Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

মধুপুর সরকারি কলেজে নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ১৭৯জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মধুপুর সরকারি কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী, নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) দিনব্যাপি

অনুষ্ঠান দুটি অংশে বিভক্ত করা হয়। প্রথম অংশে বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীমা ইয়াসমীন।


বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খন্দকার আব্দুল গফুর মন্টু।

২য় পর্বের নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সরোয়ার আলম খান আবু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, মধুপুর থানার এসআই আপেল মাহমুদ সহ উক্ত কলেজের শিক্ষক ও ছাত্র ছাত্রী এবং কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উক্ত কলেজের অধ্যক্ষ মোন্তাজ আলী। 

অনুষ্ঠান শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



বাংলাদেশে এল ভারতীয় পেঁয়াজ, কেজি ২৫ টাকা

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

হিলি প্রতিনিধি:দীর্ঘ আড়াই মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই ভারতীয় দুটি ট্রাকে ৪০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করছেন এন আলম ট্রেডার্স নামে একটি প্রতিষ্ঠান।

আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এই পেঁয়াজ প্রতি কেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি করা হবে বলে জানা গেছে। 

হিলি আমদানিকারক গ্রুপের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ হারুন বলেন, গত ১৬ মার্চ থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি প্রদান করায় আজ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এন আলম ট্রেডাস দুটি ট্রাকে ৪০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ ভারত থেকে আমদানি করে। এখন ১৫০ থেকে ২০০ ডলারে পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। এতে প্রতি কেজি আমদানি করা পেঁয়াজ ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি করা হবে।

হিলি স্থলবন্দরের উপসহকারী সংগনিরোধ কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে ১৪টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান।


আরও খবর



কমতেই আছে ধানের দাম লোকসানে কৃষক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরে সিন্ডিকেটে দিনের দিন ধানের দাম ব্যাপকহারে কমতেই আছে বলে নিশ্চিত করেন কৃষকরা। বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বাড়লেও রহস্য জনক কারনে কমছে ধানের দাম। প্রতি কেজি ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১৯ টাকা বা এক মন ধানের দাম ৭৫০ টাকা, আবার ২ কেজি করে ঢলন, মনে ৭ টাকা করে খাজনা আদায়। এতে করে কৃষকরা চরম হতাশ হয়ে পড়েছেন। ফলে উঠছেনা খরচ, বিঘায় ৩-৪ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তবে নিজস্ব জমিতে ১৫০০-২০০০ টাকা লোকসান। অথচ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিপনন বিভাগ একেবারেই নিরব।উপজেলার কৃঞ্চপুর গ্রামের কৃষক মিজান জানান, আলু উত্তোলন করে ২২ বিঘা জমিতে ৭৬ জাতের ধান রোপন করেছিলাম। এর মধ্যে ২০ বিঘা জমি টেন্ডারে আর ২ বিঘা নিজের। প্রায় ১৫ বিঘা জমির ধান কাটা মাড়ায় হয়েছে। এক বস্তা ধান বিক্রি হচ্ছে ১৪০০-১৪৫০ টাকায়। বিঘায় লোকসান গুনতে হচ্ছে।  টেন্ডারের এক বিঘা জমি রোপন থেকে উত্তোলন পর্যন্ত ১৪-১৫ হাজার টাকা খরচ। আর বিঘায় ১৮ মন করে ফলন হলে মনে ৭৫০ টাকা দাম হলে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা আসে। উর্ধ্বে বিঘায় ২০ মন হলে ১৫ হাজার টাকা হয়।একই এলাকার কৃষক মশিউর জানান, কোন জিনিসের দাম কমছে না। ধানের দাম কমলেও চালের দাম তো কমছেনা। আলু তোলার পর ৩২ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়ে ২০ বিঘা কাটা মাড়াই হয়েছে, এক বস্তায় ২ মন ধান বিক্রি হচ্ছে ১৪৫০ টাকায়।

