Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

হোমনায় হাফেজ শিক্ষার্থীকে ইস্ত্রির ছ্যাঁকা, শিক্ষক গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:কুমিল্লার হোমনায় মাদ্রাসার মুহতামিমের বিরুদ্ধে গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দিয়ে হেফজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীর দুই নিতম্ব এবং পায়ের তলা পুড়িয়ে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নির্যাতনে সহযোগিতার অপরাধে মাদ্রাসার এক শিক্ষককে গ্রেফতার করছে পুলিশ। মুহতামিম হাফেজ মো. সাইফুল ইসলাম হাবিব, গ্রেফতার শিক্ষক মো. আতিকুল ইসলামসহ আরও তিন শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় ২৭ পারা হেফজ করা আবদুল কাইয়ুমকে গরম ইস্ত্রি দিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে ছ্যাঁকা দিয়ে শাস্তি দেয়। এতে তার দুই নিতম্ব এবং পায়ের তলা ঝলসে যায়। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শনিবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে উপজেলার নয়াকান্দি মমতাজিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় এ রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে। হেফজ বিভাগের নির্যাতিত শিশু আব্দুল কাইয়ুমের (১৮) মা সোমবার বিকেলে ছেলের জন্য খাবার নিয়ে মাদ্রাসায় গেলে ঘটনা প্রকাশ পায়। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমা, হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন ওই মাদ্রাসা পরিদর্শন করে ছাত্র- শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। এ ঘটনায় সোমবার রাতে মা হাফেজা বেগম মূল অভিযুক্ত মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মো. সাইফুল ইসলাম হাবিব, সহযোগী শিক্ষক আতিকুল ইসলামসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে হোমনা থানায় মামলা করেন। মূল অভিযুক্ত মুহতামিম ও আসামী তিন শিক্ষাথী পালিয়ে গেছেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুছ ছালাম সিকদার বলেন, দেখে মনে হয়েছে, দশ-বারো দিন আগেই পুড়েছে। পোড়া দুই নিতম্বেই গভীর ঘাঁ হয়ে যাওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল মঙ্গলবার তাকে ঢাকা শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়েছে। সূত্রে জানা যায়, ওই মাদ্রাসাটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠালাভ করে। কোনো নিবন্ধন ছাড়াই ১৩ বছর ধরে এ মাদ্রাসায় রিভিশন বিভাগ, হেফজ বিভাগ, নাজেরা বিভাগ ও নূরানী বিভাগসহ চারটি বিভাগে ছাত্রদের শিক্ষাদান চলছে। হেফজ বিভাগের ছাত্র আব্দুল কাইয়ুম উপজেলার চান্দেরচর গ্রামের বাহরাইন প্রবাসী আ. কাদির ও হাফেজা বেগমের সন্তান। এ ঘটনায় মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির এক বিশেষ সভায় গতকাল মঙ্গলবার মুহতামিমকে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করেছে।

