Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

কূটনীতিকদের বাণিজ্য বাড়াতে আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৬৭জন দেখেছেন

Image

 বাসস: স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ টেকসই করতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে অর্থনৈতিক কূটনীতি জোরদারে তৎপর হতে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‌‘দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশাপাশি আপনাদেরকে (কূটনীতিকদের) অর্থনৈতিক কূটনীতিকে শক্তিশালী করতে সক্রিয় হতে হবে।

স্থানীয় সময় সোমবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অবস্থানরত বাংলাদেশি কূটনীতিকদের অংশগ্রহণে দোহায় তার বাসভবনে অনুষ্ঠিত একটি আঞ্চলিক দূত সম্মেলনে এই নির্দেশনা দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্নাতক অর্জন করতে যাচ্ছে। এজন্য সে সব দেশের প্রতি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন, যেখানে বাংলাদেশ ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে এবং উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে লাভবান হতে পারে।

তিনি বলেন, ‘আপনাকে চোখ খোলা রেখে সব দেশের সঙ্গে আলোচনা ও সমঝোতা করতে হবে। তাহলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা টিকে থাকতে পারব, আরও এগিয়ে যেতে এবং অবশেষে উন্নত দেশ হিসেবে স্নাতক হতে পারব।

‘এক সময় কূটনীতি একটি রাজনৈতিক বিষয় ছিল। কিন্তু এখন এটি অর্থনৈতিক বিষয়, মানে অর্থনৈতিক কূটনীতি’, বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘তাই যারা বিভিন্ন দেশে কাজ করছেন তাদেরকে সেই দেশগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে যেখানে আমরা বাণিজ্য ও ব্যবসা করতে পারি। একই সঙ্গে সেসব দেশে আমাদের পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে এবং যে দেশগুলো থেকে আমরা কম এবং ন্যায্য দামে পণ্য আমদানি করতে পারি।

তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ব্যবসা ও বাণিজ্য আরও বাড়াতে এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সরকারপ্রধান বলেন, ‘যেসব দেশে আমাদের পণ্যের চাহিদা আছে এবং যেখানে বিপণনের সুযোগ আছে সে সমস্ত দেশকে চিহ্নিত করুন।

বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বাংলাদেশের নীতির উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের পররাষ্ট্র নীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। অন্তত আমি দাবি করতে পারি যে, বাংলাদেশ সঠিকভাবে এই নীতি অনুসরণ করছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশ সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবে। কিন্তু যখন কোনো অন্যায় দেখা যাবে, তখন বাংলাদেশ অবশ্যই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার কথা বলবে, যা মিয়ানমারকে বলা হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘যখন মিয়ানমারে ঘটনাটি ঘটেছিল, তখন আমরা মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে সংঘাতে জড়াইনি। রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে বাংলাদেশ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।

সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি উপস্থিত ছিলেন।

জাতিসংঘের পঞ্চম স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী এখন কাতার সফরে রয়েছেন। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের আমন্ত্রণে তিনি গত শনিবার সেখানে পৌঁছেন। আগামীকাল বুধবার ঢাকার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর রওনা হওয়ার কথা রয়েছে।


আরও খবর



জঙ্গিবাদ দমনে সাহসী ভূমিকা রেখেছে র‌্যাব: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা তখনই সফল হবে যখন দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো থাকবে, নিয়ন্ত্রণে থাকবে, বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবং আমাদের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলো সকলে সচেতন থাকবে। তাহলেই আমরা আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে পারব।

আজ বুধবার (৬ মার্চ) কুর্মিটোলা র‍্যাব সদর দপ্তরে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি ধন্যবাদ জানাই র‌্যাবের সকল সদস্যকে। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহসী ভূমিকা রেখেছেন। জঙ্গীবাদ দমনে তারা বিশেষ ভূমিকা রেখেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাদক, কিশোর গ্যাং সমাজকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। অনেক পরিবার ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে আমাদের যুব সমাজ। তাদের মেধা নষ্ট হচ্ছে। তাদের কর্ম শক্তি নষ্ট হচ্ছে। এই মাদক বিস্তার রোধে র‌্যাব সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, যা আরও বেশি কার্যকর করা প্রয়োজন।

