Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

কৃষকের আয় কমবে বিদ্যুতের দাম বাড়ায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: কৃষকের আয় কমে যাবে বিদ্যুতের দাম বাড়ার  বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নেদারল্যান্ডসের পিপলস পার্টি ফর ফ্রিডাম অ্যান্ড ডেমোক্র্যাসির (ভিভিডি) এমপি ফিম ভ্যান স্ট্রিয়েনের নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ শঙ্কা প্রকাশ করেন।

বিদ্যুতের দাম বাড়ায় কৃষির ওপর প্রভাব পড়বে কি না, এমন এক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বিদ্যুতের দাম বাড়ানোয় কৃষিতে কিছুটা প্রভাব তো পড়বেই। ফসলে পানি দিতে না পারলে উৎপাদন কম হবে। তবে জমিতে সার দেওয়া নিয়ে কৃষকরা ঝুঁকি নিতে চায় না। ফলে এদেশের চাষিরা নিজের বউয়ের গয়না কিংবা গরু বিক্রি করেও সার কিনবেন। হয়তো চাষিদের কষ্ট হবে, তার আয় কমে যাবে। তার যে লাভ হওয়ার কথা, সেটা হবে না।’

ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা তো চাই কৃষকের জীবনযাত্রার মান উন্নত হোক। আমাদের ৬০-৭০ শতাংশ মানুষ গ্রামে বাস করেন। তাদের জীবিকার জন্য কোনো না কোনোভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। বিদ্যুতের দাম বাড়লে তাদের আয় কমে যাবে, সন্তানদের লেখাপড়াসহ তাদের জীবনযাত্রার মান কমে যাবে। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব যেভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে পড়েছে, তাতে সরকারেরও কোনো উপায় নেই 

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ না নিলে এভাবে মাসে মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইএমএফ তো সারের দামও বাড়াতে বলে। সারে যে ভর্তুকি দিই, সেটিই তো আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মানে না। তারা সারাজীবন বাধা দিয়ে আসছে। বিএনপির সময় ৯০ টাকা যে সার ছিল, আমরা ১৬ টাকায় দিয়েছি।

ড. রাজ্জাক বলেন, ‘আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের কথা শুনতে গিয়ে অনেককেই বেশি মূল্য দিতে হয়েছে। তখন তো প্রধানমন্ত্রীর ওপর অনেক চাপ ছিল। তারা বলতো, সারে ভর্তুকি দিলে তোমরা উন্নয়ন করবে কীভাবে? তাহলে স্কুল-কলেজ ও রাস্তাঘাটের কী হবে? কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘‘আমরা ভর্তুকি দিচ্ছি না, বিনিয়োগ করছি। আমরা সেই বিনিয়োগের ফল পাচ্ছি’’।

তিনি বলেন, ‘নেদারল্যান্ডসের প্রতিনিধিরা বিশ্বাস করতে পারছেন না যে ২০০৮ সালে আমাদের তিন মিলিয়ন টন সবজি হতো, বর্তমানে তা ২২ মিলিয়ন টন। পৃথিবীর কোনো দেশে ১৩ বছরে সবজির উৎপাদন এত বেড়েছে!’


আরও খবর



প্রতিষ্ঠার ৫৮ বছরেও ভবন সংস্কার না হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের ক্লাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image

নোমান আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:আমতলীতে মাধ্যমিক পর্যায়ে নারী শিক্ষার একমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন ৫৮ বছরেও সংস্কার না করায় প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ক্লাশ করতে হচ্ছে। ৬টি ভবনের মধ্যে সবগুলো ভবনই ব্যবহার অযোগ্য হওয়ায় এখন জোরাতালি দিয়ে ক্লাশ পরিচালনা করা হচ্ছে।

