Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

মাগুরায় পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে পরীক্ষার্থীদের মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২২৮জন দেখেছেন

Image

মাগুরা: পরীক্ষা পিছিয়ে দেয়া নয়ত পূর্ণমান ৫০ করার দাবিতে মাগুরায় মানববন্ধন করেছে ২০২৩ ব্যাচের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার ৮ আগস্ট সকালে মাগুরা প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে আন্দোলনকারী পরীক্ষার্থী রাতুল শেখ, আবু জুবায়ের,  সাকিব হাসান, শফিকুর রহমান তাদের দাবি উথ্থাপন করে বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন, ২২ ব্যাচকে  গলায় মালা ২৩ ব্যাচকে কেন অবহেলা। তারা পরীক্ষায় তারিখ দুমাস  পিছিয়ে দেয়া হোক নয়ত ৫০ মার্কের পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হোক বলে দাবি জানান।

মানববন্ধনে শতাধীক পরীক্ষার্থী অংশগ্রহন করে।

আরও খবর



রূপগঞ্জে ভেজালবিরোধী অভিযানে চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৬৪জন দেখেছেন

Image

মোঃআবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ-

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় ভেজালবিরোধী অভিযানে চার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৩২ হাজার ৫শ টাকা জরিমানা করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল ১৩ মে সোমবার  দুপুরে উপজেলার মুড়াপাড়া বাজারে রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান মাহমুদ রাসেল এ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে মুড়াপাড়া রাজ ঘাট এলাকার শাহীন বেকারীকে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না থাকায় এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বিভিন্ন প্রকার খাবার তৈরি করার কারনে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ২০ হাজার টাকা।


মুড়াপাড়া নামা বাজারের ইসলামিয়া মিষ্টালন্ন ভান্ডারকে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মিষ্টি বিক্রির দায়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ১০ হাজার টাকা, শুক্কুর আলী মিষ্টান্ন ভান্ডারকে একই দায়ে ২ হাজার টাকা ও অবৈধভাবে ফুটপাতে ফলের দোকান পাট বসানোর কারনে সড়ক আইনে ৫শ টাকাসহ মোট ৩২ হাজার ৫ শ টাকা জরিমানা করা হয়।এসময় উপস্থিত ছিলেন, রূপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সিমন সরকারসহ বিএসটিআইয়ের সহকারী কর্মকর্তাসহ  আনসার ও পুলিশ সদস্যরা। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তানোরের গরুর গাড়ি মাটির বাড়ি ডাক বিভাগের বিশেষ খামে স্থান পেয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

আব্দুস সবুর তানোর থেকে:সিলমোহরটিতে লেখা রয়েছে প্রদর্শনীর নাম, আয়োজক প্রতিষ্ঠানের নাম, জিপিও রাজশাহী ও তারিখ।

প্রদর্শনী দেখতে আসা অনেকে এই বিশেষ খাম দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন। গ্রামে যাঁদের শৈশব-কৈশোর কেটেছে, তাঁরা এই খামের গরুর গাড়িটির প্রতি স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ করছেন।

এই ছবির চিত্রকর সুমন্ত কুমার। আজ থেকে ১০ বছর আগে কোনো একদিন তিনি তানোরের এক গ্রামে একটি মাটির বাড়ির পাশে বসেছিলেন তাঁর তুলিতে উঠে আসে গ্রামের গরুর গাড়ি, পেছনের মাটির বাড়ি ও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। খালি গাড়িটি বাড়ির আঙিনায় রেখে দেওয়া হয়েছে। গাড়ির কাছে খাবার খুঁটে খাওয়া কয়েকটি মুরগিও বাদ যায়নি। সবই এই বিশেষ খামের মাধ্যমে ধরে রাখা হয়েছে।পরে শিল্পী আর কিছুতেই গ্রামের নামটি মনে করতে পারলেন না। তবে বললেন, তাঁর নানার বাড়ি গ্রামে। গ্রামটি ঘিরে তাঁর শৈশবের অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। এ গ্রামের গরুর গাড়ির ছবিটি দিয়ে খামের ডিজাইন করে আসলে তিনি বরেন্দ্র অঞ্চলের একটি গ্রামীণ জনপদকে ধরে রাখতে চেয়েছেন।

মুঠোফোন আর ইন্টারনেটের যুগে ব্যক্তিগত চিঠি পাঠানো যখন প্রায় থেমেই গেছে, তখন রোববার রাজশাহীতে দুষ্প্রাপ্য ডাকটিকিটের এই প্রদর্শনীতে ডাকটিকিট বিক্রি আর চিঠি বুঝে নিতে খুবই ব্যস্ততা দেখা গেল ডাকবিভাগের কর্মীদের। বিকেল পাঁচটায় খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সারা দিনে প্রদর্শনীস্থলের অস্থায়ী ডাক বিভাগ থেকে প্রায় দেড় হাজার খাম বিক্রি হয়েছে।

