Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

মধুমিতায় এবার সিনেমা নয়, চলবে বিশ্বকাপ

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩২৫জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক: ঢাকা শহরের অন্যতম প্রাচীন সিনেমা হলগুলোর একটি মধুমিতা। ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রেক্ষাগৃহে এখনও প্রদর্শিত হয় নতুন নতুন সিনেমা। কিন্তু এবার সিনেমা নয়, বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনায় এই প্রেক্ষাগৃহে চলবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু ম্যাচ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিনেমা হলের কর্ণধার ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপ ফুটবল আসছে। মানুষ তো ফুটবলের জন্য পাগল। আগামীকাল থেকে শুরু হবে এই উন্মাদনা। চলবে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আমরাও ভাবলাম এই সময়টা ছবি বন্ধ রেখে কাতার বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ম্যাচ চালাবো। তাছাড়া হলের কিছু কাজও চলছে। সব মিলিয়েই আমাদের এই সিদ্ধান্ত। আশা করি, দু’একদিনের মধ্যেই আমরা প্রদর্শনের অনুমতি পাবো।

নওশাদ জানান, ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ফাইনাল খেলাটি দেখিয়েছিল মধুমিতা। সেবার তারাই প্রথম মধুমিতায় ওয়ার্ল্ড কাপ দেখিয়েছে। শুধু তাই নয়, হলের মধ্যে মানুষের জায়গা দিতে গিয়েও হিমশিম খেতে হয়েছে তাদের।

ঢাকার সিনেমাপ্রেমী অন্যতম আকর্ষণ মধুমিতায় বর্তমানে ১টি প্রদর্শনী কক্ষ আছে। সেখানে একসঙ্গে ১২০০ জনের মতো দর্শক সিনেমা উপভোগ করতে পারেন।


আরও খবর



মধুপুরে ৩ দিন ব্যাপি ট্রেনিং অব সেকেন্ডারী স্কুল টিচার্স অন এ্যাডোলসেন্ট হেলথ্ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ-

টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আয়োজনে এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ্যাডোলসেন্ট এন্ড স্কুল হেলথ প্রোগ্রাম এর ব্যবস্থাপনায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষকদের নিয়ে কিশোর কিশোরীদের স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯মার্চ) সকাল ১০টায় স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে মধুপুর উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সের হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।


স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণে  কিশোর কিশোরীদের কৈশোরকালিন স্বাস্থ্য বিষয়  নিয়ে আলোচনা করা হয়।উক্ত প্রশিক্ষনের প্রথম দিনে  আলোচনা করেন মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডাঃ ফাতেমা-তুজ-জহুরা, এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মাধ্যমিক  শিক্ষা অফিসার  আব্দুর রশিদ ও উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স এর সহকারী সার্জন ডাঃ বিশ্বজিত চন্দ্র দাস।  এসময় উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাগন প্রশিক্ষণে উপস্হিত ছিলেন।


উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ সাইদুর রহমান  জানান, কৈশোর ও  বয়ঃসন্ধিকালীন সময়ে ছেলেে মেয়েদের শরীরে ও  মনে পরিবর্তন শুরু হয় এবং যৌবনের লক্ষন সমুহ প্রকাশ পেতে শুরু করে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্হা সংজ্ঞা অনুযায়ী ১০ হতে ১৯ বৎসর বয়সটাই হল কৈশোরকাল। এ সময়টাতে ছেলে মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয় এসব বিষয় নিয়েই শিক্ষকদের মাঝে বিষদ আলোচনা করা হয়। যাতে শিক্ষকগন স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে  এ বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে  আলোচনা করতে পারেন। তিনি আরও জানান, এ প্রশিক্ষণ তিনদিন ব্যাপী চলমান থাকবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন সোসাইটির উদ্যোগে বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন সোসাইটি বিকেএস এর উদ্যোগে ২০২৩ সালে বৃত্তি পরীক্ষায় বৃত্তিপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ৯ মার্চ সকালে যাত্রাবাড়ী এলাকার মাতুয়াইল  পাড়া ডগাড় আইডিয়াল স্কুলে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন সোসাইটি বিকেএস এর সভাপতি শেখ মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব মাসুদুর রহমান মোল্লা বাবুল। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নাদিয়া রহমান মেঘলা। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জিএইচ ফারুক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাড়া ডগার আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আমিরুল ইসলাম, পারা নগর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ কিন্ডার গার্টেন সোসাইটি বিকেএস এর উপদেষ্টা এমএ ছিদ্দিক মিয়া।

বাংলাদেশ কিন্ডার গার্টেন সোসাইটি বিকেএস এর উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়।