বিদ্যালয় ষুত্রে জানা গেছে, আমতলীর শিক্ষানুরাগী সাবেক এমএলএ মরহুম মফিজ উদ্দিন তালুকদার ১৯৬৫ সালে আমতলী শহরের প্রানকেন্দ্রে বঙ্গবন্ধু সড়কের পাশে আমতলী এমইউ (মফিজ উদ্দিন) বালিকা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি স্থাপন করেন। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ৪২০জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বিদ্যালয়টির ৬টি ভবনের মধ্যে সবগুলো ভবনই ব্যবহার অযোগ্য। বিদ্যালয়টি ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৬ সালে ৪ কক্ষের ১ তলা মূল ভবনটি নির্মান করা হয়। এই ভবনে রয়েছে ১টি হলরুম, প্রধান শিক্ষকের বসার কক্ষ, অফিস, শিক্ষক মিলনায়তন ও শেখ রাসেল কম্পিউটার ল্যাব।

ভবনটি নির্মানের পর কোন ধরনের সংস্কার না করায় বর্তমানে ভবনের ছাদে ফাটল ধরে অনেক জায়গা দিয়ে ধসে পরেছে। বর্ষা মৌসুমে ছাদ চুয়ে পানি পরায় মূল ভবনের ভিতরে কেউ বসতে পারে না। এই ভবনের একটি কক্ষে রয়েছে শেখ রাসেল কম্পিউটার ল্যাব। পানি পরার কারনে বর্ষা মৌসুমে তা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখতে হয়। প্রধান শিক্ষক,অফিসকক্ষসহ সকল রুমের একই অবস্থা। ভবনের অধিকাংশা দরজা জানালা খুলে পরেছে। মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে ১৯৭২ সালে ২ কক্ষের একটি টিনসেডের ক্লাশ রুম নির্মান করা হয়। সংস্কারের অভাবে ৫ বছর পূর্বে সেটি তালাবদ্ধ করে রাখ হয়েছে। এর পাশেই রয়েছে দোতালা টিনসেডের ১টি বিজ্ঞানাগার ভবন। সংস্কারের অভাবে ব্যবহার অযোগ্য হওয়ায় এটিও বর্তমানে তালাবদ্ধ। ছাউনির টিন দিয়ে পানি পরায় বিজ্ঞানাগারের মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। মূল ভবনের দক্ষিণ পাশে শিক্ষার্থীদের ক্লাশের জন্য রয়েছে ২টি ভবন। ১টি তিন কক্ষের আরেকটি দুই কক্ষের। পূর্ব পাশে রয়েছে দোতালা পাঁচ কক্ষের ১টি ভবন।

তিন কক্ষের ভবনটি ১৯৮৭ সালে নির্মান করা হয়। দুই কক্ষের ভবনটি নির্মান করা ২০০৪ সালে। পূর্ব পাশের দোতলা পাঁচ কক্ষের ভবনটি নির্মান করা ২০০২ সালে। নির্মানের পর ভবনগুলো সংস্কার না করায় সব ভবনগুলোই জরাজীর্ন এবং ব্যবহার অযোগ্য হয়ে পরেছে। ভবন ৩টির দেয়াল এবং ছাদের পলেস্তারার খসে পরেছে। দরজা জানালা খুলে গেছে। ছাদে ফাটল ধরায় বর্ষা মৌসুমে ছাদ চুয়ে পানি পরে ফলে বর্ষা মৌসুমে শিক্ষার্থীরা ঠিকমত বসে ক্লাশ করতে পারে না। মেঝে গর্তহয়ে বড় বড় খাদের সৃষ্টি হয়েছে। পূর্ব পাশের দোতালা ৫ কক্ষের ভবনটিতে নির্মানের সময় নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় অতি অল্প সময়ে ভবনটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পরে। ভবনটি অধিক নাজুক হওয়ায় ভয়ে কোন শিক্ষার্থীরা দোতালায় উঠতে চান না।বিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে রয়েছে প্রধান শিক্ষক এবং নৈশ প্রহরীর জন্য দুটি টিন সেডের ঘর। এগুলোও সংস্কার না হওয়ায় জরাজীর্ন অবস্থায় রয়েছে। বসবাসকারীরা নিজেদের টাকায় কোন রকম ঠিক করে বসবাস করলেও রয়েছে ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায়।

