Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

লক্ষীপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরে অসহায় গৃহবধূর ইজ্জত হননের চেষ্টা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০৭জন দেখেছেন

Image

নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের লক্ষীপুর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর পাওয়া এক অসহায় গৃহবধূর ইজ্জত হননের জন্য মরিয়া হয়ে  উঠেছে লক্ষীপুর ৯ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সভাপতি মোঃ নাদু মিয়া(৬০)।


নাধু মিয়ার লুলুপ দৃষ্টির শিকার এক কন্যা সন্তানের জননী, গৃহবধূ ডলি আক্তার  জানান, আমি একজন বাউল  শিল্পী ।স্বামী ফেলে চলে গেছে। এখন আর গান করিনা। একটি মেয়ে সন্তান নিয়ে খুবই মানবেতর জীবন যাপন করা গরীব ও অসহায় একজন নারী। আমি মাতাগুজার জন্য একটি ঘরের জন্য অনেক মানুষের কাছে গেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের দয়ায় একটা ঘর পাইছি। ভাবছিলাম শান্তি সুখে থাকব।


নাদু মিয়া আমাকেনাতনী বলে ডাকে। সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে গভীর রাতে আমার ঘরে ঢুকে আড্ডা দেয়,পান, সুপারী খায়।কয়েকদিন পর পর আমার জাতীয় পরিচয় পত্র চায়।বেশ কয়েবার নেওয়ার পর আবারো চায়। পরে তার আসল উদ্দেশ্য বুঝতে পেরে আমি সতর্ক হয়ে যাই। এরপর সরাসরি আমাকে কুপ্রস্তাব দেয়।তিনি আমার ইজ্জত নষ্ট করার জন্য বলে। প্রায় রাতেই আমার ঘরের দরজায় উপস্থিত হয়ে ডাকাডাকি  করে।

গতকাল ৪ ঠা জানুয়ারী  রাত ১১ টার দিকে আমার ঘরের দরজায় ধাক্কা ধাক্কি করে আমাকে নামধরে ডাকতে শুরু করে ও জোর জবরদস্তি করে আমার ইজ্জত নষ্ট করার চেষ্টা চালায়। পরে আমি  ইজ্জত বাঁচাইতে লোকজনের কাছে মুখ খুলতে বাধ্য হই। 


ওই গৃহবধূর পাঁচ বছর বয়সী শিশুকন্যা যার নাম দিয়া,এ ঘটনায় ভয় পেয়ে  কান্না করতে থাকে।সে বলে রাইতকালা ওই বেডাডা(নাদু মিয়া) আমগো ঘরে জোরে জোরে বাইরা বাইরি করে। আম্মার কাছে কি জানি কয়, আর খালি আইডেন্টি কার্ড চায়। আমার ডর লাগে। 


ভিকটিম গৃহবধূ ডলি আক্তার, আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমারে ঘর দিছে,কিন্তু নাদু মিয়ার জন্য আমি আমি ওই ঘরে শান্তিতে থাকতে পারছিনা।নাদু মিয়া আমারে ভয় দেখাইয়া হুমকি দেয় আমি আওয়ামীলীগের সভাপতি, আমার অনেক ক্ষমতা, তুই আমার কিছুই করতে পারবিনা।তাই ভুক্তভরাগী ডলি বলেন,আমি জনগণের কাছে বিচার চাই, সরকারের কাছে বিচার চাই,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিচার চাই।


এ ব্যাপারে লক্ষীপুর গ্রামের স্থানীয় কয়েকজনের সাথে কথা বললে তারা জানান,ঘটনা সত্য, অসহায় মেয়েটির  ঘরে ঢুকে সভাপতি নাদু মিয়া  ইজ্জত নষ্ট করার পায়তারা  করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেক স্থানীয়রা জানায়,একটি মহল ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে লক্ষীপুর ৯ নং ওয়ার্ডের আ.সভাপতি ও অভিযুক্ত নাদু মিয়ার কাছে  জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা সাংবাদিকরা আমার কিছুই করতে পারবেন না, আপনারা যা খুশী তা লিখতে পারেন। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



রাণীশংকৈলে কুলিক নদীতে গোসল করতে গিয়ে ২ শিশুর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image
মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃগ্রাম্য এলাকাগুলোতে নববর্ষ উপলক্ষে রংমাখানো, নদী বা পুকুরে মাছ ধরা, গোসল করার প্রচলন রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় কুলিক নদীতে দুই শিশু গোসল করতে যায়। গোসলের একপর্যায়ে দূজনে পাতিতে তলিয়ে গেলে স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নববর্ষ উপলক্ষে কুলিক নদীতে রবিবার (১৪ এপ্রিল) উপজেলার লেহেম্বা ইউনিয়নে খঞ্জনা গ্রামের ইব্রাহিমের কন্যা ইয়াসমিন (১০) দিনাজপুর সদর উপজেলার রেল স্টেশন এলাকার ইউসুফ আলী’র কন্যা তসলিমা (৮) গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা যায়। নানার বাড়িতে বেড়াতে আসা তসলিমা ইয়াসমিনের সাথে দুপুরে কুলিক নদীতে গোসল করতে যায়। পরে পরিবারের সদস্যরা তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করতে থাকে। একপর্যায়ে কুলিক নদী পানিতে দুজনের মরদেহ ভাসতে দেখে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। 

