Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

গাজীপুরে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ শেষ, ফলের অপেক্ষা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ২৩০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:উৎসবমুখর পরিবেশে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। এবার ভোট গণনার পালা। ভোট হওয়ায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জানা যাবে, কে হচ্ছেন গাজীপুরের পরবর্তী মেয়র।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটারদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। সব কটি কেন্দ্রেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএমে) মাধ্যমে ভোট নেওয়া হচ্ছে। দুই একটি কেন্দ্রে আঙুলের ছাপ না মেলায় ভোট গ্রহণে দেরি হয়। 

সকালে ছেলে সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমকে সঙ্গে নিয়ে কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। ভোট দেওয়ার পর জায়েদা খাতুন বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ! সুষ্ঠুভাবে ভোট হচ্ছে। আমি আশাবাদী।’এভাবে ভোট হলে ও সবকিছু ভালোভাবে চললে বিজয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে তিনি শতভাগ আশা ব্যক্ত করেন।

এদিকে ভোটের পরিবেশ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থী আজমত উল্লা খান। সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে টঙ্গীর দারুস সালাম মাদ্রাসা কেন্দ্রে নিজের ভোট দেন আজমত উল্লা খান। তিনি বলেছেন, ‘জয়ের বিষয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী।

এ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৮০টি এবং ভোটকক্ষ ৩৪৯৭টি। মোট ভোটার ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২, নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১৮ জন। নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ১০ হাজার ৯৭০ জন। প্রিসাইডিং অফিসার ৪৮০, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ৩৪৯৭ এবং পোলিং অফিসার ৬৯৯৪ জন।


আরও খবর



ফায়ার সার্ভিসে অংশীজনদের অংশগ্রহণে সভা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে অংশীজনদের অংশগ্রহণে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  


বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে এ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।


 সভায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, উপ-পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) মো. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, উপ-পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মো. জসিম উদ্দিন, উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা) মো. আক্তারুজ্জামান, ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিনসহ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  


অনুষ্ঠানে রাজউক, বিজেএমইএ, বিকেএমইএ, বাংলাদেশ পুলিশ, উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, এনজিও কর্মকর্তাসহ অন্তত ২০টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।


পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক স্বাগত বক্তব্যে সবাইকে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানান।  


তিনি অংশীজনদের উদ্দেশে বলেন, ফায়ার সার্ভিস সর্বদা মানুষের সেবায় কাজ করে।আপনাদের সুচিন্তিত মতামত আমাদের সেবাকে আরও জনবান্ধব করতে সহায়ক হবে।  

অংশীজনদের মধ্যে বিজিএমইএ প্রতিনিধি, বিকিএমইএ প্রতিনিধি, এনজিও কর্মকর্তা, দক্ষিণ সিটি করপোরেশন প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন অংশীজন তাদের মতামত তুলে ধরেন।


তাদের মতামতগুলো লিপিবদ্ধ করা হয়।


তারা ফায়ার সার্ভিসের সাম্প্রতিক কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং প্রশিক্ষণসহ চলমান সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান। পরে পরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তা বিভিন্ন অংশীজনের প্রশ্নের জবাব দেন।  





আরও খবর



মাগুরায় মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির ১০ নেতাকর্মী জেল হাজতে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:নাশকতার মামলায় মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মৈমুর আলী মৃধা সহ ১০ নেতাকর্মী আদলতে আত্মসমর্পন করায় সোমবার তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১লা সেপ্টেম্বর মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের সময় পুলিশের উপর অতর্কিত হামলা ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মহম্মদপুর থানায় সুনির্দিষ্ট ১শ ১ জন সহ ১ হাজার ৩শ জনের নামের নামে মামলা দায়ের হয়।

অন্যদিকে ১ নভেম্বর উপজেলার ধোয়াইল আদর্শ নুরানী হাফেজি মাদ্রাসা ও এতিমখানার সামনে রাত ১২ টার দিকে পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমা বিস্ফোরণ এবং নাশকতার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৭জনকে আটক করা হয়। এ ঘটনার পরদিন বিএনপির সুনির্দিষ্ট ৯৯ জন সহ ১শ ৫০ জনকে আসামী করে মামলা হয়।

