Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

কোরআনে হাত রেখে নৌকার পক্ষে শপথ করালেন এমপি!

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২০৭জন দেখেছেন

Image
তানোর প্রতিনিধি; জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে তাঁদের শপথ করানোর অভিযোগ উঠেছে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে। এ-সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর দৃশ্যটি নিজের মোবাইলে ভিডিও করছেন এমপি।জানা গেছে গত শনিবার সকালে ঢাকায় ন্যাম ভবনের নিজের ফ্ল্যাটে বসে গোদাগাড়ীর পৌর মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানদের শপথ করান ওমর ফারুক চৌধুরী।  রোববার সকালে শপথ করানোর এই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। সাথেসাথে ভাইরাল হয়ে পড়ে। সেই সাথে উঠেছে সমালোচনার ঝড়

 তবে এই সংসদ সদস্য দাবি করেন, কাউকে বাধ্য করা হয়নি শপথ করতে। তাঁরা নিজেরাই করেছেন।নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে প্রায়ই গণমাধ্যমের শিরোনাম হন সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী। গত বছর গোদাগাড়ীর এক কলেজ শিক্ষককে নিজের কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে পিটিয়েছিলেন তিনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্তে শিক্ষককে পেটানোর সত্যতা মিলেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় আ. লীগের কয়েকজন নেতা জানান, ওমর ফারুক চৌধুরী টানা তিনবার রাজশাহী-১ আসনের এমপি থাকার কারণে নানা বিতর্কে জড়িয়েছেন। এ জন্য দলের নেতা-কর্মীদের বড় অংশই তাঁর পক্ষে নেই। এ দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনও ঘনিয়ে আসছে। এখন জনপ্রতিনিধিদের নিজের পক্ষে রাখতে কোরআন শরিফে হাত রেখে শপথ করিয়েছেন তিনি।

 ফাঁস হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, সংসদ সদস্য বসে আছেন। তাঁর সামনে টেবিলে রাখা কোরআন শরিফে হাত রেখে একে একে শপথ করছেন ইউপি চেয়ারম্যানরা। সংসদ সদস্য নিজেই সেই দৃশ্য ভিডিও করে রাখছেন। কোরআনে হাত রেখে গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিপক্ষে কোনো দিন যাব না। মাননীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্দেশনা অনুযায়ী এলাকায় দলীয় সকল কার্যক্রম পরিচালনা করব।’ এরপর তিনি থেমে গেলে সংসদ সদস্য বলেন, ‘নৌকার সঙ্গে বেইমানি করব না।’ তখন কোরআনে হাত রেখে সোহেলও একই কথা বলেন।

শপথ করার সময় চর আষাড়িয়াদহ ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনার সঙ্গে কোনো দিন বেইমানি করিনি। করবও না।’ তখন এমপি বলেন, ‘হাতটা দিয়ে বলেন।’ এরপর ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ—আমি দল করেছি কোনো দিন কখনো শপথ করিনি। আজকে যে শপথ করছি এর পরে আপনিও আমার মাথার ছাতা হয়ে থাকবেন।’

এভাবে একে একে অন্য চেয়ারম্যানরাও শপথ করেন। পরে উপস্থিত ১১ জনের সঙ্গে ছবি তোলেন সংসদ সদস্য। এই ছবিতে গোদাগাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, গোদাগাড়ী পৌর মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাসসহ গোদাগাড়ীর নয়টি ইউপির চেয়ারম্যানদের দেখা যায়।

এ বিষয়ে জানতে গোদাগাড়ী সদর ইউপির চেয়ারম্যান মাসুদুল গণিকে ফোন করা হয়। এ সময় শপথ করার কথা অস্বীকার করে মোবাইলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন তিনি। দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেলও প্রথমে অস্বীকার করে ভিডিও দেখতে চান। হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও দেওয়া হলে তা দেখে পরে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

উপজেলা চেয়ারম্যান ও অন্য কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যানের মোবাইল বন্ধ পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে রোববার দুপুরে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি চেয়ারম্যান বিষয়টি স্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে তাঁরা ১১ জন জনপ্রতিনিধি ফিরছেন। দুপুরে তাঁরা বিমানবন্দরে একসঙ্গে বসে ছিলেন ফ্লাইটের জন্য। এর বেশি কিছু তিনি মন্তব্য করতে চাননি।

এ দিকে জনপ্রতিনিধিদের শপথ করানোর ভিডিও ফাঁস হলে নিজের ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আখতারুজ্জামান আক্তার। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘একজন রাজনৈতিক নেতা রাজনৈতিকভাবে কতটা দেউলিয়া হলে তাঁর নিজস্ব নেতা-কর্মীকে অনুগত করে রাখার জন্য পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ছুঁয়ে শপথ করাতে হয়!’

