Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম
সুনামগঞ্জে মাদক,কয়লা ও মোটর সাইকেলসহ ৩ জন গ্রেফতার সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ জারি আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবের রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ মাগুরায় মহানবী (সাঃ)কে কুটুক্তি করায় দুটি বাড়িতে আগুন সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ আহত অর্ধশতাধিক মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ছাড়াও যারা মারা গেলেন

মধ্যপাড়া পাথর খনিতে দৈনিক পাথর উত্তোলনে নতুন রেকর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৫১জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দেশের উত্তর অঞ্চলের একমাত্র দিনাজপুরের মাধ্যপাড়া পাথর খনিতে পাথর উত্তোলনে একের পর এক নয়া রেকর্ড তৈরী করে নতুন মাইল ফলক গড়েছে খনির ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জার্মানীয়া- টেস্ট কনসোটিয়াম (জিটিসি) ।

জানা গেছে, খনি থেকে সর্বোচ্চ পাথর উত্তোলন করে নয়া মাসিক রেকর্ড গড়ার পর এবার প্রায়ই দৈনিক ৬ হাজারের অধিক মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করে নতুন এই মাইল ফলক গড়েছে জিটিসি। চলতি মাসের ২৫ তারিখেও এক দিনে ৬ হাজার মেট্রিক টনের উপর পাথর উত্তোলন করা হয়েছে ।

প্রতিমাসেই মাসিক উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত রেকর্ড পরিমানে পাথর উত্তোলনের পর এবার দৈনিক পাথর উত্তোলনের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা  ছাড়িয়ে সকল মাসেই একাধিকবার দৈনিক ৬ হাজারের অধিক মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করছে জিটিসি। ফলে দৈনিক উৎপাদানের অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়েছে এবং নতুন নতুন রেকর্ড গড়ে চলেছে। এখানে উল্লেখ্য যে, মধ্যপাড়া পাথর খনিতে দৈনিক পাথর উত্তোলনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা রয়েছে সাড়ে ৫ হাজার মেট্রিক টন।

একমাত্র দেশীয় এই মাইনিং কোম্পানী  জার্মানিয়া- ট্রেস্ট কনসোটিয়াম (জিটিসি) পাথর খনির দায়িত্বভার গ্রহনের শুরু থেকে খনি কর্তৃপক্ষের নানা ধরনের অসহযোগিতা, নানা প্রতিবন্ধকতা , দুষ্ট চক্রের নানামুখী অপতৎপরতা মোকাবিলা করে এবং খনি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জিটিসি-এর পাওনা বিল প্রদানে গড়িমসি করে বিল আটকানোর পরেও প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান সরকারের উন্নয়নে অবদান রাখতে এবং দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে আর্থিক সংকটের মাঝেও রেকর্ড পরিমানের পাথর উত্তোলন অব্যাহত রেখেছে। জিটিসি’র হাতে গড়া মাসিক এবং দৈনিক পাথর উত্তোলনের এই সকল রেকর্ড খনির পাথর উত্তোলনের ইতিহাসে এক নয়া মাইল ফলক।

মধ্যপাড়া পাথর খনিতে পাথর উত্তোলন ও উন্নয়নের চুক্তি বদ্ধ হওয়ার পর জিটিসি খনিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানের পরিনত করে দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। ফলে লোকসানী এই পাথর খনিটি পর পর ৫ম বার লাভের মুখ দেখেছে।

খনি সচেতন মহল মনে করছেন,সরকারের জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা পেলে জিটিসি খনির উন্নয়ন এবং পাথর উত্তোলনের এই রেকর্ড অব্যাহত রাখতে পারবে এবং দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

জিটিসি কর্তৃক পাথর উত্তোলনের দৈনিক এবং মাসিক রেকর্ড নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সচল রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সহ সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে খনি এলাকাবাসী মনে করছেন। দিনাজপুরের মধ্যপাড়া পাথর খনিতে বে-সরকারী সংস্থা জিটিসি খনিটি হাতে নেওয়ার পর উৎপাদনে রেকর্ড গড়েছেন এই পাথর দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।


আরও খবর



পত্নীতলায় ওয়েভ ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image
পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:পত্নীতলায় পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি এনজিও সংস্থা ওয়েভ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অর্ন্তভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময় সভা সোমবার নজিপুর পুরাতন বাজার পত্নীতলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ওয়েভ ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় সহকারী সমন্বয়কারী সুদীপ কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় ও ওয়েভ ফাউন্ডেশন নেটওয়ার্ক কমিটির সভাপতি ও উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসার মনোরঞ্জন পাল, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, ওয়েভ ফাউন্ডেশন নেটওয়ার্ক কমিটির সাঃসম্পাদক আলহাজ্ব জয়নাল আবেদিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি স্বদেশ কুমার মন্ডল, অবসরপ্রাপ্ত মিলন কুমার মন্ডল, প্রো-বনো লইয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু আইন ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য চৌধুরী ব্রেলভীর, কাউন্সিলর ফারজানা, ফারহানা, আদিবাসী নেতা নরেণ পাহান, পরেশ টুডু, দলিতনেতা সুমন রবিদাস, সেচ্ছাসেবক কনিকা হাসদা, সহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, উপজেলা এডভোকেসি নেটওয়ার্ক এর সদস্যবৃন্দ প্রমুখ।