আসামী পক্ষের আইনজীবী রোকনুজ্জামান খান জানান, উভয় মামলার ১০ আসামী সোমবার মাগুরা জেলা জজ আদালতে আত্মসমর্পন করলে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুমনা পাল তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।

আসামীরা মহম্মদপুর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বলে তিনি জানান।


আরও খবর



"বিশ্বের সব নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই"

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :নারীসমাজ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে এগিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটি উপলক্ষ্যে বিশ্বের সব নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ; এগিয়ে নিতে হবে বিনিয়োগ’ যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে প্রতিটি কাজে নারী-পুরুষের সম-অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নারী-পুরুষ সমতা অর্জন ও নারী ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে বিনিয়োগ এবং জেন্ডার-রেসপনসিভ অর্থায়নকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মা ও শিশু স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ ও নারীদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শুধুমাত্র চাকরি নির্ভর না হয়ে প্রতিটি নারী যেন নিজ নিজ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে এ লক্ষ্যে বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমসহ তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দীর্ঘ কর্মঘণ্টা আর মজুরি বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে নারী আদায় করেছিল তার অধিকার। নারী তার মেধা ও শ্রম দিয়ে যুগে যুগে সভ্যতার সব অগ্রগতি এবং উন্নয়নে করেছে সমঅংশীদারীত্ব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত নারীদের পুনর্বাসন ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে ‘নারী পুনর্বাসন বোর্ড’ গঠন করেন।


আরও খবর



মেহেরপুরে সবজির চাহিদা মিটাচ্ছে পারিবারিক পুষ্টি বাগান

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১২২জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে অধিকাংশ পরিবারের সবজির চাহিদা মিটাচ্ছে পারিবারিক পুষ্টি বাগান।কৃষি বিভাগের উদ্যোগে গড়ে তোলা এই পারিবারিক পুষ্টি বাগানের সুফল পাচ্ছে কৃষাণ কৃষাণীরা। কৃষকের বাড়ির আঙ্গিনায় পড়ে থাকা পরিত্যাক্ত জায়গায় নির্মিত পুষ্টি বাগানগুলো এখন ভরে উঠেছে শীত ও গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন শাক সবজিতে। বাগানগুলোর বিষমুক্ত টাটকা সবজি দিয়ে উদ্যোক্তরা তাদের পারিবারিক চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত সবজি প্রতিবেশিদের মাঝে বিতরণ করাসহ বিক্রি করে অনান্য হাট বাজার সারছেন অনেকে।

মেহেরপুর জেলার মাটি সবজি উৎপাদনের জন্য খুবই উপযোগি। সবজি উৎপাদনের জন্য যে ধরনের মাটি ও আবহাওয়া দরকার তার সবই আছে মেহেরপুরে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা “দেশের এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবেনা” প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা বাস্তবায়নে ও পারিবারিক পুষ্টির চাহীদা মেটাতে কৃষি বিভাগ কৃষকদের বাড়ির আঙ্গিনার পড়ে থাকা পরিত্যাক্ত জায়গায় জেলার দুটি পৌরসভাসহ ১৮টি ইউনিয়নের ৮৭৬টি পরিবারে গড়ে উঠে পারিবারিক পুষ্টি বাগান।

প্রথমদিকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হলেও এখন সরবরাহ করা হচ্ছে সব ধরনের বীজ সহ অনান্য সরঞ্জামাদি। ফলে বাড়ির আঙ্গিনায় পড়ে থাকা পরিত্যাক্ত জায়গায় নির্মিত পুষ্টি বাগানগুলো এখন ভরে উঠেছে বিভিন্ন সবজিতে। কিষাণ-কিষানীরা এখন তাদের বাগানের সবজি দিয়ে নিজেদের পারিবারিক চাহিদা মিটিনোসহ প্রতিবেশিদের মাঝে বিতরণ ও বিক্রি করতে পেরে খুশি। বর্তমান বাজারে সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় পারিবারিক এই পুষ্টি বাগানই মিটাচ্ছে তাদের সবজির চাহিদা। ফলে দিন দিন বাড়ছে পারিবারিক পুষ্টি বাগান।