শপথ করানোর বিষয়ে জানতে চাইলে সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, ‘ওরা শপথ করেছে, ওরাই ভালো বলতে পারবে। এটা কি আমি বলতে পারব? কেউ কি বলেছে যে তাঁদের লাঠি ধরে শপথ করানো হয়েছে? আমি কীভাবে বলব কেন শপথ করেছে! তাঁদের মন চেয়েছে, তাঁরা করেছেন। তাঁদের মন চেয়েছে সামনের দিনে ঐক্যবদ্ধ থাকবে, দলের সঙ্গে, নৌকার সঙ্গে থাকবে এবং আমার সঙ্গে থাকবে, এটাও বলেছেন।’

সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমার বিরোধিতা করেছে। সেই জন্যই তাঁরা মনে করেছে, তাঁদের শুদ্ধ হওয়া দরকার, শপথ নেওয়া দরকার। তবে কাউকে জোর করে শপথ করানো হয়নি। সুত্র আজকের পত্রিকা অনলাইন ভার্সন


আরও খবর



নিখোঁজের পর ভূট্টা খেত হতে গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

রিয়াজুল ইসলাম,দিনাজপুর প্রতিনিধি:নিখোঁজের পর দিনাজপুরের বীরগঞ্জে ভূট্টা খেত থেকে রিপা নামে এক গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গৃহবধূ রিপা (২৮) বীরগঞ্জ উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের হঠাৎপাড়া গ্রামের মোঃ রুবেলের স্ত্রী এবং একই উপজেলার নিজপাড়া ইউনিয়নের দামাইক্ষেত্র গ্রামের মৃত আনারুল ইসলামের কন্যা। বুধবার বিকেলে বীরগঞ্জ উপজেলার সাতোর ইউনিয়নের চকরঘু গ্রামের ভূট্টা খেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

সাতোর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মোঃ আব্দুল জলিল জানান, গত শবে বরাতের দিন মায়ের সাথে দুলাভাই সাতোর ইউপির গড়পাড়া গ্রামের ওবাইদুল ইসলামের বাসায় বেড়াতে আসে রিপা। এরপর গত শনিবার থেকে নিখোঁজ হন তিনি। নিখোঁজের পর তার খোঁজ চেয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে নিজ ভূট্টা খেতে পানি দিতে এসে চকরঘু গ্রামের মকলেছুর রহমান ড্রেনের পাশে মরদেহটি দেখতে পায়। পরে পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করলে সুরতহাল শেষে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

বীরগঞ্জ থানার ওসি মজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মৃত রিপার শরীরের কোথাও কোন আঘাতের চিহৃ পাওয়া যায়নি। মরদেহের পাশে দুইটি বিষের বোতল,দুই কানে হেড ফোনসহ বুকের ভিতর হতে একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে। মৃত রিপা মানসিক রোগী ছিলেন বলে পরিবারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি আরও জানান, নিখোঁজ হওয়ার আগে প্রায় আত্মহত্যার করার কথা পরিবারের কাছে বলতেন।


আরও খবর



সরাইলে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রোকেয়া বেগমের সমর্থনে নির্বাচনী সভা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image

মো. রুবেল মিয়াঃ-

আসন্ন সরাইল উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোছা. রোকেয়া বেগমের সমর্থনে এক নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (১৬ মার্চ) সকালে স্থানীদের উদ্যোগে সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের বড্ডপাড়া এলাকায় এ নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত হয়।স্থানীয় ২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার হাবু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত নির্বাচনী সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্য দেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোছা. রোকেয়া বেগম।এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশিষ্ট সমাজকর্মী জুয়েল ঠাকুর।


সরাইল সদর ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক চয়ন ঠাকুর প্রমুখ।সভায় স্থানীয় এলাকার নারী ভোটারা উপস্থিত ছিলেন। উক্ত সভাটি সঞ্চালনা করেন মো. হোসাইন শাওন।এ সময় উপস্থিত নারী ভোটারা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোছা.রোকেয়া বেগম কে সমর্থন জানান।উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোছা. রোকেয়া বেগম বলেন, আমি জনসমর্থন নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছি। ৷আমি আপনাদের ভোটে পুনরায় ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে গরীব দুঃখী ও অসহায় মানুষের সেবায় কাজ করব। সমাজে শান্তি ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করব।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