এব্যাপারে থানা অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে এএসপি সার্কেল রেজাউল হক, থানা পুলিশসহ সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা শিবনারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

শিবনারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে।

ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন শিবনারায়ণ। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন অংশগ্রহণ করে কারাবরণ করেন। তিনি ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও নেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ৭ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এ লক্ষ্যে ছাত্রদের নিয়ে একটি বাহিনী মতান্তরে ‘ফেব্রুয়ারি-১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্রনেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাসের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক শোকবার্তায় শিবনারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।


আরও খবর



বাকেরগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত রানাসহ ৩ জন গ্রেফতার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
বাকেরগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি:বরিশালের বাকেরগঞ্জে ওসি আফজালের তৎপরতায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত রানাসহ ৩ ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন মোঃ রানা খান (২৬), মোঃ সোহেল খান (২৮) ও মোঃ সাব্বির খান (২২)।

সোমবার দিবাগত রাত ১.১৫ টার সময় উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে সেখান থেকে তাদের আটক করা হয়।

বাকেরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আফজাল হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১.১৫ টার দিকে রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের পশ্চিম শ্যামপুর এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিয়ে থাকা ডাকাতরা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ৩ ডাকাতে আটক করে। পুলিশের অভিযান টের পেয়ে পেশাদার ডাকাত কবির চৌকিদারসহ কয়েকজন পালিয়ে যায়। 

আটককৃত ডাকাতরা হলেন উপজেলার কবাই ইউনিয়নের বাসিন্দা নুর ইসালম খানের পুত্র সোহেল খান (২৮), একই উপজেলার রঙ্গশ্রী ইউনিয়নের দাওকাঠী গ্রামের আঃ রাজ্জাক খানের পুত্র রানা খান (২৬) ও মামুন খানের পুত্র সাব্বির খান (২২)।

তাদের কাছ থেকে একটি ছেনা, দুইটি স্কুড্রাইভার, একটি কাটার, একটি ছুরিসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ও দুইটি মোবাইল উদ্ধার করে জব্দ করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ডাকাতি, গরু চুরি, হত্যা ও মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানায় পুলিশ।

আরও খবর



জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি ২৩ নাবিক মুক্ত

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩১ দিন পর মুক্তি পেলেন সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’ ও জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিক।নাবিকরা সুস্থ আছেন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) দিনগত রাত ৩টা ৩০ মিনিটে কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

জানা গেছে, জলদস্যুদের দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ নিয়ে একটি বিমান বাংলাদেশ সময় শনিবার বিকেলে জিম্মি জাহাজের ওপর চক্কর দেয়। এসময় জাহাজের ওপরে ২৩ নাবিক অক্ষত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়। এরপর বিমান থেকে ডলারভর্তি তিনটি ব্যাগ সাগরে ফেলা হয়। স্পিডবোট দিয়ে এসব ব্যাগ জলদস্যুরা কুড়িয়ে নেয়। জাহাজে উঠে দাবি অনুয়ায়ী মুক্তিপণ গুনে নেয় জলদস্যুরা। তবে চুক্তি অনুযায়ী জাহাজটি যথাসময়ে ছেড়ে দেয়নি দস্যুরা। পরবর্তীতে আশপাশে কেউ আটক করছে কি না, সেটি নিশ্চিত হয়ে জাহাজ থেকে দস্যুরা নেমে যায়।

মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে ২৩ নাবিক নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এমভি আবদুল্লাহ। যদিও মুক্তিপণ কত এবং কীভাবে দেওয়া হয়েছে সেটি নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি জাহাজের মালিকপক্ষের কোনো কর্মকর্তা।

কেএসআরএম গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান বলেন, সমঝোতার পর নাবিকসহ জাহাজটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। জাহাজের চারপাশে একাধিক আন্তর্জাতিক যুদ্ধজাহাজ রয়েছে।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালিয়ান দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। ৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুটো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

কবির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন ‘এমভি আবদুল্লাহ’ আগে ‘গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি বাল্ক কেরিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী এরকম মোট ২৩টি জাহাজ আছে কবির গ্রুপের বহরে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর



নাসিরনগরে কৃষকলীগের প্রতিষ্টা বার্ষিকি উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান, নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ১৯ এপ্রিল ২০২৪ রোজ শুক্রবার বেলা এগারো ঘটিকার সময় বাংলাদেশ কৃষকলীগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা শাখার উদ্যোগে এন আর ভবনে এক দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়।

উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি হাজী অলি মিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরে আলম নুরের সঞ্চালনায় দোয়া ও আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,কেন্দীয় কৃষকলভগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব নাজির মিয়া।

বিশেষ অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ- সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী রোমা আক্তার,শেখ আব্দুল আহাদ,রেবা খানম,এম এ  কাসেম,এডঃ মিজানুর রহমান,নাজমুর রশীদ সবুজ।

অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মোঃ আমজাদ হোসেন,আলী রাজ সহ আরো অনেকেই।

আলোচনা সভায় প্রধান ও বিষেশ অথিতি বৃন্দ কৃষকলীগ গঠনের কারন ও কৃষকলীগের বিভিন্ন দিক নিয়ে বিষদ আলোচনা করেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব



আরও খবর