তিনি আরও বলেন, ‘রমজানে সংযমের পরিবর্তে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী লোভী হয়ে ওঠে এসব ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।


আরও খবর



ইলিয়াস কাঞ্চন প্ল্যানবাজ লোক: জায়েদ খান

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:ইলিয়াস কাঞ্চন হচ্ছেন সবচেয়ে বড় একটা প্ল্যানবাজ লোক। একুশে পদক পাওয়া একজন স্মরণীয়-বরণীয় মানুষ। তিনি আমাদের সবার সিনিয়র। যতই কান্নাকাটি করুক না কেন, এইসব ঝামেলার দায়িত্ব কিন্তু উনার ঘাড়ে নিতে হবে। এবার বিভিন্ন কারণে সদ্য বিদায়ী সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চনকে দুষলেন জায়েদ খান।

বুধবার (৬ মার্চ) গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এমনটাই জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয় না কাঞ্চন ভাই কোনোদিন সমিতির গঠনতন্ত্র পড়ছেন! তাকে জিজ্ঞেস করবেন, কোন ধারায় কী আছে? তিনি বলতে পারবেন না। আর আমাকে জিজ্ঞেস করেন কোন ধারায় কী আছে, সব মুখস্থ।

এদিকে, সম্প্রতি শিল্পী সমিতিতে জায়েদ খানের সদস্য পদ বাতিল করা হয়েছে। এ নিয়েও চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তা ছাড়া এর আগে সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি থেকে বাতিল করা হয়েছিল চিত্রনায়িকা সুচরিতা ও চিত্রনায়ক রুবেলের সদস্যপদ।

এই ঘটনার কথা উল্লেখ করে জায়েদ বলেন, ‘সুচরিতা ও রুবেল ভাইয়ের যে সদস্য ও কার্যকরী পদ স্থগিত করা হয়েছিল, সেটাও অবৈধ। কেন বলি? কারণ চিঠি দিয়েছিল নিপুণ। তখন রুবেল ভাই ও সুচরিতা আপা বলেছিলেন, আপনি তো সেক্রেটারি না, আপনি আমাকে চিঠি দিতে পারেন না। এই পদ নিয়ে মামলা চলমান। অতএব আপনার নোটিশে আমি মিটিংয়ে উপস্থিত হতে পারি না। এতে মহামান্য হাইকোর্টের সিদ্ধান্তের অবমাননা হয়।

সম্প্রতি শিল্পী সমিতির পিকনিকে ইলিয়াস কাঞ্চন জানিয়েছেন, আক্ষেপ নিয়ে বিদায় নিচ্ছেন তিনি। তার মতে, শিল্পীদের স্বার্থ রক্ষার কথা ভুলে গেছেন সদস্যরা। এ ছাড়া বর্তমান কমিটির কার্যক্রম ও সাফল্য নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। যে কারণে আগামী নির্বাচনে আর অংশ নেবেন না তিনি।

২০২২ সালের নির্বাচনে সমিতির সভাপতি পদে নির্বাচিত হন ইলিয়াস কাঞ্চন। তবে সেই নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে কে জয়ী হয়েছেন, তা নিয়ে সৃষ্টি হয় বিতর্ক। শেষমেশ জটিলতা অবসানে আদালতের দ্বারস্থ হন দুই প্রার্থী নিপুণ আক্তার ও জায়েদ খান। যদিও উচ্চ আদালতে বিষয়টি এখনও বিচারাধীন।