আরও খবর



সব ধরনের রিচার্জে মেয়াদ বাড়ল গ্রামীণফোনের

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন সব ধরনের রিচার্জে মেয়াদ বাড়িয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, এখন থেকে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জে ১০ দিনের পরিবর্তে মেয়াদ হবে ৩৫ দিন। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, গ্রামীণফোনের ২০-৪৯ টাকা রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ হবে ৩৫ দিন, যা আগে ছিল ১৫ দিন। ৫০-১৪৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৪৫ দিন এবং ১৫০-২৯৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৪৫ দিন থেকে বাড়িয়ে ৬৫ দিন করা হয়েছে। ২৯৯ টাকার বেশি যে কোনো রিচার্জের মেয়াদ হবে ৩৯৫ দিন।

এছাড়া সব ধরনের প্রিপেইড গ্রাহক ইলেকট্রনিক রিচার্জ সিস্টেম (ইআরএস), মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) এবং অনলাইন রিচার্জের মাধ্যমে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। রিচার্জের মেয়াদকাল রিচার্জের দিন থেকে শুরু হবে।

এর আগে, গ্রামীণফোন জানিয়েছিল ২৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে মেয়াদ থাকবে ১০ দিন, ৩০ টাকা থেকে ৪৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে থাকবে ১৫ দিন। ৫০ থেকে ১৪৯ টাকা রিচার্জে মেয়াদ থাকবে ৩০ দিন। এভাবে প্রি-পেইড নম্বরে ১০০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর



যাত্রাবাড়ী মাতুয়াইলে বাস-পিকআপের সংঘর্ষে ২ জন নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:- রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে যাত্রীবাহী বাস ও পিকআপের সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। রোববার দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে যাত্রাবাড়ী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মাতুয়াইল মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।


নিহতেরা হলেন পিকআপ চালক বাবুল চিশতি ও কবির হোসেন। 

ট্রাফিক ইন্সেপেক্টর বদরুল আলম জানান, মাতুয়াইলের মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের সড়কে পিকআপ ভ্যানটি ইউটার্ন নিচ্ছিল। তখন তুহিন নামের একটি যাত্রীবাহী বাস পিকআপ ভ্যানটিকে ধাক্কা দিলে তা দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে বাসটিও পাশের খাদে পড়ে যায়। পরে পিকআপ ভ্যানের ভেতর থেকে স্থানীয় লোকজন ও পথচারীরা মুমূর্ষু অবস্থায় ওই দুজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।


ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ দুটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:আগরবাতি কারখানায় কাজ করে ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটেছে সৈয়দপুরের প্রায় ১০ হাজার নারীর। প্রায় দুই যুগের ও বেশি সময় ধরে তৈরি হচ্ছে এই আগরবাতি।বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব মসজিদ, মন্দির, গির্জায় জ্বালানো হয় এই আগরবাতি। এ ছাড়া সুগন্ধি হিসেবেও এখন অনেকে প্রতিদিন ঘরে বা দোকানেও ব্যবহার করেন অনেকেই। 

ব্যবসায়িক শহর হিসেবে খ্যাত এলাকা সৈয়দপুর। এ শহরে বেশ কয়েকটি শিল্প-কল কারখানা থাকলেও ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প রয়েছে এই শহরে। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে রয়েছে ছোট ছোট অর্ধশত কারখানা। এর মধ্যে অন্যতম হলো আগরবাতি তৈরির কারখানা। একসময় শহর সহ উপজেলার বাড়ি বাড়ি আগরবাতি তৈরি করা হলেও এখন কারখানাতেই তৈরি হচ্ছে বেশি। 

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, আগরবাতির কারখানার মালিকরা নিজ কারখানা ছাড়া ও পাড়া মহল্লার নারীদের আগরবাতির উপকরণ দিয়ে যান। আর এসব উপকরণ দিয়ে নারীরা পিড়িতে বসে আগরবাতি বানাচ্ছেন। একেকটি নারী শ্রমিক প্রতিদিন তৈরি করছেন ৩/৪ হাজার আগরবাতি। এতে প্রতিদিন একেকজনের আয় হচ্ছে ১০০/১৫০ টাকা। শহরের ২২টি বিহারি ক্যাম্পের অধিকাংশ নারী সহ উপজেলার প্রায় নারী অবসর সময়ে আগরবাতি তৈরি করে সংসার চালাচ্ছেন। 

