Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

ক্ষতিকর কিছু নেই ব্রয়লার মুরগিতে: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;ব্রয়লার মুরগিতে ক্ষতিকর কিছু নেই বলে দাবি করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। ব্রয়লার মুরগির মাংসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক, হেভি মেটাল ও অন্যান্য উপাদানের উপস্থিতি রয়েছে কি না, তা জানতে পরিচালিত গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফল প্রকাশের সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী এ কথা জানান।

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ব্রয়লার মুরগির মাংস বাংলাদেশে সবচেয়ে সস্তা ও সহজলভ্য আমিষের উৎস। মুরগির মাংসের মধ্যে রয়েছে অ্যামাইনো এসিড, ভিটামিন-মিনারেল, যা শরীর গঠন, মেধা বৃদ্ধি ও শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।’

কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘ব্রয়লার মুরগির মাংস খাওয়া নিরাপদ কি না, এ নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যেই ভ্রান্ত ধারণা বা দ্বিধা-দ্বন্দ্ব রয়েছে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেক প্রচারণা দেখা যায় যে- ব্রয়লার মাংসে এন্টিবায়োটিক, হেভি মেটাল ও অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থের উপস্থিতি রয়েছে যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।’

ড. রাজ্জাক বলেন, ‘এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক তথ্যের ফলে সাধারণ জনগণের মাঝে অনেক সময় ব্রয়লার মাংস সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা ছড়িয়ে পড়ে। ফলে মানুষ ব্রয়লার মাংস খাওয়া কমিয়ে দেয়। এতে ব্রয়লার শিল্পের ওপর বড় ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। ২০২০ সালে করোনা প্রাদুর্ভাবের প্রথম দিকে এমন নজির আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। ওই সময় ব্রয়লার মাংস খাওয়া অনেক কমে গিয়েছিল।

তিনি বলেন, ‘দেশের অধিকাংশ মানুষের আয় কম। যা দিয়ে তারা প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার বিশেষ করে আমিষ সমৃদ্ধ খাবার কিনে খেতে পারে না। তুলনামূলকভাবে সারা পৃথিবীতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদিত উন্নতজাতের মুরগির মাংস আমিষ সমৃদ্ধ ও সস্তা। কাজেই শ্রমজীবী ও সীমিত আয়ের মানুষের জন্য পুষ্টি ও আমিষের নিশ্চয়তা দিতে পারে ব্রয়লার মুরগির মাংস। কিন্তু আমাদের দেশে মাথাপিছু মুরগির মাংস খাওয়ার পরিমাণ অন্যান্য দেশের তুলনায় খুবই কম।

সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব নাহিদ রশীদ ও কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ক্ষতিগ্রস্থদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কয়লা উত্তোলনের কারণে কয়লা খনি ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন কমিটির বিক্ষোভ মিছিল ও মানবন্ধন।শনিবার সকাল ১১টায় পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসালম এর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বৈগ্রাম ও কাশিয়াডাঙ্গার প্রায় দেড় হাজার পরিবার বিক্ষোভ মিছিল ও মানবন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভ শেষে দুপুর সাড়ে ১২টায় বৈগ্রাম মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে কয়লা খনি ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বলেন, খনি হওয়ার কারণে এলাকার মানুষ মোনে করেছিল আমাদের পরিবর্তন হবে কিন্তু খনি হওয়ার কারণে এখন আমাদেরকে সব সময় আতংকে থাকতে হচ্ছে। শত শত বসতবাড়ী কম্পনের কারণে ফেটে যাচ্ছে। বাড়ীর টিউবয়েলগুলিতে কোন পানি উঠছে না, বৈগ্রাম কাশিয়া ডাঙ্গা গ্রাম থেকে ফুলবাড়ী পর্যন্ত রাস্তাটির বেহাল অবস্থা, কৃত্রিম ভূমিকম্পনের কারণে ঘরে পরিবার পরিজন নিয়ে থাকা দায় হয়েছে। ক্ষনি কর্তৃপক্ষকে বার বার এই এলাকার সমস্যা নিয়ে কথা বললেও তারা আমাদের কোন কথা কর্ণপাত করেন না। তিনি মানববন্ধনে আরও বলেন, আমাদের ৬ দফা দাবি মধ্যে রয়েছে। ক্ষতি কর্তৃপক্ষের সমঝোতা চুক্তি মোতাবেক ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবার হতে চাকুরি দেওয়ার থাকলেও গত ০৫ বছরেও তা দেওয়া হয়নি। দ্রুত ক্ষতিগ্রস্থদের স্থায়ী চাকুরি দিতে হবে, বৈগ্রাম ও কাশিয়া ডাঙ্গা দুটি গ্রামের পরিবারদেরকে দ্রুত পুণঃ বাসন করতে হবে, মাইনিং সিটি অথবা উন্নতমানের বাসস্থান তৈরি করে দিতে হবে, অবশিষ্ট ক্ষতি পূরনের টাকা দিতে হবে, প্রতিটি গ্রামে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে হবে, মসজিদ, মন্দির, স্কুল কলেজ এবং এই এলাকায় উন্নত মানের একটি হাসপাতাল নির্মান করতে হবে, ক্ষনির উত্তোলনকৃত কয়লার ৫% বোনাস দিতে হবে।

