Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

কাশিমপুর থেকে কুমিল্লা কারাগারে স্থানান্তর পাপিয়াকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ২১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:যুব মহিলা লীগের সাবেক নেত্রী শামীমা নুর পাপিয়াকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগার থেকে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল ৫টায় বিশেষ নিরাপত্তায় তাকে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে এক নারী বন্দীকে নির্যাতনের অভিযোগের পর পাপিয়াকে অন্য কারাগারে স্থানান্তর করা হলো।কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) ওবায়দুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার কারণে কারাগারের অভ্যন্তরে শৃঙ্খলা রক্ষা ও নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বন্দী শামীমা নুর পাপিয়াকে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে।

কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারে ৪০ মাস ধরে বন্দী আছেন পাপিয়া। ২৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি হিসেবে জেলবিধি অনুযায়ী পাপিয়াকে ‘রাইটার’ হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। তিনি রুনা লায়লা নামের এক হাজতিকে সম্প্রতি নির্যাতন করেন, তার কাছ থেকে টাকাপয়সা লুট করে নেন-এমন অভিযোগে রুনার ছোট ভাই জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগও করেন। পরে গঠন করা হয়েছে দুটি তদন্ত কমিটি।

নির্যাতনের শিকার রুনা লায়লা গাজীপুরের কাপাসিয়া থানার কড়িহাতা গ্রামের আব্দুল হাইয়ের মেয়ে এবং মৃত এ কে এম মাহমুদুল হকের স্ত্রী। তিনি ঢাকার কোতোয়ালি থানার ৭৩৫ নম্বর মামলার আসামি।

গত ১৬ জুন থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন রুনা লায়লা। তিনি গত ২৭ জুন জামিনে মুক্তি পেয়ে বর্তমানে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

মামলায় শিক্ষানবিশ আইনজীবী রুনা লায়লাকে গত ১৬ জুন কাশিমপুর মহিলা কারাগারে আনা হয়। কারাগারের সাধারণ ওয়ার্ডে নেওয়ার পর রুনার দেহ তল্লাশি করে কর্তব্যরত মেট্রন তার কাছে ৭ হাজার ৪০০ টাকা পান। ওই টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য পাপিয়া ও তার সহযোগী কয়েদিরা গত ১৯ জুন রুনার ওপর অমানবিক নির্যাতন করেন বলে অভিযোগ তার পরিবারের।

একপর্যায়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় রুনাকে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়। এ নিয়ে কারাগারের ভেতরে কেস টেবিল বা সালিস বসে। সেখানে ত্রিমুখী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন বন্দী, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তবে পাপিয়ার ভয়ে সাধারণ কয়েদিরা রুনা লায়লার ওপর অমানুষিক নির্যাতনের প্রতিবাদও করতে পারেননি।

এ ঘটনায় রুনা লায়লার ভাই আব্দুল করিম গাজীপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে গত ২৫ জুন লিখিত অভিযোগ দেন। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

জানতে চাইলে সিনিয়র জেল সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘এক বন্দীকে নির্যাতনের ঘটনায় তিনজনকে শোকজ করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে ঘটনাটি তদন্তের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শোকজ করা তিনজন হলেন-কারাগারের জেলার ফারহানা আক্তার, ডেপুটি জেলার জান্নাতুল তায়েবা ও মেট্রন হাবিলদার ফাতেমা।’

তদন্ত প্রতিবেদন জমা হলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া কারাগারের ভেতরে এমন ঘটনা যাতে আর না হয়, সে বিষয়েও খোঁজখবর রাখা হচ্ছে বলেও জানান এই জেল সুপার।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি স্বামী মফিজুর রহমানসহ পাপিয়া দম্পতিকে আটক করা হয়। সে সময় তাদের কাছে থেকে একাধিক পাসপোর্ট, নগদ অর্থ, জাল নোট উদ্ধার করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্যে রাজধানীর ফার্মগেট ইন্দিরা রোডের বাসায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র, বিদেশি মদ, নগদ অর্থ ও ভারতীয় রুপি উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় অস্ত্র এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের একটি করে দুটি ও বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ ছাড়া অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করে সিআইডি। এরমধ্যে অস্ত্র আইনের মামলায় পাপিয়া ও তার স্বামীকে ২৭ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।


