ইবিতে ভাংচুর ও র্যাগিং ঘটনায় ছয় শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়েছে
একসঙ্গে এসএসসি পাস করলেন নাসিরনগরের মা ও মেয়ে৷
সোমবার ১৩ মে ২০২৪
জিপিএ -৫ না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
সোমবার ১৩ মে ২০২৪
আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কৃত আরাফাতের নেতৃত্বে থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতার উপর হামলা
কুমিল্লায় বাস উল্টে নিহত ৫, আহত ১০
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
সন্ধ্যার মধ্যে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
আত্রাইয়ে বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু, আবহাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক
নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত নওগাঁর আত্রাইয়ে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন মাঠে আগাম জাতের বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। তবে কৃষকেরা বলছে ধান কাটা-মাড়াই পুরোদমে শুরু হতে আরো ৭দিন সময় লাগতে পারে। আবহাওয়া অনুক’লে থাকায় ও কৃষি বিভাগের যথাযথ পরামর্শে যথাসময়ে কৃষকরা ভালো পরিচর্যা করায় এবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে।
একদিকে তাপদাহ অন্যদিকে অতিরিক্ত গরমে কৃষকদের কষ্ট হলেও ভালো ফলন হওয়ায় মনের আনন্দে ধান কেটে মাড়াই এর কাজ করছেন তারা। পাশাপাশি বসে নেই কৃষাণীরাও। তারাও ভালো ফলনে বেজায় খুঁশি। তবে শেষ পর্যন্ত কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই ঘরে তুলতে পারবে কিনা তা নিয়েই শঙ্কায় রয়েছে কৃষকেরা।
শুক্রবার সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি বছর এ সময় দেশের দক্ষিণ ও উওরাঞ্চল বিশেষ করে নাটোরের লালপুর, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, পোড়াদহ, চিলাহাটি, ডোমারসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ধান কাটা শ্রমিক এ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আসতে শুরু করেছে। এদিকে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে দিগন্তজুড়ে পাকা ধানের সোনালি রঙের সমারোহ। চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানের ভালো ফলনের বুকভরা আশা নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনছে। বাজারে নতুন ধানের আমদানি হওয়ায় কেনা-বেচা শুরু হলেও দাম ভালো থাকায় কৃষকদের মুখে হাসি দেখা দিয়েছে।
উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শাহাগোলা, ভোঁপাড়া, মনিয়ারী, পাঁচুপুর ও বিশা ইউনিয়ে সর্বাধিক পরিমান জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এবারে বোরো মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকদের বোরোচাষে কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। বিশেষ করে বীজতলা থেকে ধান রোপন ও পরিচর্যা সব মিলিয়ে মাঠে মাঠে কৃষকের ধান এখন দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। অনেক মাঠে ধান পাকতে শুরু করেছে। উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন পুরোদমে বোরো ধান কাটতেও শুরু করেছে। তারপরও অধিকাংশ মাঠগুলোতে ধানের শীষের সাথে এখন দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন। মাঠের পর মাঠ সোনালী রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে। ঈদুল ফিতরের পর থেকেই পুরোদমে শুরু হয়েছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ।
উপজেলার বজ্রপুর গ্রামের কৃষক মো. আব্দুল মজিদ মন্ডল জানান, আমি এ বছর ১১ বিঘা জমিতে বোরো লাগিয়েছি। কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাসময়ে ভালো পরিচর্যা করায় আমার জমিতে ধান ভালো হয়েছে। ইতোমধ্যেই ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলার শাহাগোলা গ্রামের কৃষক মো. আজাদ সরদার জানান, আমি এবার ১৬ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হয়েছে। আশাকরি বাজারে দামও ভালো পাবো।
উপজেলার ভবানীপুর-মির্জাপুর হাটের ধান ব্যবসায়ী জুয়েল জানান, গত হাটে তেমন ধান আমদানি শুরু হয়নি। তবে টুকটাক বেচা-কেনা হয়েছে। আশা করছি দু-চারদিনের মধ্যে পুরোদমে ধান আমদানি শুরু হবে।
