Logo
আজঃ সোমবার ২৯ মে ২০২৩
শিরোনাম

ইসলামি বক্তার জিহ্বা কাটল দুর্বৃত্তরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাওলানা শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া (৩৬) নামে এক ইসলামি বক্তার জিহ্বা কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার আজমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

শরিফুল ইসলাম বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবি বিভাগের প্রভাষক। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার চাপুইর গ্রামের মাওলানা আব্দুর রশিদ ভূঁইয়ার ছেলে।

বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক (আরবি) মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের জানান, শনিবার রাতে বিজয়নগরের দৌলতবাড়ি এলাকায় মাহফিলে অংশ নেন মাওলানা শরিফুল। মাহফিলে তিনি শিয়াদের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন তিনি। মাহফিল শেষে মধ্যরাতে ভাগ্নের মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে আখাউড়া উপজেলার আজমপুর রেলস্টেশন এলাকায় পৌঁছালে অজ্ঞাত কয়েকজন যুবক তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় শরিফুলের জিহ্বা ও ঠোঁটের অনেকটা অংশ কেটে যায়। এ সময় মোটরসাইকেলে শরিফুলের সঙ্গে থাকা ওবায়দুল্লাহ (৩৪) নামে একজন আহত  হন। তাদের চিৎকারে আশপাশ থেকে মানুষ চলে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনার প্রতিবাদে আজ রোববার শ্রীপুর ইসলামিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জোহরের নামাজের আগে মানববন্ধন করেছেন।

আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘শরিফুল ইসলামের ওপর হামলার খবর আমরা শুনেছি। তবে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়নি। তবে আমি তার স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে থানায় অভিযোগ দেওয়ার কথা বলেছি।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার (এসপি) বলেন, ‘ঘটনাটি আমি শুনেছি। ওই বক্তাকে একদল যুবক চড়-থাপ্পড় মেরেছে। এ সময় তার জিহ্বা কেটে গেছে। কী কারণে মেরেছে, বিষয়টি আমরা ক্ষতিয়ে দেখছি। অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’


আরও খবর



ভিক্ষা করে চার সন্তানের লেখাপড়ার খরচ যোগাচ্ছেন ‘বাবা"

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সন্তানকে সব চেয়ে বেশী আদর যত্ন করেন বাবা-মা।পৃথিবীতে সন্তানের জন্য বাবা মায়ের চেয়ে আপন আর কেউ নেই।সন্তানের সুখের জন্য  এমন কোন কাজ নেই যা করতে পারে না বাবা মা।সন্তানের সন্তানের সুখ,শান্তি আর খুশির জন্য বড় বড় আত্মত্যাগ করতে রাজি থাকেন বাবা-মা। নিজেরা লেখাপড়া না জানলেও তারা চান সন্তান লেখাপড়া করে, মানুষের মতো মানুষ হোক।আর সন্তানের সুখের জন্য নিজে হাজার দুঃখ রাজি সহ্য করতেও রাজি থাকেন বাবা-মা।

মোঃ লাল মিয়া।লেখাপড়া তার কপালে জুটেছেনি।ধন সম্পদও তেমন নেই তার।বয়সও প্রায় পঞ্চাষের কৌটায়।ছেলে-মেয়ের চিন্তায় নিজের দিকে নজর দেওয়ার সময় নেই তাঁর?ছেলে মেয়ের পড়াশোনা আর হোস্টেলের খরচ জোগানোর জন্য ধারে ধারে করেন ভিক্ষা।তিনি নাসিরনগর ও পাশের উপজেলা সরাইল সহ বিভিন্ন শহর গ্রামের এ মাথা থেকে ওমাথা ঘুরে বেড়ান ভিক্ষার ঝুলি হাতে  নিয়ে।তিনি জানান তার ৩ মেয়ে ২ ছেলের মধ্যে  ১ম মেয়ে মোছাঃ রোখসানা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারী কলেজে অনার্সে লেখাপড়া করছে।

২য় মেয়ে মোছা: সনজিদা আক্তার দশম শ্রেনীতে ও ৩য় মেয়ে মোছা: নূরন্নাহার ৯ম শ্রেণিতে ও,ছেলে ইউসুফ ৭ ম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।মোঃ লাল মিয়া এত কষ্ট করে গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা করে কেন আপনার ছেলে মেয়েদের পড়াশুনা করাচ্ছেন জানতে চাইল তিনি বলেন শিক্ষা ছাড়া জাতি অচল। শিক্ষিত না হলে তারা  বড় হবে কি ভাবে?আমি চাইনা তারা আমার মত অশিক্ষিত হয়ে বড় হোক।