আরও খবর



রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়নের নিচে নামল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার ( ১৮ এপ্রিল) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।

মূলত ১২৩-১২৫ টাকায় উঠে যাওয়া ডলারের দর হঠাৎ করে ১১২ থেকে ১১৫ টাকায় নামায় অনেকে আবার হুন্ডিতে টাকা পাঠাচ্ছেন। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট এক হাজার ৭০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬০৪ কোটি ডলার।

এ হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১০৪ কোটি ডলার বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ।

ব্যাংকাররা জানান, কয়েকদিন আগেও ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে প্রতি ডলারে ১২৩ থেকে ১২৪ টাকা পাচ্ছিলেন প্রবাসীরা। গত ১০ মার্চ পর্যন্ত ডলারের দল স্থিতিশীল ছিল। তবে সোয়াপের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ডলার তুলে নেওয়ার পর থেকে ব্যাংকগুলো ডলার কেনা কমিয়ে দিয়েছে। এরপর কমতে–কমেতে গত মাসের মাঝামাঝিতে তা ১১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৩ টাকায় নেমেছিল।

এদিকে হুন্ডিতে ডলারের দর পাওয়া যাচ্ছে ১২০ থেকে ১২১ টাকা। তবে ব্যাংকগুলো দর আবার বাড়িয়ে এখন ১১৫ টাকায় রেমিট্যান্স কিনছে।


আরও খবর



নওগাঁয় অধ্যক্ষ-সভাপতির বিরুদ্ধে জাল সনদ সহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ :নওগাঁর বদলগাছীর ধর্মপুর-গোয়ালভিটা আলিম এম মাদরাসা সভাপতি আবদুল বারেক ও অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে জাল সনদধারীকে দিয়ে চাকরি করানো, সরকারি বরাদ্ধের টাকা, প্রতিষ্ঠানের টাকা আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় স্থানীয় এক ব্যাক্তি এ অনিয়মের প্রতিকার চেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর ইউনিয়নের ধর্মপুর-গোয়ালভিটা হোসেনিয়া আলিম মাদরাসাটি দীর্ঘকাল যাবৎ সুনামের সাথে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসলেও এর ম্যানেজিং কমিটি ও প্রিন্সিপালের বিভিন্ন ধরনের অনিয়ম দূর্নীতিতে মাদরাসাটির বর্তমানে নাজেহাল অবস্হা বিরাজ করছে। এই মাদরাসা সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষিকা শাহানাজ পারভীন পরিচালনা কমিটি ও অধ্যক্ষকে হাত করে তাদের যোগশাজসে তার শিক্ষাজীবনের জাল শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিয়ে কয়েক বছর ধরে মাদরাসায় চাকুরী করে সরকারি বেতন-ভাতাদি উত্তোলন করেছেন। তার নিবন্ধন সনদ যাচাই করতে চাইলে মাদরাসা পরিচালনা কমিটি ও অধ্যক্ষ অতি সুকৌশলে তার সনদের বিষয়টি ফাঁস হওয়ার ভয়ে তাকে চাকুরী হইতে স্বেচ্ছায় অবসরে পাঠিয়েছেন এবং তার অবসর-কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা সরকারি কোষাগার হতে উত্তোলন করে আত্মসাতের পাঁয়তারা করে যাচ্ছেন। এবং ওই মাদরাসার আইসিটি বিষয়ের শিক্ষিকা আকলিমা খাতুন তিনিও তার (কম্পিউটার সাটিফিকেট) জাল সনদ দিয়ে এখন পর্যন্ত চাকুরীরত আছেন এবং সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা ও বেতন-ভাতাদি ভোগ করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও ওই মাদরাসার সরকারের পারফরম্যান্স বেজড গ্র‍্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইন্সটিটিউশনস স্কিমের আওতায় ৫ লাখ টাকা আর্থিক অনুদান পেয়েছে। কিন্তু শিক্ষকদের অংশের টাকা বাদে সব টাকা অধ্যক্ষ ও মাদরাসা পরিচালনা কমিটি আত্মসাৎ করাসহ বিগত কয়েক বছরে শিক্ষক- কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে লাখ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা করেছে। ওই মাদরাসাঢ যোগদানের পর থেকে তিনি  নিয়োগ বাণিজ্য করে আসছেন, নিয়োগ বাণিজ্যের প্রমাণ মিলবে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাব নম্বর যাচাই করলে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই মাদরাসার কয়েকজন শিক্ষক বলেন, প্রকল্পের টাকা থেকে শিক্ষকদের অংশের টাকা দেওয়া হয়েছে তবে শিক্ষার্থীদের টাকা দেওয়ার বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না।

