Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম

কোনাপাড়ায় দ্যা ড্রীম লাউন্জ রেষ্টুরেন্ট উদ্বোধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৩০২জন দেখেছেন

Image

মুসফিকুর রহমান:

রাজধানীর যাত্রাবাড়ি-ডেমরা কোনা পাড়ার আশপাশের এলাকার ভোজন বিলাসী মানুষগুলোর কথা ভেবে নতুন মাত্রা নিয়ে চালু হয়েছ নতুন রেস্তোরাঁ দ্যা ড্রীম লাউন্জ। নামেই যেন খাবারের তৃপ্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এই রেস্তোরাঁ।কোনাপাড়া প্রধান সড়ক পলিক্যাবলস এর বিপরীতে এম.এস টাওয়ারে আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হলো রেস্তোরাঁটির। এটি হবে মূলত চাইনিজ,ফাষ্টফুড এবং বাংলা খাবারের কম্বিনেশন। ভোজন রসিক মানুষের জন্য এটি একটি নতুন ধরনের খাবার দোকান। আজ ৩০ ডিসেম্বর শুক্রবার এটির শুভ উদ্বোধন হয়।


দ্যা ড্রীম লাউন্জ রেস্টুরেন্টটির বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে মুখরোচক পিজা,বার্গার,স্যুপ,নুডুলস,কাচ্চি বিরিয়ানিসহ সকালের নাস্তা এবং দুপুরের খাবার। সকাল ৬টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দীর্ঘ সময়ে রকমারি চাইনিজ এবং বাংলাদেশি স্বাদে ক্রেতারা পাবেন নানা স্বাদের খাবার। তিন বেলা পৃথক পৃথক মেন্যুর সাথে থাকছে আপনার পছন্দনীয় সব ধরনের খাবারের বিশাল তালিকা।এছারাও ১০০ আসন বিশিষ্ট দ্যা ড্রীম লাউন্জ রেস্টুরেন্টটি পার্টি সেন্টার হিসেবে যে কোন অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে গায়ে হলুদ,জন্মদিন,বিবাহ বার্ষিকীর যে কোন অনুষ্টানের জন্য সেবা দিতে প্রস্তত।আকর্ষনীয় ইন্টেরিয়র এবং পেশাদার ওয়েটারর সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর পরিবেশে রেস্তরাটি সকলের চাহিদা পুরন করতে পারবে।


এখানে থাকবে দোসা, রাজকাচুরি, দই ফুচকা, বাসমতী চালের কাচ্চি, মোরগ পোলাও, সরিষা ইলিশ, বিভিন্ন ধরনের কাবাব সহ হরেক প্রকার খাবারের বিশাল সমারোহ। সম্পূর্ণ দেশীয় পাঁচক দ্বারা প্রস্তুতকৃত এই খাবারের স্বাদ, আমেজ ও আতিথেয়তা পেতে নিমন্ত্রণ রইলো এই নতুন রেস্তোরাঁতে। তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং নতুন নতুন সব অফার এবং রেসিপির খবর জানতে দ্যা ড্রীম লাউন্জ রেস্টুরেন্টটিতে ঘুরে আসতে পারেন


আরও খবর



রাণীশংকৈলে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠির ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে উপবৃত্তি বিতরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর অর্থে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছাত্র ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তি ও বাইসাইকেল বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ হল রুমে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষা উপবৃত্তি ২ লাখ ৫৬ হাজার টাকা ৫২ জন ছাত্রছাত্রীদের মাঝে এবং ৬ জন ছাত্রীর মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান সরকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছেলে মেয়েরা যাতে লেখাপড়া করতে পারে, এজন্য বিশেষ বরাদ্দের মাধ্যমে নতুন বই, শিক্ষা বৃত্তি, শিক্ষা উপকরণ সহয়তা করছেন। বর্তমান সরকার দেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী আদিবাসী ছেলে মেয়েরা যাতে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারে, সেজন্য শিক্ষা বৃত্তি চালু করেছেন। আদিবাসী সন্তানরা যেন সহজে স্কুল-কলেজে যেতে পারে সেজন্য বাই সাইকেল প্রদান করেছেন। বিতরণী অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রকিবুল হাসান এ কথা বলেন। 

এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সামিয়েল মার্ডি,উপজেলা ইএসডিও ম্যানেজার খায়রুল আলম, আদিবাসী নেতা সুগা মর্ম,স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপকারভোগী প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহ নিয়ন্ত্রনে হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা শীতল করছে পরিবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে  এক হোটেল ব্যাবসায়ীর কৃত্রিম পানির ফোয়ারা এলাকায় সাড়া ফেলেছে।  জেলা শহরের রেজিস্ট্রি অফিসের পেছনে তার হোটেলে কৃত্রিম পানির ফোয়ারা সৃষ্টি করে হোটেল টিকে শীতল করে মানুষের মাঝে  আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। হোটেলের টিনের চালায় ওয়াটার কুলিং সিস্টেম লাগিয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করে হোটেল ঘরের টিনসহ সর্বত্র শীতল পরিবেশ তৈরি করে খাবার হোটেলের ব্যবসা করছে রবিউল ইসলাম। মাগুরায় প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন যেখানে অতিষ্ট এবং বর্তমানে মাগুরায় তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে সেখানে ওয়াটার কুলিং সিস্টেমের কারণে রবিউলের হোটেলের ভিতরের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে নামিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে।

তীব্র গরমে যেখানে জনজীবন অতিষ্ট সেখানে প্রাকৃতিক শীতল পরিবেশ পেয়ে রবিউলের হোটেলে খাবারের জন্য আসা মানুষের ভীড় বাড়ছে দিনদিন।  বৃষ্টিহীন দিনে টিনের চালে বৃষ্টির ঝুমঝুম আওয়াজ, এসি নেই, তবুও এই গ্রীষ্ম মৌসুমে হোটেলের ভিতর শীতল পরিবেশ। ঢেউটিন বেয়ে ঝরছে বৃষ্টির মত পানি। আর এমন নির্মল ঠান্ডা পরিবেশে বসে খাবার খাচ্ছেন ক্রেতারা। তারা এখানে এসে আনন্দিত।

হোটেল মালিক রবিউল ইসলাম জানায়, ২৫ হাজার টাকা ব্যায়ে নিমার্ণ করেছেন এই কৃত্তিম বৃষ্টি। তীব্র গরমে কাস্টমাররা ঠিকমতো আসতো না দোকানে। তাই বৃষ্টির চিন্তা মাথায় রেখে এমন ভাবনা আসে মাথায়। এখন নিয়মিতই আসেন কাস্টমার।

দোকানে খাবার খেতে এসে লোকজন জানায়, তারা হোটেলের ভিতরে শীতল পরিবেশ পেয়ে আরামে খাবার খেতে পারছেন। বাইরের গরম অসহ্য। কোথাও বসে খাবার খাওয়ার ঠান্ডা পরিবেশ পাচ্ছিলেন না তারা। তাই রবিউলের দোকানে এসে এমন চিত্র দেখে তারা হোটেলে বসেই একটু শান্তিতে খাবার খেতে পারছেন।

হোটেলের টিনের চালে দেখা যায় কয়েকটি গার্ডেনিং ফোয়ারা। সেখান থেকে পানি বের হয়ে টিনের চাল বেয়ে পানি পড়ছে নিচে। এতে চালের টিন ভিজে ঠান্ডা হচ্ছে রুমের ভিতরে। পাশাপাশি রুমের ভিতরে রয়েছে ফ্যান। এতে গরম ভাব সহজেই দূর হচ্ছে রুম থেকে। দোকানের উপরে টিনে দিয়ে বৃষ্টির মত পানি পড়তে দেখে পথচারীরাও মুগ্ধ হয়ে দেখছে এই দৃশ্য। হোটেলে খাবার খেতে আসা ক্রেতাদের অনেক ভিড়ও হচ্ছে। রবিউলের হোটেলে এমন ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগ ইতোমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে শহরজুড়ে।


