Logo
আজঃ শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানো হয়েছে। 

মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সুরক্ষা সেবা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারা অনুবিভাগ) মো. জিয়াউল হক গণমাধ্যমকে প্রজ্ঞাপন জারির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এ নিয়ে অষ্টমবারের মতো কারাবন্দি খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ল।

এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়ে এ সংক্রান্ত ফাইল আইন মন্ত্রণালয় থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। ওইদিন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছিলেন।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগের মতো খালেদা জিয়া ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না- এ দুটি শর্তে দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। অসুস্থতা বাড়লে মাঝে মাঝে তাকে হাপাতালে নিতে হচ্ছে। খালেদা জিয়া এখন রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 


আরও খবর

হরতাল-অবরোধের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন গয়েশ্বর

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




‘ল্যাভরভের বক্তব্যে স্পষ্ট, বড় শক্তিগুলোর ক্ষমতার লড়াইয়ের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে দেশ’

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন


আরও খবর

হরতাল-অবরোধের জন্য প্রস্তুত হতে বললেন গয়েশ্বর

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




টেকনাফে সন্ত্রাসীদের হাতে অপহৃত ৩ বনকর্মী উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

কক্সবাজার প্রতিনিধি:কক্সবাজারের টেকনাফে অপহরণের শিকার তিন বনকর্মীকে উদ্ধার করেছেন পুলিশ ও বন বিভাগের কর্মকর্তারা।গত সোমবার (০৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টার সময় টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃজোবাইর ও রেঞ্জ কর্মকর্তার নেতৃত্বে হ্নীলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে হ্নীলা ইউনিয়নের মোচনীর গহীন বন থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।উদ্ধারকৃতরা হলেন, হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়া এলাকার আবদুল মালেকের পুত্র ২০ বছর বয়সী মোঃ শাকের, একই এলাকার বকছু মিয়ার পুত্র ৪২ বছরের আবদুর রহমান ও আবদুর শুক্কুরের পুত্র  ৪৬ বছরের আবদুর রহিম।এই তিনজন বেসরকারি সংস্থা নিসর্গের অধীনে বন পাহারাদার হিসেবে কর্মরত। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে মোচনী বিটের নেচার পার্ক পাহারা দেয়ার সময় তাদের অপহরণ করা হয়।তিন বনকর্মী উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি জোবাইর সৈয়দ। অপহৃতদের উদ্ধারে পুলিশের এমন ভূমিকায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও।স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই এলাকায় বারবার অপহরণের ঘটনা ঘটলেও মুক্তিপণ দেয়া ছাড়া কেউ ফিরে এসেছে এমন কথা শুনি নাই। এবারই প্রথম আমাদের সবার প্রচেষ্টায় উদ্ধার হয়।তিন বনকর্মী উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি জোবাইর সৈয়দ। অপহৃতদের উদ্ধারে পুলিশের এমন ভূমিকায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও।আমাদের সঙ্গে এলাকার লোকজন পুলিশ, বনবিভাগের কর্মকর্তা ও সিপিজির সদস্যরা দ্রুত  সময়ের মধ্যে মানুষগুলোকে উদ্ধার করেছে, তাই সবাই খুশি।


আরও খবর

সেই ধর্ষক জনি ঢাকায় গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




কুষ্টিয়ায় দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন

Image
হাবিবুর রহমান:দুর্নীতি বিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৩ খিঃ , ২৮শে আগস্ট সোমবার বেলা ১০ঃ৩০ মিনিটে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি কুষ্টিয়ার আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীল , বিশেষ অতিথি ছিলেন -জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আল মামুন তালুকদার , জেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মোঃ সাইদুর রহমান ও জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারন সম্পাদক এস এম কাদেরী শাকিল। সভাপতিত্ব করেন -জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি রেজানুর রহমান খান চৌধুরী মুকুল । মডারেটর ছিলেন - মোঃ মাসুদ রানা বিচারকমন্ডলী ছিলেন- মোঃ শাহীন সরকার , শেখ মশিউর রহমানও মোছাঃ সাবিনা খাতুন । বিতর্ক প্রতিযোগিতায় কুষ্টিয়া জেলার প্রথম রাউন্ডে ৮ টি স্কুলের মধ্যে ৭ টি স্কুল অংশগ্রহন করেন- কুষ্টিয়া জিলা স্কুল , লাহিনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ,আড়ুয়াপাড়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ,কুষ্টিয়া হাইস্কুল ,কলকাকলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় , কুষ্টিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় , কুষ্টিয়া পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ ও কালেক্টরেট স্কুল (অনুপস্থিত )। সেমিফাইনাল রাউন্ডে - কুষ্টিয়া জিলা স্কুল , কুষ্টিয়া পুলিশ লাইন স্কুল এন্ড কলেজ , কুষ্টিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কুষ্টিয়া হাইস্কুল । ফাইনাল রাউন্ডে - কুষ্টিয়া জিলা স্কুল ও কুষ্টিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় । চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন পক্ষের কুষ্টিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও রানারআপ হয়েছেন বিপক্ষের কুষ্টিয়া জিলা স্কুল । সেরা বক্তা নির্বাচিত হয়েছেন উমামা জামান দলনেতা কুষ্টিয়া সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।