বাঁশবাড়ি এলাকার সাদরা লেন এর আগরবাতি কারখানার মালিক মাসুম বলেন, মেশিন ক্রয়ের আগে নারীরা হাত দিয়েই আগরবাতি তৈরি করতেন। কিন্তু যখন থেকে কারখানায় মেশিন বসিয়েছি তখন থেকে তাদের খাটনি কমে গেছে।  তিনি আরও বলেন বর্তমানে শহর সহ উপজেলার পাড়া মহল্লায় এমন একটা বাড়ি খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে বাড়ির নারীরা আগরবাতি বানাচ্ছেন না। এখন তাদের খাটনি কমে গেছে এবং মজুরি ও পাচ্ছেন ভালো।

শহরের গোলাহাট বিহারি ক্যাম্পের ফরিদা পারভীন বলেন, ‘আমরা বাড়ির কাজ শেষ করে অবসর সময়ে আগরবাতি তৈরি করি। এক দিনে ২ থেকে ৩ হাজার পিস আগরবাতি তৈরি করতে পারি।। মজুরি যা পাই তা দিয়ে আমরা আমাদের শখ-আহ্লাদ পূরন করতে পারি।

ওই ক্যাম্পের বিলকিস নামের অপর একজন জানান, আগরবাতি তৈরির সঙ্গে আমি ২০ বছর ধরে জড়িত। শরুর দিকে আগরবাতির কাঁচামাল বিভিন্ন মহল্লার নারীদের দিয়ে আসতাম। ওইসময় হাত দিয়ে তৈরি করা আগরবাতির ফিনিশিং ভালো হতো না, তবে এখন মেশিন দিয়ে তৈরি করা আগরবাতির ফিনিশিং অনেক ভালো। এতে ব্যবহার কারির চাহিদা বেড়েছে।

সাহেবপাড়ায় আগরবাতি কারখানার স্বত্বাধিকারী শাহাজাদা বলেন, ‘সৈয়দপুরের ২২টি বিহারি ক্যাম্পের অনেক নারী আগরবাতি তৈরির সঙ্গে যুক্ত। অনেক নারী এ কাজ করে সাবলম্বি হয়ে ভালো ভাবে সংসার চালাচ্ছেন। নিজেদের উদ্যোগে অনেকের বাসায় ছোট ছোট কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ শিল্পে স্বল্প ঋণ সুবিধা ও সরকারি অনুদান পাওয়া পেলে ব্যবসার পরিধি বাড়ানো সম্ভব।’ 

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের উপব্যবস্থাপক হুসনে আরা বলেন, ‘উদ্যোক্তাদের আমরা সব সময় প্রাধান্য দিয়ে আসছি। আগরবাতির ক্ষেত্রেও কারিগরি প্রশিক্ষণসহ সব ধরনের সহযোগিতার পাশাপাশি অর্থও দেয়া হবে বলে জানান তিনি। 


আরও খবর



ফুলবাড়ীর পল্লীতে কৃষকের ৮শতক জমির ধান প্রতিপক্ষরা কেটে নেওয়া হুমকি

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৮২জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির চক্কবির গ্রামে কৃষক সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর লাগানো ধান প্রতিপক্ষ সৈয়দ তরিকুল ইসলাম জমির মালিক দাবী করে কেটে নেওয়া হুমকি দেন। 

ফুলবাড়ী উপজেলা শিবনগর ইউপির চক্কবির গ্রামে মৃত সৈয়দ নজরুল ইসলাম এর পুত্র সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে, চক্কবির মৌজার ২৫৩খতিয়ানে, খারিজ ২২৪, ১৬ শতক এর মধ্যে ৮ শতক জমি ওয়ারিশ সূত্রে দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছেন। চলতি বছর দিনমজুর কৃষক সৈয়দ রবিউল ইসলাম ঐ জমিতে ইরি বোর ধান চাষ করেন। তিনি উক্ত জমি মৌখিক বন্টন ও খারিজ সূত্রে জমির মালিক। অপর দিকে একই গ্রামের মৃত আমিনুল ইসলাম এর পূত্র সৈয়দ তরিকুল ইসলাম ও তার ভাই শরিফুল ইসলাম ঐ ৮ শতক জমি নিজেদের দাবী করে তার লাগানো ধান কেটে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছেন। উল্লেখ্য যে, সৈয়দ তরিকুল ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম ৭৫৫ দাগে ১০ শতক, ৭২৪ দাগে ২৫ শতক, ৬৩৮ দাগে ৩০ শতক ২৫১ দাগে ১৫ শতক জমি ইতি পূর্বে বিক্রি করে দেন। এখন তারা সৈয়দ রবিউল ইসলাম এর এই জমিটুকু দখল করার জন্য এবং জমিতে লাগানো ধান কেটে নেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করছেন। 

এ বিষয়ে সৈয়দ রবিউল ইসলাম জানান, উক্ত জমি ওয়ারিশ সূত্রে আমি মালিক। সেই জমিতে আমি এবার ইরি বোর ধান চাষ করি। এখন প্রতিপক্ষরা আমার লাগানো ধান কেটে নিয়ে যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছেন। আমি প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার চাই।



আরও খবর