জয়পুরহাটে সমাজের অসহায় গরিব-দুস্থ মানুষদের জন্য ১০ টাকায় ঈদ বাজার
আনারুল ভাইয়ের এজেন্ট ছাড়া আর কোন এজেন্ট থাকতে পারবেনা
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
কালিয়াকৈরে মন্ত্রীর ভাতিজার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা, হতাশায় সমর্থক
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
মেসির জোড়া গোলে জিতল মায়ামি
স্পোর্টস ডেস্ক:ইন্টার মায়ামি স্পোর্টিং কানসাস সিটির পরে এবার নাশভিলের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে । দলের জয়ের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন লিওনেল মেসি। বিশ্বকাপজয়ী তারকার জোড়া গোলে সহজ জয় তুলে নিয়েছে দলটি।
রোববার (২১ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টায় এমএলএসের ম্যাচে মাঠে নামে ইন্টার মায়মি ও নাশভিল। ম্যাচটিতে ৩-১ গোলে জয় পায় মেসির দল মায়ামি। যেখানে তার জোড়া গোলের পাশাপাশি একটি গোল করেন সার্জিও বুসকেটস।
এই ম্যাচের শুরুতে অবশ্য বড় ধাক্কা খেতে হয়েছে মায়ামিকে। দলটির ডিফেন্ডার ফ্রাঞ্চো নেগ্রির আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় নাশভিল। অবশ্য মেসির জাদুতে সমতায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি মায়ামি। খেলার ১১ মিনিটে লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত এক গোলের মাধ্যমে আর্জেন্টাইন তারকা ব্যবধান সমান করেন।
প্রথমার্ধেই মায়ামি লিড গোলের দেখা পেয়ে যায়। ৩৯ মিনিটে মেসির কর্নার কিক থেকে হেডের মাধ্যমে গোলটি করেন বুসকেটস। এরপরে লিড নিয়েই এগিয়ে যায় মেসি বাহিনী। ৮১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন এলএমটেন। শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ইন্টার মায়ামি।
একাধিক রেকর্ড গড়ে মায়ামিকে জেতালেন মেসি
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মাগুরায় পথচারীদের মধ্যে ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন বিতরণ
শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
তাপদাহ আর ভ্যাপসা গরম যেন নিত্যসঙ্গী মেহেরপুরবাসীর
মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃতাপদাহ আর ভ্যাপসা গরম যেন নিত্যসঙ্গী হতে চলেছে মেহেরপুরবাসীর। টানা কয়েক দিন ধরে জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার আজ রোব্বার বিকেল তিনটায় মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ায় ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বাড়িয়ে তুলছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অতি তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি ভাব বিরাজমান থাকতে পারে।
রোব্বার বেলা চারটা পর্যন্ত শহর ও আশপাশের কয়েকটি গ্রাম ঘুরে জনগণের চরম অস্বস্তি ভাব চোখে পড়েছে। ষোলটাকা ইউনিয়নের বানিয়াপুকুর গ্রামে বেলা দুইটার দিকে তপ্ত দুপুরে মাথায় মাথাল দিয়েভুট্টা মাড়াই করছিলেন নজরুল ইসলাম কালাম আবুছদ্দীন ও মনিরুল। পাশের জমিতে ভুট্টা কাটছেন ইমদাদ আর কাউছার। তাদের ভাষায়, রোদির মদ্দি কাজ করতি সমেস্যা তো এট্টু হচ্চেই। কাজ না কল্লি তো আর হচ্চে না। কাজের ফাঁকে পর এট্টু জিড়িটিড়ি নিতে হচ্ছে। আমাগের হাত না নড়লিতো প্যাট চলবি না।
করিমপুর মোড়ে টং দোকানের সামনে কথা হয় কৃষক আবু বক্করের সাথে। তার ভাষায়, ‘জীবনকালে এমন গরম কখনো দেখেননি। এ গরম তো না মনে হচ্ছে গজপ। আমরা আগে দেকিচি এইরাম রোইদ পড়েচে, কিন্তু এইরাম তাপ ছিলুনা। সেই সুমায় খালে-বিলি পানি থাকতু। অ্যাকন কুথাও পানি নেই, রোদির ঝলক পড়চে। আমাদের বয়সে বহু কিচুই দেকিচি, অ্যারাম গরম দেকিনি।’
গোপালনগর চারচারা মোড়ে বটগাছের নীচে দেখা হয় কৃষক আকরাম আলীর সাথে। তিনি জমিতে সেচ দিচ্ছেন। একটু জিড়িয়ে নিতে গাছ তলায় বসেছেন। তার ভাষায় “ এমন গরম বাপের জন্মেও দেকিনি।আগে একঘন্টায় যে জমিতি পানি দেয়া হতো এখন লাগছে চারঘন্টা। সময় আর তেল দুটোই অপচয়।
কয়েকদিন আগে একটার মটরও পুড়ি গিছে। ইবার ধানে লুকসান হতি পারে।গাংনী রেজাউল চত্ত্বরে জুতা মেরামতকারী (মুচি) ভগত দাস রোদের মধ্যে ফাঁকা জায়গাতে ছাতির নীচে কাজ করছেন। সারা দিনে মাত্র ১২০ টাকার কাজ করেছেন। ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে বেশ হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তিনি জানান, দিন পনের আগেও এত তাপ ছিল না। সেসময় ৫/৬শত টাকা হতো।
