Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে বোরো আবাদে এবার ধানের বাম্পার ফলন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৩৫জন দেখেছেন

Image

আবু মোতালেব হোসেন (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নীলফামারীতে সোনালী ধানে ছেয়ে গেছে চারিদিক। মাঠের পর মাঠ শুধুই ধান আর ধান। জেলার ছয় উপজেলায় এবার লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে বোরো আবাদ। সেই সঙ্গে ফলন হয়েছে বাম্পার। ফলন ভালো হওয়ায় খুশি স্থানীয় কৃষক। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সুত্রে জানায়, জেলায় চলতি বোরো মৌসুমে আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮১ হাজার ৭০০ হেক্টর। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আবাদ হয়েছে ৮১ হাজার ৭১০ হেক্টর। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৭৮০

মেট্রিক টন। তবে বেশি জমি আবাদ হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। অর্জিত জমির মধ্যে সদরে ২৩ হাজার ৭০২ হেক্টর, সৈয়দপুরে সাত হাজার ৭০০ হেক্টর, ডোমারে ১৩ হাজার ২১৫ হেক্টর, ডিমলায় ১১ হাজার ২৬০ হেক্টর, জলঢাকায় ১৪ হাজার ৬৬৮ হেক্টর ও কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ১১ হাজার ১৬৫ হেক্টর বোরোর আবাদ হয়েছে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয় জানায়, এবার বোরো মৌসুমে সরকার কতৃক প্রতি কেজি ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা । সে হিসাবে প্রতি মণ ধানের মূল্য হয় এক হাজার ২০০ টাকা। এদিকে, সদরের রামনগর ইউনিয়নের বাহালীপাড়া গ্রামের বোরো চাষি আশরাফ আলী জানান, চলতি মৌসুমে ৬৫ শতক (দুই বিঘা পাঁচ শতাংশ) জমিতে ব্রি ধান-২৮ ও ৫৮ জাতের ধান চাষ করেছেন। বীজতলা, জমি চাষ, রোপণ, স্যার, কীটনাশক, সেচ ও শ্রমিক বাবদ খরচ হয়েছে ২৮ হাজার ৩১২ টাকা।

জমির ধান কেটে ঘরে তুলেছেন ৪১ মণ। প্রতিমন এক হাজার ২০০ টাকা হিসাবে মূল্য দাঁড়ায় ৪৯ হাজার ২০০ টাকা। এতে খরচ বাদে লাভ হয়েছে ২১ হাজার টাকা। একই গ্রামের কৃষক আইয়ব আলী বলেন, ‘এবার সাড়ে তিন বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছি। ধানের ফলন ভাল হয়েছে। তবে প্রচুর বৃষ্টিপাত হলে আরও বেশি ফলন হতো। লাভের পরিমাণটা আরও বাড়তো। সরকার বাজার দর এ রকম দিলে আগামীতে আরও বেশি জমিতে বোরো আবাদ করবো।’ সদরের পঞ্চপুকুর ইউনিয়নের দিঘলটারী গ্রামের কৃষক আবুল কালাম জানান, ‘এবার বোরোর তাক লাগানো ফলন হয়েছে। তিন বিঘায় আমার খরচ হয়েছে ৩৬ হাজার টাকা। আর ধান পেয়েছি ৫৪ মন। প্রতিমন এক হাজার ৩০০ টাকা করে বিক্রি করে টাকা পেয়েছি ৭০ হাজার ২০০ টাকা। এতে আমার লাভ হয়েছে ৩৪ হাজার ২০০ টাকা। তিনি বলেন, বাজার দর এরকম থাকলে আগামীতে বোরোর আবাদ বাড়াবো। শুধু আশরাফ আলী, আইয়ব আলী, আবু কালাম নন বোরোর বাম্পার ফলন পেয়ে খুশি জেলার কৃষকরা।’