এবিষয়ে জানতে শিক্ষিকা শাহানাজ পারভীন ও আকলিমা খাতুনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও সেটি রিসিভ না করায় তাদের কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। 

অভিযোগ গুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন ও সভাপতি বলেন, এ অভিযোগ গুলো সত্য নয়। সেই শিক্ষিকাদের কাগজপত্রসহ সরকারি প্রকল্পের টাকা ব্যয়ের ভাউচার এবং মাস্টার রোল দেখতে চাইলে তারা সেগুলো দেখাতে অস্বীকার করেন। 

অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা নিশ্চিত করে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফর রহমান বলেন, ওই মাদরাসার অনিয়মের বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে সত্যতা পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

আরও খবর



মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের তল্লাবাড়িয়া এলাকায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় বাবুখালী ইউনিয়নের বহলবাড়িয়া গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে জান্নাত (১৭) নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে সদরের বরুনাতৈল গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে ওসমান (১৬)। বৃহস্পতিবার দুপুরে এই দূর্ঘটনা ঘটে।

আরও খবর



ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে,রিয়াজ মাহমুদকে সভাপতি ও সাগর আহম্মেদ শামীমকে সাধারণ সম্পাদক করে।

শনিবার (৪ মে) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতানা বাস্তবায়ন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট মহানগর বিনির্মাণের লক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গা কমিটি ঘোষণা করা হলো।

কমিটিতে সহ সভাপতি হয়েছেন ৬৮ জন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ১১ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক ১১ জন।

এছাড়ার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন শাকিল আহমেদ রকি, দপ্তর সম্পাদক বিজয় সূত্রধর, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জাহিদ হাসান সুজন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ চৌধুরী, ক্রীড়া সম্পাদক আরাফাত হাওলাদার, সমাজসেবা সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান আকাশ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক হাসিবুল খান আজিম, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়াম, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আহাদ সিকদার সফল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. রুবেল মিয়া, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক মো. সজিব মিয়া, স্কুলছাত্র বিষয়ক সম্পাদক তাকদীর হোসেন শান খান।


আরও খবর



ড. ইউনূস জামিন পেলেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত,গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের সংরক্ষিত ফান্ডের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন এ আদেশ দেন। আগামী ২ জুন অভিযোগ গঠনের শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে সকাল পৌনে ১১টার দিকে বিশেষ জজ আদালত-৪ এ হাজির হন তিনি। হাজির হন মামলার অন্য আসামিরাও।

গত ২ এপ্রিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। ওইদিন মামলাটি বিচারের জন্য বদলি করা হয় বিশেষ জজ আদালত-৪ এ।

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দেয় দুদক। গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে এ মামলা করেন। তখন আসামি করা হয়েছিল ১৩ জনকে।

চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন- ড. মুহাম্মদ ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।


আরও খবর