স্থানীয় এবং শিশুটির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সহপাঠীদের সঙ্গে দুষ্টুমি করার সময় পরনের লুঙ্গি খুলে যায় আবদুল কাইয়ুরেম। এ কথাটিই তারা মুহতামিমকে জানালে তিনি রাতের বেলা গ্রেফতার শিক্ষক আতিকুল ইসলামসহ আরও তিন শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় শিশু আবদুল কাইয়ুমকে গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দিয়ে পাশবিক নির্যাতন করেন। গত দশ দিন শিশু আবদুল কাইয়ুমকে একটি বদ্ধ রুমে একাকী আটকে রেখে মুহতামিম সাইফুল ইসলাম চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি দেখিয়ে রাখার কারণে কেউ এতদিন মুখ খুলেনি। এখনও ভয়ে কেউ কিছু বলছে না। গভীর পোড়া ক্ষতের কারণে ঠিকমতো সে চলাফেরাও করতে পারছিল না। সোমবার বিকেলে কাইয়ুমের মা হাফেজা বেগম ছেলের জন্য খাবার নিয়ে মাদ্রাসায় গেলে প্রথমে তাকে সাক্ষাত করতে দেয়নি। পরে অনেক চেষ্টার পরে তাকে দেখতে দেওয়া হয়। অভিযুক্ত মুহতামিম হাফেজ মো. সাইফুল ইসলাম (২৮) উপজেলার নয়াকন্দি গ্রামের রেনু মিয়ার ছেলে এবং গ্রেফতার শিক্ষক আতিকুল ইসলাম (২৮) মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানার শ্রীকাইল গ্রামের শহিদ মিয়ার ছেলে। নির্যাতিত শিশু আবদুল কাইয়ুম জানান, ওই দিন সে তার অন্য সহপাঠীদের সঙ্গে খেলাচ্ছলে দুষ্টুমি করছিলেন। এক ফাঁকে তার পরনের লুঙ্গি খুলে যায়। এ ঘটনাটিই তারা তাদের মুহতামিমকে জানায়। এর শাস্তি হিসেবে ওই (১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে মুতামিম অফিসে নিয়ে শিক্ষক আতিকুল এবং তিন শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় তার নিতম্ব এবং পায়ের তলায় গরম ইস্ত্রি লাগিয়ে ছ্যাঁকা দিয়ে ঝলসে দেয়। অসহ্য যন্ত্রণায় চিৎকার করলেও সবাই ঘুমিয়ে থাকায় কেউ শুনতে পায়নি। পরে তার এমন শাস্তির বিষয়টি কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়। মা হাফেজা বেগম বলেন, সোমবার সকালে আমার ছেলের জন্য খাবার নিয়া মাদ্রাসায় গেলে সে আমাকে দেখে কাঁদতে থাকে এবং বাড়িতে যাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে যায়। ছেলের মানসিক অবস্থা বুঝে তাক বাড়ি নিয়া যাই। বাড়িতে গিয়ে আমাকে সে তাহার জখমের জায়গা দেখিয়ে পুরো ঘটনা বলে। ছেলে ইস্ত্রির ছ্যাঁকায় গুরুতর জখম হওয়ায় তাকে তাৎক্ষণিক হোমনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করি। তারা আমার ছেলের প্রতি নিষ্ঠুর ও অমানবিক আচরণ করেছে। বিষয়টি আমার প্রবাসী স্বামী এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানিয়ে হোমনা থানায় অভিযোগ করি। ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা বলেন, সোমবার বিকেলেই খবর পাই যে, নয়াকান্দি মমতাজিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার ‘বড় হুজুর’ এক শিক্ষার্থীর পেছনে (নিতম্বে) ইস্ত্রি গরম করে ছ্যাঁকা দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। সন্ধ্যায় সেখানে গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। শিশুটিকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। ইস্ত্রি এবং মাদ্রাসার সিসি টিভির হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে আসা হয়েছে। এগুলো থানায় জমা আছে। পাশাপাশি এলাকাবাসীকে বলেছি, এ ঘটনায় তারা আতঙ্কিত কিনা। তাদের কাছে জেনে মাদ্রাসা কমিটিকেও বলেছি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে। প্রয়োজনে বরখাস্ত করা যেতে পারে। রাতে থানায় মামলা হয়েছে। আমরা নজর রাখছি।

হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, শিশু আবদুল কাইয়ুমকে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক কর্তৃক গরম ইস্ত্রির ছ্যাঁকা দিয়ে পোড়ার ঘটনায় মুহতামিম হাফেজ সাইফুল ইসলাম, শিক্ষক আতিকুল ইসলামহ আরও তিন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে রাতে মা হাফেজা বেগম বাদি হয়ে মামলা করেছেন। আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।


আরও খবর



ডোমারে পরিবহন সেক্টেরে শৃঙ্খলা রক্ষা ও সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক পুলিশের কর্মশালা

