Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

জলবায়ু সংকট এড়াতে ধনী দেশগুলোকে সৎ হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আসন্ন সংকট এড়াতে বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে সততার সঙ্গে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা আশা করি, বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তন এবং আসন্ন সংকট এড়াতে তাদের ন্যায্য অংশীদারত্বের বিষয়ে সৎ থাকবে।

জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদে ‘জলবায়ু ন্যায্যতা প্রদান: ত্বরান্বিত উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং অভিযোজন ও সবার জন্য প্রাথমিক সতর্কবার্তা বাস্তবায়ন’ শীর্ষক অধিবেশনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে অভিযোজন এবং আগাম সতর্কতায় বিনিয়োগ করা সঠিক। আশা করি আমাদের উন্নয়ন সহযোগীরা জলবায়ু ন্যায্যতা প্রদানের জন্য এ সুযোগগুলোকে কাজে লাগাবে।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘ মহাসচিবের দুটি উদ্যোগে সমর্থন দিতে বাংলাদেশ এই অধিবেশনে যোগ দিয়েছে। বাংলাদেশ এই এজেন্ডাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যেকোনো গঠনমূলক পদক্ষেপের প্রতি সমর্থন দিতে প্রস্তুত।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ভূমিকম্প মডেলিং নিয়ে দেশব্যাপী একটি প্রদর্শনী মহড়া করতে জাতিসংঘকে অনুরোধ জানিয়েছে। আর্থ অবজারভেটরি হিসেবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-টু নিয়ে কাজ করছেন।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ-দক্ষিণ এবং ত্রিভুজাকার সহযোগিতার মাধ্যমে অন্যান্য দুর্বল দেশগুলোর সঙ্গে তার দক্ষতা বিনিময় করতে ইচ্ছুক।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘সবার জন্য প্রাথমিক সতর্কতা’ এমডিবি এবং আইএফআই-কে এ ধরনের প্রচেষ্টায় যোগ দিতে উৎসাহিত করতে সক্ষম হবে।

প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, ১৯৭০ সালে ভোলায় ঘূর্ণিঝড়ের সময় যে লক্ষাধিক লোক মারা গিয়েছিল তার তুলনায় বাংলাদেশে প্রাণহানির সংখ্যা এক অঙ্কে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আমাদের ৬৫,০০০ উপকূলীয় মানুষের সমন্বয়ে বিশ্বের বৃহত্তম কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবক কর্মসূচি রয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশ একটি সমন্বিত বহু-বিপত্তি প্রাথমিক সতর্কীকরণ পদ্ধতির সর্বশেষ জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

তিনি বলেন, আমরা আবহাওয়ার পূর্বাভাসের নিয়মিত আপডেট দেওয়ার জন্য মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করছি।

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) বিষয়ভিত্তিক রাষ্ট্রদূত সায়মা ওয়াজেদ এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




আল্লু অর্জুন পুষ্পা-টু: একাই ৪৩৪ কোটি টাকা নিচ্ছেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image
আল্লু অর্জুন । ছবি: ফেসবুক

বিনোদন ডেস্ক:‘পুষ্পা: দ্য রাইজ’ আল্লু অর্জুন অভিনীত সিনেমাটি মুক্তির পর রীতিমতো বাজিমাত করেছে। ভারত তো বটে; সারা বিশ্বে এটি এত সাড়া ফেলবে, সেটা হয়ত এর নির্মাতারা কল্পনাও করেননি।

ছবির এই অভাবনীয় সাফল্যের পর দ্বিতীয় কিস্তি নির্মাণের ঘোষণা দেওয়া হয়। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে ছবির কাজ। মুক্তি দেওয়া হবে ২০২৪ সালের ১৫ আগস্ট।

এদিকে সামনে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য। প্রথমে শোনা গিয়েছিল, দ্বিতীয় কিস্তিতে ১২৫ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬৩ কোটি ২৬ লাখ টাকার বেশি) পারিশ্রমিক নিয়েছেন তিনি। এখন গুঞ্জন উড়ছে, সিনেমা থেকে মোটা অংকের অর্থ নিচ্ছেন তিনি, যা ভারতের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেতার রেকর্ড ভেঙে দেবেন।

