Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ইরানি ১১ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইউক্রেনের

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

 অনলাইন ডেস্ক: ইউক্রেনে আজ সোমবার ইরানি ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়েছে রুশ বাহিনী। তবে ১৪ টির মধ্যে ইরানের তৈরি ১১টি শহীদ ড্রোন ভূপাতিত করেছে ইউক্রেনে সেনাবাহিনী। দেশটির সামরিক বাহিনী বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর সিএনএনের।

রাজধানী কিয়েভের কাছ থেকে এসব ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে ইউক্রেন কর্তৃপক্ষ। কিয়েভ সিটি সামরিক প্রশাসন তাদের এক বিবৃতিতে বলেছে, দুই দফায় ড্রোন হামলা চালায় রুশ বাহিনী। এই কারণে কিয়েভে পাঁচ বিমান হামলার সাইরেন সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ধরে ছিল।

তবে এসব হামলায় কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা ১৩ মাসে গড়েছে এই যুদ্ধ। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া যাচ্ছে তবে যুদ্ধ বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনও লক্ষণ নেই। উল্টো পূর্ব ইউক্রেনে দেশ দুইটির মধ্যে সংঘাত আরও বেড়েছে।


আরও খবর



২০ মে থেকে ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ শিকার নিষিদ্ধ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: মৎস্য সম্পদ রক্ষায় প্রজনন মৌসুমে দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় আগামী ২০ মে থেকে পরবর্তী ৬৫ দিন সব ধরনের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।

আজ বৃহস্পতিবার (১১ মে) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ইফতেখার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, গত বছরের মতো এবারও আগামী ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় সব ধরনের মৎস্য নৌযান কর্তৃক যে কোনো প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ থাকবে।

গত বছরও ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন সমুদ্রে মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করেছিল সরকার। দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়ে থাকে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় দেশের উপকূলীয় বিভাগ ও জেলাগুলোতে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে নিবন্ধিত জেলেদের ভিজিএফের মাধ্যমে খাদ্যসহায়তা দেবে সরকার।


আরও খবর



ঝড়ের আভাস ৩ বিভাগে

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: দেশের তিন বিভাগে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি এসব অঞ্চলের নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

আজ রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেওয়া দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের জন্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর (পুন. ১ নম্বর) সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে উপ-নির্বাচনে প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থীরা

প্রকাশিত:বুধবার ৩১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ,নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃআগামী ১২ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত ইভিএম এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হবে। নির্বাচনকে ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছেন এ ওয়ার্ডের প্রার্থীরা।


এ  ওয়ার্ডে ১৬ জন  প্রার্থী  থাকলেও নির্বাচনে লড়াই হবে ভ্যান গাড়ী প্রতীকের শাহাবুদ্দিন, হাতি প্রতীকের সমসের খান, লাটিম প্রতীকের জয়নাল আবেদীন, হাঁস প্রতীকের রবিন ও টিউবওয়েল প্রতীকের মোঃ নূর আলম মুন। তবে প্রচারণার শীর্ষে রয়েছে ভ্যান গাড়ী প্রতীকের শাহাবুদ্দিন। তিনি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এ ওয়ার্ডের প্রতিটি অলিতে গলিতে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা ও উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ভোটারদের কাছে ভ্যান গাড়ী প্রতীকে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন।

সাংবাদিকদের একান্ত স্বাক্ষাতকারে ভ্যান গাড়ী প্রতীকে প্রার্থী শাহাবুদ্দিন বলেন, তিনি এ নির্বাচনে জয় লাভ করলে তার প্রথম কাজ হবে এলাকায় মাদক নির্মুল করা। ওয়ার্ডের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করা। এ ওয়ার্ডকে একটি স্মার্ট ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবে বলেও তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



অবাধে বালু উত্তোলন, হুমকির মুখে চিলমারী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

আলমগীর হোসাইন, চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ অবৈধভাবে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবাধে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পের সন্নিকট থেকে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বাধাহীনভাবে ক্রমাগত বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে প্রকল্পটি। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে উপজেলার বামনের হাট রেগুলেটর থেকে চিলমারী উপজেলার জোড়গাছ বাসন্তীপাড়া পর্যন্ত যে কোন জায়গায় ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্পটি দেবে গিয়ে দেখা দিতে পারে বিপর্যয়।