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:চালাবো গাড়ী সাবধানে, বাঁচবে সবাই প্রাণে, আইন মেনে চালাবো গাড়ী , নিরাপদে ফিরবো বাড়ী এই প্রতিপদ্যকে সামনে রেখে নীলফামারী ডোমারে পরিবহন সেক্টেরে শৃঙ্খলা রক্ষা ও সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধে ট্রাফিক পুলিশের প্রশিক্ষক কর্মশালা। রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয়ের আদেশক্রমে নীলফামারী পুলিশ সুপার এর নির্দেশনায় পরিবহন সেক্টেরে শৃঙ্খলা রক্ষা, সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধ, যাত্রী সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে পরিবহন চালক

ও হেলপারদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১১ থেকে শুরু করে বিকাল পর্যন্ত ডোমার বাসষ্ট্যান্ডসহ পৌর এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে সাধারণ মানুষ এবং পরিবহন সেক্টেরের প্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে ট্রাফিক সার্জেন শরিফুল ইসলাম, এটিএসআই সাজ্জাদ হোসেন, পারভেজ আলী, শ্রমিক পরিবহনের আলতাফ হোসেন, আব্দুস ছাত্তার, হাফিজুল ইসলাম প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। ট্রাফিক সার্জেন শরিফুল ইসলাম বলেন, হেলমেট ছাড়া কেউ মটর সাইকেল চালালে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা সহ জীবনহানি হতে পারে। সে সাথে গুরুত্বরভাবে অঙ্গহানি হতে পারে। তাই পুলিশের ভয়ে নয়, নিজের সুরক্ষা এবং পরিবারের নিকট সুস্থভাবে ফেরার জন্য মোটরসাইকেল চালক এবং আরোহীদের হেলমেট পরিধান সহ ভারী যানবাহনের চালকদের সিটবেল ব্যবহার ট্রাফিক ও সড়ক আইনের নিয়মকানুন মেনে চলার পরামর্শ প্রদান করেন তিনি।


আরও খবর



ইসরায়েলের বিমান হামলায় গাজার স্কুলে নিহত অর্ধশত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৬০জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত আল-ফাখুরা স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ৫০ জন নিহত ও শতাধিক বেসামরিক লোক আহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) ইসরায়েলের বিমান বাহিনী ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) ওই স্কুলে হামলা চালায় বলে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এদিন ভোরে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের কাছেই জাতিসংঘ পরিচালিত আল ফাখোরা স্কুলে বিমান হামলা চালানো হয়। ইসরাইলি হামলা থেকে বাঁচতে স্কুলটিতে কয়েক হাজার নিরীহ ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছিল।

ইসরায়েলি বোমা হামলার পর সেখানকার বিভীষিকাময় ছবি সামনে আসছে। এতে দেখা গেছে, আল-ফাখুরা স্কুলের অনেক কক্ষ ও করিডোরে ফিলিস্তিনিদের মরদেহ পড়ে আছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

গাজা থেকে আল জাজিরার এক প্রতিবেদক বলেন, শত শত মানুষ এই স্কুলের ভেতরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। স্বাভাবিক সময়ে জাবালিয়া শরণার্থী শিবির অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ থাকে। এই শরণার্থী শিবিরের ভেতরের কিছু বাসিন্দা ইসরায়েলি বাহিনীর নির্দেশে গাজা উপত্যকার দক্ষিণে পালিয়েছেন।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে আসছে উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবির। সেখানে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের বসবাস রয়েছে বলে দাবি করে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।

জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও ওই অঞ্চলের দেশগুলোর নিন্দা সত্ত্বেও শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল।


আরও খবর



রাজধানীসহ সারাদেশ টহল দিচ্ছে র‍্যাবের ৪৩৫টি দল

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সারাদেশে ৪৩৫টি টহল দল মোতায়েন করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। বিএনপি-জামায়াত ও সমমনা দলগুলোর ডাকা অবরোধ কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এ টহল দল মোতায়েন করা হয়েছে। এরমধ্যে শুধু ঢাকাতেই মোতায়েন রয়েছে ১৪১টি টহল দল।