বিদ্যালয়টি নারী শিক্ষার হলেও স্থাপনের পর থেকে নেই কোন সীমানা প্রচীর। বিদ্যালয়টি শহরের প্রধান সড়কের পাশে নির্মিত হওয়ায় এবং সড়ক থেকে দেখা যাওয়ার কারনে নারী শিক্ষার্থীরা খেলাধুলায় সংকোচ বোধ করছে। এছাড়া সীমানা প্রচীর না থাকায় অবাধে গরু ছাগল প্রবেশ করে মাঠ নষ্ট করছে। তাছাড়া সীমানা প্রচীর না থাকার কারনে রাতের অন্ধকারে বিদ্যালয়ের মাঠ বসে মাদকসেবীদের আড্ডা খানা।

বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী নওশীন আক্তার ও ঝিনিয়া আক্তার বলেন, আমাদের বিদ্যায় ভবন অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ন। ছাদ, দেয়াল ও পিলারের পলেস্তাররার খসে পড়েছে। বর্ষ মৌসুমে ছাদ চুয়ে পানি পরে। অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী তাছলিমা আলম বলেন, আমারা ভয়ের মধ্যে দিয়ে ক্লাশ করি। বর্ষা কালে ছাদ চুয়ে পানি পরার কারনে ঠিকমত ক্লাশ করতে পারি না।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহ আলম কবীর বলেন, বিদ্যালয়ের ৬টি ভবনের মধ্যে সবভবনগুলো এখন ব্যবহার অনুযযোগী হয়ে পরেছে। ছাদের, দেয়ালের এবং পিলারের পলেস্তারার খসে পরায় ভবনগুলো অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায় শিক্ষার্থীরা ক্লাশ করছে। এবিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষোর নিকট অনেকবার আবেদন করা হয়েছে।

আমতলী উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার ও শিক্ষাকর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. সেলিম মাহমুদ বলেন, আমতলী এমইউ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভবনগুলো অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ন অবস্থায় রয়েছে।বরগুনা জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন বলেন, নতুন ভবন নির্মানের জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট সুপারিশ করা হবে।আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে ভবন সমস্যা সমাধানের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হবে।


আরও খবর



ফ্রান্সের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন স্পিকার

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ফ্রান্সের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন। প্যারিসে ‘উইমেন স্পিকার্স সামিটে’ যোগ দিতে মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দিনগত রাত ১টার দিকে তিনি শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।

শিরীন শারমিনের সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন সংসদ সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম. এ কামাল বিল্লাহ ও সার্জেন্ট অ্যাট আর্মস সাব্বির আহমেদ খান।

এছাড়া স্পিকারের স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইনও নিজ খরচে তার সফরসঙ্গী হয়েছেন।

ফ্রান্সের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির আয়োজনে বুধবার (৬ মার্চ) থেকে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী সামিটে অংশ নেবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

ফ্রান্স সফর শেষে স্পিকার ও তার সফরসঙ্গীরা লন্ডনে যাবেন। সেখানে আগামী ১০ থেকে ১২ মার্চ ‘কমনওয়েলথ ৭৫ স্পেশাল সেলিব্রেশন’ শীর্ষক সম্মেলনে অংশ নেবেন।

আগামী ১৫ মার্চ স্পিকারের দেশে ফিরে আসার কথা রয়েছে।


আরও খবর



আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া কলেজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

মাতুয়াইল হাজী আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। রবিবার ১৭ মার্চ মাতুয়াইল হাজী আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ অডিটোরিয়ামে এই কর্মসূচি পালিত হয়।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন ২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা, কবিতা, রচনা, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন হাজী আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ আবুল বাশার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গভর্নিং বডির সভাপতি মাতুয়াইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শান্তনুর খান শান্ত। অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক শামসুল আলম। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান গভর্নিং বডির সভাপতি শান্তনুর খান শান্ত, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবুল বাশার, অভিভাবক কমিটির সদস্য লিটন মিয়া সহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ। এসময় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সকল সদস্যদের রূহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।