আরও খবর



জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার। শিশু, নারী-পুরুষের পদচারনায় সরগরম বিপণি বিতানগুলো। সবচেয়ে কদর বেশী ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানী পোষাকের। ক্রেতারা তাদের পছন্দ মত জামা-জুতা পোশাক-প্রসাধনী ঈদপন্য কিনছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে কেনাবেচা। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়ও তত বাড়ছে। এছাড়া পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত টেইলার্স কারিগড়রা। রাত জেগে তারা কাজ করছে।

জানাগেছে, এ বছর ১৫ রোজা থেকে আমতলীর ঈদ বাজার জমে উঠেছে।সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। ঈদ বাজারে ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানী পোশাকের চাহিদা বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী।

প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আমতলীর বাজারে ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রি পিস বেশী বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে এ সকল থ্রি পিস ও শাড়ী ২ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের সেলসম্যান বাসু ও মোশাররফ হোসেন বলেন, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী। প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। তারা আরো বলেন, ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রিপিস বেশী বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখাগেছে, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ, অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধুপিয়ান শাড়ী ৭ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার, কাঞ্চিভরাম কাতান ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ ও প্রিন্ট কাতান শাড়ী ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১০ হাজার ৫’শ এবং ভিপুল থ্রিপিস ২ হাজার ৫’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ, আয়রা ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ, মাসাল ৩ হাজার ২’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, দিল্লি বুটিক্স ৬ হাজার থেকে ১৫ হাজার, তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ও লরস ৬ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আমতলী পৌর শহরের তানিয়া বলেন, এ বছর পোশাকের ধরন বদলে গেছে এবং দামও একটু বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ ৬ হাজার টাকায় ক্রয় করেছি। তিনি আরো বলেন, দাম একটু বেশী হলেও ভালো মানের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে। ক্রেতা মরিয়াম ও পূর্ণতা বলেন, নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয় থেকে পোশাক ক্রয় করেছি। চাহিদামত মালামাল পাওয়া যায়। নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের পরিচালক জিএম মুছা বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বিক্রি অনেক ভালো। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। সেলসম্যানদের ক্রেতাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার আমতলী পৌর শহরের আকন বস্ত্রালয়, মদনমোহন বস্ত্রালয়, সিরাজ উদ্দিন মৃধা বস্ত্রালয়,ইসলামিয়া বস্ত্রালয়, আকন টাওয়ার, সাকিব প্লাজা, আব্দুল্লাহ মার্কেট ও সুমাইয়া কমপ্লেক্স, ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। নারী ও পুরুষরা মিলে পছন্দের পোশাক ক্রয় করছে।

আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বাজারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা করে মানুষের বাড়ী ফিরে যেতে যেন সমস্যা না হয়।


আরও খবর



তাইওয়ানে ৭.৪ মাত্রার ভূমিকম্প,সুনামি সতর্কতা

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:৭ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে। ভূমিকম্পের পরই প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ তাইওয়ানে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একইভাবে সুনামির সতর্কতা রয়েছে দক্ষিণ জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপ এবং ফিলিপিন্সেও।

তাইওয়ানের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর জানায়, বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ৭ টা ৫৮ মিনিটে তাইওয়ানের বিস্তীর্ণ অংশ কেঁপে ওঠে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল তাইওয়ানের হুয়ালিয়েন শহরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে। ভূপৃষ্ঠের ৩৪.৮ কিলোমিটার গভীরে এর উৎপত্তি হয়েছে। খবর বিবিসি

চিনের সাংহাই থেকেও কম্পন অনুভূত হওয়ার খবর মিলেছে। তাইওয়ান, দক্ষিণ জাপান, ফিলিপিন্সের মতো জায়গায় সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

ভূমিকম্পের কম্পনে একাধিক বাড়ি ভেঙে পড়ার খবর মিলেছে। পূর্ব তাইওয়ানের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র হুয়ালিয়েনের একাধিক বাড়ির ভিত্তিপ্রস্তর নড়ে গেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মধ্যে বেশ কয়েকজনের আটকে থাকতে পারে ।

