Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

মাদক থেকে ফেরাতে খেলাধুলার বিকল্প নেই: সাকিব আল হাসান

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:যুব সমাজকে মাদক থেকে ফেরাতে খেলা ধুলার বিকল্প নেই।মাগুরার শ্রীপুরে বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্টে ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাগুরা ১ আসনের সংসদ সদস্য বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এ কথা বলেন। টুর্নামেন্টে সব্দালপুর ইউনিয়নকে ১- ০ গোলে পরাজিত করে কাদির পাড়া ইউনিয়ন দল চ্যাম্পিয়ন হয়। টুর্নামেন্টে মোট ৮ টি দল অংশগ্রহন করে।

বিপিএলে নিজের দলের বিদায়ের পর সাকিব আল হাসান  মাগুরায় আসেন। মাগুরা ১ আসনের সংসদ সদস্য  হিসাবে উপভোগ  করলেন সংসদীয় এলাকা শ্রীপুর উপজেলায়  বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্ট এর ফাইনাল । 

শুক্রবার বিকেল ৩ টায় উপজেলার কাদিরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে  ফৃটবল খেলায় অংশ নেয় সব্দালপুর ইউপি বনাম কাদিরপাড়া ইউনিয়ন একাদশ। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আয়ুব হোসেন খানের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে

 প্রধান অতিথি হয়ে সাকিব আল হাসান মাঠে দর্শকদের সঙ্গে করমর্দন করেন।   তার আগমনে মাঠে উপস্থিত ফুটবল প্রেমীরা সাকিব সাকিব বলে স্লোগান দিতে থাকে।

 পরে সাকিব আল হাসান বিজয়ীদের মধ্যে ট্রফি বিতরণ করেন। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক খুরশীদ হায়দার টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমীর ওসমান, কুতুবুল্লা হোসেন কুটি,  উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গনি শাহীন,। সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান বলেন, আমি ক্রিকেট খেলোয়াড় হলেও ফুটবলের প্রতি রয়েছে ভালবাসা। তিনি সকল খেলায় সহযোগীতার আশ্বাস দিয়ে  যুবসমাজকে মাদক থেকে ফেরাতে ক্রীড়ার প্রতি আগ্রহী করতে সকলকে আহবান জানান।


আরও খবর

মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি

রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪




মাগুরার কিংবদন্তী শিক্ষক কাজী ফয়জুর রহমানের ইন্তেকাল

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার হাট দারিয়াপুর সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রধান শিক্ষক, খুলনা বিভাগীয় তৎকালীন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শ্রীপুর উপজেলার তখলপুর গ্রামের সুযোগ্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী ফয়জুর রহমান  ১৫ এপ্রিল সোমবার  দুপুর ১২-২০ মিনিটের সময় ঢাকা হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন )।

মাগুরা জেলাসহ খুলনা বিভাগের ঐতিহ্যবাহী এ শিক্ষকের মৃত্যুতে মাগুরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের তার ছাত্র,ছাত্রী অনুসারী ব্যক্তিবর্গ শোকপ্রকাশ করেছেন। এবং তার  তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন। মঙ্গলবার তার তখলপুর নিজ বাসভবনে সকাল সাড়ে ৮ টায় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



নাসিরনগর থেকে ২৭ টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৫৫৫জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানার সিভিল টিমের পাঁচ সদস্য মিলে গতকাল বিকেলে উপজেলার ধরমন্ডল ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সাবেক চেয়ারম্যান বাহার উদ্দিন চৌধুরীর বাড়ি নিকট প্রথম  ব্রীজের উপর থেকে মোঃ রুবেল মিয়া ২৫ কে আটক করে তার কাছে ব্যাগে থাকা ২৭ টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার করা হয়। 

ওই সিভিল টিমের সদস্যরা হলেন,নাসিরনগর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার এস আই রূপন নাথ,এ এস আই সফিকুল ইসলাম, এ এস আই মোঃ কামরুল হোসেন,কনস্টেবল জাফর ও কনস্টেবল রানা দাস।এর পূর্বেও ওই টিমের সদস্যরা মাদক,অস্ত্র,ডাকাতি মামলার সাজা প্রাপ্ত আসামীদের গ্রেপ্তার করে বিভাগীয় পুরুস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তিতাস গ্যাসের প্রয়াত সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিনের স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৩২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃতিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) এর সভাপতি  আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুর প্রথম কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয় সিবিএ অডিটোরিয়ামে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।সভায় প্রয়াত সভাপতি  আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয় ও তার স্মরনে

