Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

কাউন্টারে বিক্রি হবে না ঈদের ট্রেনের টিকিট : রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;এবার ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রেলের আগাম টিকিট বিক্রি আগামী ৭ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে। এবার কাউন্টারে কোনো টিকিট বিক্রি হবে না, শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

আজ বুধবার দুপুরে রেল ভবনের সম্মেলনে কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে রেলমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘ঈদের সময় কমলাপুরের যে পরিবেশ তৈরি হয়- এটা রেলের জন্য খুবই বিব্রতকর হয়। এখন মানুষ দুদিন কমলাপুরে থেকেও টিকিট পায় না। সব মানুষ টিকিট পাবে না। ঈদের সময় আমাদের সব অর্জন নষ্ট হয়ে যায়। তাই অনলাইনে শতভাগ দেওয়া হবে।’

আগামী ২২ এপ্রিল পবিত্র ঈদুল ফিতর ধরে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান রেলমন্ত্রী। তিনি জানান, ১৭ এপ্রিলের টিকিট ৭ এপ্রিল, ১৮ এপ্রিলের টিকিট ৮ এপ্রিল, ১৯ এপ্রিলের টিকিট ৯ এপ্রিল, ২০ এপ্রিলের টিকিট ১০ এপ্রিল এবং ২১ এপ্রিলের টিকিট ১১ এপ্রিল বিক্রি হবে।

ঈদের চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ২২, ২৩ ও ২৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে বলেও জানান নূরুল ইসলাম সুজন। এ সময় ঈদের ফিরতি টিকিট বিক্রি ১৭ এপ্রিল থেকে শুরু হবে বলে জানান তিনি।

এ ছাড়া ঈদে চাপ কমাতে এবার ৯ জোড়া স্পেশাল ট্রেন চলবে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ঈদ সামনে রেখে আন্তর্জাতিক ট্রেন মিতালি এক্সপ্রেস ১৮-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত এবং মৈত্রী এক্সপ্রেস ২০-২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর, রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান প্রমুখ।


আরও খবর



নাসিরনগরের হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী গাবতলার শিন্নি

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১৭৬জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

২৯ শে বৈশাখ প্রতি বছরের ন্যায় এবারো ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার  ভাটির রানী নামে খ্যাত গোয়ালনগর ইউনিয়নের নোয়াগাও গ্রামের উত্তরে আল রামপুর গ্রামের পশ্চিমে নদীর পাড়ে খোলা আকাশের নীচে অবস্থিত হাজার বছরের ঐতিহ্য গাবগাছ তলে অনুষ্টিত হয়ে গেছে বাৎসরিক গাবতলীর সিন্নি।সরেজমিন এলাকা গিয়ে দেখা গেছে নোয়াগাঁও গ্রামের উত্তরে আর রামপুর গ্রামের পশ্চিমে নদীর পাড়ে হাজার বছর বয়সী দুটি গাবগাছ দাড়িয়ে রয়েছে।


একটি গাছে প্রতিনিয়তই গাব ধরে যাচ্ছে আর অপরটি তার সঙ্গী হয়ে দাড়িয়ে রয়েছে।স্থানীয়রা জানায় ওই গাছের গাব খুবই সুমিষ্টি আর সুস্বাধু হওয়ায় গ্রামের ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা গাবপাকার সাথে সাথে সাথেই  গাছ থেকে পেরে নিয়ে খেয়ে ফেলে।প্রচন্ড গরমের সময় পথচারী আর স্থানীয়রা  গরম থেকে রক্ষাপেতে গাবতলার নীচে বসে সু শীতল বাতাস উপভোগ করে।মানুষের পাশপাশি মাঠে থাকা গরু গুলো যখন গরম অনুভব করে তখন গরু গুলোও শীতল বাতাসের আশায় গাবতলায় গিয়ে আশ্রয় নেয়।স্থানীয়দের সাথে কথা বললে তারা জানায়,এই গাব গাছ গুলোর সুনিষ্ট কোন বয়স কেউ বলতে পারছেনা।


তারা জানায় আমাদের মুরব্বিদের কাছ থেকে শুনেছি যুগের পর যুগ ধরে এ গাছগুলো এখানে দাড়িয়ে রয়েছে।এখানে অনেক পীর,অলি আর সাধকরা এসে সাধনা করে থাকেন।দুই গ্রাম আর আশপাশের অনেক লোকজন ওই গাছের নীচে মানত করে থাকে।এলাকার অনেক হিন্দুরাও এ গাছের নীচে বিভিন্ন পুঁজা দিয়ে থাকে।স্থানীয় লোকজন জানায়,এখানে প্রতিবছর বৈশাখ মাসের ২৯ তারিখে হাজার হাজার নারী পুরুষ ও শিশুদের  সমম্ময়ে শিন্নি অনুষ্টিত হয়।