আরও খবর



ব্যবস্হাপকের পারিবারিক কাজে ব্যবহার হচ্ছে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রেষ্টহাইজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রেষ্ট হাউজটি ব্যবস্হাপকের পারিবারিক কাজে ব্যবহার হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগ উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে দিয়ে ও প্রতিকার না পাওয়ার ও অভিযোগ পাওয়া যায়।সরে জমিন গিয়ে দেখা যায়, দেশ বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীদের দিন বা রাত্রি যাপন করার জন্য সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ সৈয়দপুর বিমানবন্দর সংলগ্ন প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি দ্বিতল ভিআইপি ভবন নির্মাণ করে। যেখানে রয়েছে, ডাবল বেড এর ৪ টি রুম।খাবারের জন্য বিশাল মাপের ডাইনিং। প্রতিটি শয়নকক্ষে একটি করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র। ড্রয়িং ও ডাইনিং রুমে রয়েছে একই মানের যন্ত্র। খাবার তৈরির জন্য ইলেকট্রিক হিটারও চুলা। কিন্তু এরপরও সেখান থেকে একটি পয়সা ও ইনকাম হয়না সিভিল অ্যাভিয়েশনের।কারন এটি ব্যবস্হাপক নিজ দখলে রেখে পারিবারিক কাজে ব্যবহার করছেন। 

চাকরি হারানোর ভয়ে নাম প্রকাশ করতে না চাওয়া অনেকেই বলেন,ভিআইপি কোন যাত্রী রেষ্ট হাউজটি ভাড়া চাইতে গেলে বলা হয় রেষ্ট হাউজটি খালি নাই।একারনে সেটি ভাড়াও হয়না মাসের পর মাস।ব্যবস্হাপক ওই রেষ্ট হাউজে রাজ হাসও কবুতরের খামার গড়ে তুলেছেন। আর এসব দেখাশোনা করছেন,৩ জন সরকারি কর্মচারী। আর তাদের বেতন দেয়া হয় সরকারের কোষাগার থেকে। রেষ্ট হাউজের এসি ও ইলেকট্রিক খরচ বছরে হয় ১ লাখ টাকার বিদ্যুৎ বিল। সংস্কার বাবদ প্রতি বছর ব্যয় ধরা হয়,দেড় থেকে ২ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে প্রতিবছর প্রায় ১৫ লাখ টাকার ও বেশি ব্যয় হচ্ছে সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের। কর্তৃপক্ষ সরেজমিন গিয়ে তদন্ত করলেই সব কিছুই দেখতে পাবেন।

এছাড়া বিমানবন্দর ব্যবস্হাপকের বসবাসের যে বাসাটি বরাদ্দ রয়েছে, সেটিতে তিনি বসবাস না করে ১১ ও ১৪ গ্রেডের কর্মচারীদের নামে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যার কারনে সেখান থেকে এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ তেমন একটা ভাড়াও পান না।এমনকি সরকারি টাকায় ক্রয় করা গাড়ি নিজের পরিবারের কাজে ব্যবহার করছেন ব্যবস্হাপক। অথচ তেল খরচ করছেন,সরকারের। এসব বিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে লিখিত অভিযোগ দিয়ে ও প্রতিকার মেলেনি,বরং হেনস্তা হয়েছেন,অভিযোগ কারিরা। 

তবে বিমানবন্দর ব্যবস্হাপক সুপ্লব কুমার বলেন, রেষ্ট হাউজটি ভাড়া হয়না বলেই সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য রাজ হাস ও কবুতরের খামার করা হয়েছে। কিন্তু অন্যান্য অভিযোগ ভিত্তি হীন বলে মনে করেন তিনি। 

আরও খবর



কালিয়াকৈরে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৪জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দিনব্যাপী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলার কালিয়াকৈর বাজার এলাকায় গোলামনবী মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ দিবসটি পালিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন সিকদার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) রজত বিশ^াস, কালিয়াকৈর থানার ওসি এ এফ এম নাসিম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিনসহ উপজেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী, মুক্তিযোদ্ধাগণ, উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিক বৃন্দ।


আরও খবর