সিয়াসাত ডটকমের খবর বলছে, ‘পুষ্পা-টু’ সিনেমার লভ্যাংশ নেবেন আল্লু অর্জুন। থিয়েট্রিকাল, ওটিটি, সেটেলাইট, ডাবিং এবং অডিও স্বত্ব বিক্রি করে যা আয় হবে তার ৩৩ শতাংশ নেবেন তিনি। এই গুঞ্জন যদি সত্যি হয়, তবে ‘পুষ্পা-টু’ সিনেমা থেকে এ অভিনেতা ৩৩০ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৩৪ কোটি ৫২ লাখ টাকা) বেশি ঘরে তুলবেন। এর মধ্য দিয়ে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন রেকর্ড গড়বেন এই নায়ক।

বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেতা রজনীকান্ত। প্রতি সিনেমার জন্য তিনি নিয়ে থাকেন ২১০ কোটি রুপি। অন্যদিকে প্রভাস, সালমান খান, শাহরুখ খান পারিশ্রমিক নিচ্ছেন ১৫০ থেকে ২০০ কোটি রুপি। আল্লু অর্জুনের পারিশ্রমিকের গুজবটি সত্যি হলে সবাইকে ছাপিয়ে যাবেন তিনি।

শোনা যাচ্ছে, পুষ্পা ও ভানওয়ার সিংহের চরিত্রের দ্বন্দ্বের ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে এই ছবির চিত্রনাট্য। এরইমধ্যেই বিশাখাপত্তনমের পর হায়দরাবাদে শুটিং সেরেছেন কলাকুশলী।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ভোরের চেতনা পত্রিকার ২৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা  পত্রিকার ২৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করা হয়েছে। গতকাল ১৫ নভেম্বর  উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে বর্ষপূর্তি  উদযাপন করা হয়। দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নারায়ণগঞ্জ জেলা ক্রাইম রিপোর্টার এনামুল হকের আয়োজিত  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, দৈনিক যায়যায়দিন ও মাইটিভির রূপগঞ্জ থানা প্রতিনিধি মোঃ মকবুল হোসেন।

সভায় বক্তব্য রাখেন,  রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল হক, রূপগঞ্জ থানা ওসি এএফএম সায়েদ, ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান।এসময় উপস্থিত ছিলেন রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের   সাংবাদিক শফিকুল আলম ভুইয়া (নয়াদিগন্ত), মীর শফিক (নয়াদিগন্ত), মনজুর এলাহী (আমার বার্তা), এসএম রোবেল মাহমুদ (মানব কন্ঠ), মোঃ আলম হোসাইন (দিনকাল), আবু কাউসার মিঠু (দেনিক তৃতীয় মাত্রা)।