মোঃ লাল  মিয়ার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার শ্রীঘর গ্রামে।তিনি একজন হত দরিদ্র ভিক্ষুক। তবে এত দরিদ্র তিনি ছিলেন না। ওই গ্রামেরই প্রভাবশালীরা তার জায়গা জমি অন্যায়ভাবে জোরপূর্বক  জবর দখল করে নিয়ে গেছে বলে দাবী করেন তিনি। তিনি বলেন আমি লেখাপড়া জানতাম না,তাই এমন হয়েছে। তাই শত দুঃখ কষ্ট  সহ্য করে সন্তানদের লেখাপড়া করিয়ে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। জীবন যুদ্ধে এত সহজে  হার মানতে চাননা সংগ্রামী ভিক্ষুক কুদ্দুছ মিয়া

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মাগুরার শ্রীপুরে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৫৫জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে: মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার দারিয়াপুর ইউনিয়নের চর চৌগাছী গ্রামে বজ্রপাতে ২ জন ও ঘসিয়াল গ্রামের ১ জন কৃষকের মৃত্যর ঘটনা,ঘটেছে। বুধবার দুপুরে বৃষ্টির সাথে বজ্রপাত ঘটলে তারা নিহত হন। তারা মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাত হলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহতরা হচ্ছেন শাহাদত নিজাম ও মহম্মদ আলী। তাদের ২ জনের বাড়ি চর চৌগাছি ও ১ জনেন বাড়ি ঘষিয়াল গ্রামে।

আরও খবর



‘মোখা’ কোথায়, দেখুন সরাসরি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

 অনলাইন ডেস্ক: দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে থাকা গভীর নিম্নচাপটি উত্তর ও উত্তর–পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় পরিণত হয়েছে। এ জন্য দেশের চার সমুদ্রবন্দরকে দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মোখা মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।

ঘূর্ণিঝড় মোখার সবশেষ অবস্থান কোথায়, দেখুন নিচে।



আরও খবর



মেটলাইফের বীমা সুবিধা পাবেন টেন মিনিট স্কুল লিমিটেডের কর্মীরা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ মে ২০২৩ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্মীদের বীমা সুবিধা প্রদানে মেটলাইফের সেবা গ্রহণ করবে শীর্ষস্থানীয় এডুকেশন টেকনোলজি প্রতিষ্ঠান টেন মিনিট স্কুল। এর ফলে, প্রতিষ্ঠানটির কর্মীবৃন্দ দুর্ঘটনা, অক্ষমতা, অকালমৃত্যু এবং জরুরি চিকিৎসার ক্ষেত্রে বীমা সুরক্ষার আওতায় থাকবেন। এ নিয়ে দু’টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সম্প্রতি এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। মেটলাইফের কাস্টোমাইজড সল্যুশন, অনলাইন দাবি নিষ্পত্তি সেবা, দ্রুত বীমা দাবি পরিশোধ এবং আর্থিক সক্ষমতার কারণে কর্মীদের বীমা সেবা প্রদানে মেটলাইফকে বেছে নিয়েছে এডটেক প্রতিষ্ঠানটি।

২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত টেন মিনিট স্কুল বর্তমানে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন এডুকেশন প্ল্যাটফর্ম। শিক্ষার মাধ্যমে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে প্রতিদিন প্রায় ৩০ লাখ শিক্ষার্থী টেন মিনিট স্কুলের মাধ্যমে মানসম্পন্ন শিক্ষা গ্রহণ করেন।বাংলাদেশে আটশো'র বেশি প্রতিষ্ঠানের ২ লাখ ৭০ হাজারের বেশি কর্মী ও তাদের পরিবারকে বীমা সুরক্ষা দিচ্ছে মেটলাইফ।এ নিয়ে টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আয়মান সাদিক বলেন, “আমাদের টিম আমাদের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। তাদের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম সুবিধা নিশ্চিত করা ও তাদের পাশে থাকা আমাদের দায়িত্ব। আমাদের বিশ্বাস, বীমা কর্মীদের সন্তুষ্টি ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। আমাদের সকল কর্মীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর, আনন্দদায়ক ও সহায়ক কাজের পরিবেশ তৈরিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ বীমা সুবিধা তা নিশ্চিতেরই একটি অংশ।”