এই প্রদর্শনীতে সারা দেশের বাছাই করা ২৫ জন ডাকটিকিটের সংগ্রাহক তাঁদের সংগ্রহ প্রদর্শন করছেন। পাশাপাশি তাঁরা ডাকটিকিট বিক্রিও করছেন। প্রদর্শনীতে পাকিস্তান আমল থেকে বর্তমান সময়ের সব ডাকটিকিটই রয়েছে। বিশ্বের নানা দেশের দুষ্প্রাপ্য সব ডাকটিকিটও প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে। দেয়ালে দেয়ালে প্রদর্শন করা হচ্ছে অনেক পুরোনো চিঠির খামও। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ঘুরে ঘুরে এসব দেখছে। প্রিয়জনের কাছে চিঠি লিখছে।ঢাকার উত্তরা থেকে প্রদর্শনীতে অংশ নিয়েছেন ডাকটিকিটের সংগ্রাহক কাজী মাহবুবুর রহমান। স্বাধীনতার আগেও বাংলাদেশকে নিয়ে যে আটটি ডাকটিকিট ছাপানো হয়েছিল, তার সংগ্রহ রয়েছে মাহবুবুর রহমানের কাছে। ওই ডাকটিকিটগুলো ছাপানো হয়েছিল রুপির হিসাবে। ১০ পয়সা, ২০ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ রুপি, ২ রুপি, ৩ রুপি, ৫ রুপি ও ১০ রুপির ডাকটিকিটগুলোর কোনটিতে কোন বিষয়টি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তা তিনি বর্ণনা করে জানাচ্ছেন।

ডাকটিকিট নিয়ে বসেছেন সাতক্ষীরার আহসান-আল-আমিন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট বের করে দেখালেন। এটি ২০ পয়সার। ডাকটিকিটের ওপরে উড়ছে ছয়টি পায়রা। ডাক বিভাগের অস্থায়ী পোস্ট অফিসে বর্তমান সময়ে প্রচলিত ডাকটিকিটগুলো প্রদর্শন করছে। সেখানে ডাকটিকিট বিক্রিও করা হচ্ছে।

বরেন্দ্র ফিলাটেলিক সোসাইটির সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক উদয় শংকর বিশ্বাস বলেন, ‘এখানে আজ সবাই পোস্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠি পাঠাচ্ছেন। যাঁরা চিঠি পাঠাচ্ছেন, এ অনুভূতিটা শুধু তাঁরাই বুঝতে পারছেন। আমরা আশা করছি, আজ যাঁরা চিঠি পাঠাচ্ছেন, তাঁদের একটা অভ্যাস তৈরি হবে।’


আরও খবর



পেঁয়াজ আমদানি করেও বিপাকে আমদানিকারক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:প্রায় ৫ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। সেই পেঁয়াজ নিয়ে এখন বিপাকে পড়েছেন আমদানিকারক। এদিকে হিলি বাজারে দেশীয় পেঁয়াজ পাইকারী ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। 

আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে হিলি বাজারের ঘুরে দেখা গেছে, দেশীয় পেঁয়াজ ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর তা খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। 

হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা ময়নুল ইসলাম বলেন,আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৪ পাইকারী কিনে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হবে। কিন্তু ক্রেতারা একই দামে ভারতীয় পেঁয়াজ কিনবেন না। তাই আমরা দেশি পেঁয়াজ বিক্রি করছি।

পেঁয়াজ আমদানিকারক মেসার্স আরএসবি এন্টার প্রাইজের প্রতিনিধি আহম্মেদ সরকার জানান, সম্প্রতি বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা গেলো মঙ্গলবার (১৪ মে) ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করি। কিন্তু ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম পড়েছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা। এর সঙ্গে আছে বাংলাদেশ সরকারের শুল্ক,পরিবহন খরচ,লেবার খরচসহ অন্যান্য খরচ। সবমিলিয়ে ৬০ টাকা কেজি পড়ে গেছে। প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি না করলে আমাদের লোকসান গুনতে হবে। তাই আমদানির ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ বন্দর থেকে খালাস করে গুদামজাত করে রেখেছি। পচনশীল পণ্য হওয়ায় নিয়মিত ফ্যানের বাতাস দিতে হচ্ছে। ভারতীয় পেঁয়াজ আর দেশি পেঁয়াজের দাম সমান। এ কারণে গত দুই দিনেও ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়নি।