যুগের পর যুগ ধরে করালগ্রাসী ব্রহ্মপুত্র নদ দেশের অন্যতম প্রাচীন নৌ বন্দর চিলমারীকে গ্রাস করে চলছিল। ফলে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে হাজার হাজার মানুষ তাদের বাস্তভিটা হারিয়েছে। কোন কোন পরিবার নিঃস্ব হয়ে পথের ভিখারি হয়েছে। বর্তমানে চিলমারী উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩টি ইউনিয়ন পুরোপুরি ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বিলীন। বাকি তিনটি ইউনিয়নের অর্ধেকেরও বেশি অংশ ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রাস করে ক্রমাগত চিলমারীর শেষ অংশটুকু গিলে খাওয়ার পথে এগোচ্ছিল। গত ১৭ই জুলাই ১৯৯৩ইং চিলমারী বন্দর নদী ভাঙন প্রতিরোধ আন্দোলন নামক একটি সংগঠনের ব্যানারে নদী ভাঙ্গণ প্রতিরোধ আন্দোলন হয়। আন্দোলনকারীরা চিলমারী থেকে পায়ে হেঁটে কুড়িগ্রাম গিয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি দেন। জেলা প্রশাসকের অফিসের সামনে অবস্থান নিয়ে সংগ্রাম করেছেন।

এই আন্দোলন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের দৃষ্টিতে আনতে সক্ষম হয়। অবশেষে দীর্ঘ দেড় যুগ আন্দোলনের সফলতা আসে। ২০০৭-২০০৮ অর্থ বছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের পঞ্চম বৈঠকে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা ফেজ-১ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৭ইং সালের জুলাই মাসে ডানতীর প্রতিরক্ষা প্রকল্প ফেজ-১ এর কাজ শুরু করা হয়। ৯৬৬ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২.৫ কিলোমিটার অংশে জুন’২০০৯ইং উক্ত কাজ শেষ হয়। এরপর থেকে ফেজ-২, ফেজ-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রকল্পের কাজ ২০১৭ সালে গিয়ে শেষ হয়। ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে চিলমারীবাসীর স্বপ্ন ও প্রাণের দাবি পূরণ হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবার পর চিলমারী উপজেলার যৎসামান্য অংশ রক্ষা পেয়ে বাংলাদেশের মানচিত্রে চিলমারী নামের একটি উপজেলার অস্তিত ধরে

রেখেছে। কিছু বালু ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন যাবৎ ডানতীর প্রকল্পের ডানতীর সংলগ্ন এলাকা থেকে বিরামহীন ভাবে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বালুর ব্যবসা করছে। শুধুমাত্র চিলমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর এলাকায় ১৪টি পয়েন্টে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ সেফটি বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এর ফলে প্রতিরক্ষা প্রকল্পের নীচ অংশে বিশাল আকৃতির গর্ত দেখা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোপূর্বে অনেক এলাকায় একাধিক জায়গায় হঠাৎ কিছুদূর করে অংশ দেবে যাওয়ায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বোল্ডার ফেলে দেবে যাওয়া অংশগুলিতে নদী ভাঙন কোনোমতে ঠেকিয়ে রেখেছে। এই প্রতিরক্ষা প্রকল্পটির কোন অংশ পুরোপুরি দেবে গেলে আর চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না। এ বছর ৭০ সদস্য বিশিষ্ট একটি গ্রুপ একসাথে শেয়ার করে রমনা নৌ ঘাট সংলগ্ন এলাকায় বালু উত্তোলন করে নদী তীরেই বালুর স্তুুপ করে সেখান থেকে শতাধিক ট্রলিতে বালু বিক্রি করছে।

এছাড়াও বাসন্তী গ্রাম জোড়গাছের ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর ধরে রমনা মিয়া বাড়ির সামন ও পিছনসহ রাজারভিটা, পুটিমারী ও ফকিরের হাট এলাকায় মোট ১৪টি পয়েন্টে একাধিক গ্রুপ বা ব্যক্তি বালুর ব্যবসা চলছে। ফলে এই বালু ব্যবসার উপর প্রায় ২ হাজার পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। বিভিন্ন বালু পয়েন্টের সাথে জড়িত ব্যবসায়ীরা নাম না প্রকাশের শর্তে জানায়, তারা অবৈধ নয় বরং বৈধভাবে বালুর ব্যবসা করতে চায়। তাদের দাবি চিলমারীকে বালু মহাল ঘোষণা দেয়া হউক। এটা হলে তারা যেমন বৈধভাবে ব্যবসা করতে পারবে পাশাপাশি সরকারও এই বালু মহাল থেকে মোটা অংকের রাজস্ব পাবে।১৭ মে ২০২৩ বিকেলে চিলমারী উপজেলার সকল সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহবুবুর রহমানের সাথে চিলমারী উপজেলার বৈরাগীর হাট ও চিলমারী বন্দর এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ডানতীর রক্ষা প্রকল্পটির ভবিষ্যৎ ও বালু উত্তোলন বন্ধ করার বিষয়ে এক মতবিনিময় করেন। এ সময় চিলমারী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম সাবু বলেন, প্রথমত বালু উত্তোলন বন্ধ না করলে চিলমারীকে রক্ষা করা যাবে না।