সড়ক সংস্কারে ধীরগতি, গোজামিলে ড্রেনেজ গাংনী কাথুলী সড়কের বেহাল দশা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কাথুলী সড়কের বেহাল দশা বিরাজ করছে। গাংনীর কাথুলী থেকে মেহেরপুর শহর পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার আঞ্চলিক সড়কের বেশির ভাগ স্থানে ইট-খোয়া ওঠে অসংখ্য ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। পয়নিষ্কাশন ড্রেন নির্মাণেও রয়েছে অনিয়মের অভিযোগ। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ১৮ গ্রামের মানুষসহ পন্য পরিবহন সংশ্লিষ্ট যানবাহন। সকল কর্মকা-ে পড়ছে ভাটা। সড়ক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারী মাসে ৯ কোটি ৪ লক্ষ টাকা ব্যায়ে সড়ক সংস্কার ও বাজার এলাকায় পয়নিস্কানের জন্য ড্রেন তৈরির পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়। দেশব্যাপী গ্রামীণ বাজার উন্নয়ন প্রকল্পের অধিনে পয়নিষ্কাশন ড্রেন নির্মাণ ব্যায় ধরা হয় ৬৪ লক্ষ টাকা। যার কার্যাদেশ পান ঢাকার আবেদ মনসুর কনষ্টাকশন। কাজ দেখভালের দায়িত্বে রয়েছে কুষ্টিয়া এলাকার শহিদুল ইসলাম। কাজ শেষ হবার কথা চলতি বছরের মে মাসে।

স্থানীয়রা জানান, কায়েমকাটা মোড়ে থেকে দুটি সড়ক দু’দিকে গেছে। একটি সড়ক শোলমারি, শোভরাজপুর, তেরঘরিয়া গ্রামের দিকে গেছে। অন্যাটি কাথুলী ইউনিয়নের সহগলপুর, হাটপাড়া, গাড়াবাড়িয়া, কাথুলী বাজারে গিয়ে ঠেকেছে। এই সড়কটি দির্ঘ ১২ বছর ধরে খানাখন্দে ভরে থাকে। সড়ক ও জনপদ বিভাগ বছরে একবার করে খানাখন্দগুলো ভরাট করে চলে যায়। কিন্তু নতুন করে কার্পেটিং করার অভাবে পুনরায় নতুন নতুন খানা খন্দ সৃষ্টি হয়ে যানচলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকার মানুষের।

গত ফেব্রুয়ারী মাসের শুরুতে ওই সড়কের খানাখন্দ ভরাট করেছে সওজ। শুরু হয়েছে ড্রেন নির্মাণ কাজ। কাথুলী সড়কের কুলবাড়িয়া(যে অংশটি সদর উপজেলাধীন) ও হাটপাড়া বাজার এলাকায় ড্রেন নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এই ড্রেন নির্মাণ নিয়ে এলাকার মানুষদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। স্থানীয়দের মতে, যেখানে ড্রেন নির্মাণ করা জরুরী সেখানে না করে অন্যস্থানে ড্রেন করছে।

কাথুলী ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বর জিনারুল ইসলাম জানান, বর্ষা মৌসুমে সড়কের গাড়াবাড়িয়া দারুস সালাম মসজিদ এলাকার সামনে সব চেয়ে বেশি পানি জমে। ওই সময়ে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয় এলাকাবাসিকে। মাঝে মাঝে যানবাহন উল্টে গিয়ে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান যেখানে ড্রেন করা গুরুত্বপূর্ণ সেখানে না করে উচু স্থানে ড্রেন করছে। যা সাধারণ মানুষের কোন কাজে আসবে না।

গাড়াবাড়িয়ার কম্পিউটার দোকানি আলি হোসেন জানান, গত একযুগেও সড়কটিতে মানুষ আরামে চলাচল করতে পারেনি। বেশিরভাগ স্থানে খানাখন্দ। এবারে নতুন করে আরো একটি ঝামেলা তৈরি করেছে তারা।যেখানে ড্রেনের দরকার সেখানে না করে উচু যায়গায় ড্রেন নির্মাণ করছে। আগামী বর্ষায় এই সড়কদিয়ে মানুষ কেন কোন পরিববহনও চলাচল করতে পারবে না। একই অভিযোগ কাথুলী গ্রামের বাসিন্দা লিয়াকত হোসেনের। তিনি আরো জানান, এই সড়কে কোন কাজের ঠিক নেই। এমনিতে কয়েকস্থানে কার্পেটিং তুলে ফেলার কারণে চলাচল করতে কষ্ট হচ্ছে। তার উপর উঁচু স্থানে ড্রেন নির্মাণ।

কাথুলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, কাথুলী সড়কে যেখানে ড্রেন নির্মাণের জন্য এলাকাবাসি দির্ঘ দিন থেকে দাবি জানাচ্ছিল। সেই জলাবদ্ধ স্থানে সড়ক বিভাগ ড্রেন নির্মাণ না করে একটি উচু স্থানে ড্রেনটি নির্মাণ করছেন। সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায়ে উন্নয়নকে ম্লান করে দিচ্ছেন এসব কর্মকর্তারা। কয়েকদফা তাদের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এর পরও তারা সেখানেই ড্রেনটি নির্মাণ করছে।জানতে চাইলে আবেদ মুনসুর কনস্ট্রাকশনের প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম জানান, কাজ চলমান রয়েছে।

সড়কের উপরিভাগ তুলে ফেলে নতুন করে কার্পেটিং করা হবে। সওজের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা অনুয়ায়ী ড্রেন নির্মাণের কাজ চলছে। কোন কোন স্থানে ড্রেন হবে তা আগে থেকে সওজ কর্তৃপক্ষ নির্ধারন করে রেখেছে। এখানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কোন গাফলতি নেই।

কোন অনিয়ম হয়নি মর্মে দাবি করে সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রকৌশলী (এসডি) মুহাম্মদ মনজুরুল করিম জানান, ড্রেন হওয়ার কথা বাজার এলাকায়। সওজ সব সময় তদারকি করে কাথুলী সড়কের তিন স্থানে ড্রেন নির্মাণের কাজ করছে। এর আগে সওজ কয়েকদফা এলাকায় ড্রেন নির্মাণের জন্য স্থান নির্বাচন করেছে। এখানে কোন অনিয়ম হয়নি।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস। ‘রাজনীতিতে তিনি (বঙ্গবন্ধু) ছিলেন নীতি ও আদর্শের প্রতীক’ উল্লেখ করে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশকে জানতে হলে বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে হবে, বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর জাতির পিতার আদর্শকে ধারণ করে জাতি এগিয়ে যাক ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার পথে, নোঙর ফেলুক বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলায়’।

রাষ্ট্রপতি ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী’ ও ‘জাতীয় শিশু দিবস’ উপলক্ষে আজ এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, আজ ১৭ মার্চ ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী’ ও ‘জাতীয় শিশু দিবস’। বাঙালি জাতির ইতিহাসে ১৭ মার্চ একটি অবিস্মরণীয় দিন। ১৯২০ সালের এই দিনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোপালগঞ্জের নিভৃতপল্লী টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে এসেছিলেন বলেই আমরা স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছি এবং স্বাধীনতা অর্জন করেছি। আর এজন্যই আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক।’

তিনি জাতির পিতার ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মহান এ নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, গ্রামের কাদা-জল, মেঠো পথ আর প্রকৃতির খোলামেলা পরিবেশে বেড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু শৈশব থেকেই ছিলেন অত্যন্ত মানবদরদি। কিন্তু অধিকার আদায়ে আপসহীন। পরোপকার আর অন্যের দুঃখকষ্ট লাঘবে তিনি ছিলেন সদা তৎপর। জীবনের প্রতিটি ক্ষণে যেখানেই অন্যায়-অবিচার, শোষণ-নির্যাতন দেখেছেন, সেখানেই প্রতিবাদ করেছেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে ব্রিটিশ বিরোধী সভা-সমাবেশে অংশ নেন তিনি। এছাড়া গরিব ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার খরচ চালাতে ‘মুসলিম সেবা সমিতি’ পরিচালনা করেন। চল্লিশের দশকে এই তরুণ ছাত্রনেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ও মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সংস্পর্শে এসে সক্রিয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। মোঃ সাহাবুদ্দিন জানান, ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের কিছুদিন পরই তরুণ নেতা শেখ মুজিব বুঝতে পেরেছিলেন, ব্রিটিশ পরাধীনতার কবল থেকে মুক্তি পেলেও বাঙালি নতুন করে পশ্চিমাদের শোষণের কবলে পড়েছে। শাসকগোষ্ঠী প্রথম আঘাত হানে বাঙালির মায়ের ভাষা ‘বাংলা’র ওপর। বাংলা ভাষার দাবিতে ধর্মঘট পালনকালে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ বঙ্গবন্ধু সচিবালয় গেট থেকে গ্রেফতার হন। এভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম ও কারাভোগের মধ্যদিয়েই তিনি বাঙালির অধিকার আদায়ের পথে এগিয়ে চলেন। ১৯৪৮ সালে ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’, ‘৫২’র ভাষা আন্দোলন’, ‘৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন’, ‘৫৮’র সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন’, ‘৬৬’র ৬-দফা’, ‘৬৯’র গণঅভ্যূত্থান’, ‘৭০’র নির্বাচন’সহ বাঙালির মুক্তি ও অধিকার আদায়ে পরিচালিত প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দেন। এজন্য তাঁকে বহুবার কারাবরণ করতে হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। কিন্তু বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে তিনি (বঙ্গবন্ধু) কখনো শাসকগোষ্ঠীর সাথে আপস করেননি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বাঙালির আবেগ ও আকাঙ্খাকে ধারণ করে বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’, যা ছিল মূলত স্বাধীনতার ডাক। একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। এ ভাষণে বঙ্গবন্ধু শুধু স্বাধীনতার ডাকই দেননি বরং মুক্তিযুদ্ধের রূপরেখা ও ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কেও দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন।