আরও খবর



আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে সৈয়দপুরে শোভাযাত্রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নারীর কাজের স্বীকৃতি প্রদান,নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ,নারীর সাফল্য উযযাাপন ও নারীর প্রতি সম্মান শ্রদ্ধার সাথে সম-অধিকারের উদ্দেশ্যে শোভাযাত্রা বের করেছে সৈয়দপুর মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে সকাল সারে ১০ টায় সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর থেকে শোভাযাত্রা টি বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরুন্নাহার শাহজাদী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সানজিদা আকতার লাকি,এএস আই লুবনা লিপি,কনস্টেবল ববিতা রানী,কনস্টেবল মল্লিকা ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম। বেলা সারে ১১ টায়,উপজেলা মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।সেখানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন। তিনি বলেন, বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের নারীদের সাফল্য আজ অনুকরণীয় ও অনুসরণীয়। নারীর উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ও সামাজিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান সমুহকেও নানাবিধ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। সারা পৃথিবীর ন্যায়,বাংলাদেশের নারীদের ও সমঅধিকার, সমসুযোহ এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ। 

এছাড়াও নারীর অধিকার নিয়ে বক্তব্য রাখেন, প্রথম আলো পত্রিকার সৈয়দপুর প্রতিনিধি, এম আর আলম ঝন্টু, কালের কন্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি তোফাজ্জল হোসেন লুতু, ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম প্রমুখ।

আরও খবর



পরাধীনতা থেকে মুক্তির মহাকাব্য ৭ মার্চের ভাষণ: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য,বলেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন । আগামীকাল ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’ উপলক্ষে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বজ্রকণ্ঠে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। পুরো বাঙালি জাতি সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো অবগাহন করেছিলো রাজনীতির মহাকবি বঙ্গবন্ধুর অমর কবিতা।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মাত্র ১৮ মিনিটের এই মহাকাব্যে ধ্বনিত হয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মহামন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর শানিত ও প্রদীপ্ত উচ্চারণে কেঁপে উঠেছিল পাকিস্তানি স্বৈরশাসকের মসনদ। মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতি খুঁজে পেয়েছিল শোষণমুক্তির কাঙ্ক্ষিত পথ। তাই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য।

৭ মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন-উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি স্বাধীনতার মহান স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

তিনি বলেন, স্বাধীনতা বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তবে তা একদিনে অর্জিত হয়নি। মহান ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ এর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের দীর্ঘ বন্ধুর পথে বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম সাহস, সীমাহীন ত্যাগ, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং সঠিক দিকনির্দেশনা জাতিকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার উদ্দেশ্যে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, অনন্য বাগ্মিতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় ভাস্বর ওই ভাষণে বাঙালির আবেগ, স্বপ্ন ও আকাক্সক্ষাকে একসূত্রে গেঁথে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ ঐতিহাসিক সেই ভাষণের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্খিত স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ।

রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, বাংলার মানুষের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আত্মার সম্পর্ক ছিল। তাই, তার ভাষণে মূলত মানুষের মনে কথাগুলো ফুটে উঠেছিলো। বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল আমাদের নয় বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে বিএফএফ- সমকাল বিতর্ক ফাইনালে পুলিশ লাইন্স হাইস্কুল চ্যাম্পিয়ন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলায় বিএফএফ – সমকাল বিজ্ঞান বিতর্ক প্রতিযোগিতা  ফাইনাল পর্বে বিচারকদের ফলাফলে সমান নম্বর পাওয়ায় লটারীতে চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ বেছে নেতে হয়েছে। এতে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্স হাইস্কুল চ্যাম্পিয়ন এবং খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় রানারআপ হয়েছে।

সুন্দর বাচনভঙ্গি আর উপস্থাপনে শৈলী গুণে খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী তাজমিম সুলতানা শ্রেষ্ট বক্তা হয়েছে।

বুধবার (৬ মার্চ) খাগড়াছড়ি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে দিনব্যাপি অনুষ্ঠিত এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, প্রধান শিক্ষক অংপ্রু মারমা।

সমাপনী অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য নীলোৎপল খীসা, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট, টি-শার্ট এবং সনদপত্র তুলে দেন।


সমকাল প্রতিনিধি প্রদীপ চৌধুরী’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত দুই পর্বের আলোচনায় অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও নিজেদের সংক্ষিপ্ত মতামত প্রকাশ করেন।

প্রতিযোগিতায় মডারেটর ছিলেন, মাটিরাঙ্গা উপজেলার গোমতী বীরেন্দ্র কিশোর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।

বিচারিক দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে কে. আই. উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইফুদ্দিন মিঠু, খাগড়াছড়ি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক জ্ঞানজ্যোতি চাকমা এবং খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব’র কোষাধ্যক্ষ- নারী সাংবাদিক চিংমেপ্রু মারমা।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য নীলোৎপল খীসা, বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে এখন শিশু থেকে সববয়সী মানুষ এখন মোবাইল আসক্তিতে ডুবে আছে। কম্পিউটার নির্ভরতার কারণে অনেকের সুন্দর হস্তাক্ষর হারিয়ে যাচ্ছে। জ্ঞানের নানা শাখার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে একটি প্রজন্ম পুরোটাই ইন্টারনেট বিনোদনে ঝুঁকে পড়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শিক্ষার্থীদের অনুসন্ধিৎসু করে গড়ে তুলতে হবে। সেজন্য বিতর্ক এবং বইপড়া খুবই জরুরী।

আরও খবর