Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

খাগড়াছড়িতে সাইবার বুলিং-এর অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৫৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়িতে সাইবার বুলিং-এর অভিযোগে উদয়ন ত্রিপুরা (২৭) নামের এক শিক্ষককে  গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি সদর থানায় সাংবাদিকদের সাথে প্রেসব্রিফিংয়ে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর  জানান,  স্কুল শিক্ষিকা খাগড়াছড়ি সদর থানায় এসে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করেন অভিযোগের ভিত্তিতে খাগড়াছড়ি সদর থানার একটি চৌকস টিম বর্নিত ফেইক ফেইসবুক আইডিধারী ও ব্লাকমেইলকারীকে অভিযান পরিচালনা করে দূর্গম এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন এবং বর্ণিত আসামীর ব্যবহৃত ডিভাইস গুলিকে জব্দ করেন।

গ্রেপ্তারকৃত আসামী -উদয়ন ত্রিপুরা (২৭)বলং হামারি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত। অভিযুক্ত শিক্ষক খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার অমৃত পাড়া এলাকার রঞ্জিত ত্রিপুরা ছেলে

খাগড়াছড়ির ভুয়া ফেইসবুক আইডি খুলে অভিযুক্ত শিক্ষক ভিকটিমের বিরুদ্ধে আপত্তিকর পোস্ট করেন।এছাড়া অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ম্যাসেজ দেন। ব্যক্তিগত ছবিকে এডিট করে অশালীনভাবে উপস্থাপন করে ভিকটিমের ফেসবুক আইডিতে মেসেজ দিয়ে শারীরিক সর্ম্পক স্থাপনের  প্রস্তাব দেন।প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় ভিকটিমের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।
 
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান সাইবার ক্রাইম ইউনিটের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে উক্ত ফেইক ফেইসবুক আইডিধারী ও ব্লাকমেইলকারী উদয়ন ত্রিপুরা (২৭)কে অভিযোগ দায়ের করার ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে সাইবার প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসামীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার) জানান, গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষককের বিরুদ্ধে  খাগড়াছড়ি সদর থানায় পর্নোগ্রাফী নিয়ন্ত্রন আইনে একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

আরও খবর



অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ঘোষণা দিয়েছেন, সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে অনিবন্ধিত ও অবৈধ নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের (ওনাব) কার্যনির্বাহী সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) বলছেন নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং আপনারাই বলছেন কিছুটা দরকার ডিসিপ্লিনের (শৃঙ্খলা) জন্য। অর্থাৎ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাইরেও অনেকে অনলাইন সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছেন।

তিনি বলেন, এখানে গণমাধ্যম এতোটাই মুক্ত, উন্মুক্ত এবং স্বাধীন যে, নিবন্ধন ছাড়াও চলতে পারে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাগত সাংবাদিকরাই বলছেন এটা করা দরকার। যেটা প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে।

তবে একইসঙ্গে আমি মনে করি, এটা মুক্ত না, উন্মুক্ত। স্বাধীনতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা লিমিটলেস (সীমাহীন)। যে কারণে কিছুটা ডিসিপ্লিনের অভাবও হয়ে গেছে। আমি আবারও বলব, নিয়ন্ত্রণ কিংবা নজরদারির প্রশ্ন আসে না। আমরা এগুলোর পক্ষে না, আমরা করতে চাই না। আমরা এগুলোতে বিশ্বাস করি না। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনাদের দাবির সঙ্গে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি এবং পোষণ করছি একটা ডিসিপ্লিন আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেওয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য।

তিনি বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়। এটা একটা ভালো দিক সাংবাদিক মহলই চাচ্ছেন একটি শৃঙ্খল ডিসিপ্লিনযুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে পূর্ণাঙ্গভাবে আপনাদের সঙ্গে একমত।

সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও সব ধরনের নজরদারির বাইরে আমরা এখানে প্রমোট করতে চাই এমন তথ্য জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের এখন ৪২৬টি নিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল আছে। এরমধ্যে ২১৩টির মূলধারার গণমাধ্যমে আছে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া। আর ২১৩টি কেবল অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।

তিনি জানান, নতুন কেউ অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিয়ে আসতে চাইলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করার সময় দেওয়া দরকার। আর যারা অনিবন্ধিত, আমি মনে করি, অবৈধভাবে কোনো কিছু সঠিক না, তারা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে না। সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবো। আর এটা আপনাদের (সাংবাদিক) দাবি। আমি কিন্তু বলছি না। কাজেই আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনাদের দাবি পূরণের ঘোষণা দিচ্ছি।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমি চাই না, সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি ঘোষণা দিলাম যে, অনিবন্ধিত অনলাইন বন্ধ করে দেবো, কালকে হেডলাইন করে পরের দিন আলাপ হবে, সরকার তো গণমাধ্যমের গলা টিপে ধরছে। সেটা আমি চাই না। সাংবাদিকরাই এমনটা বলছেন।