তিনি উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অতর্কিতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ চালালে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্খিত স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ‘আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ’।

রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি অবস্থায় শাসকগোষ্ঠী তাঁকে (বঙ্গবন্ধু) প্রহসনমূলক বিচারের মাধ্যমে ফাঁসির হুকুম দিয়েছিল। অকুতোভয় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব, আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা’। দেশ ও জনগণের প্রতি তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য বাংলা, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু আজ এক ও অভিন্ন সত্তায় পরিণত হয়েছে।

মোঃ সাহাবুদ্দিন জানান, স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে জাতির পিতা ১০ জানুয়ারি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতির পুনর্গঠনে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। দেশকে ‘সোনার বাংলা’ হিসেবে গড়ে তোলার সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাঁকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বঙ্গন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণ হতে দেয়নি। কিন্তু হায়েনার দল বুঝতে পারেনি জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে লোকান্তরের বঙ্গবন্ধু অনেক বেশি শক্তিশালী।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু জলে-স্থলে-আকাশে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করতে চেয়েছিলেন। তিনি (বঙ্গবন্ধু) আমাদের শিখিয়েছেন কীভাবে শত বাধা বিপত্তি পেরিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছা যায়। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ৭ কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না।’ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, অনেক চড়াই-উৎরাই পার হয়ে সেই বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। সকল আশঙ্কা ও নেতিবাচক ধ্যানধারণাকে ভুল প্রমাণ করে জাতির পিতার অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলেছেন তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আজ ‘আমরা দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি একটি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অভিমুখে’।


আরও খবর



এলাকার উন্নয়নে আমি নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি: এমপি হাফিজ

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌরবাসীর বহু কাঙ্খিত দির্ঘ ২০ বছরপর পৌর ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৩ মার্চ) পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে জাতীয় সংসদ সদস্য ঠাকুরগাঁও -৩ ও সভাপতি সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, এলাকার উন্নয়নে আমি নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। মেয়র আগামি ৫বছরের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মূখ্য ভ’মিকা পালন করে যাচ্ছেন। আপনারা প্রকল্প তৈরি করেন আমি পাল্লামেন্টে কথা বলে বাস্তবায়ন করবো।

গেস্ট অব অনার,সাবেক এমপি ও সহ-সভাপতি জেলাআ'লীগ সেলিনা জাহান লিটা।বিশেষ অতিথি ইউএনও রকিবুল হাসান, এএসপি সার্কেল রেজাউল হক,সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সভাপতি উপজেলা আ'লীগ সইদুল হক, সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমেদ, ওসি সোহেল রানা, জাতীয় পাটি যুগ্ন আহবায়ক আবু তাহের, পৌর আ'লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম সরকার, সভাপতি বাংলাদেশ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসোসিয়েশন রবিউল ইসলাম সবুজ, সাবেক মেয়র মোখলেছুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতি,প্রেসক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির কাউন্সিল মতিউর রহমান মতি প্রমুখ।  

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান সেফালি বেগম, সাবেক মেয়র আলমগীর সরকার,জাপা আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম,অধ্যাক্ষ মহাদেব বসাক, ইসহাক আলী,মহিলা কাউন্সিল হালিমা আক্তার ডলি,সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাহফুজা বেগম,বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ কাউন্সিলর বৃন্দ,দলের রাজনৈতিক সামাজিক ব্যাক্তি বর্গ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা  করেন অধ্যাপক প্রশান্ত বসাক। 

আরও খবর