নোয়াব ভুইয়া (আমার সময়), রনি আহমেদ (দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল), মিজানুর রহমান (শুভ দিন), রিপন সরকার (আজকের বসুন্ধরা), সিরাজুল ইসলাম (বাংলাদেশের আলো), মাছুম মিয়া (যুগ যুগান্তর), রাকিবুল ইসলাম, রাকিবুল ইসলাম রাসেল (এশিয়া বার্তা), গোলাম মোস্তফা (সাগর) ও মোঃ পারভেজ (দৈনিক বর্তমান)পরে কেক কেটে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি ক্ষতিগ্রস্থদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কয়লা উত্তোলনের কারণে কয়লা খনি ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন কমিটির বিক্ষোভ মিছিল ও মানবন্ধন।শনিবার সকাল ১১টায় পার্বতীপুর উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসালম এর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বৈগ্রাম ও কাশিয়াডাঙ্গার প্রায় দেড় হাজার পরিবার বিক্ষোভ মিছিল ও মানবন্ধনে অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভ শেষে দুপুর সাড়ে ১২টায় বৈগ্রাম মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে কয়লা খনি ক্ষতিগ্রস্থদের দাবি আদায় বাস্তবায়ন সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম বলেন, খনি হওয়ার কারণে এলাকার মানুষ মোনে করেছিল আমাদের পরিবর্তন হবে কিন্তু খনি হওয়ার কারণে এখন আমাদেরকে সব সময় আতংকে থাকতে হচ্ছে। শত শত বসতবাড়ী কম্পনের কারণে ফেটে যাচ্ছে। বাড়ীর টিউবয়েলগুলিতে কোন পানি উঠছে না, বৈগ্রাম কাশিয়া ডাঙ্গা গ্রাম থেকে ফুলবাড়ী পর্যন্ত রাস্তাটির বেহাল অবস্থা, কৃত্রিম ভূমিকম্পনের কারণে ঘরে পরিবার পরিজন নিয়ে থাকা দায় হয়েছে। ক্ষনি কর্তৃপক্ষকে বার বার এই এলাকার সমস্যা নিয়ে কথা বললেও তারা আমাদের কোন কথা কর্ণপাত করেন না। তিনি মানববন্ধনে আরও বলেন, আমাদের ৬ দফা দাবি মধ্যে রয়েছে। ক্ষতি কর্তৃপক্ষের সমঝোতা চুক্তি মোতাবেক ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবার হতে চাকুরি দেওয়ার থাকলেও গত ০৫ বছরেও তা দেওয়া হয়নি। দ্রুত ক্ষতিগ্রস্থদের স্থায়ী চাকুরি দিতে হবে, বৈগ্রাম ও কাশিয়া ডাঙ্গা দুটি গ্রামের পরিবারদেরকে দ্রুত পুণঃ বাসন করতে হবে, মাইনিং সিটি অথবা উন্নতমানের বাসস্থান তৈরি করে দিতে হবে, অবশিষ্ট ক্ষতি পূরনের টাকা দিতে হবে, প্রতিটি গ্রামে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে হবে, মসজিদ, মন্দির, স্কুল কলেজ এবং এই এলাকায় উন্নত মানের একটি হাসপাতাল নির্মান করতে হবে, ক্ষনির উত্তোলনকৃত কয়লার ৫% বোনাস দিতে হবে।

আমাদের দাবি বাস্তবায়নে খনি কর্তৃপক্ষ ও পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সংসদ সদস্যকে অবগত করলেও আজ পর্যন্ত কোন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছেনা। আমরা পরিবার পরিজন নিয়ে আর কতদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই গ্রামগুলিতে বসবাস করব? এই এলাকার ভূ-গর্ভ থেকে কয়লা তোলার কারণে প্রতিনিয়ত দেবে যাচ্ছে। আমরা এখান থেকে অসুস্থ রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে যাব, রাস্তার বেহাল অবস্থা থাকায় অ্যাম্বুলেন্স্ধসঢ়;ও এই গ্রামগুলিতে আসতে চায় না। তাহলে আপনারা বোঝেন আমরা কিভাবে জীবনযাপন করছি? সংগঠনের সহ-সভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা বলেন, দীর্ঘদিনের এই সমস্যা সমাধানে কেউ এগিয়ে আসছে না। এই এলাকার নির্বাচীত সংসদ সদস্য কে মানুষের সুখ দুঃখের দিনেও পাশে পাওয়া যায় না। তিনি এলাকার উন্নয়ন তো দুরের কথা দেখতেও আসেন না। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈগ্রাম কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের মোঃ আবেদ আলী, আব্দুর রহমান বাচ্চু, শফিকুল ইসলাম, মিনহাজুল, মহিলা মেম্বর মোছাঃ পুতু মনি, তৃপ্তি বেগম সহ সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

এই বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ সাইফুল ইসলাম এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরিশেষে সভাপতি বলেন, আমাদের আজকের এই সমাবেশে দাবী মেনে না নিলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর কঠোর থেকে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যহত থাকবে।


আরও খবর



জুরাইনে পুলিশের চাঁদার টাকা উঠানোর ভিডিও করায়, পা ভেঙ্গে দিল পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