তারা আরো জানায় রামপুর গ্রামে যার পরিবারে যতজন লোক আছে প্রত্যেকের মাথাপিছু পাঁচ ছটাক করে চাউল তুলে শুধু মানুষ নয় যার যতটি গরু বাছুর,ছাগল মহিষ ভেড়া রয়েছে তাদেরও সমপরিমান চাউল তুলে ওই গাবগাছ তলে গুড় আর চাউল দিয়ে শিন্ন করে বিতরণ করা হয়।ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা হয় হবিগঞ্জ জেলার  সবুজবাগের পীর সৈয়দ নাসির উদ্দিন জুয়েলের সাথে।তিনি জানান,সারা পৃথিবীর কোন দেশে  এমন আর একটি গাছ আছে বলে আমার মনে হয় না ।তিনি বলেন আমার দাদার জীবদ্দশায় ওই গাবতলা বসে আরাধনা করতেন।


শুধু আমার দাদাপীর নয়,অনেক অলিরাই এখানে ধ্যানে মগ্ন থেকে খোদা সাধন করতেন।তবে গাছের বয়স সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওই গাছের সঠিক বয়স কেউই বলতে পারবেন না,তবে অনুমান হাজার বছর বয়সী হবে।আর যুগ যুগ ধরেই এই শিন্নি রেওয়াজ চলে আসছে।পীর নাসিরউদ্দিন জুয়েল সহ স্থানীয় লোকজন আর গাবতলার ভক্তরা জানায়,দিন দিন গাছগুলোর মাঠি সরে মাঠির উপরে শিখর বেরুতে শুরু করেছে।


গাছের গোড়া থেকে মাঠি সরে যাবার কারনে যে কোন সময় গাছ গুলো পড়ে গেলে হাজার বছরের ঐতিহ্য ধ্বংস হয়ে যাবে।তাই  হাজার বছরের ঐতিহ্য রক্ষায় গাছের গোড়া মাঠি দেয়া অত্যান্ত জরুরী হয়ে পড়েছে।পীর নাসিরউদ্দিন জুয়েল সহ গাবতলার ভক্তরা গাছগুলোকে রক্ষা করতে গাছের গোড়ায় মাঠির ব্যবস্থা করে দিতে দানশীল ব্যাক্তিবর্গ,নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও সরকারী অনুধান কামনা করছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পায়রা বন্দর এখন অপারেশনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

রাসেল কবির মুরাদ কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি : পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান রিয়াল এডমিরাল গোলাম সাদেক বলেন, সরকার পায়রা বন্দরকে একটি আধুনিক, ব্যবসা-বান্ধব ও পরিবেশ-বান্ধব স্মার্ট পোর্ট হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে।বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে তিনি পায়রা বন্দরের হলরুমে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভায় একথা বলেন। তিনি বলেন, পায়রা বন্দর এখন সর্বদা অপারেশনের জন্য সম্পুর্ণ প্রস্তুত। বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলের ক্যাপিটাল ড্রেজিং সম্পন্ন হওয়ার ফলে ২৬ মার্চ থেকে প্রতিনিয়ত বন্দরে ১০ থেকে সাড়ে ১০ মিটার নাব্যতার বিদেশি মাদার ভ্যাসেল পণ্য নিয়ে আসছে।

পায়রা বন্দর চেয়ারম্যান আরো বলেন, রাবনাবাদ চ্যানেলের চারিপাড়ায় বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল চালু হলে এ বন্দরের অপারেশন কার্যক্রম আরো বহুগুনে বৃদ্ধি পাবে। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে জানান, পায়রা বন্দর এখন অপারেশনের জন্য সম্পুর্ণরূপে প্রস্তুত। এসময় অন্যান্যের মধ্যে পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য প্রকৌশল ও উন্নয়ন রাজীব ত্রিপুরা, সদস্য হারবার ও মেরিন ক্যাপ্টেন জাহিদ হোসেন, পরিচালক ট্রাফিক কাজী ফারুক, বন্দরের সচিব সোহরাব হোসেন, উপ-পরিচালক ট্রাফিক আজিজুর রহমান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ঢাকাসহ দেশের কয়েকটি জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঢাকাসহ দেশের কয়েকটি জেলায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে; সেই সঙ্গে ২ জেলায় ৬০-৮০ ও ৪ জেলায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আজ রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ ও সিলেট জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নৌবন্দরগুলোকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এছাড়া ঢাকা, টাঙ্গাইল, মাদারীপুর ও কুমিল্লা জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, রোববার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, রাজশাহী, নওগাঁ, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশার বিভাগসহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অবশিষ্টাংশ এবং মৌলভীবাজার, চাঁদপুর ও নোয়াখালী জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা রোববার অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া সারা দেশে তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


