Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ইন্টারপোলের রেড নোটিশের খবরে ‘খোলা চিঠি’, যা লিখলেন আরাভ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৪৭জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক ;ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির খবরে ন্যায়বিচার চেয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে খোলা চিঠি দিয়েছেন দুবাইয়ের আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলাম। গতকাল সোমবার রাতে ‘খোলা চিঠি বাংলাদেশ’ শিরোনামে তিনি একটি পোস্ট করেন।

ফেসবুক পোস্টে আরাভ লিখেছেন, ‘খোলা চিঠি বাংলাদেশ, আসসালামু আলাইকুম। আমি আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন এবং সর্বদাই আমার দোয়া থাকবে আপনাদের ওপর। আপনারা যেভাবে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন, আমি বাঁচি আর না বাঁচি এ কথা আমার মনে থাকবে। জানি না আমার জীবনে আমি জেনে না জেনে যে ভুলগুলো করেছি, আপনারা যারা আমার পাড়া-প্রতিবেশী এবং আমাকে যারা চেনেন, যাদের সঙ্গে আমার কোনো অন্যায় হয়ে থাকলে তারা আমাকে মাফ করে দেবেন।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘দেশবাসীর কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি যদি কোনো ভুল করে থাকি আপনারা আমাকে মাফ করে দেবেন। আমি জানি না কাল আমার সঙ্গে কী হবে। কিন্তু আমি চাই ন্যায়বিচার, সেটা হয়তোবা সম্ভব না। যাই হোক, আল্লাহ একজন আছে। এই বিচার আমি আল্লাহর কাছে ছেড়ে দিলাম।’

এর আগে গতকাল সোমবার চট্টগ্রামে এক অনুষ্ঠানে স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে ইন্টারপোল রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে বলে জানান পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আরাভ।  

পুলিশ জানিয়েছে, আরাভ খান ঢাকায় পুলিশ কর্মকর্তা মামুন ইমরান খান হত্যা মামলার আসামি রবিউল ইসলাম, যিনি ভারতীয় পাসপোর্টে ‍দুবাই গেছেন। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া থানায়।

পুলিশ আরও জানায়, আরাভের বিরদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা গেছে ৯টি। মামলার সংখ্যা আরও বেশি। আরাভ বেশ কয়েকটি বিয়েও করেছেন। গ্রামে প্রচার রয়েছে, তার বিয়ের সংখ্যা অন্তত ২০টি।

জানা গেছে, হত্যা মামলা মাথায় নিয়ে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমানো আরাভ এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করে দুবাইয়ে ‘আরাভ জুয়েলার্স’ নামে একটি গোল্ড শোরুমের সম্প্রতি উদ্বোধন করেছেন তিনি। এ ছাড়া বাড়ি-গাড়ি রয়েছে তার।


আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর



কাতারের আমির দু’দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি দু’দিনের সফরে এপ্রিল মাসে ঢাকায় আসছেন। তার এই সফরে দুই দেশের মধ্যে জ্বালানি খাতে সহযোগিতার পাশাপাশি দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি ও ব্যবসা–বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয় গুরুত্ব পাবে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দুই দেশের মধ্যে প্রায় ডজনখানেক সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি চূড়ান্ত করার বিষয়ে আলোচনা চলছে; যেগুলো সফরকালে স্বাক্ষরিত হবে। আগামী ২১-২২ এপ্রিল দুই দিনের এই সফর হতে পারে বলে জানা গেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আমিরের বৈঠকের পর যেসব সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি স্বাক্ষর হবে, সেগুলো নিয়ে দুই পক্ষ এখন কাজ করছে। সফরের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করেছে।

গত বছরের মার্চে কাতারের রাজধানী দোহায় স্বল্পোন্নত দেশগুলো বিষয়ক জাতিসংঘ সম্মেলনের (এলডিসি-৫) সাইডলাইনে আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এসময় তিনি জ্বালানি চাহিদা মেটাতে কাতারের কাছে জ্বালানি বিশেষ করে এলএনজি সরবরাহে সহযোগিতার আহ্বান জানান।


আরও খবর



রেললাইনের প্যাচানো ক্লিপ খোলার সময় দুই যুবক আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১২২জন দেখেছেন

Image
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:রেললাইনের প্যাঁচানো ক্লিপ খোলার সময় দুই যুবককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্হানীয়রা। ওইসময় তাদের কাছ থেকে ১৬টি ক্লিপ উদ্ধার করা হয়।মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সৈয়দপুর রেলওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম নুরুল ইসলাম।সোমবার দিবাগত গভীর রাতে নীলফামারি সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের খয়রাত নগর এলাকা থেকে ক্লিপ খোলার সময় তাদের আটক করা হয়। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা জানিয়েছেন নাশকতার উদ্দেশ্যেই ক্লিপগুলো খোলা হচ্ছিল। তবে ঘটনার প্রায় ১৫ ঘন্টা অতিবাহিত হলেও থানায় মামলা দায়ের না হওয়ায় ঘটনাটি নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে। আটককৃতরা হলেন সোনারায় ইউনিয়নের জয়চন্ডী পুটিহাট এলাকার শহিদুল ইসলামের ছেলে আল আমিন (২৬) ও উত্তর মুসশুর কুখাপাড়া এলাকার আবুল কালাম আজাদের ছেলে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ওরফে বেলাল।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটককৃত দুইজন উচ্চ শিক্ষিত বেকার যুবক। ওদিন রাতে তারা রেললাইনের ফাঁকা জায়গায় ক্লিপ খুলছিলেন। এ সময় স্থানীয়রা টের পেয়ে তাদের আটকে রেখে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

