Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

জাপা থেকে বাবলাকে অব্যাহতি দিলেন জিএম কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাকে রওশন এরশাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ায় জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যানসহ দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের, এমপি দলীয় গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সৈয়দ আবুল হোসেন বাবলাকে পার্টির কো-চেয়ারম্যান পদসহ দলীয় সকল পদপদবি থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। যা ইতিমধ্যে কার্যকর হয়েছে।


আরও খবর



আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ‘ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি’ প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, ‌বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়টি আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপন করেছিলেন। ১৯৭৪ সালের ২৫-এ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে তিনি বলেছিলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে যে সকল দেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশ তাদের অন্যতম। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্ব সমাজকে এগিয়ে আসার উপযোগী একটি নিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গঠনে বাংলাদেশের বিশেষ স্বার্থ নিহিত রয়েছে। দেশের উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১ জুলাই ন্যাশনাল হার্বেরিয়াম প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর সার্মথ্য অর্জনে তিনি বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, সামুদ্রিক বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, উপকূলীয় বনায়ন ইত্যাদি কর্মসূচিতে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ২৫টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে সংঘটিত ১৯৭০ সালে মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে ঘূর্ণিঝড় মোখায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। এটি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। গত ১৫ বছরে আমরা পার্বত্য ও শাল বনাঞ্চলের প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ ৪৮ হেক্টর এলাকায় বৃক্ষরোপণসহ ৮৯ হাজার ৮শ ৫৩ হেক্টর উপকূলীয় বন সৃজন করেছি। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে আমরা সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০১০ (সংশোধিত) প্রণয়ন করেছি। জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের জন্য কক্সবাজার জেলায় আমরা বিশ্বের বৃহত্তম ‘খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প’ নির্মাণ করেছি। এ প্রকল্পের আওতায় ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করে ৪ হাজার ৪০৯টি জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া আমরা জলবায়ু উদ্বাস্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভূমিহীন, গৃহহীন, সমাজের পিছিয়ে পড়া অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকে জমিসহ ঘর প্রদান করেছি এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৪২ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করেছি।


আরও খবর



দেশে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা আছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশেও উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, বলেছেন সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শিগগিরই এর নির্মাণ কার্যক্রম শুরু করা হবে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেলে সংসদের অধিবেশনের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার কমিউনিটি রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রামের (সিআরপি) আদলে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের জন্য কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় ১৬০ একর জমি বন্দোবস্ত পাওয়া গিয়েছে। উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের কার্যক্রম শিগগিরই শুরু করা হবে।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশে বর্তমান সরকারের বিগত তিন মেয়াদে ৮৩ হাজার ৫৭৭টি পদ বাড়ানো হয়েছে। স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ সকল পদে জনবল নিয়োগের বিষয়িটি নিশ্চিত করা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে ও অভিযান পরিচালনার জন্য এবং বাংলাদেশ পুলিশকে ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে রূপান্তরের জন্য দুটি অত্যাধুনিক হেলিকপ্টার সংযোজনের কার্যক্রম চলমান আছে।

তিনি জানান, পুলিশকে স্মার্ট বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের যুগোপযোগী আগ্নেয়াস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। পূর্বে ব্যবহৃত পয়েন্ট ৩০৩ রাইফেলের পরিবর্তে বর্তমানে ৭ পয়েন্ট ৬২ মিলিমিটার রাইফেল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও পুলিশ সদস্যদেরকে ৭ পয়েন্ট ৬২ / ৯ এমএম পিস্তল, ৯ এমএম এসএমজি, পয়েন্ট ৪৫ ইঞ্চি এসএমজি, ১২ বোর শটগান, ৩৮ মিলিমিটার টিয়ারগ্যাস, গ্যাস গান/লঞ্চারসহ প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ সরবরাহ করা হচ্ছে।

চট্টগ্রাম-১ আসনের এমপি মাহবুব উর রহমানের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি ইতিমধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে (বিজিবি) অত্যাধুনিক অস্ত্র, যানবাহন, আকাশযান ও জলযান দ্বারা সুসজ্জিত করা হয়েছে।

অত্যাধুনিক অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে অ্যালকোটেন ৪০টি, এটিজিডব্লিউ ১২টি, স্নাইপার রাইফেল ১৩২টি, এএএমজি ৩টি, এপিসি আর্মস ২৮টি। যানবাহনের মধ্যে রয়েছে এটিভি ২৫৯টি, রায়ট কন্ট্রোল ভেহিক্যাল (আরসিভি) ১০টি, আর্মড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি) ৪০টি, মোটরসাইকেল ১ হাজার ৯৬৫টি, পিকআপ ৫৪৭, অ্যাম্বুলেন্স ৬৯, ট্রাক ২১৮, জীপ ৩২৮, বাস ২৫, মাইক্রোবাস ১২, ওয়াটার ট্রেইলার ৭৩।

আকাশযানের মধ্যে হেলিকপ্টার ৩টি। জলযানের মধ্যে স্পিড বোট ৮৭টি, হাই স্পিড ইঞ্জিন বোট ১২টি, এয়ার বোট ৪টি, লজিস্টিক শিপ ১, পল্টুন ৫টি, মটর লঞ্চ ২৫টি, পেট্রল বোট ৪, রেসকিউ বোট ১৫টি, ওয়াটার ক্যারিয়ার ভ্যাসেল ২টি। এছাড়াও জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (১৯ বিজিবি) এবং সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) এর জন্য প্রাইভেট তহবিলের ব্যবস্থাপনায় ২টি স্পিড বোটের বডি ক্রয় করা হয়েছে।

নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দেশে প্রথমবারের মত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কর্তৃক ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর সাতগ্রাম ব্ল্যাক কোকেন উদ্ধার করা হয়েছে।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমেদ রুহীর প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০২৩ সালে ৯৭ হাজার ২৪১টি মামলা দায়েরপূর্বক ১ লাখ ২০ হাজার ২৮৭ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ সময় ৩১ হাজার ৬২২ বোতল ফেনসিডিল, ৭২ দশমিক ৮২৮ কেজি হেরোইন, ১৮৬ দশমিক ৬৩২ কেজি আইস এবং ২ লাখ ৭৫ হাজার ৫৭১ পিস টাপেন্টাডল ট্যাবেলট জব্দ করা হয়েছে।


আরও খবর



তিতাস গ্যাসের সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃতিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) সভাপতি প্রয়াত কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন এর উদ্যোগে ২৪ এপ্রিল বুধবার সকাল ১১ টায় কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে এ স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।এতে সভাপতিত্ব করেন তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ.কে.এম কামাল উদ্দিন। স্মরণ সভায় শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ক্বারী মোঃ আবুল কালাম আজাদ। এ সময় প্রয়াত সভাপতির স্মরনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।  শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন তিতাস গ্যাসের সিবিএ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহমদ। এ সময় প্রয়াত সভাপতির কর্মময় জীবনের নানান বিষয় তুলে ধরেন সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহমেদ। স্মরণ সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হারুনুর রশিদ মোল্লাহ, জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর কুতুব আলম মান্নান,সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম আযম খসরু, সিনিয়র সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, কার্যকরী সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়া,আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এইচএম মোতালেব, তিতাস গ্যাস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ সেলিম মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল আলম তারেক, পেট্রো বাংলার সিবিএ নেতা মোঃ লিয়াকত আলী, পেট্রোবাংলা ফেডারেশন লীগের সভাপতি সাহেব আলী মিয়া,তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ সাংগঠনিক সম্পাদক শ্রী রতন বসু, অর্থ সম্পাদক মোঃ ফারুক হোসেন শেখ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম,  প্রয়াত সভাপতি মরহুম কাজীম উদ্দিন এর বড় ছেলে মোঃ সাজ্জাদ উদ্দিন অপু ।

স্মরন সভায় তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ সিবিএর প্রয়াত সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধানের স্মৃতিচারণ করে বলেন, সিবিএ সভাপতি মরহুম কাজিম উদ্দিন প্রধান ছিলেন একজন অনন্য চরিত্রে অধিকারী, সিবিএ ম্যানেজম্যান্টের সাথে যে ব্যাবহার করে তিনি তা করতেন না, কখনও আমাকে বলেননি যে এটা করতেই হবে, বিনয়ের সাথে বলতেন স্যার এই কাজটি করলে কোন সমস্যা হবে কি না, আসলে তিনি ছিলেন একজন অমায়িক মানুষ, মানুষ কে তিনি খুব ভালো বাসতেন, আমার আড়াই বছরের তিতাস গ্যাসের এমডি থাকা অবস্থায় তিনি এমন কোন কাজ করেননি যা কষ্টদায়ক,অত্যন্ত ভালো একজন বক্তা ছিলেন তিনি।

এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন তিতাস গ্যাসের বিভিন্ন আঞ্চলিক অফিসের কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ও নেতা কর্মীরা। স্মরণ সভায় প্রয়াত সভাপতি কাজিম উদ্দিন প্রধানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মোঃ মিজানুর রহমান।


আরও খবর



মিল্টন সমাদ্দার ভুয়া মৃত সনদ নিজেই তৈরি করতো: ডিবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন, রাতের আঁধারে ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার প্রায় ৯০০ মরদেহ দাফনের ভুয়া মৃত সনদ নিজেই তৈরি করেছেন বলে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়েজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

ডিবিপ্রধান বলেন, আপনারা জানেন মিল্টন সমাদ্দারকে আমরা বুধবার রাতে গ্রেপ্তার করেছি। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা হয়েছে। এরমধ্যে রাতের আঁধারে সিটি করপোরেশনের সনদ ছাড়াই মৃতদেহ দাফন করার অভিযোগে একটি মামলা হয়েছে। এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

হারুন অর রশীদ বলেন, রাতের আঁধারে মিল্টন সমাদ্দার মরদেহ দাফন করতেন। সিটি করপোরেশনের সিল নিজেই মারতেন। সেই কাগজগুলো আমরা উদ্ধার করেছি। লাশ দাফন করার ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের সনদ সে নিতো না। নিজেই লিখে সই করতো। সিলসহ কাগজপত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, মিল্টনকে রিমান্ডে আনার পরে তার স্ত্রীকেও ডাকা হবে। তবে কোনো ভুক্তভোগী যদি মামলা করেন তাহলে তার স্ত্রীকেও আমরা গ্রেপ্তার করব।


আরও খবর



‘জাতীয় লজিস্টিকস নীতি’ অনুমোদন পণ্য সরবরাহ নিশ্চিতে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আমদানি-রপ্তানি এবং স্থানীয় পণ্যের সহজ ও অবাধ চলাচল নিশ্চিত করতে ‘জাতীয় লজিস্টিক নীতিমালা-২০২৪’ এর খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (৮ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেন, লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে এর আগে বাংলাদেশে কোনো নীতিমালা হয়নি। অনেকদিন থেকে এটা নিয়ে দাবি ছিল। আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে লজিস্টিক সাপোর্টের গুরুত্ব অপরিসীম। মোট ব্যয়ের একটা বড় অংশ এখানে আছে।

মাহবুব হোসেন বলেন, এ সংক্রান্ত সব নীতিমালা পরীক্ষা করে তা ব্যবসাবান্ধব করতে বলা হয়েছে। কোন সেবা ব্যক্তিখাতে আসবে, কোনটা পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ) হবে, কোনটায় সরকার বিনিয়োগ করবে, সে তালিকাও রয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মানবসম্পদ উন্নয়ন একটি বড় খাত। আমরা দেখেছি এখানে ১০৬ ধরনের পেশার কথা হয়েছে, সেখানে ৫২ ক্যাটাগরিতে প্রশিক্ষণও রয়েছে। সর্বনিম্ন কত ঘণ্টার প্রশিক্ষণ হবে, তারও একটা বিধানের কথা রয়েছে এই নীতিমালায়।

তিনি বলেন, নির্ধারিত সময়ে বা স্বল্পতম সময়ে স্বল্পতম ব্যয়ে স্মুথলি যেন পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থাটা নিশ্চিত হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে কার্যক্রম গ্রহণ করবেন এবং কী কার্যক্রম গ্রহণ করলে এই সার্ভিসটা দেওয়া সম্ভব হবে, সে সংক্রান্ত একটি দিক-নির্দেশনা এ নীতিমালায় আছে।

খসড়া নীতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের একটি কাউন্সিল থাকবে। তাতে আটজন মন্ত্রী ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা থাকবেন। এই কাউন্সিল সামগ্রিক দিকনির্দেশনা দেবে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে সমন্বয় কমিটি থাকবে।


আরও খবর