এ ব্যাপারে পাঁচুপুর ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জানান, আমরা বিশেষ করে অধিক ফলেন জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে আসছি। এবার আত্রাই উপজেলার কোথাও মাঝড়া পোকার আক্রমণ নেই। এবং উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, বোরো চাষের শুরু থেকেই ভাল মানের বীজ, জমির উর্বরতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করেছি। বর্তমানে উপজেলার প্রতিটি এলাকাতে ধান কাটা মাড়াই শুরুও হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে বোরো ধান কাটা শুরু হয়ে যাবে। তারপরও যেসব জমির ধান ৮০ ভাগ পেকে গেছে ওই সব জমির ধান দ্রুত কেটে নিতে আমরা কৃষককে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিচ্ছি।
আইফার্মার ও ইউসিবি’র প্রকল্প: অগ্রিম ঋণ পরিশোধ করলেন ভুট্টা ও মরিচ চাষিরা
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
অতিরিক্ত খাজনা আদায় ও সিন্ডিকেটে কমছে ধানের দাম
বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
কোয়ালিটির ক্ষেত্রে বাংলাদেশে নাম্বার ১ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি
প্রযুক্তি ডেস্ক:গুণগতমানের দিক থেকে বাংলাদেশের শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। ২০ হাজার টাকার বাজেটের মধ্যে তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছে রিয়েলমি একটি ভরসার নাম- এমন তথ্য উঠে এসেছে স্বনামধন্য বৈশ্বিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান কাউন্টারপয়েন্ট টেকনোলজি মার্কেট রিসার্চ (সিটিএমআর) এর করা এক সমীক্ষায়। স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের গুণগতমান বা কোয়ালিটি নিয়ে গ্রাহকরা কী ভাবেন- শীর্ষক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশে এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে সিটিএমআর।
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ স্টাডি অনুসারে, বাংলাদেশের ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, স্মার্টফোন কেনার সময় পণ্যের কোয়ালিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্মার্টফোন বিল্ড কোয়ালিটির ওপর ভিত্তি করে শীর্ষ ব্র্যান্ড হিসেবে রিয়েলমিকে বাছাই করেছেন ৫৪ শতাংশ উত্তরদাতা। এছাড়াও, পণ্যের মান অনুযায়ী অন্য স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের রিয়েলমি’র ফোন কেনার প্রতি জোর পরামর্শ দেন ৮৩ শতাংশ উত্তরদাতা।
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের ত্রৈমাসিক স্মার্টফোন শিপমেন্ট ট্র্যাকার অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারের ক্ষেত্র আরও বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে স্মার্টফোনের বাজারের ৮০ শতাংশের দামই ছিল ২০ হাজার টাকার মধ্যে, যেখানে ফোনের গড় বিক্রয় মূল্য (এএসপি) ১৮ হাজার টাকা।
রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন বলেন, “তরুণ ফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সব সময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি, যাতে তাদের একটি ব্যতিক্রমী নির্ভরযোগ্য ও মানসম্পন্ন স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা দেওয়া সম্ভব হয়। আমরা শুধু মুখের কথার উপর নির্ভর করতে চাইনি; আমরা সত্যিই বুঝতে চেয়েছিলাম ব্যবহারকারীরা তাদের ডিভাইস থেকে কী চায়। আমরা সর্বদা ডিভাইসের কোয়ালিটি রক্ষার চেষ্টা করেছি, এবং সমীক্ষায়ও দেখা গেছে, ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহারকারীদের প্রত্যাশিত গুণগত মানসম্পন্ন ফোন সরবরাহ করলে তারাও বিষয়টিকে মূল্যায়ন করে। এই কারণে দাম অনুযায়ী পণ্যের কোয়ালিটির জন্য রিয়েলমি শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে৷ এই কৃতিত্ব ব্যবহারকারীদের চাহিদা বুঝতে সক্ষম এমন আরও ভালো প্রযুক্তি ব্র্যান্ড তৈরির জন্য আমাদের উত্সাহ জোগাবে।”
