Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

কলারোয়ায় জলাতঙ্ক নির্মূলের লক্ষ্যে টিকাদান অবহিতকরণ

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

জুলফিকার আলী,কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি : বাংলাদেশ থেকে জলাতঙ্ক নির্মূলের লক্ষ্যে ব্যাপকহারে কুকুরকে টিকা দান (এমডিভি) কার্যক্রম উপলক্ষ্যে কলারোয়ায় অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা ডাঃ মাহবুবর রহমান সেন্টু। ঢাকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন-কলারোয়া পৌরসভার মেয়র মাস্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল। বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহানাজ নাজনীন খুকু, কয়লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল রানা, কলারোয়া থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই নুর মোহাম্মাদ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেডিনারী সার্জন ডা: সাইফুল ইসলাম, সাবেক বিআরডিপির সভাপতি মশিয়ার রহমান বাবু, কলারোয়া পৌর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলী, সহ.সভাপতি সরদার জিল্লুর। এমডিভি কার্যক্রম সম্পর্কে স্বাগত বক্তৃতা করেন এমডিভি ফিল্ড সুপারভাইজার রাসেল খন্দকার,কলারোয়া হাসপাতালের আরএমও ডা: শফিকুল ইসলাম সহ স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও বিভিন্ন ইউনিয়নের সহকারী স্বাস্থ্য  পরিদর্শকবৃন্দ।

উল্লেখ্য-কলারোয়া পৌরসভাসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে একযোগে জলাতঙ্ক প্রতিষেধক টিকা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। বক্তরা বলেন, জলাতঙ্ক একটি ভয়ংকর মরণব্যাধি। এ রোগের মৃত্যুর হার শতভাগ। জলাতঙ্গ রোগ মুলত কুকুরের কামড় বা আচঁড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এছাড়া বিড়াল, শিয়াল, বেজি, বানরের কামড় ও আঁচড় থেকেও হতে পারে। বাংলাদেশে ২০১০ সালের আগে প্রতিবছর প্রায় ২ হাজারের বেশি মানুষ জলাতঙ্কে মারা যেত এবং গবাদী পশুর মৃত্যুর সংখ্যা অগনিত ছিল। ২০১১ সাল থেকে সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগ বিশেষ কর্মসূচির মাধ্যমে এটি ২০১৬ সালে ৯০% এর নিচে নামিয়ে আনে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে জলাতঙ্ক মুক্ত করতে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহন করেছেন সরকার। যার মধ্যে ভ্যাক্সিন কার্যক্রম অন্যতম। জলাতঙ্ক একটি তীব্র ভাইরাল সংক্রমণ যা প্রায় সবসময়ই মারাত্মক। সাধারণত কুকুর, বিড়াল, শেয়াল, বানরের মাধ্যমে সংক্রমন হয়ে থাকে। প্রথম পর্যায়ে বাদুড় থেকে এই ভাইরাস অন্যপ্রাণি বহন করে সব শেষে মানুষে দেহে প্রবেশ করে। আক্রান্ত মানুষের মাধ্যমে অন্য মানুষ সংক্রমনিত হয় না। এ জন্য বেশি বেশি সচেতনতা দরকার। এমনকি আক্রান্ত প্রাণি থেকে মানুষের দেহে প্রবেশ করার আগে প্রতিরোধ করা গেলে ক্ষতির মাত্রা কমিয়ে আনা সম্ভব। যেহেতু প্রাণীর লালার মাধ্যমে ভাইরাসটি ছড়ায়। বিপথগামী কুকুরগুলি সংক্রমণের সবচেয়ে সম্ভাব্য উৎস, সে কারণে পোষা প্রাণীদের টিকা দেওয়া হয়। যদি একটি উন্মত্ত প্রাণী একজন ব্যক্তির উপর একটি খোলা ক্ষত চাটতে পারে, তাহলে ভাইরাসটি সহজে সংক্রমণ হতে পারে। মাথা এবং ঘাড়ের ক্ষতগুলি আরও বিপজ্জনক কারণ সংক্রমণ দ্রুত মস্তিষ্কে পৌঁছাতে পারে। জলাতঙ্কের উপসর্গ এবং লক্ষণগুলি রোগের শেষ পর্যায়ে দেখা যায় না, এই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটি মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে এনসেফালাইটিস সৃষ্টি করে এবং এর পরেই মৃত্যু ঘটে।