আরও খবর



পত্নীতলায় কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image
দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পত্নীতলা উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে ৩দিন ব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার উপজেলা পরিষদ চত্বরে ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।  

পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা প্রোল্লাদ কুমার কুন্ডুর  সঞ্চালনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার পপি খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার সহিদুল ইসলাম। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন পত্নীতলা থানার ওসি মোজাফফর হোসেন, উপজেলা সমাজসেবা ভারপ্রাপ্ত অফিসার শহিদুল ইসলাম, পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, উপজেলা প্রকৌশলী ইমতিয়াজ জাহিরুল হক, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, অন্যান্য কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, কৃষকবৃন্দ, সূধীজন প্রমুখ।

অতিথিবৃন্দ ফিতা কেটে মেলার উদ্বোধন শেষে মেলার বিভিন্ন ফলদ, বনজ ও ঔষধি এবং কৃষি প্রযুক্তির বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন  করেন এবং আলোচনা শেষে কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার সার ও বীজ তুলে দেন।

আরও খবর



বিরামপুর পৌরসভার পানি ছড়াচ্ছে শীতলতার পরশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দেশজুড়ে তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন হাঁসফাঁস  এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ জীবজন্তুসহ কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ জন। বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেও দেখা মিলেনি বৃষ্টির দিনাজপুর জেলার  বিরামপুর এলাকায়। এ অবস্থায় বিরামপুর পৌরসভার নিজস্ব উদ্যোগে শহরের রাস্তায় রাস্তায় সকাল-বিকাল ছিটানো হচ্ছে পানি। গরমে অতিষ্ট শহরবাসী এতে ধুলি-বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা ও শীতলতার পরশ অনুভব করছেন।

জানা গেছে, প্রচন্ড খরা ও তাপদাহে প্রাণিকূলের ওষ্ঠাগত অবস্থা বিরাজ করছে। শুষ্ক মৌসুমে ধূলি-বালি থেকে নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায়-রাস্তায় পানিবাহী গাড়ী দিয়ে প্রতিদিন সকাল বিকাল পানি ছিটানো হয়।এতে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী লোকজন, রাস্তার দু’পাশের দোকানী ও ক্রেতারা স্বস্তিতে চলাফেরা করতেন। কিন্তু, বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেরও এই এলাকায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শহরবাসী ও প্রাণিকূলের নাভিস্বাশ উঠেছে। এ অবস্থায় শহরবাসীকে শীতলতার পরশ দিতে অধিক পরিমাণে পানি ছিটানো হচ্ছে।

বিরামপুর কলেজ পাড়া মহল্লার বাসিন্দা অটো চালক মিলন হোসেন বলেন, এই প্রচন্ড গরমে রাস্তায় চলাচল করা কঠিন ছিল। পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানোর ফলে আমরা ধূলি বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। একই সাথে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি এবং অনুভব করছি শীতলতার পরশ।

বিরামপুর চাঁদপুর ফাজিল মাদ্রাসার প্রভাষক মেফতাহুন নাহার কবিতা বলেন, তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন  বিপর্যস্ত এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ, কষ্ট পাচ্ছে  সাধারণ মানুষ ও প্রাণিকুল। এ অবস্থায় পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানো একটি মহতী উদ্যোগ। এতে আমরা ধূলিবালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। সেই সঙ্গে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি।

বিরামপুর পৌরসভার মেয়র  অধ্যক্ষ মো: আক্কাস আলী জানান, প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নানামূখি কার্যক্রম চলমান আছে। এই প্রচন্ড গরম থেকে শহরবাসীকে রক্ষার জন্য পানি ছিটিয়ে শীতলতার পরশ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর ফলে নাগরিকরা ধূলি- বালু ও রোগ জীবানু থেকেও রক্ষা পাবে। নাগরিকদের স্বস্তি দিতে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই পানি ছিটানোর কার্য্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ গ্রামে ভৈরবনগর গ্রামের ৪ প্রবাসী যুবকের

