Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
মলি আক্তার রিতার উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ রাশিদা আক্তার শান্তার উদ্যোগে পথচারীদের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা যশোরে সর্বোচ্চ ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ ডোমার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৮জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর দৌড়ঝাঁপ টিপু-প্রীতি হত্যা: ৩৩ জনের বিচার শুরু থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

মানবতায়-"৯৪" গ্রুপের দোয়া ও ইফতার মাহফিল

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৩০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

রাজধানীর ডেমরা ছোট পাইটি আমবাগান 'মদিনাতুল উলুম দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদ্রাসা'য় মানবতায়-"৯৪" গ্রুপের পক্ষ থেকে "মৃত ও জীবিত সকল ৯৪" বন্ধুদের জন্য দোয়া কামনায় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও এতিম শিশুদের সাথে নিয়ে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।শনিবার ২৩ মার্চ এই ইফতার মাহফিলের কর্মসূচি পালিত হয়। এই কর্মসূচির আওতায় ১৫৫ জন এতিম দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ইফতার এবং ভালো খাবার সরবরাহ করা হয়।দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদ্রাসায় পড়াশোনা করা এসব শিক্ষার্থীদের কারও বাবা নেই, কারও মা নেই; আবার কারও বাবা-মা কেউই নেই। সব সময় ভালো খাবার জোটেও না। ২৩ মার্চ এই শিক্ষার্থীরা রমজানের ইফতার পেয়ে উচ্ছ্বসিত এতিম ও সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা। সবাই আনন্দ-উৎসবের সঙ্গে ইফতার করেন। ছিল মৌসুমী ফল তরমুজ, আপেল,মালটা,কলা, খেজুর এবং সুস্বাদু মোরগ পোলাও।


মানবতায়-"৯৪" গ্রুপের এই আয়োজনের প্রশংসা করে মদিনাতুল উলুম দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এতিমখানা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এটি খুব ভালো একটি উদ্যোগ। ছোট্ট অসহায় শিশুদের নিয়ে ইফতার করা এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা। সারা দিন অনাহার যাপন শেষে যখন ইফতার সামনে আসে, তখন এমনিতেই মন ভালো হয়ে যায়। আর আজ মানবতায়-"৯৪" গ্রুপের কল্যাণে এই এতিম শিশুদের হাসিমুখ দেখে মন ভরে গেল। মানবতায়-"৯৪" গ্রুপের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।’

সংগঠনটি দীর্ঘ বছর ধরে অসহায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।



আরও খবর



খাগড়াছড়িতে ৫দিনব্যাপী বৈসাবী উৎসবের উদ্বোধন করলেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের পশ্চাদপদ মানুষকে উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত করতেই পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রেখেছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের সাথে আমাদের পার্বত্য মানুষের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য তুলে ধরতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। তিনি বলেন, আমরা চাই, সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করা।

 শুত্রুবার (৫এপ্রিল) খাগড়াছড়ি সদরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আয়োজিত ৫দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বৈসাবী উৎসব ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি এসব কথা বলেন।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপুর সভাপতিত্বে ২০৩ পদাতিক ব্রিগেড  খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান, ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি জেলার ডিজিএফআই কমান্ডার কর্ণেল আব্দুল্লাহ মো. আরিফ, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, খাগড়াছড়ি বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. নাজমুল হক,  খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.শানে আলম, খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক জিতেন চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

 প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন সম্প্রদায় আছেন যারা সংস্কৃতিমনস্ক সৃজনশীল কাজের প্রতি অনুরাগী। পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আলোকে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের ফলেই পার্বত্য অঞ্চলের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে।

জানিয়ে তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের কৃষ্টি সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও এর ধারা অব্যাহত রাখতেই রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা দেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত থেকে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে চাই। বিগত সময়গুলোতে আমাদের যে বৈষম্য বিরাজমান ছিল তা দুর করতে চাই। আগামিতে সাহস নিয়ে, শক্তি নিয়ে অদম্য গতিতে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, সম্প্রীতির বন্ধনে সকলে মিলে পাহাড়ে শান্তিপূণ সহাবস্থান ও সুসম বন্টন নিশ্চিত করবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশের উন্নয়ন কাজে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

 পাহাড়ীরা বর্ষবরণ উৎসব পালন করে বিভিন্ন নামে। কেউ বৈসু, কেউ সাংগ্রাই আবার কেউ বিজু। বর্ষবরণ উৎসবকে ত্রিপুরারা বৈসু, মারমারা সাংগ্রাই ও চাকমারা বিজু বলে অভিহিত করে এবং এগুলি বৈসাবি নামে পরিচিত। নতুন বছরের প্রথম দিন বর্ষবরণ উৎসব বৈসাবি পালিত হয় খাগড়াছড়ি, রাংগামাটি ও বান্দরবান জেলায়।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বর্ণিল সাজে সজ্জিত বৈসাবী আনন্দ র‌্যালিতে যোগ দেন। বৈসাবি  বাংলাদেশের  তিন পাহাড়ী জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু এই তিন নামের আদ্যাক্ষর নিয়ে বৈসাবি নামের উৎপত্তি। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পালন করে বাংলা নববর্ষ।

আরও খবর



ঈদের আগে স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়ল প্রায় ২ হাজার টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বর্ণের দাম ঈদের আগে বেড়ে ইতিহাস গড়েছে । ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে একভরি ২২ ক্যারেটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকায়।