ব্যবসায়ী হাজী সেলিম জানান, গত সোমবার ও রবিবারে প্রতি বস্তা ধান কিনেছি ১৪৫০ টাকায়। কিন্তু মঙ্গলবারে দাম কমে নেমেছে প্রকার ভেদে ১৪০০ থেকে ১৪৫০ টাকা করে। কিন্তু চালের বাজর কমেনি।কৃষক চিমনা গ্রামের লুৎফর রহমান জানান, আলুর জমিতে যারাই ধান করেছেন তাদেরকেই লোকসান গুনতে হচ্ছে। প্রচন্ড খরতাপ তারপরও কৃষকরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ধান উৎপাদন করে খাদ্য ঘাটতি মিটাচ্ছেন। সে অনুযায়ী কৃষকের পরিশ্রমের কোন মূল্য নেই। প্রতি দিন কমছে ধানের দাম, অথচ চালের দাম কমছে না। চাষের জন্য সার কীটনশকের দাম বাড়তি। আমি টেন্ডারে ৪৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করে ১৭ বিঘা জমির ধান কাটা মাড়াই করেছি। এক বস্তায় ২ মন ধান গত পাঁচ দিন আগে ১৬০০ টাকায় বিক্রি করেছি। গত সোমবারে ১৫৫০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। হঠাৎ করে মঙ্গলবারে বস্তা প্রতি ১০০-১৫০ ও ২০০ টাকা করে কমে গেল। কোন কারন ছাড়ায় মিলার ও আড়তদারদের মহা সিন্ডিকেটেই কমছে দাম। কারা এই সিন্ডিকেট করছে,প্রতি নিয়ত বাজার মনিটরিং করলে সিন্ডিকেট ধরতে পারত। কৃষি দপ্তরের বিপনন বিভাগও নিরব। কিন্তু তাদেরকে প্রতি দিন বাজার ধর কেন কমছে, কি কারনে বাড়ছে সে রিপোর্ট দিতে হয়। তারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ঘরে থেকে ইচ্ছেমত রিপোর্ট দিচ্ছেন। যদি হাট বাজারে এসে কৃষকের সাথে কথা বলত তাহলে সঠিক রিপোর্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানতে পারত। এক মন ধান বিক্রি করে এক কেজি গরুর মাংস কোন রকমে মিলছে। তিনি আরো জানান, সাবেক মেম্বার পলাশের ১৫ বিঘা, সাহাপুর গ্রামের আবু তাহেরের ৩৫ বিঘা, মাজহারুলের ২০ বিঘা ও নোনাপুকুর গ্রামের কাদেরের ৫০ বিঘা, সাবেক মেম্বার বনকেশর গ্রামের জয়নালের ২০ বিঘা ধান কাটা মড়াই করে লোকসান হয়েছে, এদের  দু চার বিঘা জমি নিজের, বাকি সব টেন্ডারে। আর রফিকুল নামের কৃষকের ২০ বিঘা নিজস্ব জমি।

স্বর্ন পদকপ্রাপ্ত নুর মোহাম্মাদ বলেন, প্রতিদিন ধানের দাম কমছে। ধানের দাম নিয়ে মহা সিন্ডিকেট চলছে। আবার সরকারি ভাবে ৩০ টাকা কেজি ধরে ধান সংগ্রহ করছেন। কিন্তু প্রচুর হয়রানির জন্য গুদামে ধান দিতে চায় না কৃষকরা। এসিন্ডিকেট দূর করতে না পারলে কৃষকদের পথে বসতে হবে। কারন আলু তোলার পর ধান চাষ হয় সেচ নির্ভরে। সেখানেও অরাজকতা, বিঘায় নানা অজুহাতে নিম্মে ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত  সেচ হার আদায় করা হয়। আর মটরে ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করা হয়েছে। অথচ সেচ কার্ডের মাধ্যমে হলে নির্ধারিত হারের অর্ধেকের কম খরচ হবে। এসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোন মাথা ব্যাথা নেই।সম্প্রতি বাজার মনিটরিং বিষয়ে সভা করেন বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের যুগ্ন সচিব ওয়াদুদ হোসেন, ধানের দাম কেন কমছে কারা সিন্ডিকেট করছে তাদের বিরুদ্ধে বাজার মনিটরিং কমিটিকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এমন নির্দেশনার পরও বাজার মনিটরিং কমিটির দেখা মিলছেনা বলেও কৃষকদের অহরহ অভিযোগ।