আরও খবর



মিরপুরে ফ্লাটের টাকা নিয়ে প্রতারনাঃ টাকা না দিয়ে মারধর

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজধানীর মিরপুরে জোর করে ফ্ল্যাট দখল ও সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন বৃদ্ধ কামাল উদ্দিন ও তার  পরিবারের লোকজন ঘটনার বিবরণে জানা যায়, বাসা নম্বর ৫ রোড  নম্বর১৮ ব্লক - সি সেকশন ১০ মিরপুরের এই বাড়িটি সাত তলার ৬ তলায় দুইটি ফ্ল্যাট দক্ষিণ পশ্চিম ফ্ল্যাটের আয়তন ৬৩৯.৫৫ বর্গফুট ও ষষ্ঠ তলার দক্ষিণ-পূর্ব ৬৯৯.০১ বর্গফুট যা জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের হস্তান্তর অনুমতি ও সাব রেজিস্ট্রি বায়না  দলিল পত্রাদি অনুসারে মো. কামরুল ইসলাম পিতা মো. কামাল উদ্দিন থাকা সত্ত্বেও জোরপূর্বক  অধ্যাপক আজিজুর রহমানের তিন সন্তান ভোগ দখল করার অভিযোগ পাওয়া যায়।

অভিযোগকারী তথ্য অনুযায়ী জানা যায় শুধু ফ্ল্যাট দখল না এমনকি তার পরিবারের উপর প্রান নাশের হুমকি ও বেশ কয়েকবার অতর্কিত হামলা চালানো হয় । উক্ত ব্যাপারে মিরপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয় । মিরপুর মডেল থানায় এই বিষয়ে পর পর  দুটি জিডি করা হয়। ২০১৯ সালে ২৭ জুলাই জিডি নাম্বার ২৩০৮ । উল্লেখ আছে ফ্ল্যাট দুইটি বুঝিয়ে না দেওয়ায় ও প্রাণনাশের  হুমকি এবং 2022 সালে ১৬ মে  মিরপুর মডেল থানায় আরেকটি জিডিতে উল্লেখ আছে জিডি  নাম্বার ১০৭২ উক্ত ঘরের বৈদ্যুতিক লাইন খুলে আমেনা বেগমের রুমে  আর্থিং করায় এবং বাসায় কামাল উদ্দিন আসার পথে চার পাচ জন সন্ত্রাসী মিলে তাকে মেরে ফ্ল্যাট ছাড়া হুমকি দিয়ে তার পকেট থেকে এন্ড্রয়েড মোবাইল  ছিনতাই করে নিয়ে যায় তারা।

এছাড়াও মো. কামাল উদ্দিন কে উক্ত বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় আটক করে সিভিল পুলিশের পরিচয়ে কিছু লোকজন নিয়ে প্রফেসরের বড় ছেলে মাহমুদ আরিফ রহমান অনেকক্ষণ আটকে রেখে জোরপূর্বক জাতীয় গৃহায়ণ হস্তান্তর অনুমতি পত্র ও সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের বায়না দলিল সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। অভিযোগকারী মো. কামাল উদ্দিনের কাছে জানতে পারি আমার দুই সন্তানের এক সন্তান বাইরে দেশে থাকে ও ছোট ছেলে আমার সাথেই থাকতো হঠাৎ করে আমাদের বিল্ডিং এর ছাদে মাহমুদ আরিফের মামা মিজান ও চাচাত ভাই আব্দুর রাজ্জাক আমার ছোট ছেলে শরীফ কে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে । আমার ছেলের চিৎকার শুনে আমরা ও আশেপাশের লোকজন জড়ো হয়ে তাকে উদ্ধার করি ।

ছেলের জীবনের নিশ্চয়তা না পাওয়ায় ছেলেকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেই । এই অবস্থায় আমি ও আমার স্ত্রী বিভিন্ন সময় সন্ত্রাসী রহমান আরিফ মাহমুদ , তারই ভাই রহমান রাজিব মাহমুদ ও বোন রিফাত আরা বেগম এবং উক্ত বিল্ডিং এ ভাড়া থাকা তাহাদের আত্মীয়  মিজান ও আব্দুর রাজ্জাক বিভিন্ন সময় আমাদেরকে হুমকি ও মারধর করে এবং বলে এই বাড়ি ছেড়ে চলে যাও না হইলে তোমরা বুড়া-বুড়ি মারা যাবে। উক্ত ঘটনার ব্যাপারে আমাদের তিন নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহিরুল ইসলাম মানিকের বরাবর দরখাস্ত করি । প্রায় চার / পাচ বছর যাবত তাকে বিভিন্ন সময় মৌখিকভাবেও বলি সে একের পর এক সময় এক এক জনকে ঘটনাটি দেখার জন্য দায়িত্ব দেয় ।