বিতর্ক অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্থ প্রতিম শীল  সকল বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার ও ক্রেস্ট তুলে দেন এবং অনুস্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করেন ।

আরও খবর



সারাদেশের ডাব ব্যবসায়ীদের লাগবে ট্রেড লাইসেন্স-টিআইএন

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এবার ডাব ব্যবসায়ীদের লাগবে ট্রেড লাইসেন্স ও টিআইএন। বাজারে চলবে তদারকি। দেখা হবে তাদের ট্রেড লাইসেন্স ও টিআইএন আছে কি না।

ডাবের দাম বাড়ার প্রকৃত কারণ যাচাই ও বাজার তদারকি করতে মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) থেকে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর।

সোমবার (২৮ আগস্ট) জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় ডাব ব্যবসায়ী ও ভোক্তা অধিকারের কর্মকর্তাদের বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

ডাবের পাইকারি ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাবের কারণে ডাবের চাহিদা আগের চেয়ে অনেক বেশি। যোগান কম থাকায় দামও বেড়েছে।

খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, আমরা সাইজ ভেদে আড়ৎ থেকে ডাব কিনে থাকি। ভালো মানের ডাবগুলো গত দুই মাস আগে কিনেছি প্রতিটি ৮০ টাকা দরে। বর্তমানে সেগুলো কিনতে হচ্ছে ১২০ টাকা থেকে ১৪০ টাকায়। এগুলোতে আমাদের সব খরচ রেখে বিক্রি করি ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা। এতে আমাদের প্রতি ডাবে সর্বোচ্চ ১০-১৫ টাকা লাভ হয়।

ডাবের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধিতে পাইকার ও খুচরা ব্যবসায়ীরা একে অপরকে দুষলেও এর প্রকৃত কারণ ও প্রতিকার খুঁজতে তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ভোক্তা সংরক্ষণ অধিকার অধিদপ্তর।

আড়ৎদার ও খুচরা ডাব ব্যবসায়ীদের ব্যাখ্যায় নাখোশ ভোক্তা অধিদপ্তর। সে কারণে ডাবের দাম বাড়ার প্রকৃত কারণ যাচাই ও বাজার তদারকি করতে মঙ্গলবার থেকে মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি।

ডাবের দাম বাড়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে আড়ৎদাররা জানান, সারাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ঢাকায় প্রতিদিন প্রায় আড়াই লাখ পিস ডাব আসে। কেনা মূল্য ও পরিবহন খরচসহ ডাব আড়ৎদারের ঘরে পৌঁছাতে প্রতি পিসে অন্তত ৮০-৮৫ টাকা খরচ হয়। তারা খরচ ও লাভ রেখে সাইজ ভেদে পিস ১২০-১৪০ টাকায় বিক্রি করেন। আর খুচরা ব্যবসায়ীরা বিক্রি করেন প্রতি পিস ১৫০-১৮০ টাকা পর্যন্ত।

সভায় উপস্থিত কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবীর ভুঁইয়া বলেন, বাংলাদেশের বাজারে ৮০ শতাংশ ব্যবসায়ী অসৎ। এটা কিভাবে হতে পারে? আপনাদের লজ্জাও নাই। আপনারা দেশের বারোটা বাজাচ্ছেন, ভোক্তাদের বারোটা বাজাচ্ছেন। আপনার এটা করবেন না প্লিজ।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ব্যবসা করলে অবশ্যই লাভ করবেন। তবে একটা উপলক্ষ সামনে এনে দাম বাড়িয়ে দেবেন-সেটা হতে পারে না। ৩০০-৩৫০ টাকা দিয়ে বাংলাদেশে মানুষ দুটি ডাব কিনতে হবে, আমরা কি সেই পর্যায়ে পৌঁছে গেছি?

তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে ডাবের দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে তদারকি করা হবে। আমি আমার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়ে দেব, তারা সারাদেশের বাজারে গিয়ে দেখবে, আপনাদের ট্রেড লাইসেন্স আছে কি না, টিআইএন আছে কি না? আপনারা ভ্যাট-ট্যাক্স ঠিকঠাক দিচ্ছেন কি না।


আরও খবর

এডিসি হারুন রংপুরে যোগ দিলেন

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩




খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে মৎস্য পোনা অবমুক্ত করণ

প্রকাশিত:বুধবার ২৩ আগস্ট 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image
ব্যুরো প্রধান খুলনাঃ খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে ২৩ আগস্ট বুধবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে খুলনা নগরীর বয়রাস্থ পুলিশ লাইন্স জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন কেএমপির মান্যবর পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ মোজাম্মেল হক, বিপিএম (বার), পিপিএম-সেবা মহোদয়।
প্রাতিষ্ঠানিক জলাশয়ে মৎস্য পোনা অবমুক্তকালে কেএমপির মান্যবর পুলিশ কমিশনার মহোদয় বলেন, “কথায় আছে যে, মাছে ভাতে বাঙালি। বর্তমানে বাংলাদেশে মাছ উৎপাদনে একটা অভূতপূর্ব পরিবর্তন সংঘটিত হয়েছে। আমরা সবাই জানি এই মাসটি শোকের মাস, এই মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে ঘাতকের বুলেটের আঘাতে শহীদ হয়েছিলেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করার পরপরই ১৯৭৩ সালে তিনি প্রথমবারের মতো মৎস্য পক্ষ পালন করেন এবং গণভবনের পুকুরে পোনা মাছ অবমুক্ত করেন। এরপর তিনি মৎস্য নীতি বাস্তবায়নের জন্য ‘জাল যার জলা তার’ এই নীতি গ্রহণ করেছিলেন। পরবর্তীতে আমরা দেখতে পাই যে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশটি পরিচালিত হওয়ার সময় মৎস্য সেক্টরে অভূতপূর্ব পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশের মৎস্য চাষ এবং উৎপাদনের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, গত ২০ বছরে মাছের উৎপাদন কমপক্ষে পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে স্বাদু পানির মাছ চাষে এই মুহূর্তে আমরা বিশ্বের ৪র্থ স্থানে আছি, এটি আমাদের জন্য সত্যিকার অর্থেই গর্বের বিষয়। বর্তমানে মাছ চাষের জন্য বাংলাদেশে উন্মুক্ত জলাভূমি ধীরে ধীরে কমে আসছে যার ফলে বিকল্প ভাবে বাংলাদেশের আনাচে কানাচে পড়ে থাকা পুকুর, জলাশয় সংস্কার করে মৎস্য চাষের আওতাভুক্ত করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতাই পুলিশ বিভাগে যেমন আমাদের কেএমপি’তে বেশ কিছু পুকুর রয়েছে আমাদের পুলিশ লাইনে তিনটি অনেক বড় বড় পুকুর আছে, আমাদের কেএমপি হেডকোয়ার্টার্সের পুকুর সহ যে সমস্ত থানায় পুকুর আছে সেগুলো আমরা মাছ চাষের আওতায় নিয়ে আসছি। এরই ধারাবাহিকতায় গত কয়েকদিন আগে আমরা পোনা মাছ অবমুক্ত করেছিলাম আজকে আবারো আমরা মোট চারটি পুকুরে ১০০ কেজিরও বেশি মৎস্যপোনা অবমুক্ত করেছি। আমরা আশা করছি এই পোনা মাছ অবমুক্ত করণের মাধ্যমে যে মাছ চাষ হবে তা থেকে আমাদের পুলিশ বিভাগে যে সকল সদস্যবৃন্দ মেসে খান তাদের মাছের চাহিদা বিশেষ করে পুষ্টি চাহিদার প্রোটিনের উৎস এখান থেকে পূরণ হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা এক ইঞ্চি জমিও পতিত থাকবে না, সেই অনুযায়ী আমাদের যে সকল পরিত্যাক্ত জলাশয় ও জলাভূমি আছে সেগুলোতে মাছ চাষ এবং অব্যবহৃত পতিত জমিতে শাকসবজি ও নানান ধরনের ফলমূল আবাদ করে আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করা হবে। আমাদের খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সকল সদস্যবৃন্দ এবং একইভাবে আমাদের খুলনা মহানগরবাসী যারা আছেন তাদের ও আহ্বান জানাচ্ছি যে, আসুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা প্রতিটা ইঞ্চি জায়গা কাজে লাগিয়ে যার যে জায়গা আছে সেখানে ধান, পাট চাষের পাশাপাশি ফলমূল, শাকসবজি উৎপাদন করার মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি করি এবং নিজেরাই নিজেদের চাহিদা পূরণ করি”।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক এন্ড প্রটোকল) জনাব মোছাঃ তাসলিমা খাতুন; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (উত্তর) জনাব মোল্লা জাহাঙ্গীর হোসেন; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) জনাব মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন; ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস অ্যান্ড সাপ্লাই) জনাব এম এম শাকিলুজ্জামান এবং ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আরসিডি) জনাব শাহরিয়ার মোহাম্মদ মিয়াজী-সহ ঊধ্বর্তন পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ ও ফোর্স।

আরও খবর

সেই ধর্ষক জনি ঢাকায় গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