আরও খবর



রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠিতে ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা কঠিন: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;ঢাকা মহানগরীর পর দেশের সবচেয়ে বেশি রোগী চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজারে। জেলার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাঝে বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। চলতি বছরও সহস্রাধিক ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে সেখানে। তবে ভাইরাসটি প্রতিরোধে ব্যবস্থাপনা কঠিন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মানুষের মাঝে সচেতনতার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। তাদের কালচার আলাদা হওয়ায় এ ব্যাপারে কাজও সেভাবে করা যায় না।

আজ রোববার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

নাজমুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় ওয়াসার পানি ধরে রাখতে হলেও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পানি সরবরাহের ব্যবস্থা খুব কম। ফলে তারা বিভিন্ন গর্ত থেকে পানি সংগ্রহ এবং অনেক সময় পানি খোলা পাত্রে রেখে দেয়। এ ছাড়া তাদের সচেতনতার বিষয়টি আরও কম।


অধিদপ্তরের এই পরিচালক বলেন, ঢাকায় জনগোষ্ঠী বেশি হলেও সেখানে জায়গা রয়েছে। কিন্তু রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জায়গায় কম মানুষ বেশি। ফলে সেখানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অন্যান্য এলাকার চেয়ে বেশি। এখন পর্যন্ত সেখানে ১ হাজার ৬৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।

এদিক, ঢাকা মহানগরীতে রোগী বাড়লেও কোন এলাকায় বেশি সে সম্পর্তে জানতে চাইলে কোনো তথ্য দিতে পারেনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এ ব্যাপারে নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় যেখানে ঘনবসতি বেশি সেখানে মশার উপদ্রব বেশি। তবে নির্দিষ্ট করে কোন এলাকায় সবচেয়ে বেশি সেটি বলা এই মুহূর্তে কঠিন। রোগীদের তথ্য যাচাই করে তারপর বলা যাবে। আমরা পুরো ঢাকা শহরকেই বিবেচনায় নিচ্ছি। আমাদের কাজ রোগী ব্যবস্থাপনা। ডেঙ্গু কোথায় বেশি এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দায়িত্ব স্থানীয় সরকারের।’

রোগী জটিলতার ব্যাপারে অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন বলেন, ‘ঢাকা শহরে অপরিকল্পিত নগরী গড়ে উঠছে। ঠিক ব্রাজিলের মতোই। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ে। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলেই আমরা প্লাটিলেটকে সামনে আনি। অথচ এটি সেভাবেই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমাদের উচিত সচেতনতায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া।’

এ সময় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় পরীক্ষা বেড়েছে। এজন্য গত বছরের ন্যায় এবারও সরকারিতে ১০০ টাকা এবং বেসরকারিতে ৫০০ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।


আরও খবর



ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলা

১৯ জেলায় ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি বাতিল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:  ঘূর্ণিঝড়মোখামোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর ঝড়টিকে কেন্দ্র করে ১৯ জেলার ফায়ার স্টেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে

আজ বুধবার বিকেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ফায়ার সার্ভিস

সন্ধ্যায় তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার। তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন উপকূলীয় এলাকাগুলোর ১৯ জেলার ১৪৯টি ফায়ার স্টেশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি বাতিল করে সবাইকে সতর্ক ডিউটিতে থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন। ছাড়া উপকূলবর্তী দুর্যোগপ্রবণ এলাকার জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রতি ফায়ার স্টেশনে জনের সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ টিম, জনের প্রাথমিক চিকিৎসক দল এবং জনের একটি করে ওয়াটার রেসকিউ টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব এলাকায় রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের প্রশিক্ষিত ১০ হাজার ৬০৩ জন ভলান্টিয়ার। প্রয়োজনীয় সংখ্যক অগ্নিনির্বাপণ উদ্ধার সরঞ্জামসহ অ্যাম্বুলেন্স, জেমিনি বোট, চেইন , হ্যান্ড , রোটারি রেসকিউ , স্প্রেডার, মেগাফোন, ্যামজ্যাক বা এয়ার লিফটিং ব্যাগ, ফার্স্ট এইড বক্স ইত্যাদি প্রস্তুত রাখা হয়েছে।  

তিনি আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের আগে ফায়ার সার্ভিস জনগণকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে সতর্কতামূলক মাইকিংয়ে নিয়োজিত থাকবে। ছাড়া ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী অনুসন্ধান উদ্ধারকাজসহ রাস্তাঘাট যান চলাচল উপযোগী করার কাজে ফায়ার সার্ভিস নিয়োজিত থাকবে। এসব এলাকায় জীবন মালামাল সুরক্ষা সংক্রান্ত যেকোনো কাজে ২৪ ঘণ্টা ফায়ার সার্ভিসের সেবা গ্রহণ করা যাবে

শাহজাহান শিকদার আরও বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষসহ সব বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সারাক্ষণ সংবাদ সংগ্রহে নিয়োজিত থাকবে। যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে সেবা গ্রহণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের নিকটবর্তী ফায়ার স্টেশন, বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ বা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের হটলাইন নম্বর ১৬১৬৩-তে ফোন করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান তিনি


আরও খবর