Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

জাপানে পুলিশসহ ৪ জনকে হত্যা, স্পিকারের ছেলে গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২২৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জাপানে এক ব্যাক্তির ছুরিকাঘাত ও বন্দুক হামলার দুই পুলিশ সদস্যসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে মধ্য জাপানের নাকানো শহরে এই ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, প্রথমে ছদ্মবেশে ওই ব্যক্তি ছুরি নিয়ে এক নারীর ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বন্দুক হামলার শিকার হন দুই পুলিশ সদস্য।

আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসকরা তিনজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। তবে চতুর্থজনের মৃত্যুর বিষয়টি বিস্তারিত জানা যায়নি।

এদিকে ঘটনার প্রায় ১২ ঘণ্টা পর ভোর বেলা সন্দেহভাজন হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। হামলাকারী সিটি অ্যাসেম্বলির স্পিকারের ছেলে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।


আরও খবর

সেতু থেকে বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহেই বাজার মনিটরিং করুন ডিসিদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালজেলা প্রশাসকদের অনুরোধ করেছেন,দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহেই বাজার মনিটরিং করতে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনের চতুর্থ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে- উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসকদের অনুরোধ করেছি, তারা যেন প্রতি মাসে এবং প্রয়োজন হলে প্রতি সপ্তাহেই বাজার মনিটরিং করে। যাতে পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকে সে বিষয়ে অনুরোধ করা হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা নিয়ে ডিসিরা তেমন কোনো কথা বলেননি জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তারা বিভিন্ন ধরনের কিছু ছোট ছোট পয়েন্ট যেমন মাদকদ্রব্য নিয়ে কথা বলেছেন। জেলখানায় অচল বন্দিদের কীভাবে আরও একটু ছাড় দেওয়া যায় এবং ভার্চুয়াল কোর্ট যেটা কোভিডের সময় চালু করেছিলাম। সেটা বাংলাদেশের সব জায়গায় চালু করা যায় কি না।

তিনি আরও বলেন, বিশেষ করে যেসব কয়েদিকে আনা-নেওয়া রিক্স, তাদের ভার্চুয়াল কোর্টের মাধ্যমে বিচার করা যায় কি না সেটা নিয়ে বলেছেন তারা। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সারাদেশে চালু করা যায় কি না সেটা দেখবো বলে জানিয়েছি।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আমাদের সচিবরা কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন, যাতে জেলা পর্যায়ে যে কোর কমিটি রয়েছে। তারা যেন প্রতি মাসে একটি সভা করে। যাতে সবার সঙ্গে একটি সুসম্পর্ক থাকে এবং কোনো অসুবিধা হলে সেগুলো যেন দ্রুত সমাধান করতে পারেন।

আপনার তরফর থেকে কোনো নির্দেশনা ছিলো কিনা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা বলেছি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে আমাদের যে নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছেন। ড্রাগ ব্যবহার রোধে জেলা প্রশাসকদের আমি বলেছি, তারা যেন সামাজিকভাবে ব্যবহার রোধ করে।

তিনি বলেন, আমরা মাদকের ব্যবহার রোধে যেমন তামাকের, আমরা ধূমপানের বিরুদ্ধে কথা বলছি না। আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন কেউ প্রকাশ্যে ধূমপান করে না। আমরা সে জায়গাগুলোতে কাজ করার জন্য ডিসিদের বলেছি।


আরও খবর



স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভার স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোর ৫টা ৫৬ মিনিটে দিনের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান।

স্মৃতিসৌধে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। রাষ্ট্রপতির পরপরই জাতির সূর্য সন্তানদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সেখানে এক মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন জানায় এবং বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। এসময় তাদের সঙ্গে শ্রদ্ধা জানান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। স্বস্ত্রীক তিনি স্মৃতিসৌধে উপস্থিত থেকে প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

পরে দলীয় প্রধান হিসেবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দলের সভাপতি শেখ হাসিনা। এসময় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ প্রথম সারির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় সংসদের স্পিকার, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান ও ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকরা এ সময় স্মৃতিসৌধে উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের শ্রদ্ধা জানানোর পর স্মৃতিসৌধ সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।


আরও খবর



৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান বঙ্গবন্ধু: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে আমাদের ‘স্বাধীনতা’ নামের এক অমরবাণী শুনান এবং সংগ্রামের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, রাজনীতির কালজয়ী মহাকবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এই ভাষণের মাধ্যমে দেশের শাসনভার জনগণের হাতেই তুলে দেন। ক্ষমতাকে কি করে নিয়ন্ত্রিতভাবে সকলের কল্যাণে ব্যবহার করতে হয় তাও বুঝিয়ে দেন। শিখিয়ে দেন আত্মরক্ষামূলক কিংবা প্রতিরোধক সমরনীতি, যুদ্ধকালীন সরকার ব্যবস্থা এবং অর্থনীতি।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান বর্তমানে শহিদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বজ্রকণ্ঠে একটি মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশ একই সুত্রে গাঁথা। পূর্ব বাংলার মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং পৃথিবীর মানচিত্রে তাদের জন্য একটি স্বাধীন ভূখণ্ড প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতির পিতা শেখ মুজিব পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২৪ বছর লড়াই-সংগ্রাম করেছেন, জেল-জুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন এবং সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। একমাত্র তিনিই ছিলেন হাজার বছরের শোষিত-বঞ্চিত বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানিরা আওয়ামী লীগের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ না করে নানা টালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে তিনি আমাদের ‘স্বাধীনতা' নামের এক অমরবাণী শুনান এবং সংগ্রামের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান। তিনি বীর বাঙালির অবশ্যম্ভাবী বিজয়কে উৎকীর্ণ করেন তার ভাষণের শেষ দু’টি শব্দে- ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে।

একটি ব্রিটিশ পত্রিকা বঙ্গবন্ধু ভবনকে লন্ডনের ১০-ডাউনিং স্ট্রিটের সঙ্গে তুলনা করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ শুনে ঢাকায় রাষ্ট্রপতির বাসভবনে বাঙালি বাবুর্চি ইয়াহিয়া খানের জন্য রান্না বন্ধ করে দিয়েছিল। ২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের প্রতিটি মানুষ ইয়াহিয়ার শাসনকে অগ্রাহ্য করে শেখ মুজিবের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল।

তিনি আরও বলেন, সেই রাতে পাকিস্তানি শাসক তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। বাংলার দামাল ছেলেরা হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে নয় মাস যুদ্ধ করে পাকিস্তানিদের বাংলার মাটিতে পরাস্ত করে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন এবং তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরেই তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে একটি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, দুর্ভাগ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পরাজিত শত্রুদের এ দেশীয় দোসররা পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। তারা ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে এবং ‘জয় বাংলা’ শ্লোাগানও নিষিদ্ধ করে। ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবের নাম মুছে দিতে উদ্যত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর খুনি মোস্তাক-জিয়ার আনীত দায়মুক্তি অধ্যাদেশ বাতিল করে এবং জাতির পিতার খুনিদের বিচার শুরু করে। পরবর্তীতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরপর চার দফা সরকার গঠন করে জাতির পিতার আদর্শে দেশের সার্বিক উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা হত্যার বিচারের রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করি। ফলে, জাতি গ্লানিমুক্ত হয়। আমরা সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ প্রণয়ন করে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদের পঞ্চম তফশিলে অন্তর্ভুক্ত করি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর এ ভাষণকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। শুধু তাই নয়, ইউনেস্কো মনে করে এ ভাষণটির মাধ্যমে জাতির পিতাই প্রকারান্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ-এর বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক। আমাদের হাইকোর্টের রায়ের ওপর ভিত্তি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের গৃহীত উদ্যোগের ফলে বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ২০৪১ সালে দেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান এবং জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান-এর ৭ মার্চের ভাষণ যুগে-যুগে বাঙালিদের বিশ্বের বুকে আত্মমর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে চলতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।


আরও খবর



ওবায়দুল কাদের সিঙ্গাপুর গেলেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের,স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন । আজ রবিবার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৫৮৪ ফ্লাইট যোগে আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ওবায়দুল কাদেরের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে। 

সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে শিগগিরই তিনি ঢাকায় ফিরবেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। 


আরও খবর



পোরশায় আমগাছ কেটে ফেলা,কর্মচারীদের মারপিট ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় একটি আম বাগানের তিন শতাধিক আমগাছ কেটে ফেলা, কর্মচারীদের মারপিট ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ক্ষতিগ্রস্ত আম চাষী ও এলাকাবাসী।বুধবার দুপুরে পোরশা উপজেলার বৌদ্যপুর গ্রামে ঐ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে গ্রামবাসী এবং আমচাষী অংশ গ্রহন করেন।

মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্ত আমচাষী হোসনেয়ারা আক্তার শিখা বলেন, এখানে ৩০ বিঘা জমি লিজ নিয়ে একটি আমবাগান গড়ে তোলেন তিনি। পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ৩১ জানুয়ারী দিবাগত রাতে স্থানীয় প্রভাবশালী আলমগীর কবিরের নেতৃত্বে ৫-৭ জন দুর্বৃত্ত রাতের আধারে বাগানে প্রবেশ করে তিন শতাধিক আম গাছ কেটে ফেলেন। ওই ঘটনাটি তার কর্মচারী তাহের দেখে ফেললে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট করে। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়। সেখানে তিনি ৩১ জানুয়ারী থেকে ৫ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন।

তিনি আরও বলেন, এরপর গত ১৭ ফেব্রুয়ারী বাগানের পাহারাদার তাহেরকে আবারও মারপিট করে বাগানের মাঝে নির্মিত টিনের ঘর থেকে ধান, কৃষিজ যন্ত্রপাতি, বিভিন্ন প্রকার কীটনাশক, সোলার ব্যাটারীসহ লক্ষাধিক টাকার মালামাল চুরি করে ভ্যানে করে নিয়ে যায়।আহত তাহেরকে প্রথমে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও এরপর রাজশাহীতে উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। এরমধ্যে বাগানের যায়াতের রাস্তায় প্রতিপক্ষরা বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দেয়।

বিষয়টি থানা পুলিশকে লিখিতভাবে জানানো হলেও এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় আতঙ্কে জীবন যাপন করছেন তারা। তাই দ্রুত আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ও আম বাগান রক্ষার দাবি জানান বাগান মালিক হোসনেয়ারা মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বৌদ্যপুর গ্রামের বাসিন্দা আবু তাহের, সাদ্দাম হোসেন, আতিকুর দেওয়ান, হাসান আলী, আব্দুল হালিম প্রমুখ।

এ বিষয়ে পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান জানান, এ বিষয়টি নিয়ে একাধিক লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। তবে হোসনেয়ারা আক্তার পরবর্তীতে এ ব্যাপারে আদালতে একাধিক মামলা দায়ের করায় বিষয়টি এখন আদালতের এখতিয়ারে চলে গেছে। এখন আদালতের নির্দেশ মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


আরও খবর