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ এর সিনিয়র এনালিস্ট আরুশি চাওলা বলেন, “দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠার কারণে ডিভাইসের কোয়ালিটি ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। শুধু ডিভাইসের নির্ভরযোগ্যতা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য পণ্যের কোয়ালিটি থাকা জরুরি নয় বরং পরবর্তীতে বিক্রয়ের সময়ে যাতে এর মূল্যমান ঠিক থাকে, তার জন্যও এটার প্রয়োজন রয়েছে। স্মার্টফোনের কোয়ালিটি মূল্যায়নের জন্য ক্যামেরার কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ, প্রসেসর, বিল্ড কোয়ালিটি ও ডিসপ্লের মতো বিষয়গুলো বাংলাদেশের গ্রাহকদের কাছে প্রধান বিবেচ্য বিষয়। বিশেষ করে তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় রিয়েলমি’র স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এর কারণ হলো, রিয়েলমি বাংলাদেশী মার্কেটের উপযোগী একটি সুপরিকল্পিত পোর্টফোলিও প্রদান করে। তাছাড়া, এর উদ্ভাবনী সফটওয়্যার ও বিশ্বস্ত বিল্ড কোয়ালিটির কারণে স্মার্টফোন গ্রাহকদের কাছে পছন্দের শীর্ষে রয়েছে রিয়েলমি।”
বাংলাদেশে সিটিএমআর এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে জরিপটি পরিচালনা করেছে রিয়েলমি বাংলাদেশ। এই জরিপে এক হাজারেরও বেশি স্মার্টফোন গ্রাহক অংশগ্রহণ করেছেন। সমীক্ষায় সকল শ্রেণির গ্রাহকের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ইংরেজি ও বাংলায় প্রশ্ন ব্যবহার করে বহুভাষিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি জানতে, জরিপটিতে অনলাইন এবং অফলাইন উভয় পদ্ধতিই ব্যবহার করা হয়।
সিটিএমআর হলো একটি বৈশ্বিক গবেষণা সংস্থা যা টিএমটি (টেকনোলজি, মিডিয়া ও টেলিকম) খাতের পণ্যের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। তারা বিভিন্ন বড় বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক সংস্থাকে মাসিক প্রতিবেদন, কাস্টমাইজড প্রকল্প এবং মোবাইল ও প্রযুক্তি মার্কেটের বিশদ বিশ্লেষণ সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সেবা প্রদান করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের মূল বিশ্লেষকরা হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিতে বিশেষ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
রিয়েলমি বাংলাদেশ সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশ এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/ -এ ঘুরে আসুন।
দেশের বাজারে ওয়ানপ্লাসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা
বুধবার ১৫ মে ২০২৪
রিয়েলমি সি৬৫ পাওয়া যাচ্ছে দেশজুড়ে
মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তিতাস গ্যাসের ফতুল্লা অফিসের আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ পিসি অপারেটর হাসান ইমাম
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
কুমিল্লায় বাস উল্টে নিহত ৫, আহত ১০
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
৫ ইলেক্ট্রোলাইট মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
নিজস্ব প্রতিবেদক:পাঁচটি কোম্পানির ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকসের মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। এই ড্রিংকগুলো হলো এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকেজের রিচার্জ এবং টারবো।
মঙ্গলবার (১৪ মে) বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক আলাউল কবীরের আদালত এ আদেশ দেন।
এছাড়া পাঁচটি কোম্পানির মালিকদের আগামী ৫, ৬ ও ৯ জুন আদালতে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এসএমসি প্লাস, প্রাণের এক্টিভ, ব্রুভানা, আকেজের রিচার্জ এবং টারবো- এগুলো ওষুধ নাকি এনার্জি ড্রিংকস সে বিষয়ে তারা ব্যাখ্যা দিবেন।
এর আগে সকালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ক্ষমতাপ্রাপ্ত নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুল হোসেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক বলেন, এগুলোর একটিরও অনুমোদন নেই। ওষুধ প্রশাসনও বলতে পারে না এগুলো ওষুধ না ড্রিংকস। এর মধ্যে এসএমসি প্লাসের মডেল হয়ে পণ্যর প্রসারে প্রচারণা করছেন ক্রিকেটার তামীম ইকবাল। নিরাপদ খাদ্য আইন অনুযায়ী এটি অপরাধ। আমরা বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে বলেছি। কাজেই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
তিতাস গ্যাসের ফতুল্লা অফিসের আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ পিসি অপারেটর হাসান ইমাম
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
কুমিল্লায় বাস উল্টে নিহত ৫, আহত ১০
শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