সরকার যদি চিলমারীতে বালু মহাল ঘোষণা দেয় তখন যত্রতত্র জায়গা থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ হবে এবং একটি নিরাপদ এলাকাকে বেছে নিয়ে একটি সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী বালু উত্তোলিত হবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম চিলমারী শাখার সাধারণ সম্পাদক এস, এম নুরুল আমিন সরকার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, তার প্রথম এবং শেষ কথা আগে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। তারপরে অন্য বিষয় নিয়ে ভাবা যাবে। প্রেসক্লাব চিলমারীর সভাপতি সহকারী অধ্যাপক মণিরুল ইসলাম লিটু বলেন, চিলমারী থাকলে তো বালুর ব্যবসা থাকবে। চিলমারী না থাকলে বালুর ব্যবসা হবেটা কোথায়। তিনি বালু উত্তোলন বন্ধে সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের জোর দাবি জানান।চিলমারী প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক সহকারী অধ্যাপক নাজমুল হুদা পারভেজ তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, পুরো চিলমারীর মানুষের একটাই কথা, অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধ করে চিলমারীকে রক্ষা করতে হবে। চিলমারী উপজেলা রক্ষার বিকল্পে আর কোন শব্দ নাই। এ ব্যাপারে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমানকে বলেন, আমি বালু উত্তোলন বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু নানা কারণে বালু উত্তোলন বন্ধ করতে পারিনি। আপনারা সাংবাদিকগণ পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। উপর থেকে আমাকে নির্দেশ দিলে আমি চিলমারীতে বালু উত্তোলন বন্ধ করে দেব।


আরও খবর



ইতিহাস কোহলির, ব্যাঙ্গালুরুর বিদায় গিলের সেঞ্চুরিতে

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:সেঞ্চুরি করে ইতিহাস গড়েছিলেন বিরাট কোহলি। ক্রিস গেইলকে হটিয়ে তিনিই এখন আইপিএলে সর্বোচ্চ ৭টি সেঞ্চুরির মালিক। তবে শেষ হাসি হাসতে পারলেন না সাবেক ভারতীয় অধিনায়ক। শুভমন গিলের পাল্টা সেঞ্চুরিতে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে গুজরাট টাইটান্স। এর ফলে প্লে-অফের আগেই বিদায় নিয়েছে ব্যাঙ্গালুরু।

গিল গুজরাটকে জিতিয়ে শুধু ব্যাঙ্গালুরুকেই বিদায় করেননি। সঙ্গে মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের মুখেও হাসি ফুটিয়েছেন। দিনের প্রথম ম্যাচে ক্যামেরন গ্রিনের সেঞ্চুরিতে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে কোহলিদের গুজরাটের দিকে তাকিয়ে ছিল মুম্বাইকাররা। গুজরাট তাদের বিমুখ করেনি। অসাধারণ এক রান তাড়ায় ৫ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে বেঙ্গালুরুকে হারিয়ে মুম্বাইকে নিয়ে গেছে প্লে-অফ।

গতকাল এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে কোহলির ৬১ বলের ১০১ রানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯৭ রান তোলে ব্যাঙ্গালুরু। তবে রান তাড়ায় ঋদ্ধিমান সাহাকে দলীয় ২৫ রানে হারানো গুজরাট দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে বিজয় শংকর ও গিল ১২৩ রানের জুটি গড়েন। ৩৫ বলে ৫৩ রান করেছেন শংকর। কিন্তু টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি থেকে গিলের দূরত্ব তখন ২ রানের। ওয়েইন পারনেল করা প্রথম বলটা ছিল হাই ফুল টস।আম্পায়ার না দিলেও রিভিউ নিয়ে নো বল আদায় করেন গিল। পরের বলে ওয়াইড দিলেন পারনেল। এবার ব্যাঙ্গালুরু রিভিউ নিলেও ওয়াইড ঠেকাতে পারেনি।

পারনেলের তৃতীয়বার করা ‘প্রথম বল’টায় লং অন দিয়ে ছক্কা মেরে এক ঢিলে দুই পাখি মেরে দিলেন গিল। ৫২ বলে ১০৪ রানে অপরাজিত থাকা গিলের ম্যাচে এটি ছিল অষ্টম ছক্কা।

১৪ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে থেকে লিগ পর্ব শেষ করা গুজরাট মঙ্গলবার চেন্নাইয়ে প্রথম কোয়ালিফায়ারে খেলবে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে। বুধবার চেন্নাইয়েই এলিমিনেটর ম্যাচে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে খেলবে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস।


আরও খবর