়ল। তবে এখন তিনি কোন প্রার্থীকে সমর্থন দিবেন এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা ও সমালোচনাও।

সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান প্রার্থী (কাপ পিরিচ) মুরাদ কবীর বলেন, এ উপজেলা নির্বাচনে আমি চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলাম। আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে এ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবো। কারণ আমি দীর্ঘদিন যাবত আওয়ামী পরিবারের সাথে জড়িত। ২০৮১ সালে ছাত্রলীগ করেছি। আজকে পর্যন্ত আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত ও সদস্য। এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চুরান্তভাবে আমাদের দলীয় সিদ্ধান্ত এসেছে। সেটা হচ্ছে, কোনো এমপি বা মন্ত্রীর পরিবারের কেউ বা আতœীয় স্বজনরা এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা যাবে না। এ সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সিদ্ধান্ত, এ সিদ্ধান্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত। আমি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর পরিবারের সদস্য। যদিও নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি নির্বাচন করতে পারি। কিন্তু রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবো। 

এখন কোন প্রার্থীকে সমর্থন দিবেন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওই প্রার্থী বলেন, অন্য যে দুইজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আছেন। তারা দুজনই আওয়ামীলীগ। সেখানে আলাদাভাবে সমর্থন দেওয়ার সুযোগ আছে বলে আমি মনে করি না। 


আরও খবর