শনিবার (৬ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, রোববার (৭ এপ্রিল) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়ে যাওয়য় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৪ হাজার ৭৭০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৯৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ২১ মার্চ সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ২ হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৮ হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা। যা ২২ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছিল।

চলতি বছর এ নিয়ে ৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করল বাজুস। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

এদিকে, বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। প্রতিবেদন লেখার সময় স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছে ২ হাজার ৩২৯ দশমিক ২০ ডলারে। প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম একদিনে ৩৮ দশমিক ৫০ ডলার বা ১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে বিশ্ববাজারে কেনাবেচা চলছে।


আরও খবর



বিকাশের টাকা উদ্ধার করে দিল যাত্রাবাড়ী থানার ওসি অপারেশন মামুন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃরাজধানী যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার  এক ব্যক্তির ভুলে বিকাশের অন্য নম্বরে চলে যাওয়া টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) মোঃ ওহিদুল হক মামুন এর তত্ত্বাবধানে বিকাশে অন্যত্র চলে যাওয়া ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে প্রকৃত মালিক  ওই ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করা হয়। 


মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) এর কক্ষে ডেকে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ভুলে চলে যাওয়া টাকা প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

ভুক্তভোগী যাত্রাবাড়ী থানা কোনাপাড়া  এলাকার বাসিন্দা ছোটন হোসেন কাঙ্ক্ষিত নম্বরের পরিবর্তে ভুলবশত ওপর একটি বিকাশ নম্বরে ২০ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন। পরে ছোটন হোসেন যাত্রাবাড়ী থানায় ইন্সপেক্টর অপারেশন মামুনের কাছে বিষয়টি জানান। বিকাশ নাম্বারটি যাচাই করে দেখা যায় সেটি যাত্রাবাড়ী থানার আওতাভুক্ত এক ব্যক্তির। পরে সেই ব্যক্তিকে ডেকে এনে ভূল হওয়া ২০ হাজার  টাকা উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করেন। 

অহিদুল হক মামুন বলেন, "পুলিশের ইউনিফর্ম পড়ে দেশ সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পেরে সবসময় গর্ববোধ করি, সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই পুলিশের ধর্ম, তাই সব সময় চেষ্টা করি ভালো কিছু করার"।

ভুক্তভোগী ছোটন হোসেন বলেন, ভুল নম্বরে যাওয়া টাকা ফিরে পেয়ে আমি খুবই খুশি। দ্রুত সময়ের মধ্যে টাকা উদ্ধার করে দেওয়ার জন্য যাত্রাবাড়ী থানার ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) অহিদুল হক মামুনের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

যাত্রাবাড়ী থানার ইন্সপেক্টর (ওসি অপারেশন) ওয়াহিদুল হক মামুন একজন মানবিক পুলিশ হিসেবে সকলের নিকট সুপরিচিত। তিনি একজন চৌকস মেধাবী কর্মকর্তা।তার কর্মকালীন সময়ে যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। যাত্রাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফরমান আলী খানের সার্বক্ষনিক তদারকি ও দিক নির্দেশনায় ওহিদুল হক মামুন এর টিম ওয়ার্কের কারনে ফৌজদারী অপরাধ অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে এবং উদ্ধার জনিত মামলার সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জনমনে পুলিশের প্রতি আস্থা বেড়েছে বহুগুন। পুলিশ বাহিনীর চাকরির সুবাদে তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণ করেন।তার সাফল্যের পালকে যুক্ত আছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মেডেল ।


আরও খবর



ঝিনাইদহে বৃষ্টির জন্য ইস্তিসকার নামাজে মুসল্লীদের কান্নার রোল

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:তীব্র গরম দাবদাহ বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে জনজীবন। গরম দাবদাহ থেকে মুক্তি পেতে ঝিনাইদহে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ সালাতুল ইস্তিসকার আদায় করা হয়। বুধবার সকাল ৮.১০ মিনিটে ঝিনাইদহ উজির আলী স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজন করে জেলা ইমাম পরিষদ। নামাজে ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওঃ সাইদুর রহমান। নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি এবং গরম থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর রহমত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।


আরও খবর



দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে : ৪২. ৬ ডিগ্রি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোরে ৪২. ৬ ডিগ্রি দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল।শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় যশোর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটির আবহাওয়া দফতর এ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, কয়েকদিন দিন ধরেই খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে এ বিভাগের যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে। এক ডিগ্রি করে বাড়ছে প্রতিদিনই তাপমাত্রা। গত তিন দিন আগেও বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ দিন তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) যশোরে তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার যশোরে তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর চুয়াডাঙ্গায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

প্রচণ্ড এ তাপদাহে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন।শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। গরমে গলে গেছে বেশ কয়েকটি পিচঢালা সড়ক। এরই মধ্যে প্রখর রোদ উপেক্ষা করেই যাত্রী বয়ে নিয়ে যাচ্ছেন রিকশা চালকরা। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস লাগছে চোখে-মুখে। যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে বাচাঁর চেষ্টা করছেন অনেকেই। স্বস্তি পেতে শ্রমজীবী মানুষ রাস্তার পাশে জিরিয়ে নিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ হাতে মুখে পানি দিয়ে ঠান্ডা হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর শিশু কিশোররা গরম থেকে রেহাই পেতে মাতছে জলকেলিতে।

আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে এ তাপদাহ আরও কিছুদিন বিরাজ করবে। বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় অস্বস্তি বাড়বে।


আরও খবর