সৈয়দপুর রেলওয়ের উর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) সুলতান মৃধা বলেন, যদি স্থানীরা বিষয়টি না দেখতেন তাহলে বড় ধরণের দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা ছিল । ধারনা করছি ওই দুই যুবক নাশকতার উদ্দেশ্যেই ক্লিপগুলো খুলেছে। তবে তাদের জিজ্ঞাসা করলেই সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে।এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ওসি এম নুরুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের পরে বলা যাবে তাদের উদ্দেশ্য নাশকতা নাকি অন্য কিছু। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।

আরও খবর



নববর্ষ উদযাপনে হামলা-নাশকতা ঠেকাতে প্রস্তুত র‍্যাব

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলা নববর্ষ উদযাপন ঘিরে কোনো হামলা বা নাশকতার তথ্য নেই,বলেছেন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন। তবুও, যে কোনো নাশকতা বা হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে র‍্যাবের স্পেশাল কমান্ডো টিম। এছাড়া সাদা পোশাকে টহল ও নজরদারির মাধ্যমে নাশকতামূলক যে কোনো কার্যক্রমসহ প্রতিরোধ করা হবে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখ-১৪৩১ উদযাপন উপলক্ষ্যে রাজধানীর রমনা বটমূলের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

র‍্যাব ডিজি বলেন, পহেলা বৈশাখ কেন্দ্র করে প্রত্যেক বছরের ন্যায় এবারও র‍্যাব সারাদেশব্যাপী গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করেছে। নববর্ষের অনুষ্ঠান শেষে না হওয়া পর্যন্ত র‍্যাবের ব্যাটালিয়নগুলো নিজ নিজ এলাকায় নিরাপত্তা বৃদ্ধি ও টহল জোরদার করেছে। নববর্ষ উদযাপনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর টিএসসি শাহবাগ, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, হাতিরঝিল, রমনা বটমূল, পূর্বাচল ৩০০ ফিটসহ যেসব এলাকায় মানুষ যাবে সেখানে পেট্রলসহ সুইপিং করা হবে। আমাদের গোয়েন্দা টিম সার্বিক নজরদাবি অব্যাহত রেখেছে।

তিনি বলেন, ভার্চুয়াল জগতে যে কোনো ধরনের গুজব বা উসকামূলক তথ্য ছড়িয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য র‍্যাব সাইবার জগতে সার্বক্ষণিক নজরদারি অব্যাহত রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানস্থলে ইভটিজিং বা উত্যক্ত করার ঘটনা প্রতিরোধে মোবাইল কোর্টসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ উত্যক্তের শিকার হলে র‍্যাব সদস্যদের জানাবেন। আমরা যথাযথ আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থাগ্রহণ করবো। র‍্যাব সদর দপ্তর থেকে কঠোরভাবে সার্বিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হচ্ছে।

আরও খবর



ফারদিন খান ফিরছেন ১৪ বছর পর নবাবি মেজাজে

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি;নতুনভাবে ১৪ বছর পর ক্যামেরার সামনে ফিরেই চমকে দিলেন অভিনেতা ফারদিন খান। সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’র লুকে তাকে দেখে মুগ্ধ অনুরাগীরা। এর আগে গ্ল্যামার দুনিয়ার মূলস্রোতে ফিরেছেন সানি দেওল, ববি দেওল। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হলেন ফারদিন খান।

সোনাক্ষী সিনহা, মণীষা কৈরালা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দরি, সানজিদা শেখ, শর্মিন সেহগালের মতো অভিনেত্রী রয়েছে ওয়েব সিরিজে। এদের সঙ্গেই অভিনয় করেছেন ফারদিন।

সিরিজে ওয়ালি মহম্মদের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারকা। চোখে সুরমা লাগিয়ে বেশ নবাবি মেজাজেই দেখা যাচ্ছে তাকে।

বাবা ফিরোজ খানের পরিচালনায় সিনেমার জগতে সফর শুরু করেছিলেন ফারদিন। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘প্রেম আগন’। এর পর ‘জঙ্গল’, ‘প্যায়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’, ‘খুশ’, ‘ভূত’, ‘হে বেবি’র মতো একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

চকোলেট হিরো হিসেবে একসময় জনপ্রিয়তাও পেয়েছেন। কিন্তু ২০১০ দশ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দুলহা মিল গ্যায়া’র পর গ্ল্যামার জগৎকে বিদায় জানান অভিনেতা।

রুপালি পর্দা থেকে দূরে চলে যাওয়ার পর যতবারই ফরদিনকে দেখা গিয়েছে, অবাক হয়েছেন তার ভক্তরা। অনেকখানি ওজন বাড়িয়ে ফেলেছিলেন এ অভিনেতা। কিন্তু তার পর আবার চেনা চেহারায় ফিরে চমকে দেন।


আরও খবর