তিতাস গ্যাসের সকল কর্মচারীদের কালো ব্যাচ পরিধান করে এবং ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নিরাবতা পালন করা হয়।তিতাস গ্যাসের সিবিএ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আয়েজ আহমেদ জানান,কার্য নির্বাহী পরিষদের মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ২৪ এপ্রিল বুধবার সকাল ১১ টায় 

তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ  সভাপতি মরহুম মোঃ কাজিম উদ্দিন প্রধানের  স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে।কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের অডিটোরিয়াম দ্বিতীয় তলায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তিতাস গ্যাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে  উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এছাড়াও জামালপুর সরিষাবাড়ীর তারা কান্দি তিতাস গ্যাসের অফিসে এক সভায় প্রয়াত সভাপতি স্মরনে কালোব্যাজ ধারণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জে তিতাস গ্যাসের আঞ্চলিক অফিসে প্রয়াত সিবিএ সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের মৃত্যুতে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

উল্লেখ্য গত রবিবার ১৪ এপ্রিল ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬৫ বছর বয়সে শেষ নি"শ্বাস ত্যাগ করেন আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন প্রধান।


আরও খবর



বেনাপোল কাস্টমসে ল্যাগেজ বাণিজ্যে হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমসে চলছে অবৈধ ল্যাগেজ বাণিজ্য। দেশের অভ্যন্তরে বিনা শুল্কে অবৈধ পণ্য প্রবেশ করায় মারাত্মক হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য। স্থানীয় ল্যাগেজ পারাপারকারী চোরাই সিন্ডিকেটের সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তাদের রমরমা ঘুষ বাণিজ্য চলতে থাকায় প্রতিদিন সরকার হারাচ্ছে পণ্য চালান বাবদ কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। একই সাথে চলছে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স ফাঁকির মহোৎসব।

বেনাপোল নোম্যান্সল্যান্ড থেকে ভারতের পশ্চিমবাংলার রাজধানি কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৮৪ কিলোমিটার। এখান থেকে দু'দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় বিজনেস, ট্যুরিস্ট, মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসার সিংহভাগ যাত্রী এ পথেই যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ হাজার যাত্রী যাতায়াতের এই চেকপোস্ট থেকে ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার রাজস্ব আসার কথা। যা ইমিগ্রেশন এন্ট্রি কাউন্টার থেকে প্রতিদিনের যাত্রী সংখ্যা আর কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের হিসাব মেলালে শুভঙ্করের ফাঁকি বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন সচেতনমহল।

সুত্র মতে জানা যায়, ল্যাগেজ পারাপারকারী যাত্রীর কাছ থেকে প্রতিদিন ইমিগ্রেশনে কর্মরত অধিকাংশ ঘুষখোর কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদমর্যাদার মান বুঝে নগদ ঘুষ বাণিজ্য হয় সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত। সেখানে নাম মাত্র দু-একজন ননটেকার নামধারী কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিভিন্ন কাজের মাঝে চুরি করে ল্যাগেজ পণ্য পারাপার করেন এসব টেকার নামধারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়া দেশের সর্ববৃহৎ স্থল প্রবেশপথ বেনাপোল দিয়ে যাতায়াতে স্ক্যানিং মেশিন থেকে শুরু করে পথে পথে অহেতুক ব্যাগ তল্লাশির নামে হয়রানি করেন এসব কর্মকর্তা। লোভ তাদের এমনভাবে ঘিরে ফেলেছে যেখানে ব্যাগপ্রতি অবৈধ চাহিদার টাকা না দিলে ব্যবহারের জন্য ভারত থেকে নিয়ে আসা সামান্য কেনাকাটার পণ্যসামগ্রী ডিএম করে এবং তা কাস্টমসে জমা দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন অগণিত পাসপোর্ট যাত্রী। এছাড়া তাদের পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়। যে কারণে এ পথ দিয়ে প্রতিনিয়ত কমতে শুরু করেছে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল। সরকার হারাতে বসেছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।

তথ্যানুসন্ধানে আরো জানা যায়, ভারত থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ ট্রাক আমদানি পণ্য বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করত। এখন ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের অবাধ বিচরণে তা কমে ২০০ থেকে ৩০০ ট্রাকে পরিণত হয়েছে।

আমদানিকারকরা বলছেন, বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমস দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক ঘুষ লেনদেনে রমরমা ল্যাগেজ বাণিজ্য চলছে। ভারত-বাংলাদেশের সহস্রাধিক চোরাকারবারি বেনাপোল চেকপোস্টের কয়েকটি শক্তিশালী ল্যাগেজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ ব্যবসাটি পরিচালনা করছে। এরা কাস্টম সহ কয়েকটি সংস্থার কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ পণ্য পাচার করছে। সেই সঙ্গে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতি করে প্রতিদিন সরকারের লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে। একই সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তারা সব যাত্রীকে চোরাকারবারি ভেবে তাদের শরীর ও ব্যাগে নোংরাভাবে তল্লাশি করায় হয়রানির ভয়ে এ পথ ছাড়ছেন অনেকে। যে কারণে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে যাত্রী যাতায়াত আগের ৮-১০ হাজার থেকে ৩-৪ হাজারে নেমে এসেছে।

জানা যায়, বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের স্ক্যানিং মেশিনে কর্মরত সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা (এআরও) নাঈম, ইমরান ও  দিদারের সঙ্গে স্থানীয় ল্যাগেজ সিন্ডিকেটসহ অন্যান্য শুল্কফাঁকি চক্রের ঘুষ চুক্তিতে চলছে এখানকার রমরমা সব অবৈধ বাণিজ্য। সপ্তাহের প্রতিদিন তারা ব্যাগপ্রতি সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ঘুষ চুক্তিতে তল্লাশিবিহীন ৫০০ থেকে ৬০০ যাত্রীর ল্যাগেজ পাচার করছে।

বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং অ্যাজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের এক ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানিকারকরা সরকারি আমদানিনীতির প্রতিটি শর্ত পূরণ করে পণ্য আমদানি করে। যা বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। বন্দরে আসার পর তা কাস্টমসে পরীক্ষণ, শুল্কায়ন নির্ধারণ, রাজস্ব পরিশোধ, ছাড়করণ, লোড-আনলোড, পরিবহনসহ ইত্যাদি খরচ যোগ হয়, এরপর লভ্যাংশ।তাতে অবৈধ ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের পণ্য প্রায় দুমাস আগেই কমমূল্যে ঢাকাসহ বড় বড় বাজার দখল করে নেয়ায় ব্যবসায় মারাত্মক হিমশিম খেতে হচ্ছে আমদানিকারকদের। অনেকে লোকসান ঠেকাতে বাধ্য হচ্ছে আমদানি বাণিজ্য বন্ধ করতে। তাতে সরকার হারাচ্ছে শত শত কোটি টাকার রাজস্ব।

সরজমিনে বিষয়টি জানতে স্থানীয় এক সাংবাদিক পাসেপার্ট যাত্রী হয়ে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন। এ সময় ল্যাগেজ পণ্য পাচারের মহোৎসব চলতে থাকায় তার ভিডিওচিত্র ক্যামেরায় ধারণ করতে গেলে স্ক্যানিং মেশিনের সামনে থেকে অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন এআরও নাঈম, সুপার জাহাংগীর ও সুপার মোখলেছুর রহমান। তিনি হুংকার দিয়ে তেড়ে আসেন এবং এ প্রতিবেদকের মোবাইল ফোন কেড়ে নিতে বার বার উদ্ধত হন। পাসপোর্ট সাথে থাকা ছোট একটি ল্যাগেজ ছিনিয়ে নেয়া সহ অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। এ সময় নীরব দর্শকের মতো তার পাশে তাকিয়ে ছিলেন দায়িত্বরত রাজস্ব কর্মকর্তারা। বিভিন্ন ভঙ্গিতে আরো উপস্থিত ছিলেন শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তা, আনসার সদস্য, ইমিগ্রেশন পুলিশ, ব্যাটালিয়ন পুলিশ এবং বিভিন্ন শ্রেণির দালাল নামধারী বিভিন্ন প্রিন্ট পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও বড় বড় টিভি'র সাংবাদিকরা। দালাল নামধারী কতিপয় দুই ব্যক্তি দিনের বেশিরভাগ সময় ইমিগ্রেশন কাস্টমস ভভ্যন্তরে থাকেন বলে স্থানীয়দের অভিযােগ। সে সময় উক্ত সাংবাদিককে শারিরিকভাবে লাঞ্চিতও করা হয়। ইমিগ্রেশন কাস্টমসের সিসি ফুটেজ ঘাটলে বেরিয়ে আসবে কাস্টম কর্মকর্তাদের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার আসল চরিত্র। কথা হয় বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কাস্টমসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমানের সঙ্গে। তিনি সব অভিযোগ সঠিক না বলে জানান। পরে অবশ্য উক্ত সাংবাদিকের ল্যাগেজ সহ পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেন।


আরও খবর



বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সব শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বঙ্গভবনে ক্রেডেন্সিয়াল হলে সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন তিনি।

বঙ্গভবনের কর্মকর্তারা জানান, ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবার ১৫০০ জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে। জ্যেষ্ঠ রাজনীতিবিদ, বিচারক, কবি, সাহিত্যিক, লেখক, সাংবাদিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।


আরও খবর