৫ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকার পর গেলো মঙ্গলবার (১৪ মে) ভারতীয় একটি ট্রাকে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেন মেসার্স আরএসবি এন্টার প্রাইজ।

হিলি স্থলবন্দরের ২০ জন আমদানিকারক ২৭ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। যারা আইপি (আমদানির অনুমতি) পেয়েছেন তারা এলসি খুলে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।


আরও খবর



আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া জরাজীর্ণ ঘরেই দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে রেজাউল

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image
আক্কেলপুর(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়িতেই পরিবারের সদস্য নিয়ে কষ্টে বসবাস করছেন দিনমজুর রেজাউল করিম। গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে তার বসতবাড়িতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে তার ঘরের টিনের ছাউনি, কিছু আসবাবপত্র পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া ঘর পুনরায় সংস্কার করা তার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এ কারনে তিনি আর্থিক সহযোগীতা প্রত্যাশা করেছেন।

রোববার সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, দিনমুজর রেজাউলের ঘরের মাটির তালা কয়লায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে। টিনের ছাউনি আগুনে পুড়ে ফায়ার সার্ভিসের পানির চাপে ঘরের চারদিকে এলোমেলো পরে রয়েছে। বাড়ির ভিতর ও বাহিরে রাখা আছে আগুনে পুড়ে যাওয়া আসবাবপত্র, টিন ও অন্যান্য তৈজসপত্র। বাড়ির দুটি কক্ষে গাদাগাদি করে রাখা আছে বেঁচে যাওয়া অন্যান্য আসবাবপত্র।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ্য ওই বাড়িতেই পরিবারের দুই মেয়ে, দুই নাতি ও রেজাউল দম্পতির বসবাস। ওই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি দিনমজুর রেজাউল হওয়াই তাদের পক্ষে ওই বাড়িটি মেরামত করা সম্ভব হয়নি। একারণে ঘরের উপরে ছাউনি না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে প্রচন্ড তাপদাহে কষ্ট করে সেখানেই অবস্থান করছেন তারা। যে কোন সময় ঝড় বা বৃষ্টি হলে পরিবারটি পরতে পারে মহা বিপদে। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে দিনমজুর রেজাউলের বাড়িতে গোয়াল ঘরে চুলার কয়লার আগুন থেকে আগুনের সূত্র পাত হয়। মূহুর্তের মধ্যে সাড়া বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে তার বাড়ির টিনের চালা, ঘরের মাটির তালাতে রাখা খরকুটো সহ অন্যান্য কিছু আসবাব পুড়ে যায়। খবর পেয়ে আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনা স্থলে পৌঁছে পৌনে এক ঘন্টা ব্যাপী প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এ ঘটনায় ওই পরিবারের আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।

দিনমজুর রেজাউল করিম বলেন, এনজিও থেকে কিস্তির টাকা নিয়ে আমার বাড়ির টিনের ছাউনী দিয়েছিলাম। কিস্তি পরিশোধের আগেই আগুনে পুড়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে। পোড়া বাড়িতেই প্রচন্ড গরমের মধ্যে পরিবার নিয়ে আছি। বর্তমানে এটা ছাড়া আমার থাকার মতো কোন পথ নাই। আমি অন্যের বাড়িতে কামলা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি। এখন আমার অন্যের সহযোগীতা প্রয়োজন।

আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার আব্দুল কাদের বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌনে এক ঘন্টা প্রচেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রন করা হয়। গোয়াল ঘরের পাশের চুলার জ¦লন্ত কয়লার আগুন থেকে অগ্নিকান্ড ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।পৌর মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী বলেন, দিনমজুর রেজাউলকে পৌরসভার পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য করা হবে। তার বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




মাগুরায় আগুনে পুড়ে দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি!

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার শ্রীকোল ইউনিয়নের সরইনগর গ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে । আগুনে বসতঘর, থাকা আসবাবপত্র, গোয়ালঘর, রান্নাঘরসহ পুড়ে গেছে পুড়েছে বাড়িতে থাকা বিভিন্ন জিনিসপত্র । শনিবার দুপুর ২ টার দিকে আবু বক্কার শেখ ও আকামত শেখের বাড়িতে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রথমে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করে। পরে খবর পেয়ে শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের একটি টিম দ্রুত চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বাড়ির মালিক আবু বক্কার শেখ ও আকামত শেখ জানান, দুপুর ২ টার দিকে রান্নাঘরের পাশে থাকা ছাইয়ের গাদা থেকে রান্নাঘরে প্রথমে আগুন লাগে। আগুন দ্রুত আশেপাশের বসতঘর ও গোয়ালঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এতে আমাদের দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন মাষ্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে দুই পরিবারের প্রায় এক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

আরও খবর