Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

জলদস্যুদের হাতে জিম্মি নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জলদস্যুদের হাতে জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আব্দুল্লাহ’র নাবিকদের সঙ্গে সবার যোগাযোগ বিচ্ছন্ন রয়েছে। শনিবার (১৬ মার্চ) দিনভর জিম্মি থাকা নাবিকদের কেউ জাহাজ মালিক কিংবা স্বজনদের সঙ্গে কোনোভাবে করতে পারেনি।

মঙ্গলবার ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহকে জিম্মি করার পর প্রতিদিন নাবিকদের কেউ না কেউ যোগাযোগ করেছেন স্বজন কিংবা জাহাজ মালিকদের সঙ্গে। এই প্রথম একটি দিন পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন ছিলেন নাবিকরা। ধারণা করা হচ্ছে, মালিক পক্ষের উপর চাপ তৈরি করতেই এমন যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা তৈরি করেছে জলদস্যুরা।

বৃহস্পতিবার থেকে জলদস্যুদের কবলে পড়া ‘এমভি আবদুল্লাহ’র নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে জলদস্যুদের নতুন আরেকটি দল। মঙ্গলবার জাহাজটি জলদস্যুর কবলে পড়ার পর বৃহস্পতিবার সোমালিয়ার উপকূল হতে ৭ নটিক্যাল মাইল দূরে জাহাজটি নোঙর করেছিল। এরপর জলদস্যুদের আগের দল জাহাজ থেকে নেমে পড়ে। আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ১৫-২০ জনের নতুন আরেকটি দল জাহাজের দায়িত্ব বুঝে নেয়।

নোঙর তুলে শুক্রবার বিকেলে তারাই জাহাজটির অবস্থান পরিবর্তন করে। এদের সঙ্গে আছেন ইংরেজি জানা একজন দোভাষী। আজ শনিবার পর্যন্ত সোমালিয়ার জলদস্যুরা মুক্তিপণ দাবি করেনি। এ ব্যাপারে মালিকপেক্ষরও কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি তারা। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগির তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে মুক্তিপণের প্রস্তাব পাঠাবে জলদস্যুরা।

এদিকে, শনিবার দিনভর নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় উদ্বেগ উৎকন্ঠা বেড়েছে স্বজনদের।


আরও খবর



শাওয়ালের চাঁদ দেখা যায়নি, বৃহস্পতিবার ঈদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শাওয়াল মাসের চাঁদ দেশের আকাশে কোথাও দেখা যায়নি। তাই বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদের তারিখ নির্ধারণ করেছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

এর আগে, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টায় (মাগরিবের নামাজের পর) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শুরু হয়।

সভা থেকে ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। দেশের কোথাও চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার।

বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভার সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।


আরও খবর



রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:১১ বছর ধরে সাক্ষ্যগ্রহণেই ঘুরপাক খাচ্ছে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির অবহেলাজনিত হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় । এ মামলায় মোট ৫৯৪ জন সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে সর্বোচ্চ আদালতের বেঁধে দেওয়া ৬ মাসের মধ্যে মামলা শেষ হওয়া নিয়ে সংশয় আইনজীবীদের।

রানা প্লাজার দুর্ঘটনা পুরো বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছিল। এরপর কারখানার কর্মপরিবেশ ঠিক করতে চাপ পড়ে দেশের পোশাক শিল্পের ওপর।

এ ঘটনায় অবহেলায় হত্যার অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ২০১৫ সালে সিআইডি ভবন মালিক সোহেল রানাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়। বিচার শুরু হয় পরের বছর। এরপর একের পর এক আসামি হাইকোর্টে যাওয়ায় মামলাটির বিচার থমকে থাকে ২০২২ সাল পর্যন্ত।

অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার জানান, মূল আসামি রানা প্রায়ই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে থাকেন। আবার তাকে জেলখানা থেকে আনলে তার পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে চিৎকার-হট্টেগোল করেন।

রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় সাক্ষী করা হয় ৫৯৪ জনকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দিয়েছেন মাত্র ৮৫ জন। ফলে বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা দেখা দিয়েছে। কবে এ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হবে কেউ জানে না।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর বিমল সমদ্দার আরও জানান, সাক্ষী যদি না আসে তাহলে বিচারকের কিছু করার থাকে না। এখানে আদালত নিরূপায়। তারপরও আমরা সবরকম চেষ্টা করছি, যতো দ্রুত সম্ভব মামলা শেষ করতে।

এদিকে গেলো ১৫ জানুয়ারি রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার পক্ষে আপিল বিভাগে জামিন চান তার আইনজীবী। সেখানে আপিল বিভাগ সাফ জানিয়ে দেন জামিন হবে না রানার। তবে এ মামলা ৬ মাসে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সঠিক বিচারে সবার সাজা হবে জানিয়ে অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলছেন, এখানে জড়িত মালিক থেকে শুরু করে দেখভালের দায়িত্বে থাকা পৌরসভা সবার বিচার হবে। কেউ ছাড় পাবে না। তাদের গাফিলতিতে এতো মানুষের প্রাণ গেছে।

রানা প্লাজা মামলায় আসামিদের পক্ষে কথা বলতে রাজি হয়নি কোনো আইনজীবী। গেলো ২১ এপ্রিল এ মামলায় সবশেষ ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। ২৮ জুন এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৫ জন নিহত এবং ১ হাজার ১৬৯ জন গুরুতর আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে যান। এ ঘটনায় মোট মামলা হয় ২০টি। এর মধ্যে তিনটি হচ্ছে ফৌজদারি মামলা। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলা করে পুলিশ। অন্যদিকে ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। খুনের মামলা ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন। ইমারত আইনের মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া ভবন নির্মাণসংক্রান্ত দুর্নীতির মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে। এই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে।


