Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

হিজাব না পড়ায় ৯ শিক্ষার্থীর চুল কেটে দিলো শিক্ষিকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৭৬জন দেখেছেন

Image

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি:মুন্সিগঞ্জ সিরাজদিখান উপজেলার সৈয়দপুর আব্দুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে হিজাব না পড়ায়  ৯ শিক্ষার্থীর চুল কেটে দিলো বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। 

এ ঘটনায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। অভিযুক্ত শিক্ষিকাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে উপজেলা প্রশাসন।

বুধবার ( ২৮ ফেব্রুয়ারি) অন্যান্য দিনের মতো পাঠদান চলছিলো বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির কক্ষে। জীববিজ্ঞান ক্লাসের শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করছিলেন বিদ্যালয়ের বায়োলজি শিক্ষিকা রুনিয়া সরকার। এ সময় বিদ্যালয়ে হিজাব পড়ে না আসায় হঠাৎ তিনি ওই শ্রেণিকক্ষের কয়েকজন শিক্ষার্থীর উপর চড়াও হন।

শিক্ষার্থীরা অনুনয়-বিনয় করেও শেষ পর্যন্ত তার হাত থেকে রক্ষা পায়নি। কাঁচি দিয়ে একে একে ৯ শিক্ষার্থীর চুল কেটে নেন শিক্ষিকা রুনিয়া সরকার।

শিক্ষার্থী জানান, আমার একটাই হিজাব সেটি ময়লা হয়ে গেছে তাই ধুয়ে দিয়েছি এজন্য পড়ে যেতে পারিনি। ম্যাডামকে অনেক অনুরোধ করে বলেও আমি রক্ষা পাইনি। ম্যাডাম আমাদের চুল কেটে দিল।আমি আর স্কুলে যামু না।

এ ঘটনায় বিদ্যালয় বিমুখ হয়ে পড়েছে ওই শিক্ষার্থীরা। নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও স্থানীয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।


আরও খবর



সৈয়দপুরে কোরবানির জন্য দেশি গরু প্রস্তুত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫১জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:ঈদুল আজহা উপলক্ষে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় চলতি বছর কোরবানির জন্য খামারিরা প্রস্তুত করেছেন প্রায় সারে ৮ হাজার পশু। গতবারের চেয়ে এবারে ২ হাজারের ও বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানান খামারিরা।

খামারিদের মতে,কদিন পরেই পুরোদমে শুরু হবে কোরবানির পশু কেনা-বেচা। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। যে পরিমাণ দেশি গরু প্রস্তুত রয়েছে, তাতে ওইসব গরু ও ছাগল দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব বলে জানান খামারিরা। 

সৈয়দপুর প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এ উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে প্রায় ৬ হাজারের মতো। কিন্তু খামারিরা প্রস্তুত করেছেন প্রায় সারে ৮ হাজারের মতো। যা চাহিদার চেয়ে ২ হাজারেরও বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। তিনি বলেন, এবারে উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চলে সৈয়দপুরের খামারিদের প্রস্তুত করা পশু সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

সূত্রটি আরও জানায়, সৈয়দপুর উপজেলায় নিবন্ধিত গরু খামার রয়েছে ৬/৭ টি, ছাগল ও ভেড়ার খামার রয়েছে ২/৩ টি। অনিবন্ধিত গরুও খাসির খামার রয়েছে অগনিত। কারন শহর সহ উপজেলার গ্রামগন্জের প্রায় বাড়িতেই রয়েছে ৮/১০ টি বা ২০/২৫ টি প্রস্তুত করা গরু ও ছাগল। 

খামারিরা বলছেন, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে পর্যাপ্ত দেশি জাতের গরু ও ছাগল পালন করা হয়েছে।  গরুকে খাবার হিসেবে কাচা ঘাস, ব্রান্ড, খৈল, ভুট্টা এবং ধানের কুড়াসহ প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ানো হচ্ছে। তবে পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেকটা বেড়েছে। 

খামারিরা আরও বলেন, আসন্ন কোরবানি ঈদ উপলক্ষে যে পরিমাণ দেশি গরু ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে তাতে এগুলো দিয়েই সৈয়দপুর তথা নীলফামারী জেলার মানুষের কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব। একই সাথে চোরাই পথে যাতে ভারতীয় পশু ঢুকতে না সেদিকে নজর রাখার দাবী জানান তারা। 

সৈয়দপুর পৌর এলাকার ইউসুফ ডেইরি ফার্মে গিয়ে দেখা গেছে, গরু পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারের লোকজন। পৃথক পৃথক খাটালে দেশি জাতের গরু ও ছাগলের পরিচর্যা করা হচ্ছে। 