আমাদের দাবি বাস্তবায়নে খনি কর্তৃপক্ষ ও পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সংসদ সদস্যকে অবগত করলেও আজ পর্যন্ত কোন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছেনা। আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে আর কতদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই গ্রামগুলিতে বসবাস করব? এই এলাকার ভূ-গর্ভ থেকে কয়লা তোলার কারণে প্রতিনিয়ত দেবে যাচ্ছে। আমরা এখান থেকে অসুস্থ রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে যাব, রাস্তার বেহাল অবস্থা থাকায় অ্যাম্বুলেন্স্ধসঢ়;ও এই গ্রামগুলিতে আসতে চায় না। তাহলে আপনারা বোঝেন আমরা কিভাবে জীবনযাপন করছি? সংগঠনের সহ-সভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা বলেন, দীর্ঘদিনের এই সমস্যা সমাধানে কেউ এগিয়ে আসছে না। এই এলাকার নির্বাচীত সংসদ সদস্য কে মানুষের সুখ দুঃখের দিনেও পাশে পাওয়া যায় না। তিনি এলাকার উন্নয়ন তো দুরের কথা দেখতেও আসেন না। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈগ্রাম কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের মোঃ আবেদ আলী, আব্দুর রহমান বাচ্চু, শফিকুল ইসলাম, মিনহাজুল, মহিলা মেম্বর মোছাঃ পুতু মনি, তৃপ্তি বেগম সহ সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

এই বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ সাইফুল ইসলাম এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরিশেষে সভাপতি বলেন, আমাদের আজকের এই সমাবেশে দাবী মেনে না নিলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর কঠোর থেকে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যহত থাকবে।


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩৩৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৪৬০ জনে। এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৩৩ জন ডেঙ্গুরোগী।

শুক্রবার (১০ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলাম সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৩৩ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ২৯৮ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে এক হাজার ৩৫ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ছয় হাজার ২০৮ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন এক হাজার ৪৬০ জন। এরমধ্যে ঢাকা সিটিতে ৮৫৭ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরের ৬০৩ জন। এছাড়া ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৭২ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন দুই লাখ ৮০ হাজার ৯০৪ জন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান ২৮১ জন এবং হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন। ওই বছর ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




যুদ্ধ বন্ধে বিশ্বনেতাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার কথা উল্লেখ করে চলমান যুদ্ধ এবং সংঘাত বন্ধে বিশ্বনেতাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় দ্বিতীয় ভয়েস অব সাউথ সামিটে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ভারতের আয়োজনে ‘ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ-২০২৩’ শীর্ষক এ শীর্ষ সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখতে হবে। স্যাংশন পাল্টা স্যাংশনের প্রভাব পড়েছে দক্ষিণ এশিয়ার অঞ্চল গুলোতেও। এসময় তিনি বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় ৫টি প্রস্তাব দেন।

এরপর মোদী বৈশ্বিক সমৃদ্ধি অর্জনে একসঙ্গে কাজ করতে বিশ্বকে আহ্বান জানান। এ সময় শঙ্কা জানান পশ্চিম এশিয়ায় চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়েও। গাজায় বেসামরিকদের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানান মোদী।