প্রাথমিক উপসর্গগুলি হল: মাথাব্যথা, গলা ব্যথা, জ্বর এবং কামড়ের জায়গায় খিঁচুনি। অত্যধিক লালা নিঃসরণ, গিলতে অসুবিধা, গিলতে অসুবিধার কারণে পানির ভয়, উদ্বেগ, বিভ্রান্তি, অনিদ্রা এমনকি আংশিক পক্ষাঘাত এবং কখনও কখনও কোমার মতো লক্ষণগুলি জলাতঙ্কের ইঙ্গিত দেয়। ব্যক্তি শব্দ, আলো এবং এমনকি বাতাসের ভয় দেখা যায়। বক্তরা আরো বলেন, জলাতঙ্ক ৩টি  স্তরের ভিত্তিতে চিকিৎসা দেওয়া হয়। প্রথমত যদি কোন মানুষকে কুকুর, বিড়াল বা শিয়ালে কামড়ে বা আঁচড় বা জিহ্বা দিয়ে কোন স্থানে চাটতে পারে তাহলে ক্ষত স্থান থেকে রক্ত বের না হয় সেক্ষেত্রে ওই স্থানে সাবান পানি, হ্যান্ড স্যানিটাইজার জাতীয় জিনিস দিয়ে ৩০-৪০ মিনিট ধরে ধুতে ফেলতে হবে। ২য় স্তরে যদি কোন ব্যক্তিকে কামড় দেয় সেই স্থান থেকে রক্ত নিগত হতে থাকে তাহলে ক্ষত স্থান চেপে ধরে রাখতে হবে এবং সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এমনকি ২৪ ঘন্টার মধ্যে  স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এসে কিংবা রেজিস্টার্ড ডাক্তারের নিকট হতে ভ্যাক্সিন গ্রহন করতে হবে। ৩য় স্তরে আক্রন্ত ব্যক্তিকে যদি একাধিক স্থানে কামড়িয়ে জখম করে থাকে সেক্ষেত্রে যতদ্রুত সম্ভব হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। সেখানে ডাক্তারের বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। মনে রাখতে হবে জলাতঙ্ক সাথে সাথে ছড়িয়ে না পড়লেও এটি ১০/১৫ বছর পরেও লক্ষণ দেখা দিতে পারে। তাই ঝাঁড় ফুক না দিয়ে রুগকে সরাসরি চিকিৎসকের নিকট নিয়ে এসে ভ্যাক্সিনের আওতায় আনতে হবে। মানুষ আক্রান্ত হওয়ার আগে যদি প্রতিরোধ ব্যবস্থা করা যায় তাহলে দেশ থেকে জলাতঙ্ক কমে যাবে। সে জন্য বিপথগামী কুকুর, পোষা প্রাণীদের টিকার আওতায় আনতে হবে। এজন্য এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।




আরও খবর

রোজা রেখেও মাপা যাবে রক্তের সুগার

বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩




বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে তার সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপারায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।

এ সময় সেনা, নৌ এবং বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল তাদের গার্ড অব অনার প্রদান করেন। পরে তারা বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ফিরবেন। তবে প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত শিশু সমাবেশে।

দিবসটি উদ্‌যাপনে টুঙ্গিপাড়ায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- শিশু প্রতিনিধির বক্তব্য, বঙ্গবন্ধু ও শিশু অধিকারবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, কাব্যনৃত্যগীতি আলেখ্যানুষ্ঠান এবং বইমেলা। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার প্রদান এবং গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আর্থিক অনুদান বিতরণ করবেন।

স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের আজকের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।


আরও খবর



বাংলাদেশে এডিবির সহযোগিতা প্রায় ৩ গুণ বেড়েছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক; প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। গত ৫০ বছরে আমাদের উন্নয়নে এডিবির বিশেষ সহযোগিতা রয়েছে। আর গত এক দশকে বাংলাদেশে এডিবির সহযোগিতা প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের বলরুম হলে আয়োজিত বাংলাদেশ ও এডিবির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। এ সময় এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া উপস্থিত ছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমানে এডিবির ক্রমবর্ধমান অবদান দাঁড়িয়েছে ২৮ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এডিবির পোর্টফোলিওতে বাংলাদেশ এখন তৃতীয় বৃহত্তম গ্রাহক। গত এক দশকে বাংলাদেশে এডিবির সহযোগিতা প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।   