মেটলাইফ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট বিজনেস অফিসার নাফিস আখতার আহমেদ বলেন, “কর্মীদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার সময় বীমা সুবিধা তাদের স্বস্তি এনে দিতে পারে। জীবনের অনিশ্চয়তা এবং স্বাস্থ্যজনিত জরুরি চিকিৎসা খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তা লাঘব করতে সাহায্য করবে এই বীমা।“ অনুষ্ঠানে টেন মিনিট স্কুল থেকে উপস্থিত ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আয়মান সাদিক, হেড অব হিউম্যান রিসোর্সেস তাসনুভা নাদিয়া, হিউম্যান রিসোর্সেসের ডেপুটি ম্যানেজার মো. ফাইয়াজ হোসেন।

অনুষ্ঠানে মেটলাইফ বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থতি ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চিফ করপোরেট বিজনেস অফিসার নাফিস আখতার আহমেদ, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব এমপ্লয়ি বেনিফিটস মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, এমপ্লয়ি বেনেফিটসের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব নিউ সেলস মো. মনিরুল ইসলাম, এমপ্লয়ি বেনিফিটসের ডেপুটি ম্যানেজার রায়হান চৌধুরী এবং রাসেল এজেন্সির ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার মোহাম্মদ রাসেল।


আরও খবর



টেকনাফ-সেন্টমার্টিনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি মোখার তাণ্ডবে

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাবে সেন্টমার্টিন ও টেকনাফের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া দুই এলাকায় বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী মো. কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান। 

আজ রোববার বিকেল ৩টার দিকে প্রচণ্ড গতির বাতাস নিয়ে কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূল আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বিচ্ছিন্ন দ্বীপ সেন্টমার্টিন, টেকনাফ সদর, পৌর এলাকা, সাবরাং, ডেইলপাড়া, জাদিমুড়া এলাকায় প্রচুর গাছপালা ভেঙে পড়ে আছে। উড়ে গেছে ঘরের চালা। বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় লোকজনকে সড়কে পড়ে থাকা গাছ সরাতে দেখা গেছে। ঘূর্ণিঝড়ে দ্বীপের মাঝরপাড়া, কোনারপাড়া, গলাচিপা, দক্ষিণপাড়া, পশ্চিমপাড়া, উত্তরপাড়ার অন্তত ৩৪০টি ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। কয়েক শ গাছপালা ভেঙে পড়েছে। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে উত্তরপাড়া, পশ্চিমপাড়া ও পূর্বদিকের বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। তিনটি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ৩৭টির বেশি হোটেল রিসোর্ট ও কটেজে অবস্থান করছেন স্থানীয় প্রায় ৬ হাজার মানুষ। বেশির ভাগই নারী ও শিশু।

টেকনাফের ইউএনও মো. কামরুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঝড়ের কারণে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। কিছু এলাকায় গাছ ও ঘরবাড়ি ভেঙে গেছে। দুই এলাকায় বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার সংবাদ পেয়েছি।’

সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, সেন্টমার্টিনের অনেক ঘরবাড়ি উড়ে নিয়ে গেছে। কয়েকজন আহত হওয়ার খবর শুনেছি।

বিকেল ৪টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সেন্টমার্টিনে দুপুর ১টার দিকে ১০০ কিলোমিটার বেগে, ২টার দিকে ১২১ কিলোমিটার বেগে, ২টা ২০ মিনিটের দিকে ১৫১ কিলোমিটার বেগে এবং ২টা ৩০ মিনিটে ১৪৭ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে গেছে।

এদিকে বেলা ১টা থেকেই ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব বাড়তে শুরু করে টেকনাফের উপকূলীয় অঞ্চলগুলোতে। ধীরে ধীরে তা ছড়িয়ে পড়ছে পুরা টেকনাফ উপজেলায়।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের মতে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সৃষ্ট বাতাসের গতিবেগ যদি ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার হয়, তাকে ঘূর্ণিঝড় বা ট্রপিক্যাল সাইক্লোন বলা হয়। গতিবেগ যদি ৮৯ থেকে ১১৭ কিলোমিটার হয়, তখন তাকে তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ বলা হয়। আর বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৮ থেকে ২১৯ কিলোমিটার হয়, তখন সেটিকে হ্যারিকেন গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় বা ‘ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ বলা হয়। গতিবেগ ২২০ কিলোমিটার বা তার বেশি হলে তাকে ‘সুপার সাইক্লোন’ বলা হয়।


আরও খবর