এখন লোক সমাগম নেই তাই কাজও নেই। খদ্দেরের আশায় রোদের মাওেঝও বসে থাকতে হচ্ছে বলে জানালেন তিনি। তার ভাষায়, ‘আগের তাপ-গরমের সাতে অ্যাকনকার আকাশপাতাল তপাত। ঋতুর রদবদল হয়ে গিয়েচে। এই রোদি আর গরমে পারা যাচ্চে না। বয়স হয়ে গিয়েচে, অল্প পরিশ্রমেই কাহিল হয়ে যাচ্চি।
গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, আজ রোব্বার ৩২ জন পুরুষ, ৩৩ নারী, ৩৮ জন শিশু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে। এদের মধ্যে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগি রয়েছে ৩০ জন। বৈরী আবহাওয়ায় অনেকেই তৃষ্ণা মেটাতে রাস্তার পাশে বিক্রি করা শরবত কিনে খাচ্ছেন। এতে করে দেখা দিচ্ছে নানা রোগবালাই।
রোগীদের অধিকাংশই জ্বর, স্বর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও ডাইরিয়া রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। বিভিন্ন হাসপাতালে রোগিদের উপচে পড়া ভীড়। পা ফেলার জায়গা নেই। মেঝে ও সিঁড়িতেও রোগীরা ভর্তি রয়েছেন। অনেকেই আউটডোরে পরামর্শ নিয়ে বাড়ি ফিরছেন।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুপ্রভা রাণী জানান, তাপদাহ বা বৈরী আবহাওয়ার কারণে অনেকেই রাস্তার পাশে বা যেখানে সেখানে বিক্রি হওয়া আখের রস, শরবত, লেবুপানি খাচ্ছেন। এগুলো অস্বাস্থকর। খাওয়া যাবে না। কারণ, একই গ্লাসে একাধিক ব্যক্তি শরবত পান করছেন। এতে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসসহ সংক্রামক রোগব্যাধি ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। হালকা পাতলঅ পোশাক পরতে হবে।
গাংনীতে ইসস্তকার নামাজ আদায়
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শার্শা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৪
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:সোমবার (২৯ এপ্রিল) শুরু হওয়া বন্দুক যুদ্ধে চার আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন, আরও চারজন আহত হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার শার্লটের একটি বাড়িতে পলাতক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার অভিযানের সময়।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনেবলা হয়, নর্থ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যের শার্লটে ওয়ারেন্ট বাস্তবায়নের সময় ৩ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এই গুলির ঘটনায় আরো ৫ জন আহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে বিবিসি।
পুলিশ জানিয়েছে, একজন সন্দেহভাজন হামলাকারীকে একটি ব্যারিকেড দেয়া বাড়ির সামনের উঠানে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। গোলাগুলি ও বন্দুক হামলার এ ঘটনা প্রায় ৩ ঘণ্টাব্যাপি স্থায়ী ছিল।
পুলিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হামলায় দুই বন্দুকধারী জড়িত ছিল। আহত অফিসাররা ইউএস মার্শাল সার্ভিসের নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্সের অংশ।
শার্লট-মেকলেনবার্গ পুলিশ প্রধান জনি জেনিংস বিবিসিকে বলেন- ‘অফিসাররা সামনের উঠানে একজন আততায়ীর দিকে বন্দুক তাক করে ছিলে। এসময় গুলি চালানো হয়। পরে বাড়ির ভেতরে থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে ওপার থেকে পাল্টা গুলি চালানো হয়। গোলাগুলি ২ ঘণ্টা ধরে চলছিল।
সন্দেহভাজন ব্যক্তির সঙ্গে বাড়ির ভেতরে থাকা আরো দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
এদিকে শহরের এক পুলিশ কর্মকর্তা আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালটিতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পুলিশ এখনো এই ঘটনায় হতাহত কোনো কর্মকর্তার নাম বা জড়িত সন্দেহভাজনদের নাম প্রকাশ করেনি।
শার্লট শহরের মেয়র ভি লাইলস এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আজকে শার্লট-মেকলেনবার্গ পুলিশ অফিসার এবং ইউএস মার্শালদের ওপর গুলির ঘটনায় তিনি গভীরভাবে দুঃখিত।
পেরুতে যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ২৫
মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েলি সেনারা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানালো
সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
ইবির নতুন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহ বিকুল