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে বাংলাদেশে এডিবি সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এরই মধ্যে বৃহত্তম প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতা দেখিয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পেরেছি। মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ বিভিন্ন কর্মমুখী প্রকল্প আমরা করে যাচ্ছি। পদ্মা সেতু নির্মাণ ছিল আমাদের জন্য অত্যন্ত গৌরব, মর্যাদা ও যোগ্যতার প্রতীক। এর মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হয়েছে, বাংলাদেশ পারে।

এডিবির উদার সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক: তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে।

ব্যাটিং ব্যর্থতায় গত বুধবার সিরিজের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি ইংল্যান্ডের কাছে ৩ উইকেটে হেরেছেন বাংলাদেশ। আজ  হারলেই সিরিজ হাতছাড়া হয়ে যাবে স্বাগতিকদের। তাই তো সিরিজ বাঁচানোর ব্রত নিয়েই মাঠে নামছে তামিম-সাকিবরা।

ব্যাটিং ব্যর্থতায় ২০৯ রানে অলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ। ছোট রান তাড়ায় জয়ের জন্য বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের খেলতে হয়েছে ৪৮.৪ ওভার পর্যন্ত। ওই ম্যাচে সাকিব, তাসকিন, তাইজুল, মিরাজরা দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। অধিনায়ক তামিমের প্রশংসাও পেয়েছেন তারা।

ব্যাটাররা প্রথম ম্যাচে দায়িত্ব নিতে পারেননি। সিরিজ বাঁচাতে হলে দ্বিতীয় ম্যাচে লিটন, আফিফ, মিরাজদের দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। তামিম, সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহর মতো অভিজ্ঞ ব্যাটারদের বড় ইনিংস খেলাটাও গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ভালো ফিল্ডিং ও প্রথম ম্যাচের মতো আঁটসাঁট বোলিং করাটাও জরুরি।


আরও খবর

বাংলাদেশ ইতিহাস গড়ে সিরিজ জিতল

বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩

১০১ রানে শেষ আয়ারল্যান্ড

বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩




ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে কোনো পরীক্ষা নয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২৩ সালের শুরু থেকে মাধ্যমিকের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে। নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী এই দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে কোনো প্রচলিত পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর মাউশি।

গতকাল সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এক আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অধিদপ্তরের মাধ্যমিক শাখার পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন স্বাক্ষরিত আদেশটি এরই মধ্যে সব আঞ্চলিক উপপরিচালককে পাঠিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

আদেশে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনো পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে তা পরবর্তী সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান-প্রধান, উপজেলা বা থানা একাডেমিক সুপারভাইজার, উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকদের নিয়মিত পরিবীক্ষণ জোরদার করতে হবে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেষ্ট ও সচেতন থাকতে হবে। এ বিষয়ে কোনো রকমের ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি দায়ী থাকবেন।

এ দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের গাইডলাইন অনুযায়ী। এ গাইডলাইনের বিষয়ে পরে স্কুলগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।


আরও খবর



ওয়াজ মাহফিলে বয়ানরত অবস্থায় ইমামের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

কুলাউড়া(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি ;মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় একটি ওয়াজ মাহফিলে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে বয়ানরত অবস্থায় মঞ্চেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী (৬৮)। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

তিনি ওই ইউনিয়নের বায়তুল মামুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের স্থানীয় রাজাপুর জামে মসজিদে আসন্ন রমজান উপলক্ষে দারুল কেরাত মাজিদিয়া ফুলতলি ট্রাস্টের প্রস্তুতিমূলক বাৎসরিক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির ওয়াজ পেশ করতে যান মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী।

এ সময় বয়ান শুরু করে দুরুদ শরীফ পাঠ করা অবস্থায় তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাইকের ওপর পড়ে যান। পরে দ্রুত তাকে মাহফিল থেকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাজারের মুসলিম এইড কমিউনিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে ইমামের মৃত্যুতে পুরো উপজেলার মুসল্লি ও আলেমদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রভাষক মো. মমদুদ হোসেন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে  জানান, মাওলানা আবদুল মালিক আল মনসুরী তার গ্রামের মসজিদে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন। ওয়াজ শুরুর মিনিট দুয়েকের মধ্যে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।


আরও খবর

রোজা শুরু শুক্রবার

বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩

কমল হজের খরচ

বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