Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতির বিরোদ্ধে নারী কেলেংকারীর অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধিঃ-

চুনারুঘাট থেকে ফিরেঃ- হবিগঞ্জজেলার চুনারুঘাট উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হুমায়ূন কবির খানের বিরুদ্ধে নারী কেলেংকারীর বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।অভিযোগটি দায়ের করেন একই ইউনিয়নের বিলপাড় গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে দিন মজুর মোঃ আবুল মিয়া।আবুল তার অভিযোগে উল্লেখ করেন যে,তার স্ত্রী হালেমা বেগম (৩৪) সুন্দরী হওয়ায় বিগত প্রায় ২ বছর যাবৎ সভাপতি হুমায়ুন কবিরের সাথে পরকীয়া আসক্ত হয়ে অবৈধ ভাবে মেলামেশা করে আসছে।


তিনি বলেন আমার স্ত্রীর সাথে হুমায়ূন কবিরের পরকীয়ার বিষয়টি জানতে পেরে,হুমায়ুন কবির কে আমার বাড়িতে আসতে বিভিন্ন সময় বাধা প্রদান করি।আমার বাড়িতে আসা বাধাঁ দেওয়া আমার স্ত্রী হালেমা বেগম কে সে টাকার লোভ দেখিয়ে আমার সংসার ভাঙ্গার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমি বিষয়টি স্হানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সহ গন্য মান্য ব্যক্তিগনকে  জানালে, হুমায়ুন কবির খান আমার উপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।হুমায়ুন কবির আওয়ামীলীগের সভাপতি হওয়া দলীয় প্রভাব কাটিয়ে আমাকে নিজের লাইসেন্স কৃত বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যা করা হুমকি দেন।  আমার স্ত্রী হালেমা কে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমাকে ডিভোর্স দেওয়ান হুমায়ুন।এখন আমার সুন্দর একটি সংসার ভাঙ্গার পথে।


গত ৩০ জানুয়ারী ২০২৩  দুপুর অনুমান ২ ঘটিকায় সময় গাজীপুর গ্রামে  আমার স্ত্রী হালেমার ঘরে প্রবেশ করে হুমায়ুন কবির খান।তখন আমি বাড়িতে ছিলাম না। বিষয়টি হুমায়ূন কবিরের স্ত্রী সন্তান জানতে পেরে আমার ঘরে প্রবেশ করে দেখেন  হালেমাকে নিয়ে হুমায়ুন কবির  আমার বিচানায় শোয়ে রয়েছেন। এমন অবস্থা দেখে,হুমায়ুন কবিরের স্ত্রী,তার স্বামী হুমায়ুন কবির আর আমার স্ত্রী হালেমাকে  মারধর করে। এতে এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে হালেমাকে রক্ষা করে,।পরে এলাকার স্হানীয় গন্য মান্য ব্যাক্তিদের সহযোগিতায় আমার বাড়ি থেকে হুমায়ুন কবির খান পালিয়ে যান। 

অভিযোগের বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব এডঃ আবু জাহির  এমপি বলেন আমি বিষয়টি অবগত নই। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।


চুনারুঘাট উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডঃ আকবর হোসেন জিতু মিয়া বলেন বিষয়টি শুনেছি, কোন অভিযোগ হলে জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা করে তার বিরোদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।


হুমায়ূন কবির খানের এমন নারী কেলেংকারীর কার্যক্রম  নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক সমালোচনা ঝড় বইছে।


মুঠোফোনে হালেমা বেগমের সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে তিনি বলেন হুমায়ুন কবির একজন সম্মানী মানুষ।হুমায়ুন কবিরের স্ত্রীর প্রত্যক্ষ মদদেআবুল হুমায়ুন কবিরের মান-সম্মান নষ্ট করার জন্য এমন করছে।তাছাড়াও হালেমা আরো বলেন,প্রায় এক বছর পূর্বে আমি আবুল কে ডিভোর্স দিয়েছি।আবুলের বিরোদ্ধে আদালতে দেনমোহরের মামলা চলছে।মামলাটি রায়ের পথে।আবুল আমার দেনমোহরের ৫ লক্ষ টাকা দেয়ার ভয়ে এখন আমার ও হুমায়ুন কবিরের বিরোদ্ধে এমন মিথ্যা অভিযোগকরছে। 


এ বিষয়ে হুমায়ুন কবিরের স্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আপনারা হুমায়ুন কবির আর হালেমার মোবাইল ফোন যাচাই করে সত্যতা বের করুন। আর না পারলে আমার কাছে আসুন আমি আপনাদের সব বলে দেব।


মুঠোফোনে গাজীপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবিরের সাথে যোগাযোগ করে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে,তিনি বলেন আমি অসুস্থ মানুষ।কিছু আগে আমার বাইপাস অপারেশন হয়েছে।তিনি বলেন আমি হালেমাদের বিভিন্ন বিচার শালীস করেছি।আমি রাজনীতি করি।আমার বিভিন্ন শত্রু রয়েছে।আমার মান সম্নান নষ্ট করার জন্য আমার বিরোদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



মাগুরার মহম্মদপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন পরিদর্শন করলেন ড, তরুন কান্তি শিকদার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৪৯জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে: মাগুরার মহম্মদপুর ইউনিয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতির লিমিটেড এর ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন  শুক্রবার দুপুরে পরিদর্শন করলেন সমবায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক  ড.তরুন কান্তি শিকদার।

মহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এ নির্বাচন পরিদর্শন কালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার  রামানন্দ পাল,সহকারি কমিশনার (ভূমি)  বাসুদেব কুমার মালো,অফিসার ইনচার্জ (ওসি)  অসিত কুমার রায়,কৃষি অফিসার কৃষিবিদ  আব্দুস সোবাহান,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা  মোঃ মোমিনুল ইসলাম,মাগুরা জেলা সমবায় অফিসার  মৃনাল কান্তি

আরও খবর



অভিনেতা খালেকুজ্জামান আর নেই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক ;না ফেরার দেশে চলে গেলেন নাট্যব্যক্তিত্ব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান। আজ মঙ্গলবার সকালে তার মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা শিহাব শাহীন।

তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনীর হয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। টিভি নাটকে তার যাত্রা বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘সর্পভ্রমে রজ্জু’ নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে।

১৯৭৫ সালে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনের তালিকাভুক্ত শিল্পী হন। সেসময়ে তিনি নায়করাজ রাজ্জাক ও কবরীর সঙ্গে কামাল আহমেদ পরিচালিত ‘অনির্বাণ’ সিনেমায় অভিনয় করেন। অভিনয়জীবনের শুরুতে টিভিতে ‘তমা’, ‘বড় বাড়ি’, ‘সময় অসময়’, ‘সুবর্ণ সময়’ নাটকে অভিনয় করে বেশ প্রশংসিত হন খালেকুজ্জামান। সে সময় লাকী ইনাম, সিরাজ হায়দারের কাছ থেকে মঞ্চনাটক নির্দেশনায়র ডাকও পান তিনি। কিন্তু ব্যবসায় এবং এর পাশাপাশি অভিনয়ে সম্পৃক্ত থাকার কারণে মঞ্চে তার নাটক নির্দেশনা দেওয়া সম্ভব হয়ে উঠেনি। তবে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনাকালীন তিনি মঞ্চনাটকে নির্দেশনা দিয়েছেন।

নরসিংদীর ডা. কামসুজ্জামান ও শায়েস্তা আক্তার জামান দম্পতির সন্তান খালেকুজ্জামানের জন্ম শান্তাহারে।


আরও খবর



রমজানের আগে পূর্ব প্রস্তুতি নেবেন যে কারণে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক : রমজান ইবাদতের মাস। মহিমান্বিত এ মাস সমাগত। তাই এখন থেকেই প্রয়োজন প্রস্তুতি গ্রহণ করা। যাতে রমজানের যাবতীয় কল্যাণ অর্জন সম্ভব হয়। রমজানের আগেই যদি পারিবারিক, ব্যাবসায়িক ও পেশাগত কাজগুলো গুছিয়ে রাখা যায়, তবে রমজানে অধিক সময় ইবাদতে মগ্ন থাকা যাবে।

রমজানের আগে প্রস্তুতি নেওয়ার কারণ হলো—নিজেকে ইবাদত-বন্দেগি ও সাধনার জন্য প্রস্তুত করা। যেন রমজানের আগেই আলস্য দূর হয়ে যায়। সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য আল্লাহর তাওফিক লাভ করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আমার উদ্দেশ্যে চেষ্টা-সংগ্রাম করে আমি তাদেরকে অবশ্যই আমার পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়ণদের সঙ্গে থাকেন।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৯)

রাসুলুল্লাহ (সা.) রমজানের দুই মাস আগে থেকেই রমজান লাভের দোয়া করতেন—‘হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে রজব ও শাবান মাসে বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস : ১৩৬৯)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কোনো বান্দা যেকোনো ভালো কাজ বা আমল যদি যথাযথভাবে উত্তম উপায়ে করে; তবে সে আমল বা কাজ আল্লাহ তাআলা পছন্দীয় হিসেবে গ্রহণ করেন।’ (তাবারানি)

হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, মুমিন রজব মাস থেকে রমজানের প্রস্তুতি শুরু করবে। তবে যারা রজব থেকে শুরু করতে পারেনি, তাদের জন্য সর্বোত্তম সময় শাবান মাস। মহানবী (সা.) শাবান মাসের ব্যাপারে যারা উদাসীন তাদের সতর্ক করেছেন। উসামা বিন জায়িদ (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘...রাসুল (সা.) বলেন, রমজান ও রজবের মধ্যবর্তী এ মাসের ব্যাপারে মানুষ উদাসীন থাকে। এটা এমন মাস, যে মাসে বান্দার আমল আল্লাহর কাছে পেশ করা হয়। আমি চাই, আল্লাহর কাছে আমার আমল এমন অবস্থায় পেশ করা হোক, যখন আমি রোজাদার।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২৩৫৭)

রমজানের প্রস্তুতি হিসেবে আগেই আমাদের আল্লাহর কাছে পিছনের সমস্ত গুনাহর জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তাওবাহ-ইসতেগফার বা অন্যায় কাজ থেকে ফিরে আসা বা মুখ ফিরিয়ে নেয়া এবং আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।

আল্লাহতায়ালার কাছে ক্ষমা চাইলে, তিনি যদি আমাদেরকে ক্ষমা করে দেন- তাহলে পবিত্র মাহে রমযানে নতুন করে আমরা আমাদের জীবনটাকে নেক আমল দিয়ে সাজাতে পারবো ইনশাআল্লাহ!

রমজান মাসে আল্লাহতায়ালা শয়তানকে বন্দি করে রাখেন। তাই এই সময়ে আমাদের ঈমানকে আরো শক্ত মুজবুত করতে আগে থেকেই আল্লাহর কাছে তাওবাহ-ইসতেগফার করতে হবে। এতে করে মহান আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে নেককার মুমিন হবার তাওফিক দিয়ে দিবেন।

এর জন্য আমাদেরকে বেশি বেশি যে বাক্যটিকে পাঠ করতে হবে তা হচ্ছে, – اَللَّهُمَّ اغْفِرْلِىْ : আল্লাহুম্মাগফিরলি, হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দিন।


আরও খবর

রোজা শুরু শুক্রবার

বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩

কমল হজের খরচ

বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩




ওমর সানী সুলতান’স ডাইনের পক্ষে যা লিখলেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: বিরিয়ানিতে খাসির বদলে অন্য প্রাণীর মাংস দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর সুলতান’স ডাইনের বিরুদ্ধে ওঠে সমালোচনা ঝড়। ইতোমধ্যে রেস্তোরাঁটির গুলশান শাখায় অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে তাদের মাংসের পরিমাণে গড়মিল পেয়েছে ভোক্তা অধিকার। এমন বিতর্কের মধ্যে সুলতান’স ডাইনের পক্ষ নিলেন চিত্রনায়ক ওমর সানী।

গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে দেওয়া এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে ওমর সানী লেখেন, ‘সুলতান’স ডাইন একটা প্রতিষ্ঠিত রেস্টুরেন্ট। একটি স্ক্যান্ডাল হয়েছে যে বিড়াল কুকুরের মাংস তারা ব্যবহার করছে। সেই প্রতিষ্ঠানের মালিকের সাথে আমার কোনো পরিচয় নেই আমি কখনো যাইনি। কিন্তু তাদের খাবার খেয়েছি।

তিনি লেখেন, ‘এটুকু বলতে পারি একজন মালিক কখনোই এই ধরনের কর্মকাণ্ড করতে পারে না। আমি মনে করি একটা ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে সুলতান’স ডাইন।এই ধরনের হেনস্থাকারী চিহ্নিত হয়েছে বাংলার মাটিতে অজস্র বার। আমি কারও সাপোর্ট করব না, সত্যের পক্ষে আছি মিথ্যের বিপক্ষে, আল্লাহ হেফাজত করুন সবাইকে।

ওমর সানীর এ পোস্টে অনেকেই তার সঙ্গে একমত পোষণ করছেন। অনেকে আবার দ্বিমত পোষণও করছেন।

মো. মাসুম বিল্লাহ নামের একজন লিখেছেন, ‘আপনি সত্য নাকি মিথ্যা কিভাবে বুঝলেন, আপনি কি ইনভেস্টিগেট করেছেন। প্লিজ দালালি করবেন না।

মাসুদ শিকদার নামের একজন লিখেছেন, ‘বাহ, বাহ, চৌধুরী সাহেব বাহ, আপনাও রেস্টুরেন্ট বিজনেস আছে।


আরও খবর



তানোরে হ্যাকার আতংকে বিকাশ ব্যবসায়ী গ্রাহকরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৬৮জন দেখেছেন

Image
তানোর প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে হ্যাকার আতংকে বিকাশ ব্যবসায়ী ও গ্রাহকরা। বৃহস্পতিবার থানা মোড়ের দীর্ঘ দিনের মোবাইল ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনের বিকাশ থেকে হ্যাক করে প্রায় ১০ হাজার টাকা  নেয়। এর আগে একে সরকার সরকারী কলেজের প্রভাষক পাপুল সরকারের বিকাশ নম্বর থেকে ৬০ হাজার টাকা হ্যাক করে নেয়। এঘটনায় মোবাইল ব্যবসায়ী দেলোয়ার বৃহস্পতিবার বিকেলে থানায় জিডি করেন। এতে করে গ্রাহক ব্যবসায়ীরা হ্যাকার আতংকে পড়েছেন। শুধু বিকাশ ব্যবহার কারীরা না নগদ রকেটেও অহরহ হ্যাকিং করে মোটা টাকা আদায় করা হচ্ছে। 

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টা ৪৬ মিনিটের দিকে ০১৭৮৮১০৮১১৩ নম্বর হতে ০১৭১২৩৬২৮৫৯ নম্বরে বিকাশ প্রেরনের সময় ভুলবসত একটি ডিজিট পরিবর্তন হয়ে / নম্বর তোলার সময় ভুলবশত ০১৭৪২৪৩০৩১৪ মোবাইল নম্বরে ৯ হাজার ৮০০ টাকা চলে যায়।

দেলোয়ার জানান, আমাকে ওই নম্বর থেকে ফোন করে বলে আপনার মোবাইলে ১৫ হাজার টাকা ভুল করে চলে গেছে, ফেরত দিলে উপকার হত। এমন কথা শোনার পর আমিও মোবাইলে দেখি টাকা এসেছে। আমি পুনরায় ৯ হাজার ৮০০ টসকা  দেওয়ার পর থেকে মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যায় এবং  বাকি টাকা নাই হয়ে যায়।  যার জিডি নম্বর ১০১৬ তারিখ ২৩/০৩/২০২৩ ইং।
একই কায়দায় একে সরকার সরকারী কলেজের প্রভাষক রকিবুল সরকার পাপুলের বিকাশ থেকে চলতি মাসের প্রথম দিকে ৬৯ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। স্থানীয়রা জানান, দেলোয়ার উপজেলার মধ্যে সর্ব প্রথম মোবাইল ব্যবসায়ী। তার মোবাইলে হ্যাক করে টাকা নিয়ে নিলে সাধারন গ্রাহক বা ব্যবসায়ীর টাকা নিতে আরো সহজ হবে। আবার ব্যাংকের লকার থেকে হ্যাক হয়। তাহলে গ্রাহকের মোবাইল হ্যাক করে টাকা নেয়া কোন ব্যাপারই না। এভাবে অনেকের টাকা খোয়া গেছে। কেউ প্রকাশ করেছে আর কেউ করেনি। তবে আইন শৃংখলা বাহিনীর উচিৎ এসব চক্রকে খুজে বের করা দরকার। তানাহলে হ্যাকাকেরা ভয়ংকার হয়ে উঠবে। যত প্রযুক্তি ততই যেন কারচুপি।
পাপুল সরকার জানান, টাকা হ্যাক হওয়ার পর থানায় জিডি করেছি, এতদিন হলো কোন কিনারা পাচ্ছেনা প্রশাসন। এসব চক্রকে না ধরলে সাধারন মানুষ আরো বেকায়দায় পড়বেন।

থানার ওসি কামরুজ্জামান মিয়া জানান, যে নম্বরে টাকা দিয়েছে এসব নম্বর ট্যাগ করা হচ্ছে এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে, আসা করছি এচক্র কোন না কোন সময় ধরা পড়বেই।

আরও খবর