আরও খবর



আজমত উল্লা খান নির্বাচনে হেরে যা বললেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে সুষ্ঠু হয়েছে জানিয়ে পরাজয় মেনে নিয়েছেন মেয়র পদে নৌকা প্রতীকের পরাজিত প্রার্থী আজমত উল্লা খান। আজ শুক্রবার সকালে টঙ্গীতে নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

আজমত উল্লাহ খান বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আমি রায় মেনে নিয়েছি।

ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ত্রুটি ছিল দাবি করে তিনি বলেন, ‘কিছু ত্রুটি ছিল ইভিএমে। অনেকে ভোট দিতে পারে নাই। পরাজয়ের কারণ পর্যালোচনা করা হবে। পরাজয়ের কি কি কারণ ছিল তা জানানো হবে।

বিজয়ী মেয়র জায়েদা খাতুন আপনার সহযোগিতা চাইবেন বলে জানিয়েছেন- বিষয়টির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আজমত উল্লা খান বলেন, ‘কেউ যদি সহযোগিতা চায়, তা অবশ্যই বিবেচনা করা হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে জায়েদা খাতুন জয় লাভ করেছেন।


আরও খবর



রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫৬

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আজ সোমবার (২৯ মে) ডিএমপির জনসংযোগ শাখা থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রোববার সকাল ৬টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টা অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযানে ৯১ গ্রাম হেরোইন, এক হাজার ৯৪টি ইয়াবা, ১১৪ কেজি ৬৬০ গ্রাম গাঁজা ও ৪৩ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।

গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩৩টি মামলা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর



যমুনা নদী ছোট করতে চাওয়া কর্মকর্তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ১১০জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:যমুনা নদী ছোট করতে চাওয়া কর্মকর্তাদের নামের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সত্য কি না এবং ওই প্রকল্প চূড়ান্ত করা হয়েছে কি না, তা-ও জানতে চেয়েছেন আদালত।

এক রিট আবেদনের শুনানির সময় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তাকে এসব তথ্য দাখিলের জন্য মৌখিকভাবে আদেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে আগামী রোববার এ বিষয়ে শুনানির সময় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনকে আদালতে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।

গতকাল রোববার রিটের পক্ষে শুনানি করেন পরিবেশ ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

আদালতের আদেশের বিষয়টি জানিয়ে মনজিল মোরসেদ বলেন, ‘গত ১১ মার্চ দৈনিক পত্রিকায় ‘যমুনা নদী ছোট করার চিন্তা’শিরোনামে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। এরপর গত ২৭ মার্চ যমুনা নদী ছোট করার প্রকল্পে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগে চাকরিবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু জবাব না পেয়ে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে হাইকোর্টে রিট করি। গতকাল রোববার এ রিটের শুনানি হয়। শুনানির সময় আদালতকে বলেছি, এটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। প্রধানমন্ত্রী নদী খননের কথা বলছেন। সরকারের নির্দেশনা হলো, নদী কীভাবে রক্ষা করা যায়, সেটা দেখা। এ ছাড়া নদী রক্ষার পক্ষে আইন ও হাইকোর্টের রায় রয়েছে। তা না করে কিছু কর্মকর্তা নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য যমুনা নদী ছোট করার প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এ ধরনের প্রকল্প নেন কীভাবে? পরে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবুল কালাম খান দাউদকে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দিয়ে প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের নাম-ঠিকানা চেয়েছেন। এ ছাড়া, অ্যাটর্নি জেনারেলকে শুনানির দিন থাকতে বলেছেন। আগামী রোববার এ বিষয়ে ফের শুনানি হবে।

এর আগে গত ১১ মার্চ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, যমুনা নদী প্রতিবছর বড় হয়ে যাচ্ছে। বর্ষার সময় নদীটি ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার হয়ে যায়। এত বড় নদীর প্রয়োজন নেই। তাই এটির প্রশস্ততা সাড়ে ৬ কিলোমিটার সংকুচিত করা হবে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং প্রাকৃতিক পানি প্রবাহের অন্যতম উৎস যমুনাকে ছোট করার এমন আইডিয়া এসেছে খোদ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্তাদের মাথা থেকে। এজন্য তারা ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পও প্রণয়ন করেছেন।


আরও খবর