শফিক আহমেদ:-

জুরাইনে পুলিশের চাঁদা নেওয়ার ভিডিও করায় এক যুবকে আটকিয়ে নির্যাতন করেছে ট্রাফিক পুলিশ। আহতর নাম মোঃ শান্ত তিনি স্থানীয় সাউথইষ্ট ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার বা পায়ের হাঁটুর বাটি ফেটে গিয়েছে বলে জানায় চিকিৎসক।শনিবার ২৫ নভেম্বর সকাল ৭ টার দিকে রাজধানী জুরাইন রেললাইন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।আহত শান্ত জানায়, এদিন সকালে জুরাইন রেললাইনে পাশে দাড়িয়ে ছিল। এ-সময় একটি রাইদা পরিবহন আটক করে ট্রাফিক পুলিশ।


পরে ড্রাইভারের কাছে চাঁদা দাবী করলে চালক তাকে ৫'শত টাকা দেয়। কিন্তু  পুলিশ ৫'শত টাকায় রাজী হয় না। পরে চালক পুলিশের পা ধরে ক্ষমা চায়। এসময় তিনি তা তার মোবাইল ফোনে ধারন করলে এ এস আই নুরুজ্জামান তারে জুরাইন ট্রাফিক বক্সে ধরে নিয়ে যায়। তার কাছ থেকে জোর করে মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও মুছে ফেলে। পরে ট্রাফিক পুলিশ বারী এসে তার বুট জুতা দিয়ে আঘাত করলে শান্ত পড়ে যায়। পরে কয়েকজন পুলিশ অমানবিক নির্যানত করলে তার বা পায়ের হাঁটুর বাটি ভেঙে যায়। পরে আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় সাউথইষ্ট ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়।


খবর পেয়ে ওযারী জোনের এসি নীপা দাস ও ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) ঘটনাস্থলে আসে এবং শান্ত চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন।পরিবহন নেতারা বলেন, বিএনপি'র ডাকা হরতাল,অবরোধ উপেক্ষা করে নিজের জীবন বাজী রেখে তারা সড়কে গাড়ী চালায়। অথচ পুলিশ তাদের চাঁদা প্রতিনিয়ত নিচ্ছে এরপর আবার চাঁদা দাবী করে। চাঁদা না দিলে বিভিন্ন আইন দেখিয়ে একাধিক মামলার হুমকি দেয়।ট্রাফিক ওয়ারী জোনের উপ পুলিশ কমিশনার নাজের আহমেদ জানান, খবর পেয়ে অভিযুক্তদের ক্লোজ করে নিয়েছেন সেই দুই বিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



সারাদেশে টহল দিচ্ছে র‍্যাবের ৪২৮টি দল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক;চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জনগণের জানমাল রক্ষায় র‍্যাবের ৪২৮টি টহল দল মোতায়েন করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ঢাকাতেই মোতায়েন করা হয়েছে ১৪২টি টহল দল।

বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) সকালে র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীতে র‍্যাব ফোর্সের্সের ১৪২টি টহল দলসহ সারাদেশে ৪২৮টি টইল দল মোতায়েন রয়েছে। যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশনসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র‍্যাবের গোয়েন্দারা ছদ্মবেশে নজরদারি অব্যাহত রেখেছে।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে নিরাপত্তা দিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে দূরপাল্লার গণপরিবহন ও পণ্যবাহী পরিবহনকে টহলের মাধ্যমে এস্কর্ট দিয়ে নিরাপদে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দিচ্ছে র‍্যাব।

উল্লেখ্য, উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে মোট ১৮৫টি যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১১৮টি বাস, ২৬টি ট্রাক, ১৩টি কাভার্ডভ্যান, আটটি মোটরসাইকেল, দুটি প্রাইভেটকার, তিনটি মাইক্রোবাস, তিনটি পিকআপ, তিনটি সিএনজি, দুটি ট্রেন, তিনটি লেগুনা, নছিমন, একটি ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী গাড়ি, একটি পুলিশের গাড়ি ও অ্যাম্বুলেন্সে আগুন দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া ১৫টি স্থাপনায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। স্থাপনার মধ্যে বিএনপির দলীয় কার্যালয় পাঁচটি, আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় একটি, পুলিশ বক্স একটি, কাউন্সিলর অফিস একটি, বিদ্যুৎ অফিস দুটি, বাস কাউন্টার একটি, শোরুম দুটিসহ আরও দুটি স্থাপনা দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পুড়েছে।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