আরও খবর



ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির লালবাগ উপশাখা উদ্বোধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সব ধরনের আধুনিক ব্যাংকিং সুবিধা প্রদানের অঙ্গীকার নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির ‘লালবাগ’ উপশাখা। সম্প্রতি এই উপশাখার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ট্রানজেকশন ব্যাংকিং এবং ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের প্রধান মো. সিকান্দার-ই-আজম। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, ইউসিবি নতুন এই উপশাখার মাধ্যমে ব্যবসার প্রসার ও উদ্যোক্তা উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২৯ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার জাহাঙ্গীর আলম বাবুল।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির বিভিন্ন শাখা প্রধান, স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীবৃন্দ।


আরও খবর



আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া জরাজীর্ণ ঘরেই দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে রেজাউল

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬০জন দেখেছেন

Image
আক্কেলপুর(জয়পুরহাট) প্রতিনিধি:জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে আগুনে পুড়ে যাওয়া বাড়িতেই পরিবারের সদস্য নিয়ে কষ্টে বসবাস করছেন দিনমজুর রেজাউল করিম। গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে তার বসতবাড়িতে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে তার ঘরের টিনের ছাউনি, কিছু আসবাবপত্র পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া ঘর পুনরায় সংস্কার করা তার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এ কারনে তিনি আর্থিক সহযোগীতা প্রত্যাশা করেছেন।

রোববার সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, দিনমুজর রেজাউলের ঘরের মাটির তালা কয়লায় পরিপূর্ণ হয়ে আছে। টিনের ছাউনি আগুনে পুড়ে ফায়ার সার্ভিসের পানির চাপে ঘরের চারদিকে এলোমেলো পরে রয়েছে। বাড়ির ভিতর ও বাহিরে রাখা আছে আগুনে পুড়ে যাওয়া আসবাবপত্র, টিন ও অন্যান্য তৈজসপত্র। বাড়ির দুটি কক্ষে গাদাগাদি করে রাখা আছে বেঁচে যাওয়া অন্যান্য আসবাবপত্র।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ্য ওই বাড়িতেই পরিবারের দুই মেয়ে, দুই নাতি ও রেজাউল দম্পতির বসবাস। ওই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি দিনমজুর রেজাউল হওয়াই তাদের পক্ষে ওই বাড়িটি মেরামত করা সম্ভব হয়নি। একারণে ঘরের উপরে ছাউনি না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে প্রচন্ড তাপদাহে কষ্ট করে সেখানেই অবস্থান করছেন তারা। যে কোন সময় ঝড় বা বৃষ্টি হলে পরিবারটি পরতে পারে মহা বিপদে। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে পৌর এলাকার গুরকী গ্রামে দিনমজুর রেজাউলের বাড়িতে গোয়াল ঘরে চুলার কয়লার আগুন থেকে আগুনের সূত্র পাত হয়। মূহুর্তের মধ্যে সাড়া বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে তার বাড়ির টিনের চালা, ঘরের মাটির তালাতে রাখা খরকুটো সহ অন্যান্য কিছু আসবাব পুড়ে যায়। খবর পেয়ে আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ঘটনা স্থলে পৌঁছে পৌনে এক ঘন্টা ব্যাপী প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এ ঘটনায় ওই পরিবারের আনুমানিক ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।

দিনমজুর রেজাউল করিম বলেন, এনজিও থেকে কিস্তির টাকা নিয়ে আমার বাড়ির টিনের ছাউনী দিয়েছিলাম। কিস্তি পরিশোধের আগেই আগুনে পুড়ে অনেক ক্ষতি হয়েছে। পোড়া বাড়িতেই প্রচন্ড গরমের মধ্যে পরিবার নিয়ে আছি। বর্তমানে এটা ছাড়া আমার থাকার মতো কোন পথ নাই। আমি অন্যের বাড়িতে কামলা দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি। এখন আমার অন্যের সহযোগীতা প্রয়োজন।

আক্কেলপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার আব্দুল কাদের বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌনে এক ঘন্টা প্রচেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রন করা হয়। গোয়াল ঘরের পাশের চুলার জ¦লন্ত কয়লার আগুন থেকে অগ্নিকান্ড ঘটেছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।পৌর মেয়র শহীদুল আলম চৌধুরী বলেন, দিনমজুর রেজাউলকে পৌরসভার পক্ষ থেকে আর্থিক সাহায্য করা হবে। তার বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

আরও খবর



বৃষ্টি চেয়ে গাংনীতে ইসতেসকার নামাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:প্রচন্ড তাপদাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে মেহেরপুরের গাংনীর জনজীবন। প্রকৃতির বুক চিরে বের হচ্ছে গরম হাওয়া। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে বৃষ্টি কামনায় ইসতেসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল দশটায় গাংনী হাইস্কুল ফুটবল মাঠে আয়োজিত এ নামাজে অংশ গ্রহণ করেন বিভিন্ন বয়সী মুসল্লি ও আলেম ওলামারা। দুই রাকাত নামাজ শেষে খুতবা পাঠ করে গুনাহ মাফের জন্য তওবা পড়ানো হয় মুসল্লিদের। এর পরে বৃষ্টি চেয়ে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করেন মুসল্লিরা। আল্লাহর কাছে স্বস্তির পানি চেয়ে চোখের পানি ফেলেন অনেকে। এসময় কান্নাকাটি করে আল্লাহর কাছে রহমতের বর্ষণ এবং বিশ্বমুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করা হয়।

নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সায়েফ উল্লাহ মোহাম্মদ খালেদ এবং দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা রুহুল আমিন।


আরও খবর