অন্যদিকে, জাপানের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, ১০ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। ইতিমধ্যেই উপকূলের বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়তে বলা হয়েছে। বিশেষ করে জাপানের ওকিনাওয়া উপকূল থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, তাইওয়ানে ২৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছে। এর আগে ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে তাইওয়ানে ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত আনে। যেখানে ২ হাজার ৪০০ মানুষের মৃত্যু হয়।


আরও খবর

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




মাটিরাঙ্গা জোনের উদ্যােগে ঈদ ও বৈসাবি উপলক্ষ্যে মানবিক সহায়তা ও চিকিৎসা সেবা প্রদান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,বিশেষ প্রতিনিধি:বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মাটিরাঙ্গা জোনের উদ্যােগে পবিএ ঈদ উল-ফিতর ও বৈসাবি উৎসব উদযাপন উপলক্ষ্যে পাহাড়ী- বাঙ্গালী দুঃস্থ নারী ও পুরুষের মাঝে শাড়ি, পাঞ্জাবী এবং পাহাড়ী ড্রেস বিতরণ, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল)  মাটিরাঙ্গা জোন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক মানবিক সহায়তা  কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে।তারই ধারাবাহিকতায় সকালের দিকে , মাটিরাঙ্গা  সরকারি ডিগ্রী কলেজ মাঠে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর- ও বৈসাবি উদযাপন উপলক্ষ্যে মাটিরাঙ্গা জোনের আওতায় ২০০জন  দু:স্থ,অসহায় হতদরিদ্র  পরিবারের মাঝে ঈদ ও বৈসাবি উপহার সামগ্রী বিতরণ ও পাঁচশতাধিক মানুষের মাঝে  স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ, দন্ত চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এর মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা সহ বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল উপকার ভোগীদের মাঝে ঈদ ও বৈসাবি উপহার সামগ্রী তুলেদেন।

এ সময় মাটিরাঙ্গা জোনের জোন অধিনায়ক লে.কর্ণেল মো.কামরুল হাসান পিএসসি
মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.রফিকুল ইসলাম,খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিরন জয় ত্রিপুরা, মাটিরাঙ্গা প্রেস-ক্লাবের সভাপতি এমএম জাহাঙ্গীর আলম
সহ সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মানবিক সহায়তার মধ্যে রয়েছে দুই শতাধিক হত-দরিদ্র পাহাড়ি-বাঙ্গালি পরিবারের মাঝে শাড়ি, লুঙ্গি, পাহাড়ী ড্রেস বিতরণ, বিদ্যুৎ বিহীন ১০টি পরিবারকে সোলার প্যানেল, সুবিধা বঞ্চিত ৫টি পরিবারকে সেলাই মেশিন, ১০টি পরিবারের মাঝে ১০বান ডেউটিন, ৮ জন অসহায় ব্যক্তিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নগদ আর্থিক অনুদান ও ২টি এতিমখানায় ১০টি ফ্যান রয়েছে। এছাড়াও অন্তত পাঁচশতাধিক জনসাধারণের মাঝে  বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল  বলেন, আমাদের এই অঞ্চলের পাহাড়ি এবং বাঙ্গালীদের মাঝে অত্যন্ত সোহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান ও সু-সসম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।পাহাড়ে স্থিতিশীলতা ও শান্তি শৃংঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যেও মাটিরাঙ্গা জোন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। আপনারা এই সু-সম্পর্ক বজায় রাখবেন এটাই আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে। সর্বোপরি আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুরু থেকে বিভিন্ন মানবেতর চাহিদা পরিপূরণের মাধ্যমে মানুষের পাশে আছে। তেমনিভাবে মানুষের একমাত্র সঠিক আস্থাভাজন এবং গৌরবের প্রতীক হিসাবে সুদূর ভবিষতেও এই ধারা অব্যহত রাখবে।পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে ঈদ-উল-ফিতর ও বৈসাবি,র শুভেচ্ছা জানান।

আরও খবর

হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন, ঘাতক ছেলে আটক

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