তিনি বলেন, আমাদের সবার এক বিশ্ব হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এবং সংঘাত নিরসনের দাবি জানানো এখনই সময়। এ সম্মেলনে বৈশ্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। এতে ১০টি সেশন হবে। উদ্বোধনী ও সমাপনী সেশন হবে রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকার প্রধান স্তরে এবং সভাপতিত্ব করবেন নরেন্দ্র মোদী।

ভারত এর আগে ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ সামিট আয়োজন করেছিল ২০২৩ সালের ১২ ও ১৩ জানুয়ারি। ওই উদ্যোগে গ্লোবাল সাউথের ১২৫টি দেশ এক সঙ্গে তাদের মতামত তুলে ধরেছিল।


আরও খবর

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




ককটেল হামলাকারীরা ছিল হেলমেট পরা : আফরোজা আব্বাস #ktvbangla #ktv

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাসা লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনায় সরকারদলীয় লোকজন দায়ী বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস। দুপুরে রাজধানীর শাহজাহানপুরের বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের এই সভানেত্রী।

আফরোজা আব্বাস বলেন, দারোয়ান দেখেছে মোটরসাইকেলে ২ জন কালো পোশাক পরে এসেছিল। তারা হেলমেট পরাও ছিল। টহলে থাকা পুলিশ তাদের না ধরে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে।

আফরোজা আব্বাস আরও বলেন, শুধু বলে এসব করে ছাত্রদল-যুবদল। নিজেরা তাণ্ডব চালিয়ে দায় চাপায় বিরোধীদলের ওপর। পুলিশ প্রশ্রয় না দিলে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এসব করতে পারত না। সরকারদলীয় সন্ত্রাসীরা প্রশাসনের সহযোগিতায় এসব ঘটাচ্ছে।

তিনি বলেন, সকাল ৮ থেকে সোয়া আটটার দিকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। থানায় ফোন দেয়ার পর পুলিশ এসে অবিস্ফোরিত একটি ককটেল নিয়ে যায়।

আফরোজা আব্বাস অভিযোগ করেন, প্রতিকার চাইলে উল্টো মামলার ঝুঁকি আছে। মির্জা আব্বাস জেলে, তবুও হেলমাটবাহিনী এসব ঘটাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।


আরও খবর



যশোরে মরা গরু জবাই করার সময় তিনজন আটক

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান:মরা গরু জবাই করাকালে যশেরের রাজারহাটে  তিন গোস্ত ব্যবসায়ীকে আটক করে স্থানীয়রা পুলিশি সোপর্দ করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাত ২টার পর রাজারহাট-কচুয়া ব্রীজের পাশে। পরে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করা হয়েছে। আটককৃতরা হলো, যশোর সদরের আবাদ কচুয়া গ্রামের গোস্ত ব্যবসায়ী মিন্টু মোল্লা সহ ও তার সহকারী একই গ্রামের আজিজুর রহমান ও শীতারামপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানায়,  ব্রীজের পাশে সোমবার বিকেলে একটি অসুস্থ গরু আনা হয়। গরুটি সন্ধ্যার পর মারা যায়। যা অনেকেই জানতো । গভীর রাতে ওই মরা গরু জবাই দেয় ঐ তিন ব্যবসায়ী। গরুর চামড়া খুলে গোস্ত আলাদা করার প্রক্রিয়া শুরু করলে স্থানীয়রা একট্টা হয়ে প্রতিবাদ জানায়। কিন্তু তারা এতে কর্ণপাত করে না। বাধ্য হয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। এ বিষয়ে এসআই সাইমন হোসাইন জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান। পরবর্তিতে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়।

এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভুমি) মাহামুদুল হাসান বলেন, গরুটি মারাত্মক অসুস্থ্য ছিলো। অল্প টাকায় গরুটি কেনা হয়েছিলো। কিন্তু মৃত ছিল কিনা সেটা স্পষ্টভাবে বলা যাচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, পশু জবাই আইন ও নিরাপদ গোস্ত আইনে ব্যবসায়ী মিন্টু মোল্লাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সাথে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে। এ ধরণের কর্মকান্ড ফের করলে কারাদন্ড দেয়া হবে বলে তিনি জানান।


আরও খবর