জেলার জলঢাকা উপজেলার শিমুলবাড়ী ইউনিয়নের বালারপুকুর গ্রামের কৃষক রশিদুল ইসলাম বলেন, ‘এবার সেচের সুবিধা পেয়ে চার বিঘা জমিতে বোরোর আবাদ করেছি। ফলনও হয়েছে বাম্পার। তবে ইরি আবাদে কিছু ধারদেনা করেছি। তাই কাঁচা ধান বিক্রি করে (সরকারী রেট) খুব একটা লাভ করতে পারিনি। অর্ধেকেরও বেশী জমির ধান কেটে ঘরে তুলেছি। বাকি ধান তিন চারদিনের মধ্যে কেটে ঘরে তুলা যাবে। সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আতিক আহমেদ জানান, ‘এবার সদরে ২৩ হাজার ৭০২ হেক্টর জমিতে বোরোর চাষ হয়েছে। বাম্পার ফলনে কৃষক বেজায় খুশি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অর্জন বেড়ে যাওয়ায় আবাদ বেশী হয়েছে। আশা করি, আবহাওয়া ও বাজার দর অনুকুলে থাকলে কৃষকরা এবার লাভবান হবে।’ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এসএম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০ হেক্টর জমি বেশী আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ফলনও হয়েছে বাম্পার। এখন পর্যন্ত শতকরা ২০ ভাগ জমির ধান কাটা হয়েছে। আশা করছি, বাজারে ভাল দাম পেলে বিক্রি করে লাভবান হবেন তারা।


আরও খবর



জলদস্যুদের হাতে জিম্মি নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আব্দুল্লাহ’র নাবিকদের সঙ্গে সবার যোগাযোগ বিচ্ছন্ন রয়েছে। শনিবার (১৬ মার্চ) দিনভর জিম্মি থাকা নাবিকদের কেউ জাহাজ মালিক কিংবা স্বজনদের সঙ্গে কোনোভাবে করতে পারেনি।

মঙ্গলবার ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহকে জিম্মি করার পর প্রতিদিন নাবিকদের কেউ না কেউ যোগাযোগ করেছেন স্বজন কিংবা জাহাজ মালিকদের সঙ্গে। এই প্রথম একটি দিন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন ছিলেন নাবিকরা। ধারণা করা হচ্ছে, মালিক পক্ষের উপর চাপ তৈরি করতেই এমন যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা তৈরি করেছে জলদস্যুরা।

বৃহস্পতিবার থেকে জলদস্যুদের কবলে পড়া ‘এমভি আবদুল্লাহ’র নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জলদস্যুদের নতুন আরেকটি দল। মঙ্গলবার জাহাজটি জলদস্যুর কবলে পড়ার পর বৃহস্পতিবার সোমালিয়ার উপকূল হতে ৭ নটিক্যাল মাইল দূরে জাহাজটি নোঙর করেছিল। এরপর জলদস্যুদের আগের দল জাহাজ থেকে নেমে পড়ে। আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ১৫-২০ জনের নতুন আরেকটি দল জাহাজের দায়িত্ব বুঝে নেয়।

নোঙর তুলে শুক্রবার বিকেলে তারাই জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করে। এদের সঙ্গে আছেন ইংরেজি জানা একজন দোভাষী। আজ শনিবার পর্যন্ত সোমালিয়ার জলদস্যুরা মুক্তিপণ দাবি করেনি। এ ব্যাপারে মালিকপেক্ষরও কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি তারা। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগির তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে মুক্তিপণের প্রস্তাব পাঠাবে জলদস্যুরা।

এদিকে, শনিবার দিনভর নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় উদ্বেগ উৎকন্ঠা বেড়েছে স্বজনদের।


আরও খবর



পবিত্র রমজানে ভোগ-বিলাস পরিহারের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন,পবিত্র রমজানের শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যাবতীয় ভোগ-বিলাস পরিহারের।

আজ মঙ্গলবার (১২ মার্চ) থেকে শুরু হতে যাওয়া রমজান মাস উপলক্ষ্যে (১১ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের জাতীয় জীবনে পবিত্র মাহে রমজানের শিক্ষা কার্যকর করার তাওফিক দান করুন। মাহে রমজান আমাদের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল শান্তি, সকলের জীবন মঙ্গলময় হোক। পবিত্র মাহে রমজানে আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম জাহানের উত্তরোত্তর উন্নতি, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করছি।

প্রধানমন্ত্রী পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষ্যে দেশবাসী ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর প্রতি আন্তরিক মোবারকবাদ জানিয়ে বলেন, সিয়াম সাধনা ও সংযমের মাস পবিত্র মাহে রমজান আমাদের মাঝে সমাগত। পবিত্র এ মাসে আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে ও সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি, নৈকট্যলাভ এবং ক্ষমা লাভের অপূর্ব সুযোগ হয়। সিয়াম ধনী-গরিব সবার মাঝে পারস্পরিক সহমর্মিতা, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠায় অনন্য ভূমিকা পালন করে।

সরকারপ্রধান পবিত্র মাহে রমজানের শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যাবতীয় ভোগ-বিলাস, হিংসা-বিদ্বেষ ও সংঘাত পরিহার এবং জীবনের সর্বস্তরে পরিমিতিবোধ, ধৈর্য্য ও সংযম প্রদর্শনের মাধ্যমে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করার আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকল প্রকার কুসংস্কার পরিহার করে আমরা শান্তির ধর্ম ইসলামের চেতনাকে ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনের সকল স্তরে প্রতিষ্ঠা করি। সিয়াম পালনের পাশাপাশি বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করি ও ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে হেফাজত করুন, আমিন।


আরও খবর



মেহেরপুরে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস পালিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:“নারীর সম অধিকার সমসুযোগ এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ” এ প্রতিপাদ্যে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ

শুক্রবার বেলা ১১ সময় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর ও জাতীয় মহিলা সংস্থার আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেহেরপুর জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) শামীম হোসেন। এসময় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নীলা হাফিয়া, জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়য়ারম্যান শামীম আরা হীরা। এসময় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন নারী নেতৃরা উপস্থিত ছিলেন ।

এর আগে জেলা শিল্পকলা একাডেমির সামনে থেকে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিতে নেতৃত্ব দেন স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক শামীম হোসেন। র‌্যালিটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর গিয়ে শেষ হয়।


আরও খবর



মেট্রো রেলে হাফ পাস চালু করার সুযোগ নেই

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মেট্রোরেলে শিশু ও শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক ভাড়ার সুবিধা চালু হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী।

রোববার (১৭ মার্চ) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে সুবিধাবঞ্চিতদের নিয়ে মেট্রোরেলে আনন্দ ভ্রমণে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

এদিন ৫০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিশু নিয়ে মেট্রোরেলে আনন্দ ভ্রমণের আয়োজন করে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। এদের সবাইকে নিয়ে মতিঝিল মেট্রোস্টেশন থেকে বেলা ১১টা ২০মিনিটে উত্তরা উত্তর স্টেশনের উদ্দেশে ট্রেনটি ছেড়ে গেছে।

আমিন উল্লাহ নুরী বলেন, শিশু বা শিক্ষার্থী তাদের জন্যই মেট্রো রেলে হাফ পাস চালু করার সুযোগ নেই। তবে যাদের এমআরটি পাস রয়েছে, তারা সবাই টিকিটের মূল্য থেকে ১০ শতাংশ ছাড় পাবেন। শিক্ষার্থীরা যেন এই সুবিধাটা নেন।

তিনি বলেন, মেট্রোরেলে টিকিট মূলত কার্ড সিস্টেম। সেটি মেশিনের সাহায্যে ব্যবহৃত হয়। ফলে কে ছাত্র আর কে ছাত্র না মেশিনের পক্ষে সেটি বোঝা সম্ভব না। এ জন্য মেট্রো রেলে হাফ পাস চালু করার সুযোগ নেই।


আরও খবর



ড. ইউনূস বিদেশ যেতে চান, আদালতে আবেদন

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৪০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শান্তিতে নোবেলজয়ী, অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিদেশে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আবেদন করেছেন।

রোববার (১০ মার্চ) তার পক্ষে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে এ আবেদন করা হয়।

এতে বলা হয়- ড. মুহাম্মদ ইউনূস বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যেতে চান। কিন্তু আদালত যেহেতু দেশের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে অবহিত করতে বলেছেন, তাই এই আবেদন করা হলো।

সোমবার এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের করা মামলায় চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ঢাকার শ্রম আদালত-৩ এর বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালত ইউনূসকে ৬ মাস কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা জরিমানার রায় দেন। ওইদিনই তিনি এক মাসের মধ্যে আপিলের শর্তে জামিন পান।

গত ২৮ জানুয়ারি সকালে সাজা বাতিল চেয়ে আপিল আবেদন করে আপিল ট্রাইব্যুনাল থেকেও জামিন পান তিনি। সবশেষ গত ১০ মার্চ সেই জামিনের মেয়াদ বর্ধিত করা হয়েছে।

তবে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ইউনূসকে বিদেশে যেতে হলে আদালতের অনুমতি লাগবে বলে আদেশ দেন হাইকোর্ট। গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।


আরও খবর