সদর উপজেলার দিঘীরপাড়া গ্রামের পুষ্টি বাগান চাষী করিম জানান, কৃষি বিভাগের সহায়তায় বাড়ির পাশে পরিত্যাক্ত যায়গায় কীটনাশক মুক্ত সবজি চাষ করেছেন। এই সবজি নিজেরা খান ও প্রতিবেশিদেরও দিয়ে থাকেন। বাজার থেকে আর সবজি কিনতে হয়না। আবার অনেক সময় বাজারে বিক্রিও করেন।

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন জানান, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না”। এটি প্রধানমন্ত্রীর একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। এই প্রকল্পে কৃষকরা সারা বছর ধরে নানা ধরনের সবজি পাবে এই পারিবারিক পুষ্টি বাগান থেকে। পরিত্যাক্ত প্রতিটি বাড়ির আঙ্গিনা যাতে এই পুষ্টি বাগান গড়ে উঠে তার জন্য কৃষি বিভাগ বিভিন্ন সহযোগীতার পাশপাশি পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগ।


আরও খবর



ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) উদ্যোগে আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:[ঢাকা, ০৫ মার্চ ২০২৪] ‘যার আছে আর্থিক সাক্ষরতা, সে জানে উপার্জিত অর্থের সঠিক ব্যবস্থাপনা, আর্থিক সাক্ষরতাই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত’ এই প্রতিপাদ্যের ভিত্তিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি আর্থিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৪ পালন করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আর্থিক সাক্ষরতা দিবসের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফ কাদরী।

দিবস পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, আর্থিক সেবাবঞ্চিত সাধারণ মানুষের কাছে সাধ্যের মধ্যে আধুনিক ব্যাংকিং সেবা পৌঁছানোই হচ্ছে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। এগুলোর মধ্যে আছে, ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকায় খোলা ব্যাংক হিসাব যেমন স্কুল ব্যাংকিং হিসাব, পথশিশু ও কর্মজীবী মানুষের ব্যাংক হিসাব, মোবাইল ব্যাংকিং ও এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা প্রদান। শুধু টাকা গ্রহণ বা পাঠানো নয় সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষকে আধুনিক ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে এসে সঞ্চয়ে আগ্রহী করা, ডিজিটাল লেনদেনের উৎসাহী করা, ক্ষুদ্র-ঋণসহ অন্যান্য ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসাই আর্থিক অন্তর্ভুক্তি। এ ব্যাপারে তিনি ব্যাংকের সকল কর্মীকে আন্তরিক ভূমিকা পালনের আহবান জানান।

ইউসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এটিএম তাহমিদুজ্জামান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ইউসিবি ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি উইংয়ের সুপারভাইজিং অথরিটি মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, উইং প্রধান ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সেকান্দার-ই আজম।  বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ সরকারের রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন ও ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশল (২০২১-২০২৬) বাস্তবায়নে সবার জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতকরণে আপামর জনগোষ্ঠীর মাঝে আর্থিক সাক্ষরতা বিস্তার অপরিহার্য। জনগণের মাঝে ব্যাংকিং ও আর্থিক সেবা সম্পর্কে সম্যক ধারণা পৌঁছে দেয়া হলে তারা আধুনিক ব্যাংকিং এবং আর্থিক ব্যবস্থা সম্পর্কে অবগত হয়ে প্রাতিষ্ঠানিক আর্থিক পণ্য এবং সেবা গ্রহণে আগ্রহী হবে যা বাংলাদেশের সার্বিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে।

উল্লেখ্য, সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং ও সঞ্চয়ে আগ্রহী করে তোলার মাধ্যমে তাদের জীবনমান উন্নত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিবছর মার্চ মাসের ১ম সোমবার আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালনের নির্দেশনা জারি করে। এরই ধারাবাহিকতায় ইউসিবি দিবসটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করে আসছে। 


আরও খবর