র‍্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশনসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে র‍্যাবের গোয়েন্দারা ছদ্মবেশে নজরদারি অব্যাহত রেখেছে।

তিনি জানান, যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে নিরাপত্তা প্রদানে দেশের বিভিন্ন স্থানে দূরপাল্লার গণপরিবহন ও পণ্যবাহী পরিবহনকে র‍্যাব টহলের মাধ্যমে এস্কর্ট প্রদান করে নিরাপদে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দিচ্ছে র‍্যাব।

এদিকে নবম দফায় সারাদেশে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের রাজধানী থেকে ছেড়ে যাচ্ছে দূরপাল্লার পরিবহন। রোববার সকাল থেকেই রাজধানীর রাস্তায় গাড়ির চাপ দেখা গেছে। অবরোধ শুরু হয় সকাল ৬টা থেকে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীতে বাড়তে থাকে গণপরিবহন। বেড়েছে বক্তিগত যানবাহন ও সিএনজির সংখ্যা৷ কিছু এলাকায় যানজটও দেখা গেছে৷


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




মাগুরায় হত্যা মামলার আসামীসহ ২৪ জন গ্রেফতার

প্রকাশিত:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৯জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় হত্যা মামলার প্রধান আসামী এবং  মহম্মদপুর ও শালিখা থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২ জন সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ ওয়ারেন্টভুক্ত ২৪ জন আসামী গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মাগুরার  পুলিশ সুপার  মোঃ মশিউদ্দৌলা রেজা, পিপিএম (বার), এর নির্দেশনায়  মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সহকারী পুলিশ সুপার(শালিখা সার্কেল) এর  নেতৃত্বে একাধিক টিম গত রাতে থানা এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে মাগুরা জেলার মহম্মদপুর থানার হত্যা মামলার প্রধান আসামী  শিমুল সাহা ওরফে গোপাল সাহা (৩২), পিতা-শক্তি নাথ সাহা , সাং-রাজপাট, থানা- মহম্মদপুর, জেলা -মাগুরাকে গ্রেফতার করা হয়। 

সাজা ওয়ারেন্টভুক্ত দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানার সাজাপ্রাপ্ত আসামী  রুবেল হোসেন, পিতা-আলতাফ হোসেন, সাং-ছান্দড়া এবং সাজাপ্রাপ্ত এক বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড  মোঃ খায়রুল ইসলাম, পিতা-মৃত আলাউদ্দিন মোল্যা, সাং-হরিশপুর (হুগলাডাঙ্গা পাড়া) সর্ব থানা-শালিখা জেলা-মাগুরাকে গ্রেফতার করা হয়। 

এছাড়াও মহম্মদপুর ও শালিখা থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে জিআর ও সিআর পরোয়ানাভুক্ত ২১ জন আসামী মোট ২৪ জনকে  গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিধি মোতাবেক  আদালতে সোপর্দ করা হয়।

আরও খবর



মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে ১১ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডাঃ নাজমুল হক সাগরসহ ১১ প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। আজ বৃহষ্পতিবার সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রার্থীগন সহকারী রিটার্ণিং অফিসার প্রীতম সাহার নিকট তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। অন্যান্য প্রার্থীরা হচ্ছেন- তৃণমূল বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাবেক বিএনপি নেতা এবং সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল গণি, স্থানীয় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল, বাংলাদেশ কংগ্রেসের আল ফারুক, জাতীয়পার্টির (এরশাদ) কিতাব আলী, জাকের পার্টির সামসুদ্দোহা, ছাত্রনেতা নুরুল ইসলাম রিন্টু, সাবেক ছাত্রনেতা জাহাঙ্গীর আলম বাদশা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আশরাফুল ইসলাম। এর আগে গত বুধবার স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরো সদস্য নুর আহমেদ বকুল মনোয়নপত্র জমা দেন।


আরও খবর