আনারুল ভাইয়ের এজেন্ট ছাড়া আর কোন এজেন্ট থাকতে পারবেনা
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
কালিয়াকৈরে মন্ত্রীর ভাতিজার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা, হতাশায় সমর্থক
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
ফুলবাড়ীতে পাইকারী বাজারে কাঁচা মরিচের কেজি ১৫ টাকা
ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হাটবাজারে সরবরাহ বেড়ে যাওয়াসহ উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় পাইকারী বাজারে ১৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। মরিচের দাম কমে আসায় লোকসানের মুখে পড়েছেন মরিচ চাষিরা।গতকাল শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে ফুলবাড়ী পৌর এলাকার পাইকারী সবজির বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সকাল সাড়ে ৬ টা থেকে সকাল সাড়ে ৯টা প্রতি কেজি উচ্চ ফলনশীল জাতের (অগ্নি, মধুমতি, বিন্দু ও বিজলী ২০২০) কাঁচা মরিচ প্রকার ভেদে ১৮ থেকে ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে দাম আরও কমতে থাকে। সর্বশেষ সকাল ১০ টার দিকে পাইকারি বাজারে ১৫ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে।
পাইকারী বাজারে কাঁচা মরিচ কিনতে আসা পার্বতীপুরের ঢাকুলা গ্রামের সবজি ব্যবসায়ী গোলাম রহমান, মধ্যপাড়ার আবুল হোসেন বলেন, গত পাঁচদিন আগেও পাইকারী বাজারে কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৩২ থেকে ৩৫ টাকা দরে কিনতে হয়েছে। কিন্তু আজ মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ১৫ টাকা কেজিদরে প্রয়োজনীয় মরিচ কিনেছেন। এগুলো নিজ নিজ এলাকায় প্রতিকেজি ১৮ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি করবেন।
উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের আমডুঙি গঙ্গাপ্রসাদ গ্রামের কাঁচা মরিচ চাষি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কলেজ শিক্ষার্থী নির্মল মার্ডি বলেন, চলতি মরিচ চাষ মৌসুমে ২৭ শতক জমিতে উচ্চ ফলনশীল মধুমতি ও বিজলী ২০২০ জাতের মরিচ চাষ করেছেন। ইতোমধ্যে তিনি খেত থেকে প্রায় ৫০ মণ মরিচ তুলেছেন বিক্রির জন্য। কিন্তু দাম পড়ে যাওয়ায় মরিচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। আশা করেছিলেন,পাইকারী বাজারে কমপক্ষে ২৩ থেকে ২৫ টাকা কেজি দরে মরিচ বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু দাম পড়ে যাওয়ায় এখন উৎপাদন খরচও উঠবে কি না তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন।
পাইকারী মরিচ ব্যবসায়ী ব্যবসায়ি মিলন মিয়া ও আমজাদ হোসেন বলেন, বর্তমানে হাটবাজারে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মরিচের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি ক্রেতার অভাবে দাম পড়ে গেছে। তবে আগামীতে মরিচের দাম আরো কমে আসবে বলে তাদের ধারনা।
উপজেলার দক্ষিণ কৃষ্ণপুর গ্রামের মরিচ চাষি গোলাম মোস্তফা আকন্দ বলেন, এক বিঘা জমিতে উচ্চ ফলনশীল অগ্নি ও বিন্দু জাতের মরিচ চাষ করেছেন।এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ২২ হাজার টাকা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ওই জমি থেকে অন্তত ৬৫ থেকে ৭০মণ মরিচ পাবেন। কিন্তু বর্তমানে মরিচের যে দাম, এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে মরিচ বেঁচে উৎপাদন খরচ উঠলেও কোনো লাভ হবে না। ফলে পরিবার পরিজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়তে হবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রাসরণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহানুর ইসলাম বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলায় পৌর এলাকাসহ ৭ টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ১১০ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে। এতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬৫ মেট্রিক টন। এ বছর তেমন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না থাকাসহ রোগবালাই না ধরায় আশানুরুপ ফলন হয়েছে মরিচের।
আনারুল ভাইয়ের এজেন্ট ছাড়া আর কোন এজেন্ট থাকতে পারবেনা
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
কালিয়াকৈরে মন্ত্রীর ভাতিজার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা, হতাশায় সমর্থক
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