ইউসুফ ডেইরি ফার্মের স্বত্বাধিকারী আলহাজ্ব মিন্টু বলেন , ‘আমাদের খামারে কোরবানির জন্য সব দেশি প্রজাতির গরু ও ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। গরু গুলির দাম কি রকম জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার খামারে ৬০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা মুল্যের গরু আছে। তিনি বলেন এই দামে এযাবৎ ১০০ গরু বিক্রি করেছি। ঈদ আসতে আসতে আরো প্রায় ৫/৭ শত দেশি গরুর অর্ডার আছে।

তিনি বলেন, পশুখাদ্যের দাম বেশি হওয়ায় গরু পালনে খরচ অনেক বেড়েছে। গরুগুলোকে প্রতিদিন দুই বেলা প্রাকৃতিক খাদ্য যেমন ভুট্টা, খইল, ব্রান্ড, কাঁচা ঘাস, গমের ভুসি ও খড় খাওয়ানো হয়। গোসল করানো হয় প্রায় প্রতিদিনই।পশুর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখা হয় প্রতিনিয়ত। এ ছাড়া সার্বক্ষণিক ফ্যান চালিয়ে পরিবেশ ঠিক রাখা হয়। 

সৈয়দপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. শ্যামল কুমার রায় বলেন, গরুকে দানাদার খাদ্য ও কাঁচা ঘাস খাওয়ানোর জন্য খামারিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ভিটামিন খাওয়াতেও বলা হচ্ছে খামারিদের। তবে গরুকে নিষিদ্ধ কোনো রাসায়নিক ও হরমোন ওষুধ খাওয়ানো থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।  


আরও খবর



পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:সারাদেশে তীব্র দাবদাহ চলছে। স্বস্তি ফেরাতে পরিবহনের চালক,যাত্রী ও পথচারীদের মাঝে রাজধানীর কাফরুলে বিভিন্ন এলাকায় খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করেছে কাফরুল  থানা পুলিশ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে কাফরুলের বিভিন্ন  এলাকায় তৃষ্ণার্ত পথচারী ও দিনমজুর মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

কাফরুল  থানা পুলিশের এ আয়োজনে প্রায় ১৫০০  মানুষের মধ্যে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

পুলিশের এমন উদ্যোগে অনেকেই প্রশংসা করছেন। পথচারীরা বলছেন,প্রচণ্ড গরমের মধ্যে রাস্তায় চলাচলে মানুষ খাবার পানি ও স্যালাইন পেয়ে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন।

পুলিশের মানবিক উদ্যোগে সবাই খুশি। প্রতিটি দুর্যোগে পুলিশ জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে মানবিকতার পরিচয় দেয়। রিকশা, সিএনজি ও লেগুনা থামিয়ে পুলিশকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করতে দেখা যায়।

কাফরুল  থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফারুকুল আলম জানান, তীব্র দাবদাহের কারণে অনেকে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। সাধারণ মানুষের সেই দিক খেয়াল করেই আমাদের ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশে এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চাই পথচারীরা যেন তীব্র এই রোদের মধ্যে কোনো রকম কষ্ট না হয়। সেজন্য আমরা ক্ষুদ্র এই উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করে যাবো সব সময় জনগণের পাশে দাঁড়াতে।

আরও খবর



বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক দেবে সরকার, পুরস্কার কোটি টাকা ও স্বর্ণ

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক দেবে সরকার,শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য। প্রতি ২ বছর পর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়া হবে। সোমবার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

পদক পাওয়া ব্যক্তি ১ লাখ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা পাবেন। এছাড়া তিনি ৫০ গ্রাম ওজনের (চার ভরির বেশি) ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ পদক পাবেন।

এ লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক নীতিমালা-২০২৪ এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।


আরও খবর



বিরামপুরে ছোট যমুনা নদীর পাড়ে হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী ফারুক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৭৭জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃহাঁস পালন একটি লাভজনক পেশা। হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার জহুরুল ইসলাম ফারুক নামে এক যুবক। তিন বছর আগে ৭০০ হাঁস দিয়ে খামার শুরু করলেও তিনি। তিন বছরে ৫ হাজারেরও বেশি হাঁস বিক্রি করেছেন। বর্তমানে তাঁর খামারে  এক হাজার হাঁস রয়েছে। সেই হাঁসগুলো অল্প দিনের মধ্যেই ডিম দেবে। যমুনা নদীর ধারে তাঁর এই খামার দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন অনেকেই। উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে দেওয়া হচ্ছে নানান পরামর্শ।

সরেজমিনে দেখা যায়, দিনাজপুর জেলার  বিরামপুর উপজেলার ছোট যমুনা নদীর পাড়ে ফারুক গড়ে তুলেছেন এ হাঁসের খামার। দল বেঁধে চলছে হাঁসের দল। প্রতিটি হাঁসের বাচ্চা ৩০ টাকা দরে কিনেছেন বলে জানান তিনি। প্রথম পর্যায়ে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে ৭০০ হাঁসের মাধ্যমে খামার তৈরি করলেও তিন বছরে তিনি ৫ হাজারেরও বেশি হাঁস বিক্রি করেছেন। নদীর বুকে সারাদিন হাঁসগুলো খাবার খেয়ে থাকেন। বর্তমানে তাঁর খামারে ক্যাম্বেল জাতের হাঁসও রয়েছে।

হাঁসগুলোকে সন্ধ্যার পর শুধু ৫০ কেজি গম খেতে দেন তিনি। দেখা যায়, ফারুক হাঁসগুলোকে ডাকা মাত্রই ছুটে আসে তাঁর কাছে। সারাদিন হাঁসগুলো এখানে প্রাকৃতিক খাবার খায়। সন্ধ্যায় সেগুলোকে শুকনো স্থানে রেখে পরিচর্যা শেষে পুনরায় সকালে নদীতে উন্মুক্ত করা হয়। এক জায়গায় স্থির না রেখে পানি ও প্রাকৃতিক খাবারের প্রাপ্যতানুসারে স্থানান্তর করা হয় হাঁসগুলোকে। ভ্রাম্যমাণ খামারটি একদিকে বদলে দিয়েছে তাঁর ভাগ্য। অপরদিকে ওই এলাকাবাসী পেয়েছে স্বাবলম্বী হওয়ার প্রেরণা। হাঁস পালন সম্পর্কে নানা পরামর্শ নিতে আসছেন অনেকেই। তাঁর খামারে কাজ করে সংসার পরিচালনা করছেন অনেক পরিবার।

এ বিষয়ে হাঁস খামারি জহুরুল ইসলাম ফারুক বলেন, ছোট পরিসরে প্রায় তিন বছর ধরেই যমুনা নদীর তীরে হাঁস পালন করছেন তিনি। তাঁর খামারে ক্যাম্বেল জাতের হাঁস রয়েছে। সরকার থেকে সহযোগিতা পেলে তিনি হাঁসের একটি বড় হ্যাচারি তৈরি করবেন। তাঁর খামারের হাঁসগুলো অল্পদিনের মধ্যেই ডিম দেবে। সেই ডিম থেকে তিনি আবার বাচ্চা তৈরি করার চিন্তা করছেন।

বিরামপুর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. বিপুল কুমার চক্রবর্তী বলেন, বিরামপুরের ছোট যমুনা নদীতে ভ্রাম্যমাণ হাঁস পালনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। ফারুকের খামারটি নিঃসন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগ। আমরা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে খামারিদের সরকারের নির্ধারিত মূল্যে ভ্যাকসিন, চিকিৎসা ও পরামর্শ সেবা দিয়ে থাকি। বিরামপুর উপজেলাতে প্রায় ৩৪টির মতো ছোট -বড় হাঁসের খামার রয়েছে। এই খামারগুলোতে বিভিন্ন জাতের হাঁস রয়েছে। হাঁসগুলো থেকে স্থানীয় মাংস এবং ডিমের চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হয়ে থাকে।


আরও খবর



পত্নীতলায় কারিতাসের অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

দিলিপ চৌহান, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:পত্নীতলায় কারিতাস রাজশাহী অঞ্চলের বাস্তবায়নে সমাজ পরিচালিত স্বায়িত্বশিল জীবিকায়ন ও সহনশীলতা কর্মসূচি (সিএমএলআরপি-২) প্রকল্পের স্থানীয় পর্যায়ে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় প্রাপ্ত সেবাসমূহ স্বাস্থ্য সম্মত স্যানিটেশন, ভূমি সমস্যা সমাধান, খাস জমি বন্দোবস্ত ও জলবায়ু পরিবর্তনে আমাদের করনীয় শীর্ষক অ্যাডভোকেসি সভা মঙ্গলবার আকবরপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।    

কারিতাস রাজশাহী অঞ্চলের প্রকল্প কর্মসূচি (সিএমএলআরপি - ২) এর কর্মকর্তা একরামূল হকের সঞ্চালনায় ও আকবরপুর ইউপি চেয়ারম্যান ওবাইদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মনোরঞ্জন পাল। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পত্নীতলা প্রেসক্লাব ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরী, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, ইসহাক আলী, আব্দুল খালেক উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্যবৃন্দ সহ এলাকার গণ্যমান্য বক্তিবর্গ ও উপকারভোগীগণ।

আরও খবর