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৯জন দেখেছেন

Image
মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ নবীনগর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধি:পরিবারের ইচ্ছে পূরণে এবং নিজেদের  স্বপ্ন ছিল হেলিকপ্টারে চড়ে বাড়ি ফিরেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার  বিদ্যাকুট ইউনিয়ন ভৈরবনগর গ্রামের, কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লার পরিবারের চার সদস্য কাতার প্রবাসি দুলাল মিয়া , আব্দুলা , আমির হোসেন , নূর মোহাম্মদ ও পারবেছ । 

মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় কাতার থেকে বিমানে করে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে নামলেন এই চার প্রবাসী । 

এবার তাদের বাড়ি ফেরার গল্পটি সিনেমার মতোই। শত শত উৎসুক মানুষ ভিড় জমায় হেলিকপ্টার ও তাদেরকে দেখার জন্য। গ্রামের চারপাশে ফসলি মাঠ। সবুজ সমারোহের মাঝখানে তৈরি হেলিপ্যাড। দল বেঁধে ফসলি জমির আইল দিয়ে, সড়ক দিয়ে নারী-পুরুষ দাঁড়িয়ে ছিলেন হেলিপ্যাডের পাশে বাড়ির আঙিনায়।

এমন দৃশ্যটি নবীনগর বিদ্যাকুট ইউনিয়ন ভৈরবনগর গ্রামের, কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লা পরিবারের চার সদস্য কাতার  প্রবাসীর । 

আকাশে ভেসে বেড়ায় হেলিকপ্টারের শব্দ। উৎসুক নারী-পুরুষ ও শিশুরা তাকিয়ে ছিল আকাশের দিকে। সকাল ১০ টার দিকে হেলিকপ্টারে চড়ে ভৈরবনগর গ্রামের ফসলি জমির হেলিপ্যাডে মাঠে নামেন তারা। এসময় প্রবাসী চার ভাইকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান পরিবারের সদস্য ও গ্রামবাসীর পক্ষে বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান,ওবায়দুল হক, শহীদ মেম্বার, নজরুল ইসলাম । 

স্থানীয়রা জানান, প্রায় ১৫ বছর আগে কাতার প্রবাসি তিতন মোল্লার পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে কাতার পাড়ি জমান। এর আগে কয়েকবার বাড়িতেও এসেছেন তারা। কিন্তু পরিবারের ইচ্ছা ও নিজেদের শখ ছিল একদিন হেলিকপ্টারে চড়ে গ্রামে ফিরবেন। সেই শখ মেটাতে এবং পরিবারের ইচ্ছে পূরণে এবার তারা এলেন হেলিকপ্টারে চড়ে।

এ সময় তাদের দেখতে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেন। চার ভাইকে দেখতে আসা বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকারুল হক এর ভড় ভাই মো. ওবায়দুল হক বলেন, তারা খুব ভালো মানুষ। গ্রামের কারও বিপদ আপদে তাদের শরণাপন্ন হলে সাধ্যমতো সহযোগিতা করতে চেষ্টা করেন।

এ সময় কাতার প্রবাসী তিতন মোল্লা  বলেন, আমরা দীর্ঘদিন কাতারে আছি। আমাদের বাবা-মায়ের ইচ্ছে পূরণে ও নিজেদের শখ মেটাতে এবং গ্রামের মানুষ ও আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের মাঝে আনন্দ-উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দিতে আমরা ব্যতিক্রমভাবে বাড়ি ফিরি। নিজেদের শখ পূরণের পাশাপাশি আমরা সাধ্য মোতাবেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এলাকার মানুষের পাশে থাকি। সার্বিক সহযোগিতা করি। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও করবো।

আরও খবর



মাগুরার কিংবদন্তী শিক্ষক কাজী ফয়জুর রহমানের ইন্তেকাল

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান,মাগুরা স্টাফ রিপোর্টার:মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার হাট দারিয়াপুর সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক প্রধান শিক্ষক, খুলনা বিভাগীয় তৎকালীন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শ্রীপুর উপজেলার তখলপুর গ্রামের সুযোগ্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী ফয়জুর রহমান  ১৫ এপ্রিল সোমবার  দুপুর ১২-২০ মিনিটের সময় ঢাকা হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন )।

মাগুরা জেলাসহ খুলনা বিভাগের ঐতিহ্যবাহী এ শিক্ষকের মৃত্যুতে মাগুরাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের তার ছাত্র,ছাত্রী অনুসারী ব্যক্তিবর্গ শোকপ্রকাশ করেছেন। এবং তার  তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন। মঙ্গলবার তার তখলপুর নিজ বাসভবনে সকাল সাড়ে ৮ টায় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর