Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার সব ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ১০.০৭ শতাংশ বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: ওবায়দুল কাদের কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সরকারের সহায়তা নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের সেরা ঈদ অফার দিচ্ছে রিয়েলমি সরকার ২৩ নাবিককে উদ্ধারে অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ৬ এপ্রিলের ট্রেনের টিকেট দশ মিনিটেই শেষ

জ্যামিতিক হারে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ ও মৃত্যু আরও ৪ প্রাণহানি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর 20২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৪৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;দেশে চলতি বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে অনেকটা জ্যামিতিক হারে। মৃত্যুর হার বাড়ার গতি আরও বেশি। এ ছাড়া দেশে প্রথমবারের মতো বর্তমানে ডেঙ্গুর চারটি ধরন একসঙ্গে সক্রিয় হয়ে পড়েছে। মূলত সে জন্যই মৃত্যু ও আক্রান্তের হারে এমন ঊর্ধ্বগতি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে দেখা গেছে, গত জুন মাসে রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৭৩৭ জন। পরের মাসে রোগীর এই সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে হয় ১৫৭১ জন। আগস্ট মাসে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৫২১ জনে এবং সেপ্টেম্বরে বেড়েছে প্রায় তিনগুণ

৯৯১১ জন। আবার সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরে আক্রান্ত হয়েছে দ্বিগুণেরও বেশি ২১৯৩২ জন। চলতি নভেম্বরেও আক্রান্তের একই ধারা চলছে। মাসের ৮ দিন বাকি থাকতেই ২১ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৩৮৯ জন।

এদিকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে জুন মাসে একজনের মৃত্যু হলেও পরের মাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ জনে। আগস্টে ১১ জন এবং সেপ্টেম্বরে আগের মাসের তুলনায় তিনগুণের বেশি ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। একইভাবে অক্টোবরে আগের মাসের তুলনায় মৃতের সংখ্যা প্রায় তিনগুণ বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬ জনে। অন্যদিকে নভেম্বরের ২১ দিনেই মৃত্যু হয়েছে ৯৩ জনের।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, চলতি বছর ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি ধরন একসঙ্গে সক্রিয় আছে। ফলে এ বছর প্রকোপ ও মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। কেউ কেউ দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। এর আগে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরামর্শক ড. এএসএম আলমগীর জানিয়েছিলেন, ঢাকায় ডেঙ্গু ভাইরাসের ডেন ৩-এর সঙ্গে ডেন-৪ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া কক্সবাজারে ডেন ৩-এর সঙ্গে ডেন-১ শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে এটি সারাদেশের চিত্র।

এদিকে দেশে আগের দিন সকাল ৮টা থেকে গতকাল একই সময় পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও চার জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ৬০৬ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ২৮৯ জন এবং ঢাকার বাইরে ৩১৭ জন চিকিৎসাধীন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ২৩৪ জনের মৃত্যু হলো। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে দুই হাজার ৩৫১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি হাসপাতালে এক হাজার ২৫৮ জন এবং ঢাকার বাইরে অন্যান্য বিভাগে এক হাজার ৯৩ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৩ হাজার ৪১৩ জন। ঢাকায় ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৪ হাজার ৩৬০ জন এবং ঢাকার বাইরে ১৯ হাজার ৫৩ জন। এ সময়ে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৫০ হাজার ৮২৮ জন। ঢাকায় ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা ৩২ হাজার ৯৬২ জন ও ঢাকার বাইরে ১৭ হাজার ৮৬৬ জন।


আরও খবর



আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো ক্ষেত্রেই জনগণের পাশে দাঁড়ায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক:‘প্রাকৃতির দুর্যোগ থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়ায়,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন,শুধু তাই না, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্যও তার অবদান রেখে যাচ্ছে। এভাবেই আমরা সবাই এক হয়ে আমাদের দেশটাকে গড়ে তুলবো। সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব এটাই আমাদের লক্ষ্য।

আজ শনিবার পাপা বীর এবং দি বাংলাদেশ ইনফ্যান্টি রেজিমেন্টের তৃতীয় কোর পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ জন্য সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহীর উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যেই আমরা আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য ব্যপক কর্মসূচি নিচ্ছি। দারিদ্র বিমোচন করে দেশকে আরও উন্নত করা, সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। আজকে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিগণিত হয়। এখন আর কেউ আমাদের অবহেলা করতে পারে না। বাংলাদেশ আজকে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেভাবেই সামনের দিকে এগিয়ে যাব।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আমরা বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, ছেলে-মেয়েদের আমরা বিনামূল্যে বই দিচ্ছি, বৃত্তি দিচ্ছি, উচ্চ শিক্ষার জন্য বিশেষ বৃত্তি দিচ্ছি। ঠিক সেইভাবে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর পদ-পদবী আরও উন্নত করে একেবারে সময় উপযোগী করে আমরা আধুনিক সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।


আরও খবর



সিরাজগঞ্জে মাকে হত্যায় সন্তানের মৃত্যুদন্ড

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১৪৮জন দেখেছেন

Image
রাকিবুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:সিরাজগঞ্জে ঘুমন্ত অবস্থায় মা রশিদা খানমকে জবাই করে হত্যার দায়ে ছেলে নাহিদ ইমরান নিয়নকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত।

রোববার (১০ মার্চ) বেলা ১২টা দিকে সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা আসামির উপস্থিতিতে এ দণ্ডাদেশ দেন। 

ওই আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট জেবুন্নেসা ওরফে জেবা রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

ঘটনার বিবরনীতে জানা যায়, আসামী নাহিদ ইমরান নিয়ন সঙ্গ দোষে ও জুয়া খেলায় জড়িত হয়ে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়েছিল। টাকা পয়সা ও অন্যবিষয়াদি নিয়ে ভীত হয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ২০২০ সালের  ১৮ ফেব্রুয়ারী ভোর ৫টা হতে ৮টার মধ্যে গরু জবাই করা ছুড়ি দিয়ে মা রশিদা খানমকে কে গলাকেটে হত্যা করে।
এঘটনায় আসামীর আরেক ভাই নাছিম ইমরান নিশাত বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। 
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর আসামী নাহিদ ইমরান নিয়নকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এঘটনায় রবিবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা আসামী নাহিদ ইমরান নিয়নকে ৩০২ ধারায় দন্ডযোগ্য অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদন্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড প্রদান করে। মৃত্যুদন্ড নিশ্চিত করা সাপেক্ষে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আসামীকে ফাসিতে ঝুলিয়ে রেখে দন্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেয়া হয়।

আরও খবর



কোটি টাকা আয় হলেও উন্নয়নের ছোয়া লাগে নাই পুঠিয়া পৌরসভায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

পুঠিয়া(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃবছরে কোটি টাকা আয় হলেও উন্নয়নের তেমন ছোয়া লাগে নাই রাজশাহীর পুঠিয়া পৌরসভায়। পৌরসভা জুড়েই নানা অনিয়ম। সারা বছরই রয়েছে মশার উপদ্রব,রাস্তাগুলো যেন মরণফাঁদ,এরপরেও রহস্যজনক ভাবে দিন দিন বেড়েই চলেছে দেনার বোঝা।নানা করনে বন্ধ থাকে পৌরসভার কর্মকতা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা। প্রায় ২ যুগ পার হলেও স্থায়ী ভাবে হয় পৌরসভার কার্যালয়। ২০০২ সালে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ৭৫লক্ষ টাকা দিয়েছিল পৌরসভার ভবন নির্মানের জন্য তাও আজ পযর্ন্ত ভবন নির্মানত দুরের কথা ভবন নির্মানের স্থাননির্ধারণ করাই সম্ভব হয়নি।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পৌর সভার একাধিক কাউন্সিলর জানান, এই পৌরসভায় প্রতিবছর বিভিন্ন খাৎ কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব আদায় হয়ে থাকে। তার পরেও আমাদেও বেতন ভাতা বাঁকি থাকে। এই টাকা যায় কোথায় আমরা জানিনা। এ জন্য তারা পৌর সভার সহকারী প্রকৌশলী এবং মেয়রকে দায়ী করেন। তারা বলেন,মেয়র আর প্রকৌশলী মিলে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি করে ভুয়া ভাউচার তৈরী করে অর্থ আতœসাৎ করে আসছেন। এ বিষয়ে পুঠিয়া পৌরসভার প্রকৌশলী ও ভারপ্রাপ্ত সচিব শহিদুল ইসলাম বলেন,অর্থ আতœসাতের কথা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়ার্ড । অর্থ সংকটের করনে কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও বেতন ভাতা দেওয়া যাচ্ছে না। কোথায় কি ভাবে অর্থ ব্যায় হচ্ছে তার সঠিক হিসেব আমার কাছে আছে। ২০০১ সালে পুঠিয়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠার পর থেকে১৫ বছর চালিয়েছেন প্রশাসক। এর পর ২০১৬প্রথম মেয়র হন রবিউল ইসলাম রবি, ২০২০ সালে বর্তমান মেয়র আল মামুন ৯৪ লক্ষ দেনা নিয়ে দায়িত্ব গ্রহন করেন। বর্তমানে পুঠিয়া পৌরসভার দেনা প্রায় দেড় কোটি। অথচ এই তিন বছরে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩ কোটিও বেশি। পৌরসভার বাসিন্দা রুহুল হাওলাদার বলেন,জন্ম,মৃত্যু,নাগরিকত্বসহ যে কোন সনদ নিতে গেলে তাদেও বেধে দেওয়া ফির এর চেয়েও বেশি টাকা দিতে হয়।এই পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে এলাকার কোন উন্নয়ন হয়নি।

এবিষয়ে পৌর মেয়র আল মামুন বলেন,আমি পৌরসভার দায়িত্ব নেবার পর থেকে এখানে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আমার জানা মতে এখানে কোন অনয়িম হয়নি।ভবন নির্মানের জন্য ব্যাংকের রাখা অর্থ গায়েবের বেপাওে তিনি বলেন,এই টাকা আমার আগের মেয়র বলতে পারবে এব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।


আরও খবর



কাঁচা মরিচে ভরপুর হিলি বাজার,দামেও কম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৩জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:চলতি মৌসুমে বাম্পার ফলন হয়েছে।তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে প্রকারভেদে কাঁচামরিচের দাম কেজিতে কমল ৩০ থেকে ৫০ টাকা। পণ্যটির দাম কমায় খুশি ক্রেতারা।

আজ সোমবার (২৫ মার্চ) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি দোকানে দোকানে সাজিয়ে রেখেছেন কাঁচামরিচ। গেলো দুই সপ্তাহ আগে দেশীয় কাঁচা মরিচ মানভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আজ সেই কাঁচা মরিচ ২৫ থেকে ২৮ টাকা কেজি দরে পাইকারীতে বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা বাজারে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচামরিচ কিনতে আসা এক জন হোটেল ব্যবসায়ী বলেন,আমার হোটেল আছে। প্রতিদিন তিন থেকে চার কেজি কাঁচা মরিচ লাগে। মাঝে মধ্যে দাম বৃদ্ধি হলে আমরা হোটেল ব্যবসায়ীরা পড়ে যাই বিপাকে। আমি গেলো সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ কিনেছি। আজকে বাজার করতে এসে দেখি কাঁচা মরিচের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। আজ সোমবার দুই কেজি কিনলাম ৬০ টাকা দিয়ে। পণ্যটির দাম কমায় শুধু আমরা নয় সকলের জন্য খুব ভালো হলো।

হিলি বাজারের পাইকারী ও খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শেখ বিপ্লব বলেন, এবারে আবহাওয়া ভালো হওয়ায় পাঁচবিবি ও বিরামপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে কাঁচামরিচের আবাদ ভালো হয়েছে। কৃষকেরা ক্ষেত থেকে কাঁচা মরিচ তুলছেন। তাই দামও কমে আসছে।

আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আজকে আমি পাঁচবিবি হাট থেকে পাইকারী ৯ শত ২০ টাকা মন দরে কিনেছি। এতে কেজিপ্রতি কাঁচা মরিচের দাম পড়েছে ২৪ থেকে ২৫ টাকা।


আরও খবর



মধুপুরে জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমুলক সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের মধুপুরে উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস, ২৫ মার্চ গনহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে  এক প্রস্তুতিমুলক সভার আয়োজন করা হয়।সোমবার (১২ মার্চ) দুপুরে  মধুপুর উপজেলা কনফারেন্স রুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন এর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ছরোয়ার আলম খান আবু।

পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, থানা তদন্ত কর্মকর্তা মুরাদ হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট ইয়াকুব আলী, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক সাবেক উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান   ডাঃ  মীর ফরহাদুল আলম মনি সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগন, বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি অফিসের প্রধানগন, ক্লিনিক মালিক, স‚মিল মালিক সমিতি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকগন বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভুমি) জাকির হোসাইন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর