Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ইউক্রেনে বিধ্বস্ত সেই বাংলাদেশি জাহাজ ক্ষতিপূরণ পেল ২৩৭ কোটি টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩১৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: গত বছর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে পরিত্যক্ত করা হয় বাংলাদেশি জাহাজ ‘বাংলার সমৃদ্ধি’। এবার সেই জাহাজের ক্ষতিপূরণ মিলেছে। সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) মালিকানাধীন এ জাহাজটির ক্ষতিপূরণ বাবদ বিমা কোম্পানির কাছ থেকে প্রায় ২৩৭ কোটি টাকা পাওয়া গেছে।

জানা যায়, গত বছরের ২ মার্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার শিকারের পর বিএসসি ক্ষতিপূরণ পেতে বিমা কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে। সেই সময় ক্ষতিপূরণ বাবদ বিদেশি বিমা কোম্পানির কাছ থেকে ২ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়। বিএসসি সম্প্রতি সেই ক্ষতিপূরণের অর্থ সম্প্রতি পেয়েছে।

সংস্থাটির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, তারা ক্ষতিপূরণ বাবদ যে অর্থ দাবি করেছিল তাই পেয়েছে।

এই নিয়ে বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর মো. জিয়াউল হক আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে বলেন, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির বিমা দাবির ২ কোটি ২৪ লাখ ডলার দেশে এসেছে। সরকারি বিমা কোম্পানি সাধারণ বীমা করপোরেশন হয়ে এ অর্থ বিএসসির হিসাবে জমা হচ্ছে।


আরও খবর



৭ মার্চের ভাষণের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান বঙ্গবন্ধু: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে আমাদের ‘স্বাধীনতা’ নামের এক অমরবাণী শুনান এবং সংগ্রামের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, রাজনীতির কালজয়ী মহাকবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এই ভাষণের মাধ্যমে দেশের শাসনভার জনগণের হাতেই তুলে দেন। ক্ষমতাকে কি করে নিয়ন্ত্রিতভাবে সকলের কল্যাণে ব্যবহার করতে হয় তাও বুঝিয়ে দেন। শিখিয়ে দেন আত্মরক্ষামূলক কিংবা প্রতিরোধক সমরনীতি, যুদ্ধকালীন সরকার ব্যবস্থা এবং অর্থনীতি।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দান বর্তমানে শহিদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে বজ্রকণ্ঠে একটি মহাকাব্য রচনা করেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং বাংলাদেশ একই সুত্রে গাঁথা। পূর্ব বাংলার মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং পৃথিবীর মানচিত্রে তাদের জন্য একটি স্বাধীন ভূখণ্ড প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জাতির পিতা শেখ মুজিব পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ২৪ বছর লড়াই-সংগ্রাম করেছেন, জেল-জুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন এবং সকল আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। একমাত্র তিনিই ছিলেন হাজার বছরের শোষিত-বঞ্চিত বাঙালিদের মধ্যে সবচেয়ে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানিরা আওয়ামী লীগের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পণ না করে নানা টালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ৭ মার্চের ভাষণে তিনি আমাদের ‘স্বাধীনতা' নামের এক অমরবাণী শুনান এবং সংগ্রামের মাধ্যমে শৃঙ্খলমুক্তির পথ দেখান। তিনি বীর বাঙালির অবশ্যম্ভাবী বিজয়কে উৎকীর্ণ করেন তার ভাষণের শেষ দু’টি শব্দে- ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে।

একটি ব্রিটিশ পত্রিকা বঙ্গবন্ধু ভবনকে লন্ডনের ১০-ডাউনিং স্ট্রিটের সঙ্গে তুলনা করেছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ শুনে ঢাকায় রাষ্ট্রপতির বাসভবনে বাঙালি বাবুর্চি ইয়াহিয়া খানের জন্য রান্না বন্ধ করে দিয়েছিল। ২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের প্রতিটি মানুষ ইয়াহিয়ার শাসনকে অগ্রাহ্য করে শেখ মুজিবের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিল।

তিনি আরও বলেন, সেই রাতে পাকিস্তানি শাসক তাকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। বাংলার দামাল ছেলেরা হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে নয় মাস যুদ্ধ করে পাকিস্তানিদের বাংলার মাটিতে পরাস্ত করে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন এবং তার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে আত্মনিয়োগ করেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরেই তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে একটি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, দুর্ভাগ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পরাজিত শত্রুদের এ দেশীয় দোসররা পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। তারা ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করে এবং ‘জয় বাংলা’ শ্লোাগানও নিষিদ্ধ করে। ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু মুজিবের নাম মুছে দিতে উদ্যত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর খুনি মোস্তাক-জিয়ার আনীত দায়মুক্তি অধ্যাদেশ বাতিল করে এবং জাতির পিতার খুনিদের বিচার শুরু করে। পরবর্তীতে আমরা ২০০৯ সাল থেকে পরপর চার দফা সরকার গঠন করে জাতির পিতার আদর্শে দেশের সার্বিক উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা হত্যার বিচারের রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করি। ফলে, জাতি গ্লানিমুক্ত হয়। আমরা সংবিধান (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ প্রণয়ন করে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদের পঞ্চম তফশিলে অন্তর্ভুক্ত করি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর এ ভাষণকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। শুধু তাই নয়, ইউনেস্কো মনে করে এ ভাষণটির মাধ্যমে জাতির পিতাই প্রকারান্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ-এর বিশ্বস্বীকৃতি আজ বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক। আমাদের হাইকোর্টের রায়ের ওপর ভিত্তি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের গৃহীত উদ্যোগের ফলে বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ২০৪১ সালে দেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান এবং জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান-এর ৭ মার্চের ভাষণ যুগে-যুগে বাঙালিদের বিশ্বের বুকে আত্মমর্যাদার সাথে মাথা উঁচু করে চলতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।


আরও খবর



নিপীড়নের শিকার হন এদেশে নিরপরাধ মানুষরাই: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আইনের শাসনহীন এদেশে নিরপরাধ মানুষরাই সরকারি নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের পর সরকার আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তবে এ শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

শুক্রবার (২২ মার্চ) এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন।

দলটির নির্বাহী কমিটির সদস্য, শেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুল হক রুবেলসহ দলের ২২ নেতাকর্মীর জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোয় বিবৃতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব।

ফখরুল বলেন, ৭ জানুয়ারির আওয়ামী ডামি সরকার তাদের অনৈতিক ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করতে সারাদেশে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর যে জুলুম চালাচ্ছে, সেটির আরও একটি কু-নজির স্থাপিত হলো মাহমুদুল হক রুবেলসহ ২২ জন নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারের পাঠানোর মধ্য দিয়ে।

তিনি বলেন, রোজার প্রাক্কালে বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি, সুপেয় পানিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির লাগামহীন চড়ামূল্যে যখন মানুষ চোখে অন্ধকার দেখছে, তখন অবৈধ আওয়ামী সরকার বিএনপিসহ বিরোধী দলের শীর্ষ নেতা ও বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে নিত্য নতুন মিথ্যা মামলায় আটক এবং জামিন নামঞ্জুরের মাধ্যমে কারান্তরীণের হিড়িক অব্যাহত রেখেছে।

বিএনপির এ নেতা বলেন, নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধিতে জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্বিষহ সংকট। ক্ষমতাসীনদের দৌরাত্ম্য ও দাপটে মানুষ চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাই সব অপকর্মকে আড়াল করতেই ডামি সরকার নতুন করে সরকারি জুলুমের মাত্রা বৃদ্ধি করেছে।

অপরাধ না করেও মিথ্যা মামলায় আসামি হওয়া এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।


আরও খবর



যশোরে ৩২ মামলার আসামী সন্ত্রাসী রমজান খুন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:৩২  মামলার আসামি ও যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী রমজানকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্বরা। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার রাত ১১টার পর শহরের রেলগেট পশ্চিমপাড়ায়। রমজান ওই এলাকার ফয়েজ শেখের ছেলে।

স্থানীয়রা জানায়, আধিপত্য ও মাদক সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে একই এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা রমজানের উপর হামলা চালায়। এসময় চাইনিজ কুড়াল দিয়ে বুকে আঘাত করে রমজানের। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আনলে ডাক্তার মৃত ঘোষনা করেন।

এদিকে থানা সূত্র জানিয়েছে, মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী পিচি রাজা ও রমজান। নিহত রমজান এর আগে ২০২২ সালে যশোরের মুজিব সড়ক এলাকা থেকে রমজানকে অস্ত্রসহ আটক করে র‌্যাব-৬ যশোরের একটি দল। শহরের মুজিব সড়কে পিকাসো কোচিং সেন্টারের পেছনে কয়েকজন সন্ত্রাসী অস্ত্র নিয়ে চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার উদ্দেশ্যে অবস্থান করছিল।

তাৎক্ষনিক র‌্যাবের একটি টিম ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে রমজানকে আটক করে। আবারো জামিন পেয়ে মাদক কারবারসহ নানা অপকর্মে লিপ্ত হয় রমজান।

পুলিশি সূত্র জানিয়েছে, রমজানের বিরুদ্ধে যশোর কোতোয়ালি থানায় ৩২ টি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে সাতটি অস্ত্র, পাঁচটি বিস্ফোরক মামলা, একটি হত্যা মামলা , একটি ডাকাতি মামলা , চারটি হত্যা চেষ্টা মামলা ও সাতটি মাদকসহ অন্যান্য মামলা রয়েছে।

এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে । ঘটনার সাথে জড়িতদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে।

উল্লেখ্য, রমজানের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানাসহ বিভিন্ন থানায় ৩২ মামলা রয়েছে। রমজানের সাথে যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী পিচ্চি রাজার বিরোধ চলছিলো। ধারণা করা হচ্ছে পিচ্চি রাজার নেতৃত্বে এ হত্যাকান্ড ঘটনো হয়েছে ৷


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ডোমারে ৮ম কাব ক্যাম্পুরী ও স্কাউট সমাবেশে মহাতাবু জলসা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:“স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্কাউট” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নীলফামারীর ডোমারে ৮ম কাব ক্যাম্পুরী ও স্কাউট সমাবেশ ২০২৪ শহীদ রুমী পল্লীতে মহাতাবু জলসা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (০৯মার্চ) সন্ধ্যায় ডোমার বহুমূখি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন নীলফামারী জেলা পুলিশ সুপার গোলাম সবুর (পিপিএম)। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা স্কাউট এর সভাপতি নাজমুল আলম (বিপিএএ)’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ। শিক্ষক হারুন অর-রশিদের সঞ্চালনায় ডোমার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান

তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ স্কাউট দিনাজপুর অঞ্চলের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জান্নতুল ফেরদৌস হ্যাপি, সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) আলী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ আবু সাঈদ চৌধুরী, ডোমার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল মাবুদ, দেবীগঞ্জ উপজেলার সহকারী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম ফুয়াদ, ডোমার বহুমূখি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল আলম, ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স এর স্টেশন অফিসার সাইয়েদ মোঃ ইমরানসহ স্কাউট এর শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত ক্যাম্পে ৫২টি তাবু রয়েছে এবং উপজেলার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩ শাতাধীক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক অংশগ্রহন করেন।

ক্যাপশন- ডোমারে ৮ম কাব ক্যাম্পুরী ও স্কাউট সমাবেশে মহাতাবু জলসার প্রধান অতিথি ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ।


আরও খবর



"বিশ্বের সব নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই"

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :নারীসমাজ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে এগিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটি উপলক্ষ্যে বিশ্বের সব নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ; এগিয়ে নিতে হবে বিনিয়োগ’ যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে প্রতিটি কাজে নারী-পুরুষের সম-অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নারী-পুরুষ সমতা অর্জন ও নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিনিয়োগ এবং জেন্ডার-রেসপনসিভ অর্থায়নকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মা ও শিশু স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ ও নারীদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শুধুমাত্র চাকরি নির্ভর না হয়ে প্রতিটি নারী যেন নিজ নিজ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে এ লক্ষ্যে বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমসহ তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা আর মজুরি বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে নারী আদায় করেছিল তার অধিকার। নারী তার মেধা ও শ্রম দিয়ে যুগে যুগে সভ্যতার সব অগ্রগতি এবং উন্নয়নে করেছে সমঅংশীদারীত্ব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে ‘নারী পুনর্বাসন বোর্ড’ গঠন করেন।


আরও খবর