এখন পর্যন্ত কাউন্সিলরের কাছ থেকে কোন বিচার পায়নি। এছাড়াও ঢাকা জেলা প্রশাসক বরাবর ,জাতীয় গৃহায়ণ চেয়ারম্যান বরাবর  লিখিত অভিযোগ করি ও অ্যাডভোকেট দ্বারা আমার সন্তান মো. কামরুল ইসলাম সাব রেজিস্ট্রি অফিসের বায়না দলিল কৃত ও জাতীয় গৃহন কর্তৃপক্ষের  অনুমতিপ্রাপ্ত ফ্ল্যাট দুটির মালিক লিগেল নোটিশ পাঠায় মৃত অধ্যাপক মোঃ আজিজুর রহমানের অরিস দুইপুত্র ও এক কন্যা  সন্তান বরাবর উক্ত লিগালনোটিশের কোন জবাব দেইনি বলে জানা যায়। এছাড়াও জানা যায়, মো. কামাল উদ্দিন বিচারের দাবিতে কোর্টে মামলা করে উক্ত মামলায় রহমান আরিফ মাহমুদ কোর্টে ক্ষমা চেয়ে মুচলেকাত দিয়ে মামলার নিষ্পত্তি ঘটায়। তার কিছুদিন পরেই আবার  মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের উপর আবারো হামলা চালায় সন্ত্রাসী আরিফ গংরা।

মহম্মদ কামাল উদ্দিন এমত অবস্থায় বিচার না পাওয়ায় জীবন বাঁচানোর চেষ্টায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও  বাস্তব সংস্থায় একটি অভিযোগ করেন। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা ও বাস্তবায়ন সংস্থার মহাসচিব মোঃ নুরুল ইসলাম ঘটনা সত্যায়িত যাচাইয়ের জন্য সার্বিক পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম মিলন ও পরিচালক মোঃ গোলাম রব্বানীকে উক্ত ঘটনার সত্যতা যাচাই করে লিখিত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আদেশ করে।

এই ঘটনার ব্যাপারে মানবাধিকারের পরিচালক মোঃ গোলাম রব্বানীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি আমাদেরকে বলে আমরা সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম গঠন করে উক্ত ঘটনাটি সরজমিনে সত্যতা যাচাই করতে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জানতে পারি মোঃ কামাল উদ্দিনের ও তার ছেলে মুহাম্মদ কামরুল ইসলামের অভিযোগের সত্যতা আছে মোহাম্মদ কামরুল ইসলামের ফ্ল্যাট ২ টি জোর করে আটকে রাখা মৃত অধ্যাপক আজিজুর রহমানের ছেলে রহমান আরিফ মাহমুদ এর সাথে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে তাহার আসার কথা থাকা সত্ত্বেও তার দেখা মেলেনি এমনকি তার ছোট ভাই রাজিব ও তার বোন কারো সাথে কোন দেখা মেলেনি আমরা আরো যাচাই করে দেখব। তাই উক্ত সন্ত্রাসী ঘটনার বিচারের দাবিতে ও বৃদ্ধ মোঃ কামাল উদ্দিন এবং তার স্ত্রীর  জীবনেরনিরাপত্তার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণে সংবাদটি সংবাদ মাধ্যমের প্রচার করা হলো।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



৪২ দফা দাবি আদায়ে ফুলবাড়ী দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের বিক্ষোভ ও সভা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ফুলবাড়ী দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের উদ্যোগে শনিবার সকাল ১১টায় ৪২ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে ফুলবাড়ী পৌর বাজার মসজিদ সড়কে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভা শেষে পৌরশহরে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।

এ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় ফুলবাড়ী দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি হামিদুল হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ওয়ার্কাস পার্টির উপজেলা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিকদার, ফুলবাড়ী স্বর্ণ শিল্পি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মানিক মন্ডল, দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি কমল চন্দ্র সাহা,সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন,বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আলী,সংগঠনের সদস্য জাফরউল্লাহ্ধসঢ়; আনছারী,তাজুল ইসলাম, মিলন রহমান ও রানা মন্ডল প্রমুখ।

সভায় সংগঠনের সভাপতি হামিদুল হক ৪২ দফা দাবি পাঠ করে শুনান। দাবি সমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শ্রমিক/কর্মচারীদের কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কলকারখানায় কাজ করানো যাবে না। ঈদ-পূঁজায় শ্রমিক/কর্মচারীদের বেতনের সমপরিমান বোনাস দিতে হবে। কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ০৮ (আট) ঘন্টার বেশি শ্রমিক কর্মচারীদের কাজ করান তবে অভার টাইম দিতে হবে। বিনা কারণে বা কথায় কথায় শ্রমিক-কর্মচারীদের ছাঁটাই করা চলবে না। প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে কোন বিরোধ দেখা দিলে নিজেরা সমাধান করিতে না পারিলে তাহা উভয় সংগঠনের প্রতিনিধিদের নিয়ে সমাধান করতে হবে। চুক্তি মোতাবেক মাসিক বেতন হিসেবে পরিশোধ করিতে হবে। বকেয়া রাখা চলবে না। এমন ৪২ দফা দাবি জানান নের্তৃবৃন্দ। সভার শুরুতে সংগঠনের সদস্যদের মাঝে পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।

পরে সেখান থেকে ৪২ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে ফুলবাড়ী দোকান কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি হামিদুল হকের নেতৃত্বে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। দুনিয়ার মজদুর এক হও লাড়াই কর,আমাদের দাবী মানতে হবে এই স্লোগান দিতে দিতে মিছিলটি পৌর শহরর প্রদক্ষিণ করে।


আরও খবর



মধুপুর পল্লী বিদ্যুৎ জোনের লোডশেডিং এঁর কারণে অতিষ্ঠ গ্রাহকরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃটাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় পল্লী বিদ্যুৎ এর লোডশেডিং এর কারণে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ। ঘন্টার পর ঘন্টা অসহনীয় লোডশেডিংয়ে কলকারখানা থেকে শুরু করে ব্যবসা বানিজ্য প্রায় বন্ধ হয়ে পড়ছে।  জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে বিশেষ করে রমজানের শুরু থেকেই ইফতার, সেহরি ও তারাবির নামাজের সময় বিদ্যুৎ না থাকার কারণে। সেহরির রান্না থেকে শুরু করে ফজরের নামাজ পড়া পর্ষন্ত বিদ্যুৎ পাচ্ছে না রোজাদার মুসল্লীগন।

দিনের বেলায় যদিও বা কয়েক মিনিটের জন্য আসে কিন্তু ইফতার করতে হয় বিদ্যুৎ বিহীন অন্ধকারে। এছাড়া তারাবি পড়া শেষ হলে কিছুক্ষণের জন্য দেওয়া হয় বিদ্যুৎ। মধুপুর জোনের পল্লী বিদ্যুৎ এখন সোনার হরিণে পরিনত হয়েছে।  ফলে চরম দুর্ভোগের শিকার হয়ে ফুঁসে উঠছে উপজেলার পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকরা। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলের মানুষেরা। তারা জানান, পৌর শহরে জেনারেটর মালিকদের সাথে আঁতাত করে চলছে মধুপুর পল্লী বিদ্যুৎ।

শহরে বিদ্যুৎ না থাকলেও জেনারেটরের ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু গ্রাম অঞ্চলে সে ব্যবস্থা নেই। এদিকে রমজান মাসে ইফতার, সেহরি ও নামাজের সময় বিদ্যুৎ না পাওয়ায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করছেন মুসল্লিরা।বিভিন্ন সূত্র বলছে, এরকম অবস্থা চলতে থাকলে যেকোনো সময় বড় ধরনের অপ্রতিকর ঘটনা ঘটার আশংকা রয়েছে।ভুক্তভোগীরা অন্তত ইফতার, সেহরি ও নামাজের সময় বিদ্যুৎ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ জানিয়েছেন। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর